বাংলাদেশের জয়ে ফেরার দিনে সাকিবের অনন্য কীর্তি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের উইকেট সংখ্যা ছিলো ৬৯৪ টি। সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে নেমেই চার উইকেট। পরের ম্যাচে একটা। ৬৯৯ তে গিয়ে লম্বা একটা অপেক্ষা। ইউএসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে উইকেট শূন্য। পরের ম্যাচেও তাই। অবশেষে তৃতীয় ম্যাচে অপেক্ষার প্রহর  ফুরালো। আন্দ্রেস গাউসকে প্যাভিলিয়েন ফিরিয়ে সাকিব শিকার করলেন ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটে তার ৭০০তম উইকেট।

গাউসের উইকেট নেওয়ার সাথে সাথে সাকিব বনে গেলেন ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম এবং একমাত্র অলরাউন্ডার যার নামের পাশে আছে ৭০০ উইকেট এবং ১৪ হাজার রান। তিন ফরম্যাট মিলিয়ে ৭০০ বা তার বেশি উইকেট সতেরোজন বোলারের। যেখানে সর্বশেষ নাম সাকিবের। বাংলাদেশি হিসেবে একমাত্র। ইনিংস লেগেছে ৪৭৪ ইনিংস।

সাতশ উইকেট শিকারি কারোই নেই আট হাজার রানও। সেখানে সাকিবের রান ১৪ হাজার ৫১৫। ৭০০ উইকেট শিকারদের মাঝে সর্বোচ্চ রান শন পোলকের ৭৩৮৬। এই পেসারের উইকেট অবশ্য ৮২৯ টি।

সাকিবের নেওয়া সাতশ উইকেট তিন ফরম্যাট মিলিয়ে স্পিনারদের মধ্যে সপ্তম সর্বোচ্চ। বাঁ-হাতি স্পিনারদের মধ্যে দ্বিতীয় মধ্যে দ্বিতীয় এই স্পিনার। এক থাকা ড্যানিয়েল ভেট্টোরির উইকেট ৭০৫ টি।

ম্যাচ খেলা কিংবা উইকেট নেওয়া দুটোতেই বাংলাদেশিদের মধ্যে সাকিবের আশেপাশে নেই কেউ। সাকিবের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট মাশরাফির ৩৯০ টি। তিনে থাকা মুস্তাফিজের উইকেট ৩০৯।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিবের রান ৪৭৭ ইনিংসে ১৪৫১৫। যেটা বাংলাদেশি ব্যাটারদের মাঝে তৃতীয়। একে থাকা তামিমের রান ৪৪৮ ইনিংসে ১৫১৯২। ৫০৯ ইনিংসে মুশফিকের রান ১৪৯৬৮।

সাকিবের সামনে সুযোগ অবসরের আগে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় রেখে যাওয়ার। অবশ্য যেটা করেছেন, সেটাও কম কিসে?

   

তানজিম দারুণ বোলিং করেছে: রোহিত

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়ের দিনের মূল নায়ক মূলত টাইগার পেসার তানজিম হাসান সাকিব। তিনি একাই বলতে গেলে নেপালের টপ অর্ডারকে ধ্বসিয়ে দিয়েছেন, হয়েছেন ম্যাচসেরাও। তার প্রশংসা করলেন নেপালের অধিনায়ক রোহিত পোডেলও।

এদিন ৪ ওভার বল করে মাত্র ৭ রান খরচে ৪টি উইকেট শিকার করেছেন সাকিব। এর মধ্যে দুটি মেইডেন ওভারও আছে। অন্যান্য খেলোয়াড়রা ভূমিকা পালন করলেও সাকিবই আজকে জয়ের মূল কারিগর এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে রোহিত বলেছেন, 'আমার মনে হয় তানজিম দারুণ বোলিং করেছে। সে আমাদের উড়িয়ে দিয়েছে। নতুন বলে সে দারুণ করেছে। উইকেট খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। সে ভালো জায়গায় বল করেছে। সে আমাদের কাজটা কঠিন করে দিয়েছে। আমাদের মধ্যে তেমন কিছুই হয়নি। সে আমার দিকে তেড়ে এসে বলছিল মেরে দেখাও। আমি বলেছি যাও বল করো।'

বাংলাদেশের জয়ে অভিনন্দন জানিয়ে টাইগার বোলারদের প্রশংসার পাশাপাশি তিনি নিজের দলের বোলিং বিভাগ নিয়েও সন্তুষ্ট আছেন বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, 'বোলিং ইউনিট হিসেবে আমরা পুরো টুর্নামেন্ট জুড়েই দারুণ বোলিং করেছি। ব্যাটিং ইউনিট হিসেবে তেমনটা করতে পারিনি। বাংলাদেশ আজকে দারুণ বোলিং করেছে। আমরা খুবই বাজে ব্যাটিং করেছি। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য না। আমাদের টপ অর্ডার ব্যাটাররা দায়িত্ব নিতে পারেনি। এটা আমাদের ব্যর্থতা।'

;

সুপার এইটে যে যার প্রতিপক্ষ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটের সাত দলের নাম নিশ্চিত হওয়াই ছিল। আজ (সোমবার) সকালে শেষ দল হিসেবে সুপার এইটের টিকিট পেল বাংলাদেশ। নেপালকে হারানোর সুবাদে গ্রুপপর্ব পার করার গৌরব অর্জন করলেন নাজমুল শান্তরা।

গ্রুপ-ডি থেকে ডি-২ হিসেবে সুপার এইটে জায়গা করে নিল টাইগাররা। বিশ্বকাপ আসরটি এবার শুরু হয়েছিল সর্বোচ্চ ২০টি দল নিয়ে। যেখান থেকে নিজেদের খেলা, পারফরম্যান্স ও যোগ্যতা দিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ড পর্যন্ত টিকে রইল আটটি দল। চারটি গ্রুপ থেকে শীর্ষে থাকা দুটি করে দল খেলবে সুপার এইটে।

সুপার এইটের আট দলকে ভাগ করা হয়েছে দুটি গ্রুপে। তারা নিজেদের মধ্যে একটি করে ম্যাচ খেলবে। অর্থাৎ সেমিফাইনালের আগে বাংলাদেশের চলতি বিশ্বকাপে আরও অন্তত ৩টি ম্যাচ খেলতে হচ্ছে, বাকি দলগুলোর ক্ষেত্রেও হিসেবটা একই। সুপার এইটের এই দুই গ্রুপ থেকে শীর্ষের দুটি করে দল খেলবে সেমিফাইনালের মঞ্চে।

সুপার এইটের গ্রুপ এ-তে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে টাইগারদের খেলতে হবে ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে। এই তিন দলের মধ্যে অন্তত দুই দলকে হারালে সেমিতে যাওয়ার বেশ ভালো সম্ভাবনা আছে শান্তদের। গ্রুপ বি-তে আছে ইংল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা।

তবে ফর্ম ও শক্তিমত্তা বিবেচনায় তিনটি দলই বেশ কঠিন প্রতিপক্ষ বলে মনে করছেন সমর্থকরা। কিন্তু নিজেদের প্রতি আস্থা আছে অধিনায়ক, কোচ ও দলের প্রত্যেক ক্রিকেটারের। ভালো কিছুর আশাতেই আছেন সবাই।

গ্রুপ এ- বাংলাদেশ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান

গ্রুপ বি- ইংল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও দক্ষিণ আফ্রিকা

বাংলাদেশের ম্যাচ-

২১ জুন সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে - অ্যান্টিগায় প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া

২২ জুন রাত ৮টা ৩০ মিনিটে - অ্যান্টিগায় প্রতিপক্ষ ভারত

২৫ জুন সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে - সেন্ট ভিনসেন্টে প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান

সুপার এইটের ম্যাচসূচিঃ

১৯ জুনঃ   যুক্তরাষ্ট্র - দক্ষিণ আফ্রিকা (রাত ৮.৩০টা,অ্যান্টিগা)

২০ জুনঃ   ইংল্যান্ড - ওয়েস্ট ইন্ডিজ (সকাল ৬.৩০টা, সেন্ট লুসিয়া)
              আফগানিস্তান - ভারত (রাত ৮.৩০টা, বার্বাডোজ)

২১ জুনঃ   অস্ট্রেলিয়া - বাংলাদেশ (সকাল ৬.৩০টা, অ্যান্টিগা)
              ইংল্যান্ড - দক্ষিণ আফ্রিকা (রাত ৮.৩০টা, সেন্ট লুসিয়া)

২২ জুনঃ   যুক্তরাষ্ট্র - ওয়েস্ট ইন্ডিজ (সকাল ৬.৩০টা, বার্বাডোজ)
              ভারত - বাংলাদেশ (রাত ৮.৩০টা, অ্যান্টিগা)

২৩ জুনঃ   আফগানিস্তান - অস্ট্রেলিয়া (সকাল ৬.৩০টা, সেন্ট ভিনসেন্ট)
              যুক্তরাষ্ট্র - ইংল্যান্ড (রাত ৮.৩০টা, বার্বাডোজ)

২৪ জুনঃ   ওয়েস্ট ইন্ডিজ - দক্ষিণ আফ্রিকা (সকাল ৬.৩০টা, অ্যান্টিগা)
              অস্ট্রেলিয়া - ভারত (রাত ৮.৩০টা, সেন্ট লুসিয়া)

২৫ জুনঃ   আফগানিস্তান - বাংলাদেশ (সকাল ৬.৩০টা, সেন্ট ভিনসেন্ট)

;

রেকর্ডের পাতায় তানজিম সাকিবের নাম

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপালকে হারানোর মাধ্যমে আজ গ্রুপপর্বের লড়াই শেষ করল বাংলাদেশ। বোলারদের নৈপুণ্যে নেপালকে দেওয়া মাত্র ১০৭ রানের লক্ষ্যও আটকে দিল টাইগাররা। বিশেষ করে বাংলাদেশের পেসাররা এদিন ছিলেন অপ্রতিরোধ্য।

ইদের আনন্দ বাড়িয়ে তোলার এই জয়ের দিনের মূল নায়ক টাইগার পেসার তানজিম হাসান সাকিব। বল হাতে নিজের সেরাটাই করে দেখিয়েছেন তিনি। ৪ ওভার বল করে মাত্র ৭ রান খরচে চারটি গুরুত্বপূর্ণ উইকেট শিকার করেছেন সাকিব, যেখানে আবার ছিল দুইটি মেইডেন ওভার। নেপালের টপ অর্ডারকে একাই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন ডানহাতি এই পেসার।

দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের এই দিনে বাংলাদেশ দল এবং সাকিব গড়েছেন একের অধিক রেকর্ড। চলুন সে কীর্তিগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

১০৬

পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পূর্ণ ২০ ওভারের ম্যাচে এটিই ছিল যেকোনো দলের সফলভাবে সবচেয়ে কম রানে বিপক্ষ দলকে আটকে দেওয়া। এর আগের রেকর্ডটি ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার দখলে, গেল সপ্তাহে নিউইয়র্কে বাংলাদেশের বিপক্ষে তারা ১১৩ রান ডিফেন্ড করেছিল।

৪-২-৭-৪

এবারের বিশ্বকাপে পুরো ৪ ওভার বল করা বোলারদের মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভালো বোলিং স্পেল। সব মিলিয়েও এটিই রেকর্ড।

২ মেইডেন

সাকিবের করা দুইটি মেইডেন ওভারও বিশ্বকাপের রেকর্ড। বাংলাদেশের প্রথম ও সব মিলিয়ে ষষ্ঠ বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসরে এক ম্যাচে দুটি মেইডেন নিলেন তিনি।

২১ ডট

তানজিম হাসান সাকিবের আজকের ম্যাচে করা ২১টি ডট বল পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলায় যেকোনো বোলার হিসেবে সবচেয়ে বেশি।

যৌথভাবে তানজিম সাকিব এবং মুস্তাফিজুর রহমান নেপালের বিপক্ষে ৭ রান করে দিয়েছেন, যা পুরুষদের টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে কম রান। এতে রিশাদ হোসেনের সাথে এই দুইজনের নামও যোগ হলো, এই বছরের শুরুতে হিউস্টনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে রিশাদ এই কীর্তি গড়েছিলেন।

৮৫

বাংলাদেশের বিপক্ষে নেপালের মোট ৮৫ রান সংগ্রহ করে পুরুষদের টি-টোয়েন্টিতে তৃতীয় সর্বনিম্ন দলীয় স্কোর, যেখানে দল অলআউট হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে নরওয়ের জার্মানির বিরুদ্ধে সর্বনিম্ন ৭৬ রানে এবং ক্যামেরুনও ২০২২ সালে ঘানার বিপক্ষে ৭৬ রানে অলআউট হয়েছিল।

১০৬

নেপালের বিপক্ষে বাংলাদেশের করা ১০৬ রান পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আইসিসির পূর্ণ সহযোগী সদস্য হিসেবে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে ২০১৪ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ইংল্যান্ড সর্বনিম্ন ৮৮ রানে অলআউট হয়।

এছাড়াও বাংলাদেশের ১০৬ রানে অলআউট হওয়া পুরুষদের টি-টোয়েন্টিতে আইসিসির পূর্ণ সহযোগী সদস্য দল হিসেবে পঞ্চম-নিম্নতম। ২০১৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের আগের সর্বনিম্ন অলআউট ছিল ১০৮ রানে।

;

আমরা বিশ্বাস করেছি যে জিতব: শান্ত

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবশেষে নেপালকে হারিয়েই চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট নিশ্চিত করল বাংলাদেশ। এই জয়ের ফলে দেশে ক্রিকেটপ্রেমীদের এবং সকল টাইগার সমর্থকদেরই ইদের আনন্দ যেন দ্বিগুণ হয়ে গেল। নেপালের বিপক্ষে ২১ রানের এই থ্রিলিং জয়ের পর অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন দলের খেলোয়াড়দের মনের অবস্থা। প্রকাশ করেছেন যে তারা কতটা আনন্দিত!

এত কম রান ডিফেন্ড করে ম্যাচ জিতে খুব স্বাভাবিকভাবেই বেশ খুশি দলের ক্রিকেটাররা। বল হাতে নিজেদের সেরাটাই যেন মাঠে ঢেলে দিয়েছেন টাইগার বোলাররা। শুরুতে ব্যাট হাতে বেশ বিপর্যয়ের মুখে পড়ে দলীয় ১০৬ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৮৫ রানেই সবকটি উইকেট হারায় নেপাল।

ম্যাচ পরবর্তী সাক্ষাৎকারে অধিনায়ক শান্ত বলেছেন, 'আমরা যেভাবে এই রাউন্ডে খেলেছি খুব খুশি। আশা করি আমাদের বোলিং পারফরম্যান্স এভাবে ঠিক রাখব। আমরা খুব বেশি রান করেছি তা না তবে আমরা বিশ্বাস করেছি যে আমরা জিততে পারব। ম্যাচে আমরা যেভাবে বোলিং করেছি, আমরা জানতাম উইকেট নিতে পারব এবং এই রানে জিততে পারব।'

ফিল্ডার ও বোলারদের আলাদাভাবে প্রশংসা করেছেন তিনি, 'ফিল্ডাররাও ভালো করেছে। আমাদের সবকিছুই ঠিক হয়েছে, পেস বোলাররা সত্যিই দারুণ করেছে। এই ফরম্যাটে বোলিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আশা করি তারা এমনই থাকবে। এই ধরনের টুর্নামেন্টে মোমেন্টাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আশা করি আমরা এটিকে পরবর্তী পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারব।'

বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে দল বেশ ভালো ফর্মে থাকলেও ব্যাট হাতে একদমই ছন্দে নেই টাইগার ব্যাটাররা, বিশেষ করে অধিনায়ক নিজেই। অতি শীঘ্রই এই রানখরা কাটিয়ে উঠে ফর্মে ফিরবেন টাইগার ব্যাটাররা, এমনটাই আশা করেন তিনি।

;