উৎসবমুখর পরিবেশে ঢাকায় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ রান ২০২৪’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উৎসবমুখর পরিবেশে রাজধানীতে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হলো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ রান ২০২৪’ দৌড় প্রতিযোগিতা। ‘স্টেপ ইনটু দ্য ফিউচার: রান ফর মিশন ২০৪১’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে এসপায়ার টু ইনোভেট-এটুআই এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। সুস্থ-সবল নাগরিক তৈরিসহ স্মার্ট জাতি গড়ে তোলা ও মানুষের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের ভিশন ২০৪১ নিয়ে সচেতনতা ও উৎসাহ বাড়ানোর লক্ষ্যে এই দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়-এর মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, এমপি।

আজ শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর হাতিরঝিলে জাঁকজমকভাবে এই দৌড় প্রতিযোগিতাটি সম্পন্ন হয়। সকাল ৬টায় হাতিরঝিলের এম্ফিথিয়েটারের সামনের অংশ হতে শুরু হয়ে পুরো হাতিরঝিল ৭.৫ কি.মি. ঘুরে এম্ফিথিয়েটারে এসে দৌড় প্রতিযোগিতাটি সম্পন্ন হয়। এসময় নারী, পুরুষ, বয়স পঞ্চাশোর্ধ্ব ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তি এই চার বিভাগে সবমিলিয়ে ২০৪১ জন অপেশাদার দৌড়বিদ অংশ নেন। ৭.৫ কি.মি. ক্যাটাগরিতে আলাদা আলাদা ইভেন্টে অংশ নেন নারী-পুরুষ ও ৫০ বছরের বেশি বয়সের দৌড়বিদরা। আর ১ কি.মি. ক্যাটাগরিতে দৌড়ান প্রতিবন্ধী দৌড়বিদরা। চিপ টাইমিং সিস্টেমে ইভেন্টের বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়।

দৌড় প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, এমপি এবং অন্যান্য অতিথিরা। পুরস্কার বিতরণী শেষে ধারাবাহিকভাবে এই প্রতিযোগিতা আয়োজনের ঘোষণা দেন তিনি। 

চার বিভাগে সবমিলিয়ে ১৯ জন বিজয়ীকে আর্থিক পুরস্কার, সনদপত্র ও মেডেল প্রদান করা হয়। পুরুষ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন মো: ইমরান হাসান, দ্বিতীয় হন তুফায়েল আহমেদ, তৃতীয় হন আশরাফুল আলম। চতুর্থ ও পঞ্চম হন যথাক্রমে দ্বীপ তালুকদার এবং পলাশ শেখ। নারী বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন হামিদা আক্তার জেবা, দ্বিতীয় হন মোসাম্মদ সামিয়া, তৃতীয় হন সাদিয়া শাওলীন সিগমা। চতুর্থ ও পঞ্চম হন যথাক্রমে রিয়া আক্তার স্বর্ণা এবং হুমায়রা মনিশা। পঞ্চাশোর্ধ্ব বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হন মো: ওয়াহাব খান, দ্বিতীয় হন জসীম উদ্দীন, তৃতীয় হন আমিনুর রহমান। আর প্রতিবন্ধী ব্যক্তি বিভাগে ৩ ক্যাটাগরিতে (হুইল চেয়ার, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী এবং শ্রবণ ও বাক প্রতিবন্ধী) যথাক্রমে চ্যাম্পিয়ন হন আবু রায়হান, শিহাব বিশ্বাস ও জান্নাতুল নাঈম এবং দ্বিতীয় হন তানভীর হোসেন, আলম দেওয়ান ও তানজিম হাসান। এছাড়া সকল দৌড়বিদদের রেস জার্সি ও মেডেল প্রদান করা হয়।

স্মার্ট বাংলাদেশ রান ইভেন্টে অংশ নেয়া দৌড়বিদদের উদ্ভুদ্ধ করতে ৭.৫ কি:মি বিভাগের দৌড়ে অংশ নেন ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, এমপি। ৬৮ মিনিটে দৌড় শেষ করেন প্রতিমন্ত্রী। 

এই ‘স্মার্ট বাংলাদেশ রান ২০২৪’ ২০৪১ সালের লক্ষ্য পূরণে ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, এমপি। তিনি বলেন, ‘আমরা অদম্য জাতি। আমরা ৫২’এর ভাষা আন্দোলনে প্রমাণ করেছি, ৭১’এর মহান মুক্তিযুদ্ধে প্রমাণ করেছি। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা মায়ের ভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছি, আমরা স্বাধীন স্বার্বভৌম বাংলাদেশ নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জন করেছি। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে রূপকল্প দিয়েছেন ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হবে, সেই লক্ষ্য পূরণের জন্য আমাদের তৈরি হতে হবে সুস্থ-সবল, প্রগতিশীল ও অসাম্প্রদায়িকতার মানসিকতা নিয়ে।’ 

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ হবে সকলের জন্য। সুস্থ স্বাভাবিক, বিশেষভাবে সক্ষম, নারী-পুরুষ, তৃতীয় লিঙ্গ সকলের জন্য আগামী দেশ কল্পনা করি। সকলকে উৎসাহ দিতে এই স্মার্ট বাংলাদেশ রান আয়োজন করা হয়েছে। আজকে যেমন ৭.৫ কি.মি পেরিয়ে যাওয়ার জন্য লক্ষ্য ছিল ৭৫ মিনিট একইভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ লক্ষ্যপূরণের জন্য আমাদের সময় আছে ১৭ বছর। যার যার জায়গা থেকে দেশপ্রেমিক হিসেবে একজন উদ্ভাবনী, সমস্যার সমাধানকারী নাগরিক হিসেবে অবদান রাখার পাশাপাশি নিজেদের আমরা স্মার্ট নাগরিক হিসেবে তৈরি করবো। সুস্থ-সবল মেধাভিত্তিক স্মার্ট নাগরিকদের নিয়ে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়বো।’

ইভেন্টের প্লাটিনাম স্পন্সর মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি (এমটিবি) এবং গোল্ড স্পন্সর এসএসএল ওয়ারল্যাস, সাবলাইম লিমিটেড, লীড একাডেমি এবং আমিই প্রবাসী। এছাড়া, ভেন্যু ও মিডিয়া পার্টনার আরটিভি; মিডিয়া পার্টনার টি-স্পোর্টস, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড ও ঢাকা পোস্ট; অ্যাওয়ার্ড পার্টনার একপে ও ট্যুর গ্রুপ বিডি; ফুড ও বেভারেজ পার্টনার কর্নফ্লেক্স, মীনা বাজার, ডিজিবক্স, স্কিল ফাইন্যাস ও গোল্ড কিনেন; ইলেকট্রোলাইট পার্টনার এসএমসি প্লাস; ইভেন্ট পার্টনার রান বাংলাদেশ এবং সেইফটি পার্টনার সিভিল সার্জন অফিস, ঢাকা ও ব্লাডম্যান।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো: মামুনুর রশীদ ভূঞা, যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মোল্লা মিজানুর রহমান, পলিসি অ্যাডভাইজর আনীর চৌধুরী, প্রজেক্ট ম্যানেজার মাজেদুল ইসলাম, হেড অব কালচার অ্যান্ড কমিউনিকেশনস পূরবী মতিনসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, জনপ্রতিনিধিগণ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধি, সাংস্কৃতিক কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নাগরিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

   

৭ ছক্কা ও ৯ চারে সেঞ্চুরি তুলে থামলেন সাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে আগের ম্যাচেই ৪৯ রান করেছিলেন তিনি। এবার শতরান তুলে নিলেন সাকিব। বুঝিয়ে দিলেন তিনি কেন সেরাদের সেরা। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএলে) শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে আজ শুক্রবার সেঞ্চুরি করলেন তিনি।

ছুটির দিনে বিকেএসপিতে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ৭৩ বলে সেঞ্চুরি তুলেন সাকিব। ৭ ছক্কা ও ৯ চারে সাকিব আউট হয়েছেন ৭৯ বলে ১০৭ রানে। ৫০ ওভারের ফরম্যাটে প্রায় ৫ বছর পর শতক পেলেন এই তারকা ব্যাটার।

২০১৯ বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন এ বাঁহাতি অলরাউন্ডার। এবার লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে এসে সেঞ্চুরি তুললেন। লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে এটি সাকিবের দশম সেঞ্চুরি।

এদিকে তার দল শেখ জামাল সুপার লিগের এই ম্যাচটিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ২৮০ রান। 

মাঠের খেলায় ফিরলেও এখনই জাতীয় দলে ফিরছেন না সাকিব। আজ থেকেই শুরু হচ্ছে ঘরের মাটিতে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সেখানে শুরু তিন ম্যাচের দলে না থাকলেও শেষ দুই ম্যাচে দেখা মিলতে পারে এই তারকা অলরাউন্ডারের। 

ডিপিএলের এবারের মৌসুমে এ নিয়ে মোট পাঁচ ম্যাচে ব্যাট হাতে ২৬২ রান করেছেন সাকিব। যেখানে একটি সেঞ্চুরি ছাড়াও আছেন একটি ফিফটি পেরোনো ইনিংস। 

;

প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখেও শেষ বলে হারল রাজস্থান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরু ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোরকার্ডে ২ উইকেটে ১ রান! রানের খাতা না খুলেই সাজঘরে দলটির দুই তারকা ব্যাটার জশ বাটলার ও সঞ্জু স্যামসন। সেখান থেকে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে রিয়ান পরাগ ও যশস্বী জয়সওয়ালের ১৩৪ রানের দারুণ জুটি। এমনকি ১৫ ওভার শেষে স্কোরবোর্ড দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ১৫৭ রানের। এতে শেষ ৩০ বলের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৪৫ রানের সহজ সমীকরণের। তবে শুরুর বড় ধাক্কা সামলে প্রত্যাবর্তনের দারুণ গল্প লিখেও শেষ পর্যন্ত হারের মুখ দেখল ২০০৮ আসরের চ্যাম্পিয়নরা। 

শেষ বলে জয়ের জন্য দরকার ছিল ২ রান। বোলিং প্রান্তে শুরুর ওভার রাজস্থানকে পেস তোপে ভোগানো সেই ভুবনেশ্বর কুমার। তার ফুলার লেংথের বল সোজা রভম্যান পাওয়েলের প্যাডে। সেখানে লেগ বিফোরে জোরালো আবেদনে আম্পায়ারের সাড়া এবং ১ রানের নাটকীয় জয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। 

এই হারের পরও অবশ্য পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে রাজস্থান। ১০ ম্যাচ এ নিয়ে স্রেফ ২ হারের পর তাদের পয়েন্ট ১৬। এদিকে টানা দুই ম্যাচ হারের পর জয়ে ফিরল হায়দররাবাদ। এতে ১০ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তারা উঠে এসেছে তালিকার চারে।

নিজেদের মাঠে গতকালের ম্যাচটিতে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় হায়দরাবাদ। সেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২০১ রান তোলে অরেঞ্জ আর্মি খ্যাত দলটি। 

সেই লক্ষ্য তাড়ায় শুরু ওভারেই ভুবনেশ্বরের পেস তোপের মুখে পড়ে রাজস্থান। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে ইংলিশ তারকা ব্যাটার জশ বাটলারকে ফেরানোর পর একই ওভারের পঞ্চম বলে রাজস্থান অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনকে বোল্ড করে ফেরেন এই ডানহাতি পেসার। ১ রানের স্কোরবোর্ডেই নেই ২ উইকেট। 

সেখান থেকে ধাক্কা সামলে এগোতে থাকেন জয়সওয়াল ও পরাগ। হায়দরাবাদের ফিল্ডারদের ব্যর্থতার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তৃতীয় উইকেটে ১৩৪ রানের দারুণ এক জুটি গড়েন দুজন। শুরুতেই লক্ষ্যটা কঠিন হয়ে দাঁড়ালেও এই দুই ব্যাটারের নৈপুণ্যে সহজ জয়ের দিকেই এগোচ্ছিল রাজস্থান। 

তবে ১৪ বলের ব্যবধানে ২২ গজে থিতু হওয়া জয়সওয়াল ও পরাগ ফেরার পর জয়টাও যেন হাতছাড়া হয়ে যায় রাজস্থানের থেকে। ৪৯ বলে ৮ চার ও ৪ ছক্কার দলীয় সর্বোচ্চ ৭৭ রান আসে পরাগের ব্যাটে। এদিকে ৪০ বলে ৬৭ রান করেন জয়সওয়াল। তাদের ফেরার পর শেষ চার ওভারে ৪২ রান প্রয়োজন ছিল দলটির। হাতে তখনো ৬ উইকেট। তবে মিডল অর্ডারের বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতায় শেষ বলে এসে হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় রাজস্থানকে। সেই ইনিংসে হায়দরাবাদের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন ভুবনেশ্বর, দুটি করে নেন কামিন্স ও নটরজন। 

এদিকে আগে ব্যাট করতে নেমে বিধ্বংসী ব্যাটিং লাইন-আপ খ্যাত হায়দরাবাদের শুরুটা ছিল ম্যাড়মেড়ে। ৫ ওভার ১ বলে ৩৫ রানেই তারা হারিয়ে বসে ২ উইকেট। এদিন ট্রাভিস হেড শেষ কয়েক ম্যাচে ব্যর্থতা ছাপিয়ে রানে ফিরলেও তা ছিল ধীরগতির। ৪৪ বলে করেন ৫৮ রান। নিতিশ রেড্ডীর ৪২ বলে অপরাজিত ৭৬ রান এবং শেষ দিকে হেন্রিখ ক্লাসেনের ১৯ বলে ৪২ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ভর করে দুইশ পেরোনো লক্ষ্যে পোঁছায় হায়দরাবাদ। 

;

পাঁচ বছর নিষিদ্ধ ক্যারিবীয় ক্রিকেটার ডেভন থমাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেভন থমাস। ক্যারিবীয় এই ক্রিকেটারকে মনে করতে খানিকটা বেগই পেতে হবে ক্রিকেটবোদ্ধাদের। তেমন পরিচিত নাম না হলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে তিন ফরম্যাট মিলিত ৩৪টি ম্যাচ খেলেছেন এই ডানহাতি ব্যাটার। যেখানে টেস্ট খেলেছেন স্রেফ একটি এবং যেটিই ছিল ক্যারিবীয়দের হয়ে তার খেলা সবশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ। সব ধরণের ক্রিকেট থেকে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞায় পড়েছেন এই ক্যারিবীয় ক্রিকেটার।

শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি), এমিরেটস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) এবং ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (সিপিএল) দুর্নীতিবিরোধী সাতটি কোড লঙ্ঘন করায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) এই নিষেধাজ্ঞায় পড়তে হয়েছে এই ৩৪ বছর বয়সী ক্রিকেটারকে।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) এক বিবৃতিতে ডেভন থমাসের নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি জানায় আইসিসি।

সেই বিবৃতিতে আইসিসির ইন্টিগ্রিটি ইউনিটের আইসিসি মহাব্যবস্থাপক অ্যালেক্স মার্শাল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক এবং ঘরোয়া/ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট উভয় জায়গায় খেলার দরুন ডেভন একাধিক দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষা সেশনে অংশ নিয়েছিলেন। এতে তিনি জানতেন দুর্নীতি দমন কোডের বাধ্যবাধকতাগুলি কী ছিল। তবে তিনটি আলাদা ফ্রাঞ্চাইজি লিগে তিনি সেগুলো রক্ষা করতে ব্যর্থ হন।’

গত বছরের ২৩মে তার বিরুদ্ধে আনা হয়েছিল এই অভিযোগগুলো। প্রায় এক বছর তদন্তের পর এবার ডেভন থমাস পেলেন এই শাস্তি। ডেভন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটের দুর্নীতিবিরোধী কোডের ২.১.১, ২.৪.৪, ২.৪.৬, ২.৪.৭, আমিরাত ক্রিকেট বোর্ডের ২.৪.৪ এবং শ্রীলঙ্কান প্রিমিয়ার লিগের ২.৪.৪ ও ২.৪.২ নম্বর ধারাগুলো ভঙ্গ করেছেন। 

;

বাংলাদেশের ম্যাচ ছাড়াও টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আজ (শুক্রবার) সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে নামবে বাংলাদেশ। ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টায়। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে।

১ম টি-টোয়েন্টি

বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে

সন্ধ্যা ৬টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ

আবাহনী-মোহামেডান

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

শাইনপুকুর-প্রাইম ব্যাংক

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

শেখ জামাল-গাজী গ্রুপ

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল

ব্রাদার্স-শেখ জামাল

বিকেল ৪টা, টি স্পোর্টস

আইপিএল

মুম্বাই-কলকাতা

রাত ৮টা, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

টেনিস

মাদ্রিদ ওপেন

রাত ৮টা ও ১২টা, সনি স্পোর্টস ৫

;