প্রথমবার কোপা আমেরিকায় দেখা যাবে নারী রেফারি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথমবারের মতো কোপা আমেরিকায় ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন নারী রেফারিরা। শুক্রবার (২৪ মে) নারী রেফারিদের কোপা আমেরিকার ম্যাচ পরিচালনার জন্য নিয়োগ দেয়া হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের মারিয়া ভিক্টোরিয়া পেনসো এবং ব্রাজিলের এদিনা আলভেস আসন্ন কোপা আমেরিকায় রেফারির দায়িত্ব পালন করবেন।

তাদের সহযোগী হিসেবে থাকবেন ব্রাজিলের নুয়েজা বাক, কলম্বিয়ার মারি ব্লাঙ্কো, ভেনেজুয়েলার মিগদালিয়া রদ্রিগেজ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ব্রুক মায়ো ও ক্যাথরিন নেসবিট।

ভিএআর (ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি) কক্ষেও নারী রেফারির উপস্থিতি থাকবে। আসরের একমাত্র নারী ভিএআর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন নিকারাগুয়ার তাতিয়ানা গুজমান।

আগামী ২০ জুন যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হতে যাওয়া কোপা আমেরিকার এবারের আসরে সবমিলিয়ে ১০১ জন ম্যাচ অফিসিয়াল দায়িত্ব পালন করবেন। সাধারণত কোপা আমেরিকায় শুধু লাতিন আমেরিকা ও উত্তপ আমেরিকা অঞ্চলের রেফারিরা দায়িত্ব পালন করলেও এবার ইউরোপীয় রেফারিদেরও দেখা যাবে।

কনমেবল-উয়েফা চুক্তির অংশ হিসেবে ইতালিয়ান রেফারি মাউরিজিও মারিয়ানি এবং তার দুই সহকারী দানিয়েলে ব্রিনদোনি ও আলবার্তো তেগোনি কোপা আমেরিকায় দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া ইতালির দুই ভিএআর মার্কো দি বেল্লো এবং আলেহান্দ্রো দি পাওলোকেও কোপা আমেরিকায় দেখা যাবে।

   

যেভাবে এমন সফল তানজিম সাকিব

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের হাতে পুঁজিটা বড় ছিল না। ১০৬ রানের পুঁজিও অবশ্য এবারের বিশ্বকাপে অবলীলায় রক্ষা করে ফেলছে দলগুলো। কিন্তু তার জন্য প্রক্রিয়াটা তো শুরু করা চাই! তানজিম হাসান সাকিব সেটাই করে দিয়েছিলেন আজ। ৪ ওভারে ৭ রান দিয়ে ৪ উইকেট। আর তাতেই বাংলাদেশ ম্যাচে ফিরে আসে ভালোভাবে। 

পরের গল্পটা আপনিও জানেন। বাংলাদেশ সে নেপালকে হারিয়েছে ২১ রানের ব্যবধানে। তানজিম জানালেন, পুঁজিটা যখন ছোট ছিল, তখন নিজেদের শান্ত রাখাটাই সবচেয়ে বড় কাজ ছিল। তার কথা, ‘আর সবচেয়ে বড় কথা, আমরা ঘাবড়ে যাইনি। আমরা জানতাম এই রান নিয়ে আমরা জিততে পারব।’

এরপর আসল বোলিং প্রসঙ্গ। তানজিমের কথা, ঠিক জায়গায় বল করাতেই মিলেছে সাফল্য। তার কথা, ‘কাজগুলো যত সহজভাবে করা যায়, আমরা তাই করতে চেয়েছি। আমরা ভালো জায়গায় বল করতে চেয়েছি।’

সে কাজটা দলের বোলাররা ভালোভাবেই সেরেছে, বিশ্বাস সাকিবের। তার কথা, ‘বোলিং অ্যাটাক হিসেবে আমরা বেশ ভালো বল করেছি। এ কারণেই আমরা স্কোরটা ডিফেন্ড করতে পেরেছি।’

নিজের বোলিংয়ের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি আগ্রাসী হতে চেয়েছিলাম, আমার পরিকল্পনাগুলো ভালোভাবে কাজে লাগাতে চাইছিলাম। এখানে রান করা সহজ ছিল না। আমরা আমাদের লাইন লেন্থ ঠিক রেখেছি, আর এটাই কাজে দিয়েছে।’

এবার বাংলাদেশের সামনে সুপার এইটের বৈতরণী। সে মঞ্চটা নিয়ে পুরো দল রোমাঞ্চিত, জানান তানজিম। তার কথা, ‘আমরা সুপার এইটের জন্য রোমাঞ্চিত। আমরা বেশ আত্মবিশ্বাসী। আশা করছি আমরা সেখানেও ভালো করব।’

;

নেপালকে হারিয়ে সুপার এইটে বাংলাদেশ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালকে হারালে কোনো প্রকার সমীকরণ ছাড়াই সুপার এইটের টিকিট কেটে ফেলত বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্তর দলের কাজটা সহজে হতে দেয়নি নেপাল। তবে শেষমেশ হাসিমুখটা ছিল বাংলাদেশেরই। নেপালকে ২১ রানে হারিয়ে শেষ আটে চলে গেছে দলটা।

নেপালের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাট করতে নেমেছিল বাংলাদেশ। পাওয়ারপ্লেতেই নেই হয়ে গিয়েছিল ৪ উইকেট। তার ওপর স্কোরবোর্ডে জমা পড়েছিল স্রেফ ৩০ রান। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে দিয়ে শুরু, এরপর তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়রাও ব্যাট হাতে দলকে ভরসা দিতে পারেননি।

পাওয়ারপ্লের পর মাহমুদউল্লাহর রানআউট আর সাকিব আল হাসান এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরলে বাংলাদেশ পড়ে ঘোর বিপদে। এরপর তানজিম সাকিব আর জাকের আলীও বিদায় নিলে তিন অঙ্কে যাওয়া নিয়েও জাগে শঙ্কা। সেখান থেকে তাসকিন আহমেদ আর রিশাদ হোসেনের ৭ বলে ১৫ রানের দুটো ক্যামিওতে ভর করে বাংলাদেশ ইনিংস শেষ করে ১০৬ রান তুলে।  

বোলাররা সে রানটাকেই যথেষ্ট করে ফেললেন। তার কৃতিত্বের একটা বড় অংশ যাবে তানজিম হাসান সাকিবের ঝুলিতে। ৪ ওভারে তিনি দিয়েছেন ২১টি ডট। সঙ্গে কুশল ভুর্তেল, অনীল শাহ, রোহিত পোড়েল আর সুন্দীপ জোরাকে তুলে নিয়ে নাড়িয়ে দিয়েছিলেন নেপালকে। সেই ধাক্কাটা আর সামলে উঠতে পারেনি তারা। 

নেপাল একটা চেষ্টা করেছিল অবশ্য। ষষ্ঠ উইকেটে দীপেন্দ্র সিং ঐরী আর কুশল মাল্লা মিলে যোগ করেছিলেন ৫২ রান। ধীরে ধীরে যখন খোলস ছেড়ে বেরোচ্ছেন, তখন বাংলাদেশ শিবিরে খানিকটা দুশ্চিন্তাই ভর করেছিল বৈকি! তবে সেটা দূর করেন মুস্তাফিজুর রহমান। কুশল মাল্লাকে ফিরিয়ে তিনি বাংলাদেশকে ফেরান ম্যাচে। এরপর নেপালের ইনিংস ধসে পড়ে রীতিমতো। কোনো রান যোগ না করেই শেষ চার উইকেট খুইয়ে বসে দলটা। বাংলাদেশ ম্যাচটা জেতে ২১ রানে। তাই শেষ আটের টিকিটটা বাংলাদেশ কাটল স্বস্তি নিয়েই। 

;

ইতিহাস গড়লেন তানজিম সাকিব

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের দারুণ এক রেকর্ড নিজের নামে করে নিয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব। নেপালকে নাড়িয়ে তিনি বনে গেছেন বিশ্বকাপে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ডট বল করা বোলার।

আজ আক্রমণে এসে তিনি প্রথম ওভারে ৫ রান দিয়েছিলেন। পরের তিন ওভার মিলিয়ে তিনি রান দিয়েছেন মোটে ২। সব মিলিয়ে তিনি তার কোটা শেষ করেছেন ২১টা ডট বল নিয়ে। তাতেই গড়া হয়ে গেছে রেকর্ডটা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ডট বলের রেকর্ডটা এখন হয়ে গেছে তার।

২০১২ বিশ্বকাপে অজন্তা মেন্ডিস জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০টা ডট বল দিয়ে রেকর্ডটা গড়েছিলেন। এরপর এবারের বিশ্বকাপে এই রেকর্ডটা তিন বার ছুঁয়েছেন তিন বোলার।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার ওটনিল বার্টম্যান ২০ ডট দিয়েছিলেন। এর ১০ দিন পর ১৪ জুন উগান্ডার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের লকি ফার্গুসন আর ট্রেন্ট বোল্ট দেন ২০টি করে ডটবল। আজ তানজিম ১২ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভেঙেই দিলেন।

;

ব্যাটিং ব্যর্থতায় বাংলাদেশ শেষ ১০৬ রানে

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ম্যাচটা বাংলাদেশের জন্য ডু অর ডাই। নেপালের জন্যও ঠিক তাও। এই ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছে ওদিকে নেদারল্যান্ডসও। সেই ম্যাচে জিতে ঈদের খুশিটা দ্বিগুণ করতে চান, আগের ম্যাচ জিতিয়ে সাকিব আল হাসান বলেছিলেন এ কথা। কিন্তু বাংলাদেশ আর তা পারছে কই?

সেন্ট ভিনসেন্টের আর্নস ভেল স্টেডিয়ামে নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশ ব্যাটিং ব্যর্থতার কবলে পড়েছে আজ। অল আউট হয়েছে ১০৬ রান তুলে। 

নেপালের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাট করতে নেমেছিল বাংলাদেশ। পাওয়ারপ্লেতেই নেই হয়ে গিয়েছিল ৪ উইকেট। তার ওপর স্কোরবোর্ডে জমা পড়েছিল স্রেফ ৩০ রান। অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে দিয়ে শুরু, এরপর তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়রাও ব্যাট হাতে দলকে ভরসা দিতে পারেননি। 

পাওয়ারপ্লের পর মাহমুদউল্লাহর রানআউট আর সাকিব আল হাসান এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরলে বাংলাদেশ পড়ে ঘোর বিপদে। এরপর তানজিম সাকিব আর জাকের আলীও বিদায় নিলে তিন অঙ্কে যাওয়া নিয়েও জাগে শঙ্কা। সেখান থেকে তাসকিন আহমেদ আর রিশাদ হোসেনের ৭ বলে ১৫ রানের দুটো ক্যামিওতে ভর করে বাংলাদেশ ইনিংস শেষ করে ১০৬ রান তুলে।  

;