শোয়েব-সানিয়ার বিচ্ছেদ হয়েছে বহু আগে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ সংগৃহীত

ছবিঃ সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তৃতীয়বারের মতো বিয়ে করলেন পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার শোয়েব মালিক । গতকাল (শনিবার) নিজের সকল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিয়ের ছবি পোস্ট করেছেন শোয়েব। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ।’ সঙ্গে পবিত্র কোরআনের আয়াতও জুড়ে দিয়েছেন, ‘এবং আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি জোড়ায় জোড়ায়।’ এতেই এতদিনের জলঘোলা অবস্থা পরিস্কার হলো যে, শোয়েব মালিক ও সানিয়া মির্জার সম্পর্কটি শেষ।

তবে একটা প্রশ্ন অনেকের মনেই ঘুরপাক খাচ্ছিল। তাদের কি ডিভোর্স হয়েছে? কারণ কোনো পক্ষই ডিভোর্স বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেননি। অবশ্য রাত পেরোতেই জানা গেল সে সম্পর্কেও। গতকাল শোয়েবের বিয়ের ঘটনা ছড়িয়ে পড়ার পর সানিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে জানিয়েছিল, একতরফাভাবে ডিভোর্সের অধিকার বিয়ের সময়ই দেওয়া হয়েছিল সানিয়াকে!

এবার পরিস্কারভাবে জানা গেল, কয়েক মাস আগেই বিচ্ছেদ সম্পন্ন হয়েছে শোয়েব-সানিয়ার। আজ ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে বিষয়টি জানান সানিয়ার ছোট বোন আনাম মির্জা। সানিয়ার পক্ষ থেকে শোয়েবকে তার নতুন জীবনের জন্য শুভকামনাও জানিয়েছেন তিনি।

সানিয়ার পরিবার ও টিম সানিয়ার পক্ষ হতে দেওয়া সেই পোস্টে আনাম জানান, ‘সানিয়া (মির্জা) সব সময়ই তার ব্যক্তিগত জীবন জনসাধারণের আড়ালে রেখেছেন। যাই হোক, আজ জানানোর প্রয়োজন হয়েছে যে শোয়েব আর তার বিবাহবিচ্ছেদ কয়েক মাস আগেই হয়েছে। সে (সানিয়া) শোয়েবের নতুন যাত্রার জন্য শুভকামনা জানিয়েছে।’ 

পোস্টটিতে এরপর সানিয়ার ভক্ত-সমর্থকদের কাছে একটি অনুরোধও করা হয়েছে, ‘তাঁর (সানিয়া) জীবনের এই স্পর্শকাতর সময়ে আমরা চাইব, সানিয়ার গোপনীয়তার স্বার্থে যেকোনো জল্পনা থেকে যেন সবাই বিরত থাকে।’ 

২০১০ সালে ভারতের টেনিস তারকা সানিয়া মির্জার সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন পাকিস্তানের এই তারকা ক্রিকেটার। একসময়ের সেলিব্রেটি তারকা হিসেবে এই জুটিকে আইডল মানা এই দম্পতির সম্পর্কের ফাটল দেখা মিলে গত বছরের নভেম্বর থেকে। সম্প্রতি সানিয়ার করা এক পোস্টে গুঞ্জন মোড় নেয় জোরেশোরে। গতকালই অবশ্য মিলেছে সেই সূত্র। এদিকে নতুন যার সঙ্গে সূত্র বাঁধলেন শোয়েব তিনি পাকিস্তানের অভিনেত্রী সানা জাভেদ। 

এদিকে সানা, সানিয়ার আগেও তার জীবনে এসেছিলেন আয়েশা। সেই ঘটনাটি ২০০২ সালের। আয়েশা সিদ্দিকির সঙ্গে সে বছর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন শোয়েব। যেটি ভেঙে যায় ২০১০ সালে।

   

ছন্নছাড়া জিম্বাবুয়েকে হেসেখেলে হারাল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত আটটায় চট্টগ্রামে বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল। পূর্বাভাস অনুযায়ী রাত আটটার কিছু সময় পরই হাজির হয়েছে বৃষ্টি। তাতে কিছুক্ষণ বন্ধ থাকার পর শুরু হয় ম্যাচ। কিছু সময় পর আবার বৃষ্টির হানা। দুই দফায় বৃষ্টির বাগড়া সয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সহজ জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। সিকান্দার রাজার দলকে বাংলাদেশ হারিয়েছে ৮ উইকেটে।

জিম্বাবুয়ের দেয়া ১২৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই লিটন দাসকে হারায় বাংলাদেশ। ৩ বলে ১ রান করে ব্লেসিং মুজারাবানির বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন তিনি। তবে অন্য ওপেনার তানজিদ তামিম এবং অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত মিলে দুই দফায় বৃষ্টির মধ্যেও ৫২ রানের জুটি গড়ে রানের চাকা সচল রাখেন।

দ্বিতীয় দফায় বৃষ্টি-বাধার পর খেলা শুরু হলে তেড়েফুঁড়ে খেলতে থাকেন তামিম ও শান্ত। জিম্বাবুয়ের ফিল্ডারদের ব্যর্থতায় দুইবার জীবন পেয়ে ৩৬ বলে ফিফটির দেখা পান তামিম। ফিফটির পর আরও একবার জীবন পান তিনি। শেষ পর্যন্ত ৪৭ বলে ৬৭ রান করে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন এই ম্যাচ দিয়ে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অভিষিক্ত এই ব্যাটার।

শান্ত অবশ্য ততটা ‘ভাগ্যবান’ ছিলেন না। ব্যক্তিগত ২১ রানে লুক জংওয়ের বলে ডিপ মিডউইকেটে শন উইলিয়ামসের তালুবন্দি হয়ে ফেরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ১৮ বলে ৩৩ রানের ঝোড়ো ইনিংসে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন তাওহিদ হৃদয়। তাদের ব্যাটে চড়ে ২৮ বল হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে তাসকিন-সাইফউদ্দিনদের বোলিং তোপে ২০ ওভারে ১২৪ রান তুলে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ে। ১৪ রানে ৩ উইকেট নেন তাসকিন। এক রান বেশি খরচ করে ৩ উইকেট ঝুলিতে পোরেন সাইফউদ্দিনও। দুই উইকেট পান স্পিনার শেখ মেহেদী হাসান।

ব্যাটিং ধসে ৪১ রানে ৭ উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ে একশ ছাড়ানো সংগ্রহ পায় অষ্টম উইকেটে ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজার লড়াকু জুটিতে। তাদের ৭৫ রানের জুটিতে লড়াইয়ের পুঁজি পায় সফরকারীরা। দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৩ রান আসে উইকেটকিপার-ব্যাটার মাদান্দের ব্যাটে।

;

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিশ্বকাপ দলে বড় চমক



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শামার জোসেফের কথা নিশ্চয়ই ভুলে যাননি। ব্রিসবেনে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাদা পোশাকে তার পারফরম্যান্স শিগগিরই তার নাম ভুলতে দেবে না আপনাকে। দুই ইনিংস মিলিয়ে ৮ উইকেট নিয়ে ২৭ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে জয় এনে দেন এই পেসার। 

এবার যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে অনুষ্ঠেয় আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে ডাক পেয়েছেন জোসেফ। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অবশ্য এখনো তার অভিষেক হয়নি। এছাড়া অল্পের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিস করা ব্যাটার শিমরন হেটমায়ারও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিশ্বকাপ দলে জায়গা পেয়েছেন।

আজ (শুক্রবার) উইন্ডিজ ক্রিকেটের ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক ভিডিওতে ১৫ সদস্যের চূড়ান্ত দল ঘোষণা  টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সহ-স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ক্যারিবিয়ান দলটির হয়ে বিশ্বকাপে অবসরে যাওয়া সুনীল নারাইনকে দেখা যাবে কিনা তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা ছিল। তবে নারাইন কয়েকদিন আগে জানিয়ে দেন, অবসর ভেঙে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ফেরার কোনো পরিকল্পনা নেই তার।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের হেড কোচ ড্যারেন স্যামি বিশ্বকাপ দল ঘোষণার জন্য আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানান, নারাইনকে দলে ফেরাতে তার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। তবে যেহেতু নারাইন জাতীয় দল থেকে অবসর নিয়ে ফেলেছে, তাই তাকে রাজি করানোর কাজটা মোটেও সহজ ছিল না।

নারাইন না থাকলেও তার আইপিএল দল কলকাতার সতীর্থ আন্দ্রে রাসেল বিশ্বকাপ দলে রয়েছেন। এবার বিশ্বকাপে ক্যারিবিয়ানদের নেতৃত্ব দেবেন রোভম্যান পাওয়েল, সহ-অধিনায়ক হিসেবে থাকছেন পেসার আলজারি জোসেফ।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ ‘সি’তে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাদের গ্রুপসঙ্গী নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান, উগান্ডা ও পাপুয়া নিউ গিনি।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল

রোভম্যান পাওয়েল (অধিনায়ক), আলজারি জোসেফ (সহ-অধিনায়ক), জনসন চার্লস, রস্টন চেজ, শিমরন হেটমায়ার, জেসন হোল্ডার, শাই হোপ, আকিল হোসেন, শামার জোসেফ, ব্র্যান্ডন কিং, গুডাকেশ মোটি, নিকোলাস পুরান, আন্দ্রে রাসেল, শেরফান রাদারফোর্ড ও রোমারিও শেফার্ড

;

বৃষ্টিতে বন্ধ বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে ম্যাচ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত আটটায় চট্টগ্রামে বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল। পূর্বাভাস অনুযায়ী ঠিক রাত আটটার কিছু সময় পরই হাজির হয়েছে বৃষ্টি। তাতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির খেলা এখন বন্ধ রয়েছে।

বৃষ্টির আগে জিম্বাবুয়ের দেয়া ১২৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৩ ওভারে ১ উইকেটে ১০ রান তোলে বাংলাদেশ। জাতীয় দলে ব্যাট হাতে আরও একবার ব্যর্থ হয়েছেন লিটন দাস। ৩ বলে ১ রান করে ব্লেসিং মুজারাবানির বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন।

বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার সময় ক্রিজে রয়েছেন তানজিদ হাসান তামিম (৩*) এবং অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত (৪*)।

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে তাসকিন-সাইফউদ্দিনদের বোলিং তোপে ২০ ওভারে ১২৪ রান তুলে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ে। ১৪ রানে ৩ উইকেট নেন তাসকিন। এক রান বেশি খরচ করে ৩ উইকেট ঝুলিতে পোরেন সাইফউদ্দিনও।

ব্যাটিং ধসে ৪১ রানে ৭ উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ে একশ ছাড়ানো সংগ্রহ পায় অষ্টম উইকেটে ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজার লড়াকু জুটিতে। তাদের ৭৫ রানের জুটিতে সম্মানজনক স্কোর পায় সফরকারীরা। দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৩ রান আসে উইকেটকিপার-ব্যাটার মাদান্দের ব্যাটে।

আইসিসির নিয়মানুযায়ী, কোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ফল পাওয়ার জন্য দুই দলেরই অন্তত পাঁচ ওভার করে ব্যাট করতে হবে। যেহেতু বাংলাদেশ বৃষ্টি শুরুর আগে মোটে ৩ ওভার ব্যাট করতে পেরেছে, তাই বৃষ্টিতে খেলা আর শুরু করা না গেলে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হবে।

;

জিম্বাবুয়েকে অল্প রানে আটকে দিল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অতিথিদের হাত খুলে ব্যাট করতে দেয়নি বাংলাদেশ। পেস-স্পিনের ইন্দ্রজালে জিম্বাবুয়েকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে অল্পতেই আটকে রেখেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তাতে ২০ ওভারে ১২৪ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা। জয়ের জন্য ১২৫ রান চাই বাংলাদেশের।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকে হারায় জিম্বাবুয়ে। শেখ মেহেদীর বল হালকা টার্ন করে আঘাত হানে স্টাম্পে। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরতে হয় তাকে।

এর আগে অবশ্য প্রথম ওভারে শরিফুল ইসলামকে দুইবার সীমানার ওপারে পাঠিয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন এই ম্যাচ দিয়ে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে অভিষিক্ত ওপেনার জয়লর্ড গামবি।

নিজের দ্বিতীয় ওভারেও মার খেতে হয় শরিফুলকে। তার প্রথম তিন বলে টানা তিন চার হাঁকান তিনে নামা ব্রায়ান বেনেট।

এরপরই শুরু জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। ৩৬ থেকে ৪১ - এই ৫ রানের মধ্যেই ৬ উইকেট হাওয়া জিম্বাবুয়ের।

১৮ মাস পর জাতীয় দলে ফিরে সাইফউদ্দিন তুলে নেন ওপেনার গামবির (১৭) উইকেট। শেখ মেহেদীর করা পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারের প্রথম বলে রানআউট হয়ে ফেরেন বেনেটও (১৬)। পরের বলে ক্রিজে এসেই শেখ মেহেদীর বলে স্লিপে লিটন দাসের হাতে ধরা পড়েন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজাও (০)। রিভিউ নিতেও বাঁচতে পারেননি তিনি।

অভিজ্ঞ শন উইলিয়ামস আর রায়ান বার্লও রাজার মতোই ‘গোল্ডেন ডাক’ নিয়ে ফেরেন। এমন ব্যাটিং ধসে দিশেহারা জিম্বাবুয়ের হাল ধরেন ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। শুরুটা একদম ধীরগতির হলেও ক্রমেই দুজন দ্রুত রান তোলায় মনোযোগী হন। অষ্টম উইকেটে তাদের গড়া ৭৫ রানের জুটি ভাঙেন তাসকিন। ব্লক হোলে বল ফেলে মাদান্দের প্রতিরোধের ইতি টানেন তিনি। ৩৯ বলে ৬ চারে ৪৩ রান আসে তার ব্যাটে। ৩৪ রান করেন মাসাকাদজা।

বাংলাদশের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। দুই উইকেট যায় শেখ মেহেদীর ঝুলিতে।

;