বারুদ ফাইনালের অপেক্ষায় মিরপুর!



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
ফাইনালের দুই অধিনায়ক সাকিব ও ইমরুল

ফাইনালের দুই অধিনায়ক সাকিব ও ইমরুল

  • Font increase
  • Font Decrease

-ফাইনালে কে এগিয়ে?

প্রশ্নটা শুনে কুমিল্লা অধিনায়ক ইমরুল কায়েস পরিসংখ্যানের আশ্রয় নিলেন-‘এগিয়ে থাকার দিক থেকে বলতে পারেন যে আমরা দুটো ম্যাচ ওদের সঙ্গে জিতেছি। আত্মবিশ্বাসের দিক থেকে আমরা ভালো অবস্থানে আছি। কারণ একটি দলকে যখন দু’বার হারাবেন তখন আল্টিমেটলি প্রতিপক্ষ দল কিন্তু আমাদের নিয়ে বেশি চিন্তা করবে। এটাই আমার কাছে মতে হয় ইতিবাচক দিক।’

ঢাকা ডায়নামাইটসের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের উত্তরে একটু কুটনীতিক ধাঁচ-‘পেছনের দুটো ম্যাচে আমার দল দুর্দান্ত কায়দায় ক্রিকেট খেলেছে। আমরা এখন ফাইনালে। দলের বাকিদের কাছে এরচেয়ে বেশি আর কি চাইতে পারি। আমি চাই এখন এই ফাইনাল ম্যাচ আমার পুরো দল উপভোগ করুক।’

শুক্রবার, ৮ ফেব্রুয়ারির রাতে ষষ্ঠ বিপিএলের ফাইনালে মুখোমুখি হওয়া দুই দলের অধিনায়কের মধ্যে বেশকিছু মিল আছে। দুজনেই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। দলের মিডলঅর্ডার সামাল দেন। তবে এসব সাধারণ মিলের চেয়ে অসাধারণ মিল হলো-দুজনেই কিন্তু এর আগে বিপিএলের ট্রফি হাতে নিয়ে উল্লাস করার সুযোগ পেয়েছেন। অর্থাৎ ফাইনালে জেতা এই দুজনের কারোর জন্যই নতুন কিছু নয়।

তবে হ্যাঁ, যদি শুক্রবার রাতের ফাইনালে জিতেন তবে এই তথ্যে ইমরুলের জন্য নতুন বিষয়টা হবে-আগে জিতেছিলেন খেলোয়াড় হিসেবে, এবার অধিনায়কের মর্যাদায়!

মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে শুক্রবার রাত সাতটায় শুরু হওয়া জমাট ফাইনালে শক্তির বিচারে ঢাকা-কুমিল্লা উভয় দল প্রায় সমান অবস্থানে। গ্রুপ পর্বের দু’বারের মোকাবেলায় ঢাকাকে দু’বারই হারিয়ে কুমিল্লা অবশ্য ফাইনালে এগিয়ে থাকার দাবি তুলছে। তবে একগাদা অলরাউন্ডার থাকা এবং পেছনের দুই ম্যাচে বড় জয়ে ফাইনালে ঢাকার আত্মবিশ্বাসের পারদও বেশ চড়িয়ে দিয়েছে।

ফাইনাল ম্যাচ জমিয়ে তোলার মতো যথেষ্ট অস্ত্র জমা আছে উভয় দলের  ভান্ডারে। কুমিল্লার ওপেনিংয়ে তামিম ইকবাল ও এভিন লুইস। এই দুজনের একজন যদি ১০ ওভার পর্যন্ত জমে যান, তাহলে ঢাকার সামনে সমুহ বিপদ। কুমিল্লার মিডলঅর্ডারে শামসুর রহমানও যে ফর্মে আছেন, ঢাকার চিন্তা বাড়াতে সেটাও কম কিছু নয়। আগের ম্যাচে এনামুল হক বিজয়ও কিছুটা ব্যর্থতা ভুলিয়েছেন। অধিনায়ক ইমরুল কায়েস নিজের সেরাটা কি জমিয়ে রেখেছেন ফাইনালের জন্য? লোয়ার মিডলঅর্ডারে কুমিল্লার দুইজন পুরোই ‘বাঘা ব্যাটসম্যান’; শহীদ আফ্রিদি ও তিসারা পেরেইরা।

কুমিল্লার বোলিংয়ের সিংহভাগ শক্তি আবার স্পিনে। মেহেদি হাসান, সনজিত সাহা ও আফ্রিদির ১২ ওভার ফাইনালের অনেক হিসেব নিকেষ ঠিক করে দেবে। আর পেসার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন টুর্নামেন্টে ১২ ম্যাচে ১৮ উইকেট নিয়ে দলের সেরা পেসার। কোয়ালিফায়ারে সাইফুদ্দিনের পেসের সামনেই যে উড়ে যায় রংপুরের প্রতিরোধ।

ব্যাটিং-বোলিং সব বিভাগ মিলিয়ে কুমিল্লা সত্যিকার অর্থেই দারুণ ভারসাম্য নিয়েই ফাইনালে নামছে।

ঢাকার সবচেয়ে বড় শক্তি তাদের চার অলরাউন্ডার; নারায়ন, সাকিব, রাসেল ও পোলার্ড। চারজনই আবার ফর্মের চুড়ান্ত অবস্থানে। আগের দুই নকআউট ম্যাচের দল নিয়েই সম্ভবত ফাইনালে নামছে ঢাকা। আগের ম্যাচে ব্যর্থ হলেও শ্রীলঙ্কান ওপেনার উপুল থারাঙ্গার ওপরই ফাইনালে আস্থা রাখছে সাকিব আল হাসানের দল। কুমিল্লার টপঅর্ডারে একগাদা বাঁহাতি ব্যাটসম্যান থাকায় ঢাকার বোলিংয়ের শুরুটাও হবে নিশ্চয়ই অফস্পিনার দিয়ে।

শুভাগত হোম আছেন না!

স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাটিংয়ে আলো ছড়াচ্ছেন রনি তালুকদার। নুরুল হাসান সোহান এবারের টুর্নামেন্টে সেরা উইকেটকিপার। ব্যাটে-বলে সাকিবের দারুণ সময় কেটেছে এবারের টুর্নামেন্টে। ১৪ ম্যাচে ব্যাট হাতে ২৯৮ রান। আর বোলিংয়ে ২২ উইকেট। ফাইনালে আরেকটি উইকেট পেলেই নিজের গড়া এক আসরে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারের নতুন রেকর্ড গড়বেন সাকিব আল হাসান।

লোয়ার মিডলঅর্ডারে টুর্নামেন্টের সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে যদি কাউকে বেছে নিতে বলা হয় তবে আন্দ্রে রাসেলের বাক্সেই সবচেয়ে বেশি ভোট জমা পড়বে। চার বা এক-দুই তেমন নয়, ছক্কা হাঁকাতেই বেশি পছন্দ উইন্ডিজ এই ব্যাটসম্যানের। রংপুরের বিপক্ষে শেষ নকআউটে অপরাজিত ৪০ রানের মধ্যে তার কোন বাউন্ডারি নেই, ছিলো ৫টি বিশাল ছক্কা!

শক্তি। সংঘর্ষ। তারকা। অভিজ্ঞতা। জেতার জেদ। গ্যালারির সমর্থন;এসব অনুষঙ্গকে এক নিক্তিতে নিয়ে বিপিএলের ফাইনাল কেমন হবে-এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজলে সম্ভাব্য উত্তর একটাই-বারুদ ম্যাচ!

   

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;

টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়



Apon tariq
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজনে চলছে ‘ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪।’ সেখানে একক টেবিল টেনিস ইভেন্টে অষ্টমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের রুমেল খান। রানার্স-আপ হয়েছেন সংবাদ সংযোগের মো. শামীম হাসান এবং তৃতীয় হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজের মাহমুদুন্নবী চঞ্চল।

আজ (শনিবার) সকালে শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ উডেন ফ্লোরে অনুষ্ঠিত হয় এই টেবিল টেনিস ইভেন্টটি।

এদিকে টেবিল টেনিসের দ্বৈত ইভেন্টে নবমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রুমেল খান ও মাহমুদুন্নবী চঞ্চল জুটি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিমুকুট জয় করেন রুমেল খান। দ্বৈতে রানার্স-আপ হয় মজিবুর রহমান ও মোরসালিন আহমেদ জুটি এবং তৃতীয় হয়েছে মো. শামীম হাসান ও সাজ্জাদ হোসেন মুকুল জুটি।

এবার ৭টি ডিসিপ্লিনে মোট ১০টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন বিএসপিএ’র শতাধিক সদস্য। ইভেন্টগুলো হলো- ক্যারম একক ও দ্বৈত, টেবিল টেনিস একক ও দ্বৈত, দাবা, শুটিং, আর্চারি, সাঁতার, কল ব্রিজ ও টোয়েন্টি নাইন। সবকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এর সংলগ্ন বিভিন্ন ভেন্যুতে।

প্রতিবারের মতো এবারও স্পোর্টস কার্নিভালের সেরা ক্রীড়াবিদের হাতে তুলে দেয়া হবে আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার থাকছে সেরা দুই রানার্সআপের জন্যও। এছাড়া প্রতিটি ইভেন্টের সেরাদের জন্য ক্রেস্ট ও অর্থ পুরস্কার।

;

শিরোপা জেতানোর দুই দিন পর কোচকে বিদায় করল জুভেন্টাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই দিন আগেই জুভেন্টাসকে কোপা ইতালিয়া জিতিয়েছিলেন ম্যাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি। অথচ সেই কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে মেজাজ হারানোর কারণে ক্লাবের চাকরি হারাতে হলো তাকে।

তুরিনে আতালান্তাকে ১-০ গোলে হারায় জুভেন্টাস। ম্যাচ চলাকালে রেফারিদের উপর মেজাজ হারিয়ে লাল কার্ড দেখতে হয় তাকে। শিরোপা উদযাপনের সময় ক্লাবের স্পোর্টিং ডিরেক্টরের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল তার।

কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে তার আচরণ খতিয়ে দেখার ঘোষণা দিয়েছে ইতালিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের ডিসিপ্লিনারি ট্রাইব্যুনাল।

সেসব বিষয়ের জের ধরেই অ্যালেগ্রিকে চাকরীচ্যুত করেছে জুভেন্টাস। এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া বিবৃতিতে জুভেন্টাস লিখেছে, ‘ইতালিয়ান কাপ ফাইনালে ক্লাবের মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আচরণ তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ক্লাবের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রত্যেক ব্যক্তিকে এই মূল্যবোধগুলো আপন করে নিতে হবে।’

জুভেন্টাসে অ্যালেগ্রির প্রথম অধ্যায় ছিল সাফল্যে মোড়ানো। ২০১৪-১৯ পর্যন্ত ‘তুরিনের বুড়ি’দের পাঁচটি লিগ, চারটি ইতালিয়ান কাপ জিতিয়েছিলেন। এছাড়া দুইবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালও খেলেছিল তার দল।

তবে ২০২১-২২ মৌসুমে জুভেন্টাসে ফিরে আগের সে সাফল্যের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারেননি। এ যাত্রায় এক ইতালিয়ান কাপ ছাড়া আর কিছুই এনে দিতে পারেননি ক্লাবকে।

সিরি আ মৌসুমে এখনো দুই ম্যাচ বাকি রয়েছে জুভেন্টাসের। এই দুই ম্যাচে ক্লাবের ডাগআউটে দাঁড়াবেন পাওলো মন্তেরো। আগামী মৌসুমে বর্তমান বোলোনিয়া ম্যানেজার থিয়াগো মোত্তাকে অ্যালেগ্রির উত্তরসূরি করতে চাইছে জুভেন্টাস।

;

বিশ্বকাপের আগে বড় দুঃসংবাদ পেলেন পান্ডিয়া



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দুঃস্বপ্নের মতো এক আইপিএল কাটিয়েছে। ১৪ ম্যাচের ১০টি হেরে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থেকে আইপিএল শেষ হয়েছে তাদের। শেষ ম্যাচে লক্ষ্ণৌয়ের কাছে ১৮ রানে হেরেছে তারা। হারের পর মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে শাস্তির মুখে পড়তে হয়েছে অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়াকে।

গুজরাট টাইটান্সে সফল দুই মৌসুম কাটিয়ে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সে ফিরেছিলেন হার্দিক। চলতি মৌসুমে রোহিত শর্মাকে সরিয়ে তার হাতে নেতৃত্ব তুলে দেয় মুম্বাই ফ্র্যাঞ্চাইজি। কিন্তু সেই নেতৃত্বই যেন তার জন্য শেষ পর্যন্ত কাল হয়ে দাঁড়াল।

মাঠে সমর্থকদের দুয়ো, নিজের এবং দলের বাজে ফর্ম- সবমিলিয়ে ভুলে যাওয়ার মতো একটা আইপিএল কাটালেন হার্দিক। যার শেষবেলাতেও দুঃসংবাদ সঙ্গী হলো তার। মন্থর ওভাররেটের কারণ এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েছেন তিনি।

যেহেতু এই মৌসুমে আর আইপিএলে মাঠে নামা হবে না হার্দিকের, তাই আগামী মৌসুমের প্রথম ম্যাচে এই শাস্তি প্রয়োগ হবে। ২০২৫ আইপিএলের প্রথম ম্যাচে খেলা হবে না তার।

এবারের আইপিএলে ১৪ ম্যাচে ব্যাট হাতে ১৮ গড়ে ২১৬ রান এসেছে হার্দিকের ব্যাটে। অন্যদিকে বল হাতে উইকেট পেয়েছেন ১১টি। 

;