এই সেঞ্চুরিটা শুধুই সাব্বিরের, দলের কিছু নয়!



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
সেঞ্চুরির পর সাব্বির রহমানের এই উদযাপন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

সেঞ্চুরির পর সাব্বির রহমানের এই উদযাপন নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

  • Font increase
  • Font Decrease

সবার আগে ডানেডিনে তার সেঞ্চুরির জন্য সাব্বির রহমানকে অভিনন্দন। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের এটি তার প্রথম সেঞ্চুরি। যে সহজ ব্যাটিং উইকেটে দলের টপঅর্ডার মিডলঅর্ডার আরেকবার পুরোদস্তুর ডিসঅর্ডার! সেখানে সেঞ্চুরি পেলেন সাব্বির।

১০৫ বলে এলো তার এই সেঞ্চুরি। সেঞ্চুরি সত্ত্বেও বাংলাদেশ বড় ব্যবধানেই ম্যাচ হারলো। এটাও নতুন কিছু নয়। এর আগেও বাংলাদেশের অনেক ব্যাটসম্যান সেঞ্চুরি করেছেন এবং সেই ম্যাচ বাংলাদেশ হেরেছে।

গেল বছরের এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লিটন দাসের সেঞ্চুরির কথাটা মনে করিয়ে দিচ্ছি। সেঞ্চুরি সত্ত্বেও দলের হার, সেই পরিসংখ্যান শুধু বাংলাদেশ নয়, আরও অনেকের আছে। তবে এই সেঞ্চুরিতে সাব্বির রহমান নতুন যা করলেন তা হলো উদযাপন! ডানেডিনের মাঠে তার সেঞ্চুরি উদযাপনের ভঙ্গির বিস্তারিত বর্ণনা আগে জানি।
 
৪৬ নম্বর ওভারের তৃতীয় বলে টিম সাউদিকে চমৎকার কায়দায় বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ৯৯ রানে পৌঁছালেন সাব্বির। পুরো ড্রেসিংরুম উঠে দাঁড়িয়ে তার সেই ৯৯ রানে পৌঁছানোকে স্বাগত জানাল হাততালি দিয়ে। পরের বলেই ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে পুল শটে সিঙ্গেলস নিয়ে সেঞ্চুরি পুরো করলেন। রান নেওয়ার সময়ই ডানহাত উঁচু করে বাতাসে ঘুষি দিয়ে নিজের সেঞ্চুরিকে নিজেই স্বাগত জানালেন।

ড্রেসিংরুমের সামনে দাঁড়িয়ে সতীর্থরা আরেক দফা হাততালি দিয়ে সাব্বিরকে অভিনন্দিত করলেন। ননস্ট্রাইক ব্যাটসম্যান মেহেদি হাসান মিরাজ অপর প্রান্ত থেকে দৌড়ে এসে সাব্বিরকে জড়িয়ে ধরে আনন্দে সামিল। উইকেটের ওপরই সেজদা দিলেন সাব্বির। উঠে দাড়ালেন। ব্যাটকে বাম হাতে লম্বা করে আকাশমুখি কায়দায় ধরলেন। আর ডান হাতের পাঁচ আঙ্গুল দিয়ে টকিং বার্ডের মুখোচ্ছবি বানিয়ে বেশ কয়েকবার সেই মুখ খুললেন এবং বন্ধ করলেন। ধরে রাখা ব্যাটের দিকে এক আঙ্গুলের ঈশারায় তাক করলেন। যেন বোঝাতে চাইলেন, ‘তোমরা সবাই চুপ করো, যা কথা বলার আমার ব্যাটই বলবে!’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/20/1550671460298.jpg

সাব্বিরের এই উদযাপনে একটা বিষয় পরিষ্কার, এই সেঞ্চুরিতে তার প্রতিপক্ষ মাঠের নিউজিল্যান্ড নয়, মাঠের বাইরে অন্য কোনো প্রতিপক্ষ ছিল! অলক্ষ্যে থাকা সেই প্রতিপক্ষের (পড়ুন সমালোচক) বিপক্ষে হয়তো সাব্বির এদিন ঠিকই জিতলেন, কিন্তু মাঠের ম্যাচে যে তার দল বাংলাদেশ হেরে গেলো!

এই সেঞ্চুরিটা শুধুই এবং শুধুই সাব্বির রহমানের। এর ভাগ, এর উদযাপন, এর কৃতিত্ব এবং এর কার্যকারিতা কোনো কিছুতেই আর কারওরই কোনো অংশগ্রহণ নেই। উপকারিতাও নেই!

দুভার্গ্য হলো এই সেঞ্চুরির পরেও সাব্বিরকে শুনতে হবে তিনি তার সেঞ্চুরির জন্য খেলেন, দলের জয়ের জন্য নয়! ৫০ থেকে ১০০ তে পৌঁছাতে যেভাবে খেললেন সাব্বির তার পুরো অংশ জুড়েই যে এই অভিযোগ প্রমাণিত! দল যখন হারছে তখন তো উইকেটে থাকা ব্যাটসম্যানের একমাত্র কাজ কি হওয়া উচিত? নিশ্চয়ই দলকে জেতাতে নিজেকে নিবেদন করা, নাকি নিজের সেঞ্চুরির জন্য নিরাপদ ব্যাটিংয়ের পথে হাঁটা!

সাব্বিরের সেঞ্চুরিটা শুধুমাত্র তার ক্যারিয়ারের কাজে লেগেছে, এই সেঞ্চুরি তার দলের কাজে যে লাগলো না। আপনি সেঞ্চুরি করলেন, কিন্তু দল হারলো বড় ব্যবধানে। তখন সেই সেঞ্চুরির মূল্য ব্যক্তিগতভাবে সেই ব্যাটসম্যানের কাছেই কেবল মূল্যবান। দলের কাছে সেটা ফুটো পয়সায়ও বিকাবে না! আর আপনার ২০ রানের ইনিংসই অনেক অনেক বেশি মূল্যবান হবে ক্রিকেট মানচিত্রে, যদি সেই রান দলকে জেতায়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/20/1550671480962.jpg

বাংলাদেশের ক্রিকেট হাঁটু গেড়ে দাড়ানোর ভিত্তি পেয়েছিল একটা লেগবাই রানের সুবাদে। ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফিতে হাসিবুল হাসান শান্তর সেই লেগবাই কেন যে কোনো সেঞ্চুরির ইনিংসের চেয়ে বেশি মূল্যবান জানেন?

কারণ, সেই লেগবাই আমাদের ম্যাচ জিতিয়েছিল! আর তাই সামান্য লেগবাই অনেক অসামান্য, অনেক অসাধারণ, যদি তা দলকে জেতায়। আর সেঞ্চুরি, ডাবল সেঞ্চুরিও যদি দলকে না জেতায় তবে পরিসংখ্যানের খাতায় সেটা নেহাত জিরজিরে সংখ্যা!

প্রার্থনা করি, সামনের দিনে সাব্বিরের ব্যাটেও যেন দল জেতে। সাব্বির যেন আরও অনেক অনেক সেঞ্চুরি পান। আরও অনেক শান্ত সৌম্য কায়দায় সেঞ্চুরির উদযাপন করেন। তাকে যেন আর শুনতে না হয়-দল যেখানে নিশ্চিতভাবে হারছে, সেখানে সেঞ্চুরি করে এত ফালাফালির কি আছে?

খেলাটা দলীয়। এককের নয়!

   

টানা চতুর্থবার ইংল্যান্ডের রাজা ম্যানসিটি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম দল হিসেবে টানা চতুর্থবার প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। মৌসুমের রোমাঞ্চকর শেষদিনে ওয়েস্ট হ্যামকে ৩-১ গোলে হারিয়ে শিরোপা নিশ্চিত করে পেপ গার্দিওলার দল। অন্যদিকে এভারটনকে হারিয়েও শেষ পর্যন্ত দুই পয়েন্টের আক্ষেপে পুড়তে হয়েছে আর্সেনালকে।

টানা দ্বিতীয় মৌসুম ম্যানসিটিকে লিগ শিরোপার জন্য চ্যালেঞ্জ জানিয়েও সাফল্য পায়নি আর্সেনাল। শিরোপা জিততে হলে অবশ্যই মৌসুমের শেষ দিনে এভারটনকে হারাতে হত তাদের। সে কাজটা ঠিকঠাক করেছেও তারা। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর এভারটনকে ২-১ ব্যবধানে হারের স্বাদ দিয়েছে মিকেল আরতেতার দল। কিন্তু এরপরও রাজ্যের আক্ষেপ সঙ্গী গানারদের, কারণ গার্দিওলার সিটি মেশিন যে পা হড়কায়নি!

ওয়েস্ট হ্যামের মাঠে আর্সেনালের স্বপ্নে চিড় ধরাতে মোটে দুই মিনিট খরচ করে ম্যানসিটি। একদিন আগেই প্রিমিয়ার লিগের মৌসুমসেরা ফুটবলারের খেতাব জেতা ফিল ফোডেন দুর্দান্ত এক বাঁকানো শটে ওয়েস্ট হ্যামের জালে বল জড়ান।

১৮ মিনিটে আবার ফোডেন-ম্যাজিক! জেরেমি ডকুর পাস ধরে নিখুঁত প্রথম প্রচেষ্টায় লক্ষ্যভেদ করেন। ২-০।

যদিও বিরতির আগে এক গোল হজম করে কিছুটা অস্বস্তিতে পড়ে ম্যানসিটি। দারুণ এক ওভারহেড কিকে সিটিজেনদের হতভম্ব করে ব্যবধান কমান ওয়েস্ট হ্যামের মোহাম্মদ কুদুস।

বিরতির পর ৫৯ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে করা রদ্রির গোলে স্বস্তির দুই গোলের লিড ফিরে পায় গার্দিওলার দল। সে লিড ম্যাচের শেষ পর্যন্ত ধরে রেখে আনন্দ-উৎসবে মাতে সিটিজেনরা।

;

ফেড কাপ ফাইনালের আগে হঠাৎ বাফুফেকে মোহামেডানের চিঠি!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দু’দিন পরই ফেডারেশন কাপ ফাইনাল। শিরোপা ধরে রাখতে বসুন্ধরা কিংসের মোকাবিলা করবে ঐতিহ্যবাহী মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। তবে ঠিক এই সময়ে এসে রেফারিদের চেয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে (বাফুফে) চিঠি দিয়েছে তারা।

জানা গেছে, পাঁচজন রেফারিকে নিয়ে অস্বস্তি আছে মোহামেডানের। ফেড কাপ ফাইনালে ‘সুন্দর খেলার স্বার্থে’ এই পাঁচ রেফারিদের কাউকে দায়িত্ব না দিতে বাফুফেকে অনুরোধ জানিয়েছে তারা। তবে ওই পাঁচ রেফারি কারা, সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।

অবশ্য মোহামেডানই প্রথম নয়, চলতি শীর্ষ ক্লাবগুলোকে রেফারিদের নিয়ে আপত্তি জানিয়ে ফেডারেশনে হরহামেশাই চিঠি দিতে দেখা গেছে। বসুন্ধরা কিংস এবং আবাহনীও মৌসুমের শুরুর দিকে এমন চিঠি দিয়েছে। এবার মোহামেডানও হাঁটল তাদেরই দেখানো পথে।

মোহামেডানের এই চিঠির পর বেশ বিপদেই পড়েছে বাফুফে। কারণ দুই ক্লাবের আপত্তি মুখে এখন সবমিলিয়ে ১০ রেফারি। তাই ফেডারেশন কাপের ফাইনাল পরিচালনার দায়িত্ব এখন কাকে দেয়া হয়, সেটা এখন দেখার বিষয়।

উল্লেখ্য, উপজেলা নির্বাচনের কারণে ফেডারেশন কাপের ফাইনালের দিনক্ষণে পরিবর্তন এসেছে। ২১ মে ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে ম্যাচ হওয়ার কথা থাকলেও নির্বাচনের কারণে এখন ম্যাচটি হবে ২২ মে।

;

আন্তর্জাতিক কাবাডি কাপ সম্মেলনে আসবেন মাশরাফি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের জাতীয় খেলার হাডুডু, যাকে বিশ্বব্যাপী ক্রীড়াপ্রেমিক এবং দর্শকরা চিনেন কাবাডি নামে। ভারতসহ আরও কিছু দেশের জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই খেলাটির প্রচলন থাকলেও বাংলাদেশে এই খেলাটির কোনো টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হতো না।

তবে ২০২১ সাল থেকে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাবাডি টুর্নামেন্টের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। এবার দেশের মাটিতে এই টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসরের পর্দা উঠবে।

কাবাডি খেলাটির এবং এই টুর্নামেন্টটির গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সহ বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করতে আগামীকাল (সোমবার) একটি সংবাদ সম্মেলন করবে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশন। ফেডারেশনের মিডিয়া বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা।

সংবাদ সম্মেলনে মাশরাফি ছাড়াও আরও উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সভাপতি ও ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, কাবাডি ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ও টুর্নামেন্টের প্রধান সমন্বয়ক এসএম নেওয়াজ সোহাগ।

২৬ মে থেকে ৩ জুন মিরপুর শহীদ সোহওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু কাপ আন্তর্জাতিক কাবাডির আসর। যেখানে স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও ইউরোপ, আফ্রিকা ও এশিয়া মহাদেশের মোট ১২টি দেশ অংশগ্রহণ করবে। গত তিন আসরেরই চ্যাম্পিয়ন দল বাংলাদেশ। এবারও ঘরের মাটিতে শিরোপা উঁচিয়ে ধরতে প্রস্তুত তারা।

;

‘ধোনি নিশ্চিতভাবে আবারও গর্জে উঠবেন’



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৩ সালের আইপিএল আসর শেষ করেই অবসরে যাবেন মহেন্দ্র সিং ধোনি এমনটাই জানত সবাই। কারণ তিনি নিজেই জানিয়ে রেখেছিলেন এ কথা। তবে গেলবার শিরোপা জিতে নেওয়ার পর নিজের সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনেন তিনি। চলতি আইপিএলেও প্রতি ম্যাচেই মাঠে নেমে নিজের জাত চিনিয়েছেন বিশ্বকাপজয়ী এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

শনিবার চলতি আইপিএলে গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর মুখোমুখি হয়েছিল চেন্নাই সুপার কিংস। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে ম্যাচ নিজেদের নামে করে প্লে-অফেও জায়গা করে নিয়েছে বিরাট কোহলির বেঙ্গালুরু। অপরদিকে খুব সম্ভবত নিজের শেষ ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে ফেলে নিরবে বিদায় নিয়ে ফেললেন ধোনি।

তবে ধোনি আরও বেশ কয়েকদিন মাঠের খেলা চালিয়ে যাবেন, এমনটাই আশা করেন তার ভক্তরা। এমনকি চেন্নাইয়ের ব্যাটিং কোচ মাইকেল হাসিও বলেছেন, তিনি আরও কয়েক মৌসুম ধোনিকে খেলার মাঠে দেখতে পাচ্ছেন। এবার একই সুরে বললেন ভারতের সাবেক ক্রিকেটার রবিন উথাপ্পা।

গতরাতে ধোনির হারটা মেনে নিতে পারেননি উথাপ্পাও। তিনি বলেছেন, ‘আমি মনে করি না আমরা ধোনির শেষ ম্যাচ দেখেছি। তিনি এমন কেউ নন যে এই বিষয়গুলোকে হালকাভাবে নেন। তিনি নিশ্চিতভাবে আবারও ব্যাট হাতে গর্জে উঠবেন।‘

ধোনি আরেকটু আগে উইকেটে নামলে হয়ত চেন্নাই নিজেদের আয়ত্তে রাখতে পারত ম্যাচটি। চেন্নাইয়ের হারের এই দিনে ধোনিকে কেন আরেকটু আগে ব্যাটিংয়ে নামানো হলো না এ বিষয়ে উথাপ্পা বলেন, আমরা তাকে কেবল শেষ ৪ বা ৫ ওভারে ব্যাট করতে দেখেছি। এরও একটি কারণ রয়েছে। তার হাঁটুতে চোট ছিল একটু বেশি গুরুতর ছিল। এই কারণে, তাকে নিজেকে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়েছে যা তিনি প্রায়শই করে এসেছেন। চোট থাকার পরও তিনি চেন্নাইয়ের দলে অবদান রাখতে চেষ্টা করেছেন।‘

;