এগিয়ে থাকার লড়াইয়ে ভারত-নিউজিল্যান্ড



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওয়ানডে বিশ্বকাপে ইতিমধ্যে সব দলগুলো খেলে ফেলেছে চারটি করে ম্যাচ। সেখানে স্বাগতিক ভারত ও নিউজিল্যান্ড জিতেছে নিজেদের সবগুলো ম্যাচেই। এই দল দুটি মুখোমুখি হচ্ছে আজ (রোববার)। ধর্মশালায় বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ম্যাচটি।

এবারের বিশ্বকাপে অন্যতম আগ্রাসী দল। এখন পর্যন্ত তাদের দমাতে পারেনি কেউ। ব্যাট-বল দুইয়েই সমান তালে পারফর্ম করে যাচ্ছে কিউইরা। চোটের কারণে এখন পর্যন্ত কেবল একটি ম্যাচে খেলছেন তাদের নিয়মিত অধিনায়ক কেইন উইলিয়ামসন। তারকা ব্যাটারের অনুপস্থিতি যেন মোটেও টের পেতে দেয়নি বাকি ব্যাটাররা। দলীয় পারফর্মে নিজেদের সেরাটা দিতে থাকা দলটির সামনে এবার স্বাগতিক ভারত। জমজমাট এই লড়াইয়ে স্বাভাবিকভাবেই নিজেদের এগিয়ে রাখতে চাইবে তারা।

অন্যদিকে ভারতের শুরুটা ঠিক কিউইদের মতোই। সবশেষ ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে পুরো ম্যাচ জুড়ে ব্যাট-বল উভয়েই চালকের অবস্থানে ছিল রোহিত শর্মার দল। স্বাগতিক দেশ হওয়ায় কিছুটা এগিয়েই থাকবে তারা। যদি মাঠের পারফর্মেও কোনো অংশে ঘাটতিতে নেই কোহলি-রোহিতরা। এ ম্যাচে জয়ে সেমি-ফাইনাল অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যাবে স্বাগতিকের।

এই ম্যাচের আগে দু'দলেই আছে চোটের ধাক্কা। নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে চোট থেকে ফিরে ব্যাটিংয়ের সময় আবারও চোটে পড়েন উইলিয়ামসন। এখনই পাচ্ছে না দলটি। অন্যদিকে ভারতের সবশেষ ম্যাচে চোট পান দলটির সহ-অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। এ ম্যাচে তার পরিবর্তে একাদশে দেখা যেতে পারে ঈশান কিশান বা সূর্যকুমার যাদবকে। শুরুর দুই ম্যাচে ঈশান খেললেও আসরে এখনও একাদশে জায়গা হয়নি সূর্যকুমারের।

 

 

 

 

   

লিগ শিরোপা জেতার অপেক্ষা বাড়ল পিএসজির



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্রেঞ্চ লিগের নিচের সারির দল লে হাভ্রের সঙ্গে টেবিল টপার পিএসজির ম্যাচ, তাও আবার পিএসজির ঘরের মাঠে। এই ম্যাচে দাপটের সঙ্গে জয় তুলে নিবে স্বাগতিকরা, তা দেখা ছিল সময়ের অপেক্ষা মাত্র। তবে সবাইকে অবাক করে পিএসজিকে রুখে দিল লে হাভ্রে, ৩-৩ গোলের সমতায় শেষ হলো ম্যাচ।

চলতি মৌসুমের ফ্রেঞ্চ লিগ শিরোপা নিশ্চিতই বলা যায় পিএসজির। তবে এই ম্যাচে পূর্ণ পয়েন্ট আদায় করতে পারলেই আনুষ্ঠানিকভাবে লিগ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা যেত লুইস এনরিকের দলকে। তবে হতাশাজনক এই ড্রয়ের পর সেই অপেক্ষা আরেকটু বাড়ল তাদের।

এদিন ম্যাচের ১৯তম মিনিটে প্রথম গোল হজম করে পিএসজি। মিনিট দশেক পরে তা শোধ করেন ব্র্যাডলি বারকোলা। বিরতির আগে আবারও এগিয়ে যায় লে হাভ্রে।

বিরতির পরই দেম্বেলের পরিবর্তে দলকে উদ্ধার করতে মাঠে নামেন কিলিয়ান এমবাপে। ৬১তম মিনিটে ব্যবধান আরও বাড়ায় সফরকারীরা। ম্যাচ হাত থেকে ছুটে যেতে থাকায় গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে পিএসজি। ৭৯তম মিনিটে পিএসজির হয়ে দ্বিতীয় গোলটি করেন হাকিমি। এক গোলে পিছিয়ে থেকেই হারতে যাচ্ছে পিএসজি বেশিরভাগ দর্শকরা তাই ধরে নিয়েছিল।

তবে যোগ করা সময়ের শেষ মুহুর্তে এসে দলের হয়ে সমতাসূচক গোলটি করেন স্প্যানিশ স্ট্রাইকার গনসালো রামোস। ফলে ৩-৩ গোলে ড্র করে পয়েন্ট ভাগাভাগি করেই মাঠ ছাড়ে পিএসজি। এই ড্রয়ের পর ৩১ ম্যাচে ৭০ পয়েন্টের সঙ্গে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ্বেই আছে এমবাপেরা। তবে কাগজে-কলমে এখনো দুইয়ে থাকা মোনাকোর লিগ জয়ের সম্ভাবনা আছে বলে আনুষ্ঠানিকভাবে পিএসজিকে বিজয়ী ঘোষণা করা যাচ্ছে না।

;

অপরাজিত থাকার রেকর্ড ধরে রাখল লেভারকুসেন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বুন্দেসলিগার শিরোপা নিশ্চিত হয়েছে আরও আগেই। লিগ জয়ের উদযাপনও অনেকাংশেই শেষ করে রেখেছে বায়ার লেভারকুসেন। তবে এবার ইতিহাস গড়ার দিকেই যেন নজর তাদের। গতরাতে স্টুটগার্ডের সঙ্গে ২-২ গোলের সমতায় ম্যাচ শেষ করে এমনটাই আভাস দিয়েছে লেভারকুসেন।

এদিন ম্যাচের শুরু থেকেই কিছুটা চাপে ছিল স্বাগতিকরা। ফলস্বরূপ প্রথমার্ধে একের অধিক আক্রমণের শিকার হয় তারা। যদিও গোল দিতে ব্যর্থ হয় স্টুটগার্ড। তবে বিরতির পর মাঠে নেমেই দশ মিনিটের ব্যবধানে দুটি গোল হজম করে বসে লেভারকুসেন।

তবে পরপর কয়েক ম্যাচে নিজেদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দিয়ে ম্যাচে ফেরত এসেছে লেভারকুসেন এই নজির তো আছেই। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। ৬১তম মিনিটে দলের হয়ে প্রথম গোলটি করেন আমিনে আডলি। ম্যাচের শেষ বাঁশি যেকোনো সময়ে বেজে উঠবে, হার নিয়ে মাঠ ছাড়বে লেভারকুসেন তা যখন অনেকেই নিশ্চিত, ঠিক তখনই চমক দেখাল তারা!

যোগ করা সময়ে (৯৬ তম মিনিটে) সমতাসূচক গোলটি দিয়ে পুরো গ্যালারিতে উল্লাসের জন্ম দেন রবার্ট আন্ড্রিক। এই ড্রয়ের সঙ্গে লেভারকুসেনের চলতি মৌসুমে অপরাজিত থাকার রেকর্ডটিও তারা ধরে রাখল। লিগের আর মাত্র তিনটি ম্যাচ বাকি জাবি আলোনসোর দলের। এর একটি ম্যাচও না হেরে শেষ করতে পারলেই লেভারকুসেন গড়বে ইতিহাস।

;

মেসির জোড়া গোল ও অ্যাসিস্টে জিতল মায়ামি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইন্টার মায়ামির হয়ে যে ম্যাচেই মাঠে নেমেছেন, তাদের জয়ে ভূমিকা রেখেছেন। প্রায় প্রতি ম্যাচেই দলের হয়ে গোল করছেন অথবা করাচ্ছেন লিওনেল মেসি। গতরাতে মেজর লিগ সকারের ম্যাচে নিউ ইংল্যান্ডকে ৪-১ গোলে হারিয়েছে ইন্টার মায়ামি, যেখানে জোড়া গোল আদায় করা ছাড়াও একটি গোলে অ্যাসিস্টও করেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী এই মহাতারকা।

এদিন ম্যাচের একদম শুরুতেই ধাক্কা খেয়ে বসে ইন্টার মায়ামি। প্রথম মিনিটেই গোল হজম করে তারা। এরপর পরিস্থিতি সামাল দিয়ে আক্রমণের সুযোগ তৈরি করতে থাকে মায়ামি, একের পর এক বেশকিছু আক্রমণ চালায় মেসির দল। তবে কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পাচ্ছিল না তারা।

৩১তম মিনিটে মায়ামির হয়ে প্রথম গোলটি করেন মেসি। বিরতির পর যেন আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে গোলাপী জার্সিধারীরা। ৬৭তম মিনিটে সাবেক বার্সা সতীর্থ সার্হিও বুস্কেটসের দুর্দান্ত এক পাস থেকে নিখুঁত ফিনিশ করেন মেসি, পেয়ে যান ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় গোল।

ম্যাচের শেষভাগে যেয়ে ৮৩ তম মিনিটে মায়ামির হয়ে ব্যবধান বাড়ান বেঞ্জামিন ক্রেমাসকি। তবে মেসি একাই গোল করবেন কিন্তু সতীর্থ কাউকে দিয়ে গোল করাবেন না সে ঘটনা বিরল। ম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার মিনিট দুয়েক আগে পুরোনো বন্ধু লুইস সুয়ারেজকে বাড়িয়ে দেন বল, ঠান্ডা মাথায় শট নিয়ে বল জালে জড়ান উরুগুইয়েন তারকা স্ট্রাইকার।

মেসি নৈপুণ্যে আরও একটি জয় তুলে নিল ইন্টার মায়ামি। এই জয়ের পর মেজর লিগ সকারের পয়েন্ট টেবিলের ইস্টার্ন কনফারেন্সে শীর্ষে আছে মায়ামি। ১১ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট তাদের।

;

লক্ষ্ণৌকে হারিয়ে শীর্ষেই রাজস্থান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে শীর্ষে থাকা রাজস্থান রয়্যালসের বিপক্ষে শনিবার রাতে খেলতে নেমেছিল লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। যেখানে নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছে লক্ষ্ণৌ, ৭ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে পয়েন্ট টেবিলে রাজস্থান তাদের শীর্ষস্থান দাপটের সঙ্গেই ধরে রাখল।

এদিন টসে জিতে শুরুতে লক্ষ্ণৌকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় রাজস্থান। শুরুতেই স্বাগতিকদের ওপেনার কুইন্টন ডি কক ফিরে গেলেও ব্যাট হাতে দারুণ পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন অধিনায়ক কে এল রাহুল। ৪৮ বলে ৭৬ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এছাড়াও দিপাক হুদার ৩১ বলে ৫০ রানের ইনিংসটিও দলের রানের পাল্লা ভারি করতে সহায়তা করেছে। নির্ধারিত ওভার শেষে লক্ষ্ণৌয়ের দলীয় সংগ্রহ দাঁড়ায় ১৯৬ রানে।

জবাবে ব্যাট হাতে নেমে সাবলীল খেলা দেখাতে থাকেন রাজস্থানের দুই ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল ও জশ বাটলার। তবে দলীয় ৬০ রানে ভাঙ্গে এই জুটি। এরপর উইকেটে নামা অধিনায়ক সাঞ্জু স্যামসন বরাবরের মতো গতরাতেও ছিলেন দুর্দান্ত। শেষ পর্যন্ত ব্যাট হাতে টিকে থেকে খেলেছেন ৩৩ বলে অপরাজিত ৭১ রানের অসাধারণ ইনিংস। তাকে সঙ্গ দিয়েছেন ধ্রুব জুরেল, করেছেন ৩৪ বলে ৫২ রান।

ব্যাটিং নৈপুণ্যে শেষে এক ওভার বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় রাজস্থান। এই জয়ের পর ৯ ম্যাচে ১৬ পয়েন্টের সঙ্গে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষস্থান নিজেদের দখলেই রাখল তারা। দুইয়ে থাকা কলকাতার সঙ্গে রাজস্থানের পয়েন্টের ব্যবধান ৬। অপরদিকে ৯ ম্যাচে ৫ জয়ে ১০ পয়েন্টের সঙ্গে টেবিলের চারে আছে লক্ষ্ণৌ।

;