রেকর্ড গড়তেই যেন মাঠে নামেন ইয়ামাল

  • স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

লামিনে ইয়ামাল, স্পেনের তরুণ ফরোয়ার্ড। তরুণ না বলে কিশোর বললেও ভুল হবে না। কারণ তার বয়সটা তো কেবল ১৬। এই অল্প বয়সেই খেলছেন জাতীয় দলের হয়ে। ইতিমধ্যে শুরু করেছেন রেকর্ড ভাঙা–গড়ার কাজ। তিনি মাঠে নামা মানেই যেন নতুন কোনো রেকর্ডের দেখা পাচ্ছে ফুটবল সবশেষ গত পরশু রাতে জার্মানির বিপক্ষে ইউরোর কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচেও নতুন রেকর্ড গড়েছেন ইয়ামাল।

ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে তাঁকে নিয়ে কথা বলেছিলেন জার্মান কোচ ইউলিয়ান নাগলসমান। ইয়ামালকে ‘দুর্দান্ত প্রতিভা’ বলে বিশেষায়িত করেছেন তিনি। জার্মানির বিপক্ষে প্রথম গোলের মঞ্চটা তো ইয়ামালেরই তৈরি করা। ম্যাচের ৫১তম মিনিটে করা দানি অলমোর করা প্রথম গোলটিতে সহায়তা করেন ইয়ামালই।

বিজ্ঞাপন

এই গোলে সহায়তা করেই নতুন একটি রেকর্ডে নাম লেখালেন ইয়ামাল। ইউরোর এক আসরে চতুর্থ স্প্যানিশ ফুটবলার হিসেবে সর্বোচ্চ তিনটি অ্যাসিস্টের কীর্তি গড়েছেন ইয়ামাল। তাঁর আগে এই কীর্তি গড়েন ২০০৮ সাল সেস ফাব্রেগাস, ২০১২ সালে ডেভিড সিলভা এবং ২০২১ সালে দানি ওলমো।

একই দিন অ্যাসিস্টের আরও একটি রেকর্ড গড়েন ইয়ামাল। ১৯৯৬ সালের পর ইউরো কিংবা বিশ্বকাপের এক আসরে তিন বা তার বেশি গোলে সহায়তা করা ‘প্রথম টিনএজারও’ হয়েছেন ইয়ামাল। ২০০৪ সালের ইউরোতে টিনএজার হিসেবে দুই গোলে সহায়তাকারী রোনালদোকেও ছাড়িয়ে গেছেন ইয়ামাল।

এর আগে ইউরোর প্রথম ম্যাচেও রেকর্ড গড়েছিলেন বার্সার এই ফরোয়ার্ড। উয়েফা ইউরোর মঞ্চে তিনিই এখন সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়। একই ম্যাচে গোলে সহায়তার আরেকটি নতুন রেকর্ডও গড়েছেন ইয়ামাল। সেদিন দানি কারভাহালকে অ্যাসিস্ট করে ইউরোর ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সী অ্যাসিস্ট করা ফুটবলার হয়েছেন তিনি।