অনন্য রেকর্ড ডাকছে মাহমুদউল্লাহকে



এম.এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
টানা পাঁচ টেস্টে চার সেঞ্চুরির রেকর্ড ডাকছে মাহমুদউল্লাহকে

টানা পাঁচ টেস্টে চার সেঞ্চুরির রেকর্ড ডাকছে মাহমুদউল্লাহকে

  • Font increase
  • Font Decrease

এই মূহূর্তে টেস্টে বাংলাদেশের কোন ব্যাটসম্যান সবচেয়ে ভাল ফর্মে আছেন?

উত্তরটা খোঁজার আগে আপনার পাশের জনকেই প্রশ্নটা করে দেখুন, উনি অনেকের নাম বলবেন কিন্তু ‘তার’ নামটাই অনুচ্চারিত হয়ে থাকবে!

কারণ তিনি যে নীরব সাধক; আনসাং হিরো। হ্যাঁ, এবার আপনি ঠিকই তাকে চিনতে পেরেছেন; মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ!

আগে জানি তার টেস্ট ফর্মটা কেমন? পেছনের চার টেস্টে তিন সেঞ্চুরি! জিম্বাবুয়ে, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এসেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের এই সেঞ্চুরিগুলো। রেকর্ডের কথা বললে ধারাবাহিকতার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে এরচেয়ে ভাল পারফরমেন্স আছে বাংলাদেশের এক ব্যাটসম্যানের; তামিম ইকবাল। টানা তিন টেস্টে তিন সেঞ্চুরির অভুতপূর্ব এবং অনন্য রেকর্ড আছে বাংলাদেশের এই ওপেনারের। মুমিনুল হকেরও টানা চার টেস্টে তিন সেঞ্চুরির কৃতিত্ব আছে।

তবে বাংলাদেশ ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত টানা পাঁচ টেস্টে চার সেঞ্চুরির রেকর্ড কারো নেই। আর সেই অনন্য রেকর্ডের খুব কাছে এখন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। শুক্রবার (৮ মার্চ) ভোর থেকে শুরু হতে যাওয়া ওয়েলিংটন টেস্টে সেঞ্চুরি পেলেই মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এই কৃতিত্বের অধিকারী হবেন।

প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড বলেই আপনি মাহমুদউল্লাহর এই সম্ভাব্য সেঞ্চুরির পক্ষে বাজি ধরতেই পারেন! ক্যারিয়ারের চার টেস্ট সেঞ্চুরির দুটিই করেছেন মাহমুদউল্লাহ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি পেতে মাহমুদউল্লাহকে খুব বেশি অপেক্ষায় থাকতে হয়নি। নিজের খেলা পঞ্চম টেস্টেই সেঞ্চুরির আনন্দে মেতেছিলেন। টেস্ট ক্যারিয়ারের সেই প্রথম সেঞ্চুরিও পেয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেই। তাও আবার নিউজিল্যান্ডের মাটিতে নিজের প্রিয় মাঠে হ্যামিল্টনের সেডন পার্কে। অবাক করার বিষয় হলো টেস্টে ২০১০ সালের ফেব্রয়ারিতে সেই প্রথমবারের মতো নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হয়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ। আর সেই প্রথম দেখায় প্রথম ইনিংসেই হ্যামিল্টনে ঝলমলো ১১৫ রানের হাসি মাহমুদউল্লাহর ব্যাটে।

৯ বছর পরে সেই হ্যামিল্টনে আরেকবার মুখোমুখি হলেন নিউজিল্যান্ডের। সঙ্গে এবার অধিনায়কের বাড়তি দায়িত্ব। পুরানো হিসেবের মতো এবারো ম্যাচে হার এড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। তবে ব্যাট হাতে যথারীতি এবারো পুরানো হিসেব ঠিকই মিটিয়ে দিলেন মাহমুদউল্লাহ; সেঞ্চুরি করে! তাও আবার ক্যারিয়ার সেরা স্কোর, ২২১ বলে ১৪৬ রান!

একসঙ্গে অনেক সেঞ্চুরি পাওয়ার আনন্দ এবং একটা সেঞ্চুরির জন্য লম্বা সময়ের অপেক্ষায় থাকা-আনন্দ বেদনা কাব্যের দুই রূপই দেখেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের টেস্ট ক্যারিয়ার। জীবনের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি পান নিজের পঞ্চম টেস্টে। তারপর দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি পেতে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে ৩৫ টেস্ট! বেশ বড়ই অপেক্ষা। সময়ও লম্বা-৮ বছরেরও বেশি! অথচ সেই তারই তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরির দেখা পেতে সময় লাগলো মাত্র তিন মাস। ম্যাচ লাগলো দুটি! ওয়েলিংটন টেস্টে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সেঞ্চুরির দেখা পেলে টানা তিন ম্যাচে তিন সেঞ্চুরির তামিম ইকবালের এই রেকর্ডটাও ভাগাভাগি হয়ে যাবে।

৯৪ বলে দ্রততম টেস্ট সেঞ্চুরির তামিমের রেকর্ডে আগের ম্যাচেই ভাগ বসিয়েছেন সৌম্য সরকার। এবার তামিমের হ্যাটট্রিক টেস্ট সেঞ্চুরির রেকর্ডের নতুন সঙ্গী তাহলে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ?

টানা পাঁচ টেস্টে চার সেঞ্চুরির অনন্য রেকর্ড মাহমুদউল্লাহকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। সেঞ্চুরিটা হলে হ্যামিল্টনের মতো ওয়েলিংটনও মাহমুদউল্লাহ ‘প্রিয়’ ক্রিকেট ভেন্যু হবে!

   

হায়দরাবাদকে গুঁড়িয়ে আইপিএল চ্যাম্পিয়ন কলকাতা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফাইনাল বুঝি এভাবেই জিততে হয়! কলকাতা নাইট রাইডার্স তা করে দেখাল বটে। টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা ব্যাটিং লাইন আপ নিয়ে ফাইনালে আসা সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে গুঁড়িয়েই দিল রীতিমতো। ১১৩ রানে অলআউট করে তাদের ডোবাল আইপিএল ফাইনালের ইতিহাসে সর্বনিম্ন রানে গুটিয়ে যাওয়ার গ্লানিতে। এরপর ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে সে রান তাড়া করে ফেলল মোটে ৬৩ বল খেলে, ৮ উইকেট হাতে রেখে। আর তাতেই এক দশক পর আবারও আইপিএলের শিরোপা যাচ্ছে কলকাতায়। আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।

এবারের আইপিএলে যেখানেই অধিনায়ক কামিন্স টস জিতেছেন, প্রায় সব দিনই নিয়েছেন ব্যাট করার সিদ্ধান্ত। নেবেনই বা না কেন? দলের ওপেনিং জুটিতে যখন থাকবে ট্র্যাভিস হেড আর অভিষেক শর্মার মতো দুজন, তখন পাওয়ারপ্লেতে সাঁড়াশি আক্রমণ চালিয়ে প্রতিপক্ষের টুঁটি চেপে যে কোনো অধিনায়কই চাইবেন।

তবে এমন চাওয়া যে সব দিন কাজে দেয় না, তার প্রমাণটা তো হায়দরাবাদ পেয়েছিল কোয়ালিফায়ারেই! এই কলকাতার বিপক্ষেই শুরুতে ব্যাট করে ধসে পড়েছিল দলটার ব্যাটিং লাইন আপ। সেই ভুলটা ফাইনালেও হলো। এবার আরও বড় পরিসরে। 

ইনিংসের প্রথম ওভারেই মিচেল স্টার্কের নিখুঁত এক ডেলিভারি স্টাম্প উপড়ে দেয় অভিষেক শর্মার। সে বলটা যেন আঘাত হানল গিয়ে সোজা হায়দরাবাদের আত্মবিশ্বাসেও। পরের ওভারে বৈভব অরোরা তুলে নিলেন ট্র্যাভিস হেডের উইকেট। ৬ রান তুলতে দুই ওপেনারকে খুইয়ে বসে হায়দরাবাদ। গোটা আইপিএল জুড়ে যে দলটা পাওয়ারপ্লেতে ভয়ের দোকান সাজিয়ে বসেছে সব দলের জন্য, সেই দলটা কি-না আইপিএল ফাইনালে পাওয়ারপ্লেতে তুলতে পারল মোটে ৪০, তাও ৩ উইকেট খরচায়!

সে ধাক্কাটা থেকে আর বেরোনো হয়নি হায়দরাবাদের। এইডেন মার্করাম, হাইনরিখ ক্লাসেনরা মিডল অর্ডারে ছিলেন বলে একটা আশার প্রদীপ জ্বলছিল হায়দরাবাদের। তবে নারাইন, রাসেলদের তোপের সামনে সে প্রদীপ নিভতে সময় নেয়নি। ৭৭ রানে ৭ উইকেট খুইয়ে এক পর্যায়ে তো দুই অঙ্কে শেষ হয়ে যাওয়ার শঙ্কাই তৈরি হয়েছিল দলটার।

শেষমেশ সে শঙ্কা থেকে দলটাকে উদ্ধার করেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তবে সে ২৪ রানের ইনিংস দলকে তিন অঙ্কে নিয়ে যায় বটে, কিন্তু আইপিএল ফাইনালে সর্বনিম্ন রানের রেকর্ড গড়া থেকে হায়দরাবাদকে উদ্ধার করতে পারেনি। ১১৩ রানে অলআউট হয়ে নতুন নজির গড়ে আইপিএল ২০১৬ এর চ্যাম্পিয়নরা। 

ম্যাচ তো কার্যত ওখানেই শেষ! তবু প্যাট কামিন্স একটা আশা জাগিয়েছিলেন সুনীল নারাইনকে দ্রুত ফিরিয়ে। তবে সে আশাটাও উবে যেতে সময় নেয়নি। কলকাতা বিষয়টা সামলে নেয় ভেঙ্কটেশ আইয়ার আর ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজের ব্যাটে। তাদের ৯১ রানের জুটি ম্যাচের বাকি অনিশ্চয়তাটুকুও শেষ করে দেয়। দলীয় ১০২ রানে যখন গুরবাজ ফিরলেন, তখন জয়ের বন্দরটা থেকে হাতছোঁয়া দূরত্বে কলকাতা। অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার নেমে শুধু দলের জাহাজটাকে টেনে নিয়ে গেছেন জয়ের বন্দরে। তাতে ৮ উইকেটে ম্যাচটা জিতে ১০ বছর পর আবারও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দে মাতে কলকাতা।

;

ফাইনালের মঞ্চে নিষ্প্রভ হায়দরাবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্কোরবোর্ডে একটা সময় সানরাইজার্স হায়দরাবাদের রান দেখাচ্ছিল ৭৭/৭, ফাইনালের মতো বড় ম্যাচে যা একদমই কাম্য নয়। সেখানে থেকে নির্ধারিত ওভার শেষ হওয়ার আগেই সবকটি উইকেট হারিয়ে প্যাট কামিন্সদের দলীয় সংগ্রহ দাঁড়ায় ১১৩ রানে।

ম্যাচে যেন একক আধিপত্য দেখিয়েছে কলকাতার ফাস্ট বোলাররা। প্রথম আঘাতটা করেন অজি গতিদানব মিচেল স্টার্ক। তাকে নিয়ে হওয়া সমালোচনার যোগ্য জবাব তিনি দিয়ে দেখালেন বিগত তিন ম্যাচে, সঙ্গে আজ ফাইনালের বড় মঞ্চেও।

হারশিত রানা ও আন্দ্রে রাসেলও ছিলেন দারুণ ছন্দে, স্টার্কের মতো তারাও তুলে নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।

অপরদিকে ব্যাট হাতে নিষ্প্রভ ছিলেন হায়দরাবাদের ব্যাটাররা। যে ব্যাটাররা পুরো আইপিএল জুড়েই চালিয়েছেন তাণ্ডব, গড়েছেন একাধিক রেকর্ড, তারাই আজ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে এসে যেন খেই হারিয়ে ফেললেন। রানের খাতা ঠিকমতো খোলার আগেই একে একে সাজঘরে ফেরত গেছেন সবাই।

নিজেদের তৃতীয় আইপিএল শিরোপা তুলে ধরতে কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রয়োজন মাত্র ১১৪ রান। এই ছোট পুঁজি নিয়ে লড়াই কতক্ষণ জমিয়ে রাখতে পারে হায়দরাবাদ সেটাই এখন দেখার অপেক্ষা।

সংক্ষিপ্ত স্কোর (১ম ইনিংস)

হায়দরাবাদঃ ১১৩/১০ (১৮.৩ ওভার); কামিন্স ২৪, মারক্রাম ২০; রাসেল ৩-১৯, স্টার্ক ২-১৪।

;

কলকাতার বোলারদের তোপের মুখে হায়দরাবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে যেন বড়সড় ধাক্কা খেল হায়দরাবাদ। পাওয়ার-প্লের ছয় ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে তাদের সংগ্রহ ৪০ রান।

প্রথম ওভারের শেষ বলে মিচেল স্টার্কের দুর্দান্ত এক সুইং ডেলিভারিতে বোল্ড হন অভিষেক শর্মা দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে অরোরার আউটসুইং খেলতে ব্যর্থ হন ট্র্যাভিস হেড, ব্যাটের কোণায় লেগে উইকেটরক্ষকের তালুবন্দি হয় বল। রানের খাতা খোলার আগেই আউট হন হেড।

দলের হাল ধরতে উইকেটে অবস্থান করেন এইডেন মারক্রাম এবং রাহুল ত্রিপাঠি। চতুর্থ ওভারের দ্বিতীয় বলে আবারও স্টার্কের শিকার হন রাহুল। ২১ রানে টপ অর্ডারের তিন ব্যাটারকে হারিয়ে বিপাকে পড়ে হায়দরাবাদ।

পাওয়ার-প্লে শেষে হায়দরাবাদের স্কোরবোর্ডে লেখা হয় ৪০ রান। উইকেটে আছেন এইডেন মারক্রাম ও নীতিশ কুমার।

;

ফাইনাল টসে জিতে ব্যাটিংয়ে হায়দরাবাদ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের ১৭ তম আসরের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। যেখানে টসে জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হায়দরাবাদ।

আইপিএলের এবারের আসরে ফাইনাল ম্যাচের আগে দুইবার মুখোমুখি হয়েছে কলকাতা-হায়দরাবাদ। যেখানে দুই ম্যাচেই জয়ের হাসি হেসেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। সবশেষ আইপিএলের কোয়ালিফায়ার ম্যাচে পাত্তাই পায়নি হায়দরাবাদ, ৮ উইকেটের বিশাল জয় তুলে নিয়েছিল শ্রেয়াস আইয়ারের দল। এর আগে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে ৪ রানের জয় পেয়েছিল তারা।

আজ ফাইনাল ম্যাচে এককভাবে ফেভারিট বলা যাচ্ছে না কাউকেই। কারণ দুই দলই চলতি আইপিএলে দেখিয়েছে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স। বিশেষ করে ব্যাট হাতে বিধ্বংসী ছিল দু'দলের ক্রিকেটাররাই।

২০১৪ সালের পর কলকাতার আর শিরোপা জেতা হয়নি। এবার সেই আক্ষেপ ভুলিয়ে দিতে চান শ্রেয়াস। অপরদিকে প্রথমবারের মতো নেতৃত্ব পেয়েই দলকে ফাইনালে তুলেছেন কামিন্স। শিরোপা তার হাতে উঠলে অধিনায়ক হিসেবে নতুন এক উচ্চতাতেই উঠবেন তিনি।

কলকাতা একাদশ: সুনীল নারাইন, রহমানুল্লাহ গুরবাজ (উইকেটরক্ষক), শ্রেয়াস আইয়ার (অধিনায়ক), ভেঙ্কটেশ আইয়ার, রিংকু সিং, আন্দ্রে রাসেল, রমনদীপ সিং, মিচেল স্টার্ক, বৈভব অরোরা, হর্ষিত রানা, বরুণ চক্রবর্তী।

হায়দরাবাদ একাদশ: ট্র্যাভিস হেড, অভিষেক শর্মা, রাহুল ত্রিপাঠি, এইডেন মার্করাম, নীতিশ কুমার, হেনরিখ ক্লাসেন (উইকেটরক্ষক), শাহবাজ আহমেদ, প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), ভুবনেশ্বর কুমার, জয়দেব উনাদকাট, টি নটরাজন।

;