'আমরা লাকি যে বেঁচে ফিরেছি'



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
হামলার ভয়াবহতা বর্ণনা করছেন খালেদ মাসুদ পাইলট, ছবি: বার্তা২৪

হামলার ভয়াবহতা বর্ণনা করছেন খালেদ মাসুদ পাইলট, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

খুব কাছ থেকে মৃত্যুকে দেখলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা!

ক্রাইস্টচার্চে বন্দুকধারীর ভয়াবহ হামলার শিকার হওয়ার কবল থেকে ভাগ্যের জোরে রক্ষা পেয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়রা। আরও মিনিট কয়েক আগে তারা মসজিদে পৌঁছালে চরম দুর্ভোগ নেমে আসতো পুরো দলের ওপর। আততায়ী বন্দুকধারীর নৃশংস হামলার শিকার হতে পারতো দল।

 

শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুরে ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলে পার্কের মসজিদের সামনে ঘটে যাওয়া সেই ঘটনার চাক্ষুষ সাক্ষী হয়ে রইলেন বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা। সেই সময় টিম বাসে দলের সঙ্গে ছিলেন ম্যানেজার খালেদ মাসুদও।

সেই সময়ের পরিস্থিতি নিয়ে মাসুদ বলেন, 'এখানে খুব কাছ থেকে খেলোয়াড়রা এই হামলার ভয়াবহতা দেখেছে। দেখেছে প্রাণ বাঁচাতে মানুষজন রক্তাক্ত অবস্থায় ছোটাছুটি করছে। এই পরিস্থিতিতে যে কোন মানুষই কিন্তু ভেঙ্গে পড়ার কথা। নিজের ওপর যে হামলা হচ্ছে না সেই নিশ্চয়তাও বা কোথায় তখন! এত কাছ থেকে এই হামলার নৃশংসতা দেখে ক্রিকেটারদের অনেকেই মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে। বেশ কয়েকজন কান্নাকাটিও করে। একটা ভয়াবহ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে এই সময় ক্রিকেটাররা। আমাদের খেলোয়াড়রা সবাই নিরাপদ। কিন্তু এই হামলার পুরো বিষয়টা মানসিকভাবে তাদের মুষড়ে দিয়েছে। আমাদের সবাই এখন হোটেলে আছে। আমরা সবাইকে নিয়ে হোটেলে একসঙ্গে বৈঠক করেছি। সেই বৈঠকে কোচিং স্টাফের সদস্যরাও সবাই উপস্থিত ছিলেন। এই ভয়াবহ হামলার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বাকি নিউজিল্যান্ড সফর বাতিল হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব দেশে ফিরে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে এখন বাংলাদেশ দল।'

শুক্রবারের সেই ভয়াবহ হামলার ঘটনার বিস্তারিত প্রসঙ্গে খালেদ মাসুদ বলেন, 'এই ধরনের দুর্ঘটনা বা হামলা কোন দেশে হোক সেটা আমরা কেউ চাই না। এই হামলা থেকে আমরা বেঁচে গেছি ভাগ্যের জোরে। বাসে আমরা অনেকজন ছিলাম। ১৬/১৭ জন ছিলাম। আমরা নামাজ পড়ার জন্য বাসে করে মসজিদে যাই। মসজিদ থেকে খুব বেশি হলে আমরা ৫০ গজ দূরত্বে ছিলাম। বাস থেকে আমরা মসজিদ দেখতে পাচ্ছিলাম। আমরা ভাগ্যের জোরেই মূলত বেঁচে গেছি। আর যদি তিন চার মিনিট আগে আমরা চলে আসতাম তাহলে হয়তো মসজিদের ভেতরেই থাকতাম। এই হামলার মধ্যেই পড়তাম। তখন হয়তো বা বিশাল ভয়াবহ কিছু ঘটে যেতো! আমরা বাইরে থেকে পুরো ঘটনার ভয়াবহতা দেখেছি। দেখে মনে হয়েছে যেন কোন সিনেমার ভয়াবহ দৃশ্য দেখছি! বাসের ভেতর থেকে উঁকি মেরে বাইরে আমরা দেখছি সেখানে মানুষজন রক্তাক্ত মুখমণ্ডল, বিধ্বস্ত চেহারা ও আতঙ্ক নিয়ে বেরিয়ে আসছে।'

তিনি আরও বলেন, 'প্রায় ৮/১০ মিনিট আমরা বাসের মধ্যেই ছিলাম। আমরা সবাই মাথা নিচু করে ছিলাম, যাতে গুলির আঘাত না লাগে। এক সময় আমাদের মনে হলো হামলাকারীরা যদি কোন কারণে বাসের দিকে এসে এলোপাথাড়ি গুলি করে তাহলে তো সবাই মারা পড়বো। তাই বাস থেকে নেমে আমরা যেপথ দিয়ে এসেছিলাম সেদিকেই পায়ে হেঁটে রওয়ানা হই। কি ভয়াবহ কেটেছে সেই সময়টা!'

   

৩১ বছর পর জার্মান কাপ জিতল লেভারকুজেন  



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বায়ার লেভারকুজনের আগের ম্যাচটিও ছিল শিরোপা সম্ভাবনার। তবে ইউরোপা লিগের ফাইনালে আতালান্তার কাছে ৩-০ ব্যবধানে ম্যাচটি হেরে শিরোপা হাতাছাড়া বাদে মৌসুমে ৫১ ম্যাচের রেকর্ড অপরাজিত যাত্রাটাও থামে জাবি আলোনসোর দলের। তবে নিজেদের পরের ম্যাচেই জয়ে ফিরল লেভারকুজেন। এবং জার্মান ক্লাব ফুটবলের দ্বিতীয় সারির দল কাইজারস্লাটার্নকে ১-০ ব্যবধানে হারিয়ে ৩১ বছর পর জার্মান কাপ জিতল ‘দ্য কোম্পানিস এলেভেন’ খ্যাত দলটি। 

চলতি মৌসুমে প্রথমবারের মতো বুন্দেসলিগা শিরোপা জয়ের পর জার্মান কাপ জিতে ‘ডাবল’ নিয়েই মৌসুম শেষ করলো লেভারকুজেন। এর আগে সবশেষ ১৯৯৩ সালে প্রথমবারের মতো জার্মান কাপ জিতেছিল তারা। এই জার্মান কাপটি ডিএফবি-পোকাল নামেও পরিচিত। 

বার্লিনের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে গত রাতের ম্যাচের শুরুতেই এগিয়ে যায় লেভারকুজেন। ১৭তম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে জোরালো এক শটে বল লক্ষ্যে পৌঁছে দেন গ্রানিত জাকা। পরের প্রথমার্ধের শেষ দিকে এসে দুই হলুদ কার্ড মিলিয়ে লাল কার্ড দেখে মাঠে ছাড়েন লেভারকুজেন ডিফেন্ডার ওদিলন কোসসুনু। এতে ম্যাচের বাকি সময় ১০ জন নিয়েই খেলতে হয় জাবি আলোসনোর দলকে। 

এতে অবশ্য বিপক্ষ দলটি ভাঙতে পারেনি লেভারকুজেনের রক্ষণ। নিজেদের রক্ষণভাগ সামলানো ছাড়াও বল দখলে আধিপত্য ধরে রেখেই সেই এক গোলের ব্যবধানের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে তারা। 

এ নিয়ে আসরের সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে মোট ৫৩ ম্যাচে কেবল একটি হার নিয়েই মৌসুম শেষ করলো লেভারকুজেন। কেবল আতালান্তার বিপক্ষে ম্যাচটি না হারলেই ‘নেভারলুজেন’ নামটা হয়ে যেত পরিপূর্ণ। 

;

বার্নাব্যুতে রিয়ালের হোঁচট, অশ্রুসিক্ত বিদায় ক্রুসের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিজেদের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে গত রাতে মৌসুমে নিজেদের শেষ ম্যাচটি রিয়াল বেতিসের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ে শেষ করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। লিগ শিরোপা আরেক নিশ্চিত ছাড়াও আরও একটি কারণে এই ম্যাচে স্কোরলাইন নিয়ে যেন কোনো মাথাব্যাথা ছিল না লস ব্লাঙ্কোসদের। কেননা ম্যাচটা যে ছিল কেবলই টনি ক্রুসের। গত মঙ্গলবারই এই জার্মান তারকা মিডফিল্ডার ঘোষণা দিয়েছিলেন চলতি মৌসুম শেষে রিয়াল ছাড়বেন তিনি এবং ইউরো শেষে ছাড়বেন ফুটবলটাও। 

চলতি মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালটা ধরলে আরও একটি ম্যাচ বাকি আছে রিয়ালের। তবে বার্নাব্যুতে ছিল এটিই শেষ ম্যাচ এবং নিজেদের অন্যতম কিংবদন্তি ক্রুসকে বিদায় জানাতে সবরকম আয়োজনই করে রেখেছিল রিয়াল। 

ক্রুস ম্যাচের আগে মাঠে প্রবেশের সময়ে সতীর্থরা দুই পাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে দিয়েছেন ‘গার্ড অব অনার’ এবং সবার গায়ে ছিল ক্রুসের ৮ নম্বর জার্সি।  ‘গার্ড অব অনার’ এর সেই ইভেন্টে ছিলেন বিপক্ষ দলের ফুটবলাররাও। পরে পুরো ম্যাচজুড়ে গ্যালারিতে ছিল কেবলে একটি ধ্বনি, ‘ক্রুস, ক্রুস…’। একাধিক ব্যানারে লিখা ছিল, ‘তোমাকে ধন্যবাদ, কিংবদন্তি।’ 

পুরো দশ বছরের ক্যারিয়ারে রিয়ালের মিডফিল্ড যেভাবে আগলে রেখেছেন ক্রুস। তার এমন বিদায় যেন পুরোপুরি প্রাপ্য। ম্যাচ শেষে তাই লস ব্লাঙ্কোসদের কোচ কার্লো আনচেলত্তিও এটিই বললেন, ‘বার্নাব্যুতে তার এমন বিদায় প্রাপ্য ছিল।’ 

১০ বছরে রিয়ালের হয়ে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৪৬৪টি ম্যাচ খেলেছেন ক্রুস। জিতেছেন ২২টি শিরোপা। এতে কিংবদন্তি বনে যাওয়া এই জার্মান মিডফিল্ডারকে যখন ম্যাচের শেষ দিকে ৮৫তম মিনিটে যখন তুলে নেয় তখনও পুরো স্টেডিয়াম যেন মেতে উঠে তার জয়ধ্বনিতে। তবে এর ঠিক পরের দৃশ্য যেন কাঁদিয়েছে প্রত্যেক রিয়াল ভক্তকে। মাঠ ছেড়ে ক্রুস যান তার সন্তানদের কাছে। সেখানে অশ্রুসিক্ত মেয়েকে জড়িয়ে ধরে ক্রুসের কান্না যেন কাঁদিয়েছে পুরো বার্নাব্যুকেও। 

সেই মুহূর্ত মনে করে ম্যাচ শেষে ক্রুস বলেন, ‘আমি নিজেকে অনেক শক্ত মানুষ বলেই মনে করি। তবে সন্তানদের চোখের পানি  আমার ভেতরটা ভেঙেচুরে ফেলেছে।’

বিদায়বেলার রিয়ালের সঙ্গে জড়িত সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে ভোলেননি ক্রুস, ‘এই ক্লাব, আমার সব সতীর্থ, সমর্থকরা ও এই স্টেডিয়ামকে কেবল কৃতজ্ঞতাই জানাতে পারি। এই ১০ বছর এটিকে নিজের বাড়ি বলেই মনে হয়েছে। এর থেকে বেশি কিছু আমারা চাওয়ারও ছিল না।’ 

ক্রুসের বিদায়ী মৌসুমটা থাকলো সাফল্যে মুড়িয়ে। স্প্যানিশ সুপার কাপের পর ও লিগ শিরোপার পর রিয়ালের নজর এবার ট্রেবলে। সেটি নিশ্চিত করতে আগামী ১ জুন বুরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে নামবে মদ্রিচ-ক্রুসরা। যেটি জিতলে পাঁচটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার তকমা নিয়ে ক্লাবের সঙ্গে ১০ বছরের যাত্রা শেষ করবেন ক্রুস।  

;

আইপিএল ফাইনাল: কলকাতার ‘তিন’ নাকি হায়দরাবাদের ‘দুই’ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা আইপিএলের ১৭তম আসর বিদায়ের একদম দুয়ারে। ম্যাচ বাকি স্রেফ একটি। অর্থাৎ, শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল ম্যাচ। সেই ম্যাচে আজ রাতে নামবে কলকাতা নাইট রাইডার্স ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। চেন্নাইয়ের চিপকে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে ম্যাচটি। 

এর আগে তিন আসরে ফাইনাল খেলেছিল কলকাতা। এর মধ্যে ২০১২ এবং ২০১৪ সালে তারা জিতেছিল শিরোপা। তবে নিজেদের সবশেষ ২০২১ আসরের ফাইনালে তারা হেরেছিল চেন্নাই সুপার কিংসের কাছে। এতেই পুরো এক দশক পর আরও একটি শিরোপা নিজেদের করতে সেই চেন্নাইয়ের মাঠেই নামবে শ্রেয়াস-নারাইনরা। 

এদিক আরেক ফাইনালিস্ট হায়দরাবাদ এর আগে ফাইনাল খেলেছে ২০১৬ ও ২০১৮ আসরে। এর মধ্যে নিজেদের ফ্রাঞ্চাইজি ইতিহাসের প্রথম আসর ২০১৬-তেই রয়্যাল চ্যালেজার্স বেঙ্গালুরুকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল হায়দরাবাদ। তবে ২০১৮ আসরে তারাও হেরেছিল চেন্নাইয়ের বিপক্ষে। 

এতে কিছুটা মজার হলেও সমীকরণ অনেকটা এমন, এই আসরের দুই ফাইনালিস্ট কলকাতা ও হায়দরাবাদের তাদের সবশেষ আইপিএল ফাইনাল হেরেছে চেন্নাইয়ের কাছে এবং এবার ২০২৪-এ তারা ফাইনালে লড়বে চেন্নাইয়ের হোম গ্রাউন্ড চিপকে। 

;

বড় জয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়বে, বিশ্বাস শান্তর



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিরিজটা হাত ফসকে বেরিয়ে গিয়েছিল আগের ম্যাচে। শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের সামনে শঙ্কা ছিল বিশ্ব র‍্যাঙ্কিংয়ের ১৯তম অবস্থানে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে যাওয়ার।

তবে সে শঙ্কাটা বাংলাদেশ উড়িয়ে দিয়েছে ১০ উইকেটের দাপুটে জয়ে। এই জয়ের পর অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানালেন, এর আত্মবিশ্বাস দলকে ভবিষ্যতে সাহায্য করবে। 

শুরুতে বোলিং করে বাংলাদেশ মুস্তাফিজুর রহমানের দারুণ বোলিংয়ে ভর করে যুক্তরাষ্ট্রকে বেধে রাখে ১০৪ রানে। এরপর তানজিদ তামিম ও সৌম্য সরকারের দাপুটে ব্যাটিংয়ে ভর করে ৫০ বল হাতে রেখেই ১০ উইকেটের বিশাল জয় তুলে নেয় দল। 

এমন জয়ের পর প্রতিক্রিয়ায় শান্ত বলেন, ‘আমি মনে করি ছেলেরা আজ তাদের চারিত্রিক দৃঢ়তা দেখিয়েছে। যে পরিকল্পনাটা করেছিলাম এই ম্যাচকে সামনে রেখে, সবাই তা বাস্তবায়ন করতে পেরেছে।’

সিরিজ হারাটা হতাশারই। তবে শেষ ম্যাচের এমন জয় দলকে বাড়তি আত্মবিশ্বাস দেবে, বিশ্বাস শান্তর। তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্য বিষয়টা হতাশার। সত্যি বলতে আমরা মোটেও ভালো খেলিনি। তবে আমরা সিরিজটা ভালোভাবেই শেষ করেছি। আর আমার মনে হয় বিশ্বকাপের আগে এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে।‘

‘এখন আমরা কন্ডিশন ও আরও অনেক কিছু জানি। তো সব কিছু মিলিয়ে আমরা এখন অভিজ্ঞ। যদি বিশ্বকাপে এই অভিজ্ঞতাগুলো কাজে লাগাতে পারি, তাহলে বিষয়টা দলকে সাহায্য করবে।’

;