বিসিবির দুই শীর্ষ ব্যক্তি ফারুক আহমেদ এবং নাজমুল আবেদিন ফাহিম দ্বন্দ্বে জড়িয়ে এখন আলোচনায়। দায়িত্ব গ্রহণের পর নানা প্রতিশ্রুতি দিলেও তা পালনে ব্যর্থ হয়েছেন দুজনই। এবার তাদের দ্বন্দ্বকে ইগোর সমস্যা এবং লোভী মানসিকতা বলে অভিহিত করেছেন বিসিবির সাবেক পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন।
আজ সোমবার সিলেটে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এনিয়ে সুজন বলেন, ‘ফাহিম ভাই তো বলেছিলেন, উনি অনেক সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা করছেন। কিন্তু সেগুলো আমি এখন দেখতে পাচ্ছিনা। এখন শুধু দেখছি সবকিছু লোভ লালসার মতো হয়ে যাচ্ছে । কারো প্রত্যাশা অনুযায়ী পদ না পেলেই যে পদত্যাগ করতে হবে এমন কথার কোনো মানে হয়না। হতে পারে এটা উনাদের দুজনের মাঝে ইগো’র সমস্যা, যা তাদের মত দায়িত্বশীল মানুষের থেকে কাম্য নয়।’
সুজন আরও যোগ করে বলেন, ‘ফারুক ভাই ও ফাহিম ভাই দুজনকেই আমরা যথেষ্ট সম্মান করি। তারা দুজনই জাতীয় দলের সাবেক খেলোয়াড়। তাদেরকে যখন আমরা এমন করতে দেখি, তখন ক্রিকেটার হিসেবে আমরা লজ্জিত হই। নিজেদেরকে তখন অনেক লোভী মনে হয়।’
খবরটা এভাবে নাজমুল আবেদিন ফাহিম গণমাধ্যমে জানাবেন ভাবতে পারেননি সুজন। তিনি আরও বলেন, ‘যে কথাটা চার দেয়ালের মাঝেই শেষ হতে পারতো,তা আজ গোটা বাংলাদেশ জানে। এটা বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য হাস্যকর।এতদিন পরেও তারা গভর্নিং কমিটি দিতে পারেননি। তারা দায়িত্ব পালনের থেকে নিজেদের স্বার্থকে বড় করে দেখছেন।’
বিসিবির দুই শীর্ষ ব্যক্তি ফারুক আহমেদ এবং নাজমুল আবেদিন ফাহিম দ্বন্দ্বে জড়িয়ে এখন আলোচনায়। দায়িত্ব গ্রহণের পর নানা প্রতিশ্রুতি দিলেও তা পালনে ব্যর্থ হয়েছেন দুজনই। এবার তাদের দ্বন্দ্বকে ইগোর সমস্যা এবং লোভী মানসিকতা বলে অভিহিত করেছেন বিসিবির সাবেক পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন।
আজ সোমবার সিলেটে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এনিয়ে সুজন বলেন, ‘ফাহিম ভাই তো বলেছিলেন, উনি অনেক সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা করছেন। কিন্তু সেগুলো আমি এখন দেখতে পাচ্ছিনা। এখন শুধু দেখছি সবকিছু লোভ লালসার মতো হয়ে যাচ্ছে । কারো প্রত্যাশা অনুযায়ী পদ না পেলেই যে পদত্যাগ করতে হবে এমন কথার কোনো মানে হয়না। হতে পারে এটা উনাদের দুজনের মাঝে ইগো’র সমস্যা, যা তাদের মত দায়িত্বশীল মানুষের থেকে কাম্য নয়।’
সুজন আরও যোগ করে বলেন, ‘ফারুক ভাই ও ফাহিম ভাই দুজনকেই আমরা যথেষ্ট সম্মান করি। তারা দুজনই জাতীয় দলের সাবেক খেলোয়াড়। তাদেরকে যখন আমরা এমন করতে দেখি, তখন ক্রিকেটার হিসেবে আমরা লজ্জিত হই। নিজেদেরকে তখন অনেক লোভী মনে হয়।’
খবরটা এভাবে নাজমুল আবেদিন ফাহিম গণমাধ্যমে জানাবেন ভাবতে পারেননি সুজন। তিনি আরও বলেন, ‘যে কথাটা চার দেয়ালের মাঝেই শেষ হতে পারতো,তা আজ গোটা বাংলাদেশ জানে। এটা বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য হাস্যকর।এতদিন পরেও তারা গভর্নিং কমিটি দিতে পারেননি। তারা দায়িত্ব পালনের থেকে নিজেদের স্বার্থকে বড় করে দেখছেন।’
এর আগে ইঙ্গিত দেন বাস্তবতা প্রত্যাশামাফিক না হলে পদত্যাগের কথা ভাবতে পারেন বলে জানান ফাহিম। এই বোর্ড পরিচালক বলেন, ‘আমি নিশ্চিত নই। যদি কিছু জিনিস আমার প্রত্যাশামতো না হয়, সেই ক্ষেত্রে আমি সেই বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করব।’
এক সাক্ষাৎকারে এনিয়ে মুখ খুলেন নাজমুল আবেদীন ফাহিম। খবর ছড়িয়েছে- ঢাকায় বিপিএল চলাকালীন সভাপতির রুমে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের কর্তাদের সামনেই ফাহিমকে অপদস্থ করেন ফারুক আহমেদ। ‘ইউ এক্টিং লাইক ফানি? বিসিবি প্রেসিডেন্ট হতে চান, আসেন বানায় দেই’-গলা উচিয়ে এমন সব উত্তপ্ত বাক্য বলেন বোর্ড প্রধান।