কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

   

আইসিসির বিরুদ্ধেই ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ!

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিক্সিংয়ের কালো থাবা থেকে ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের দূরে রাখতে সব সময় সোচ্চার খেলাটির সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। কোনো রকম অনিয়ম চোখে পড়লেই তদন্তে নামে সংস্থাটি। সেই সঙ্গে নিশ্চিত করে জড়িত ক্রিকেটারের কঠোর শাস্তি। ফিক্সিংয়ের কারণে কত ক্রিকেটারের ক্যারিয়ারটাই যে ধ্বংস হয়ে গেছে তার সঠিক হিসেব খোঁজে বের করা কঠিন।

তবে এবার জানা গেল ভিন্ন তথ্য। ফিক্সিং নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে বড় ভূমিকা যেই আইসিসির, তারাই নাকি স্বয়ং জড়িত ফিক্সিংয়ে! আইসিসির বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার ডেভিড লয়েড।

লয়েড আইসিসির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছেন মূলত হাই-ভোল্টেজ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচকে কেন্দ্র করে। তার দাবি, আইসিসি জেনে বুঝেই গ্রুপপর্বে ভারত-পাকিস্তানকে এক গ্রুপে রাখে। যাতে এক টুর্নামেন্টে ফের মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ পায় দল দুটি। কেননা, এটি হলেই এই ম্যাচকে কেন্দ্র করে ব্যবসা করতে পারবে সংস্থাটি। আর এই বিষয়টিকে আইসিসির পূর্বনির্ধারিত পরিকল্পনা বলছেন তিনি। যাকে ফিক্সিংয়ের সঙ্গেও তুলনা করেছেন লয়েড।

আইসিসির দিকে আঙুল তুলে লয়েড বলেন, ‘আমরা ক্রিকেটে ফিক্সিং সম্পর্কে দীর্ঘ দিন ধরেই কঠিন সব কথা বলছি। কিন্তু দেখুন এটি পূর্বনির্ধারিত (ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ)। এটি একটি বড় ইভেন্টের জন্য ঠিক করা হয়েছে।’

লয়েড আরও বলেন, ‘এরকম রোম্যান্সকর বিষয় যদি তারা চিত্রায়িত করতে পারে, তবে তারা যা নয় তাই করতে পারবে। আর তারা যদি এটি করে তবে এতে রোমান্স থাকবে নিশ্চয়। এখানে এমন কিছু থাকবে যাতে দর্শকরা অপেক্ষা করে থাকে। যদি এটি ঘটে তবে এটি একটি ইভেন্টে পরিণত হবে। আর তখন আপনি জানবেন ম্যাচটি নিজেই একটি ইভেন্ট। আপনি এটি ঠিক করতে পারবেন না।’

এছাড়াও ভারতকে বেশি সুবিধা দেওয়ায় আইসিসির দিকে আঙুল তুলেছেন তিনি। কেননা, এই বিশ্বকাপে ভারতই একমাত্র দল যারা কিনা, আসর শুরুর আগেই জেনে গিয়েছিল সেমিফাইনালে তারা কোথায় খেলবে। যা নিয়ে লয়েড বলেন, ‘আমরা যে ফিক্স করি এটি হলো তার একমাত্র উদাহরণ। আমরা এই নির্দিষ্ট বিশ্বকাপেই অনেক কিছু ফিক্স করেছি। জিনিসগুলি সুন্দরভাবে তুলে ধরতে নিপুণভাবে পরিচালনা করেছি। কিন্তু এটা ঠিক নয়।’

;

বিশ্বকাপ জেতার যোগ্য ব্যক্তি রোহিত, বললেন হাফিজ

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আরও একটি শিরোপা তুলে ধরার খুব কাছে ভারত। তবে এবার আর হতাশার সাগরে ভাসতে চায় না তারা। সেমিফাইনালের বাধা টপকে ফাইনালে উঠে হাত দিয়ে চায় শিরোপায়। যেই শিরোপাটা তাদের ছুঁয়ে দেখা হয়নি গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে। তবে এবার আর হতাশ করবে না ভারত। বাকিরা যা পারেনি রোহিত সেটি পারবেন বলেই বিশ্বাস করেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ হাফিজ। তার মতে, ভারতে একমাত্র রোহিতই এই মুহূর্তে বিশ্বকাপ জয়ের যোগ্য ব্যক্তি।

রোহিতের ভয়ডরহীন ক্রিকেটের প্রশংসাও করেছেন হাফিজ। তাছাড়া করবেনই বা না কেন সবশেষ ম্যাচে ভারতকে জেতাতে অনবদ্য এক ইনিংস খেলেছেন রোহিত শর্মা। ৪১ বলে করেছেন ৯২ রান। যেখানে সুযোগ ছিল সেঞ্চুরি করার সেখানে সতর্ক না হয়ে মারতে গিয়েই আউট হয়েছেন রোহিত। যা প্রমাণ করে দলের জন্য কতটা নিঃস্বার্থ ক্রিকেট খেলেন রোহিত।

রোহিতকে তাই প্রশংসায় ভাসিয়েছেন হাফিজ। বলেন, ‘এটা ছিল রোহিত শো। আমরা একজন অধিনায়কের সেরা ইনিংসের সাক্ষী হয়েছি। সামনে থেকে নেতৃত্বের কথা আসলে রোহিতের গুণাবলী নিয়ে কেউ সন্দেহ করবে না। তিনি শুধু একটা জিনিস বদলেছেন। নিজের মধ্যে একটি জিনিস পরিবর্তন করেছেন, তা হল ‘নিঃস্বার্থ পদ্ধতি’। তিনি যেভাবে খেলাটির সাথে নিজেকে বিকশিত করেছেন তা প্রশংসনীয়। তিনি এই খেলার অন্যতম সেরা। আর সেটা হয়েছে শুধুমাত্র নিঃস্বার্থ পদ্ধতি অনুসরণ করে।’

সেঞ্চুরির সুযোগ থাকার পরও সেটা করেননি রোহিত। যা নিয়ে হাফিজ বলেন, ‘তার ইনিংসের সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক অংশটি ছিল তিনি কোনো মাইলফলক নিয়ে ভাবছিলেন না এবং সেই অনুযায়ী বল মারছিলেন। ম্যাচের পরে তিনি বলেছিলেন, ‘৫০ বা ১০০ এখন আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়’। কারণ তিনি জানেন যে তিনি কী হতে চান, তিনি একজন চ্যাম্পিয়ন খেলোয়াড় হতে চান না, যিনি সবসময় আইসিসি ট্রফি জয় করতে চান।’

রোহিতের বিশ্বকাপ জয়ের সম্ভাবনা নিয়ে হাফিজ বলেন, ‘বিশ্বকাপ জিততে রোহিত বিশেষ প্রচেষ্টা করছে। আপনি তাকে যতই কৃতিত্ব দেবেন তা রোহিতের পারফরম্যান্সের চেয়ে কম দেখাবে। এই মুহূর্তে রোহিত একমাত্র ব্যক্তি যিনি ভারতের হয়ে এই বিশ্বকাপ জয়ের যোগ্য।’

;

গুরবাজের সেমিফাইনাল খেলা নিয়ে শঙ্কা

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট পর্ব টপকিয়েছে আফগানিস্তান। সেমিফাইনালের মতো বড় মঞ্চে নামার আগে আফগানরা খানিকটা দুশ্চিন্তাতেই আছে। এর অন্যতম একটা কারণ হচ্ছে দলের ইন-ফর্ম ব্যাটার রহমানউল্লাহ গুরবাজকে এই গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে দলে পাওয়া নিয়ে জেগেছে শঙ্কা

বাংলাদেশের বিপক্ষে সোমবার দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই চোট পান গুরবাজ। হাঁটুতে পাওয়া এই চোটের কারণে সঙ্গে সঙ্গেই মাঠ ছেড়ে যেতে হয় তাকে।

এই চোট নিয়ে সেমিফাইনাল ম্যাচে তিনি খেলবেন কি না, তা নিয়ে জেগেছে শঙ্কা। ম্যাচের আগে আফগানরা অনুশীলন করেনি, ফলে এই বিষয়ে সঠিক তথ্যও জানা যায়নি। ঠিক সময়ে তিনি যদি তার চোট না কেটে ওঠে, তাহলে হজরতউল্লাহ জাজাইকে টপ অর্ডারে খেলতে হতে পারে।

সঙ্গে আসতে পারে আরও একটা পরিবর্তনও। আফগান দলে গুরবাজের ভূমিকাটা যে স্রেফ ওপেনারের নয়, উইকেটরক্ষকেরও। তার বিদায় মানে দুজনের চলে যাওয়া একসঙ্গে। সে শূন্যতা পূরণে আরও একটা পরিবর্তন আনতে হবে আফগানিস্তানকে। উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ ইসহাককে ঢোকানো হবে দলে। সেক্ষেত্রে করিম জানাতকে জায়গা ছাড়তে হতে পারে।

সেমিফাইনালে আফগানিস্তানের সম্ভাব্য একাদশঃ

ইবরাহিম জাদরান, রহমানউল্লাহ গুরবাজ/হজরতউল্লাহ জাজাই, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, গুলবাদিন নাইব, মোহাম্মদ নবী, করিম জানাত/মোহাম্মদ ইসহাক, রশিদ খান অধিনায়ক), নানগেয়ালিয়া খারোতে, নাভিন-উল-হক, নুর আহমেদ, ফজল হক ফারুকি।

;

ইতিহাসের দ্বারপ্রান্তে আফগানিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা

  ক্রিকেট কার্নিভাল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বিপক্ষে বিশ্বকাপের মঞ্চে প্রথমবার জয় তুলে নিয়েই সেমিফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছে আফগানিস্তান। ইতিহাস গড়ার ৪৮ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই আরও একবার মাঠে নামতে হচ্ছে রশিদ খানদের, তায় আবার সেটা সেমিফাইনালের মঞ্চে। বিপক্ষ দল হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সেমির এই ম্যাচের মাধ্যমে আরও এক ইতিহাস হাতছানি দিয়ে ডাকছে আফগানদের। কারণ এই ম্যাচ জিতলেই যে প্রথমবারের মতো ফাইনালে চলে যাবে আফগানিস্তান!

এই দলটার ইতিহাস বেশ চমকপ্রদ। আজ থেকে বিশ বছর আগে তারা প্রথম আনুষ্ঠানিক ম্যাচটা খেলেছিল এসিসি ট্রফিতে। যার বিশ বছর পরই আজ তারা দাঁড়িয়ে আছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে। বিগত ২০ বছরে দলটা যা করেছে, অন্য যে কোনো দলের এটা অর্জন করতে ৫০ বছর লাগিয়ে ফেলার কথা।

আফগানরা নিজেদের পরিশ্রম, অধ্যবসায়, কঠোর অনুশীলন, প্রতিভার এবং দক্ষতার সঙ্গে মানসিকতার মেলবন্ধন ঘটিয়ে এমনটা করে দেখিয়েছে। এমনটা আসলে হওয়ারই ছিল। বিশ্বজুড়ে টি-টোয়েন্টি লিগে শেষ কয়েক বছরে আফগান খেলোয়াড়দের জয়জয়কার জানান দিচ্ছিল, আফগানরা ঠিক পথেই আছে। এই বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলা প্রমাণ দিচ্ছে তারই।

তবে তাদের প্রতিপক্ষ যে দল, তাদের কথা ভুলে গেলেও চলবে না। দক্ষিণ আফ্রিকাও দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের দুয়ারে! ১৯৯৮ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিটা হচ্ছে প্রোটিয়াদের ট্রফিকেসে সবশেষ ট্রফি। এরপর থেকে দলটা আইসিসি ইভেন্টগুলোর সেমিফাইনালে খেলেছে ১০ বার। কিন্তু তার একবারও দলটা জিততে পারেনি। আগামীকাল সকালে ১১তম বারের মতো 'চোকার্স' খ্যাত দলটা নামবে সেমিফাইনালের মঞ্চে।

আফগানিস্তান চাইবে নিশ্চয়ই আবারও দক্ষিণ আফ্রিকার পথের কাঁটা হতে। নিজেদের ইতিহাস না থাকার একটা বড় সুবিধা হচ্ছে, অতীতের কোনো দুঃস্মৃতিও নেই। কোনো চাপও নেই। বিষয়টা জানিয়ে আফগান কোচ জনাথন ট্রট নিজেই বলেছেন, ‘আমরা সেমিফাইনালে যাচ্ছি কোনো ইতিহাস ছাড়া, সেমিফাইনাল সম্পর্কিত কোনো দাগ ছাড়া।’

চাপটা দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর থাকবে বেশ। তবে সে চাপ জয় করার রসদও বুঝি আছে দলটার। এই পর্যন্ত এবারের বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি রোমাঞ্চকর ম্যাচ উপহার দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেদারল্যান্ডস, নেপাল, যুক্তরাষ্ট্র, ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর ইংল্যান্ড… সবার বিপক্ষেই কমবেশি স্নায়ুর পরীক্ষা দিয়ে জিততে হয়েছে তাদের। আর তাতেই এই দলটাকে নিয়ে নিয়ে দেখা যাচ্ছে সম্ভাবনা। অতীতের ‘চোকার্স’ অপবাদ ঘোচানোর সম্ভাবনা। 

শেষ পর্যন্ত ইতিহাসটা কোন দল গড়বে, দক্ষিণ আফ্রিকা নাকি আফগানিস্তান, সে প্রশ্নের উত্তরের জন্য ক্রিকেট বিশ্বকে অপেক্ষা করতে হবে আর কয়েক প্রহর।

;