১ রানে নাটকীয় ফাইনাল জিতে মুম্বাই চ্যাম্পিয়ন  



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আহ্, কি ফাইনাল! আহ্ কি ম্যাচ!! একেই বলে ক্লাসিক ক্রিকেট! ট্রফি কে জিতবে সেই সিদ্ধান্ত মিলল টুর্নামেন্টের শেষ বলে। দারুণ নাটকীয়তায় ঠাসা আইপিএলের ফাইনাল জিতল মুম্বাই, মাত্র ১ রানে।

শেষ ওভারে ম্যাচ জিততে চেন্নাইয়ের প্রয়োজন দাঁড়ায় ৯ রানের। শেষ বলে সেই হিসেব কমে এল ২ রানে। অর্থাৎ এক বলে দুই রান করলেই ট্রফি চেন্নাইয়ের। এক রান হলে ম্যাচ টাই। লাসিথ মালিঙ্গা তার সেই শেষ ওভারের শেষ বলে ম্যাচের সেরা বল করলেন। পারফেক্ট ইয়র্কার! তাতেই এলবিডব্লু চেন্নাইয়ের ব্যাটসম্যান শার্দুল ঠাকুর। আম্পায়ার আঙ্গুল তুলে জানালেন আউট। সঙ্গে সঙ্গে ডাগআউট থেকে পুরো মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স বাধ ভাঙা স্রোতের মতো মাঠে ছুটল। ১ রানে ফাইনাল ম্যাচ জিতে নিয়েছে তারা। সেই সঙ্গে আরেকবার আইপিএলের ট্রফি। সবমিলিয়ে চতুর্থবারের মতো আইপিএল জিতল মুম্বাই।

চেন্নাই ওপেনার শেন ওয়াটসন প্রায় অসম্ভব অবস্থান থেকে ম্যাচের মোড় বদলে দেন। দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন তিনি। কিন্তু ফিনিসিং যে দিতে পারলেন না। ম্যাচের শেষ ওভারের চতুর্থ বলে রান আউট হয়ে যান ওয়াটসন। ৫৯ বলে তার ৮০ রানের ইনিংসও দলকে জেতাতে পারল না।

শেষ বলের নায়ক হয়ে গেলেন মুম্বাইয়ের পেসার লাসিথ মালিঙ্গা। অথচ এই মালিঙ্গা তার তৃতীয় ওভারে বেদড়ক পিটুনি খান। তার করা ম্যাচের সেই ১৬ নম্বর ওভার থেকে চেন্নাই ২০ রান তুলে নেয়। ১ ছক্কা ও ৩ বাউন্ডারিতে আসা সেই ২০ রানের মধ্যে ১৯ রানই ওয়াটসনের। ভীষণ খরুচে সেই মালিঙ্গই শেষ ওভারে এসে ফাইনালের হিরো।

ক্রিকেট আসলে যতটুকু কেড়ে নেয়, ফিরিয়েও দেয় তার অনেক বেশি! মালিঙ্গা এখন নিশ্চয়ই তাই বলবেন!

ওয়াটসন ছাড়া চেন্নাইয়ের আর কোনো ব্যাটসম্যান ব্যাট হাতে যে কিছুই করতে পারেননি। ইনিংসের মাঝপথে মহেন্দ্র সিং ধোনি ২ রানে রানআউট হওয়ার পর চেন্নাই ম্যাচ থেকে ছিটকে যায়। তবে ওয়াটসনের ব্যাটিং কারিশমায় ম্যাচে ফিরে। কিন্তু লড়াইটা শেষ করে দিতে আসতে পারলেন না ওয়াটসন। শেষ ওভারের লড়াইয়ে ঠিকই ম্যাচের সব হিসেব বদলে দিলো মালিঙ্গার ম্যাজিক!

টসে জিতে ব্যাটিংয়ে যেভাবে শুরু করেছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স তাতে মনে হচ্ছিল বিশাল যোগাড়ে নেমেছে তারা ফাইনালে। শুরুর চারটা বিগ শটের চারটাই ছক্কা! কুইন্টন ডি ককের ব্যাটে যেন ঝড়! দুঃশ্চিন্তার রেখা ধোনির মুখে। কিন্তু পাওয়ার প্লে’র মধ্যেই ফের ধোনির মুখে স্বস্তির হাসি ফিরে এল। দুই ওপেনারকে পাওয়ার প্লে’তে হারাল মুম্বাই। ১৭ বলে ২৯ রান করে প্রথমে আউট হলেন ডি কক। দীপক চাহার পাওয়ার প্লেতে উইকেট শিকারের অভ্যাসটা ধরে রাখলেন ফাইনালেও।

দুই ওপেনারকে ৪৫ রানে হারানোর পর মুম্বাইয়ের শুরুর ব্যাটিং ঝড় স্থিমিত হয়ে গেল। মিডলঅর্ডারও ব্যর্থ। সুর্যকুমার যাদব, ক্রুনাল পান্ডে ও ঈশান কিষান চটজলদি ফিরে এলেন। হার্দিক পান্ডেও সিঙ্গেল ডিজিটের স্কোরে ক্যাচ দিয়েছিলেন, কিন্তু সুরেশ রায়না সহজ সেই ক্যাচ হাতে নিয়েও ফেলে দিলেন! তবে সেই সুযোগটা বেশি কাজে লাগাতে পারেননি হার্দিক পান্ডে। ১০ বলে ২১ রানে দীপক চাহার তাকে তুলে নিলেন নিজের শেষ স্পেলে।

একমাত্র কাইরন পোলার্ড একপ্রান্ত থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করায় মুম্বাইয়ের স্কোর গিয়ে পৌঁছায় ১৪৯ রানে। ৩ ছক্কা ও ৩ বাউন্ডারিতে ২৫ বলে অপরাজিত ৪১ রান করেন পোলার্ড। ফাইনালে সেটাই মুম্বাইয়ের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর।

ডেথ ওভারে দুর্দান্ত বোলিং করে চেন্নাই সুপার কিংস। দীপক চাহার ১৯ নম্বর ওভারে মাত্র ৪ রান দিয়ে দু’টি উইকেট তুলে নেন। ২৬ রানে ৩ উইকেট শিকারি দীপক চাহার ফাইনালে চেন্নাইয়ের সেরা বোলার।

ইমরান তাহির ও শার্দুল ঠাকুর দু’টি করে উইকেট নিয়ে নিজেদের কার্যকারিতা প্রমাণ করেন। হায়দরাবাদের এই মাঠে ১৩৭ রানের জমা নিয়েও এবারের আইপিএলে ম্যাচ জিতেছিল মুম্বাই। হারিয়েছিল তারা সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে। তবে চেন্নাইয়ের ব্যাটিং যে একটু বেশি শক্তপোক্ত। কিন্তু এবারো রানরক্ষা করল মুম্বাই। ম্যাচ জিতল ১ রানে। তাও আবার ফাইনালে!

এই নিয়ে আইপিএলের ফাইনালে মুম্বাই-চেন্নাই মুখোমুখি হয়েছিল চারবার। তাতে তিনবারই জিতল মুম্বাই।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স: ১৪৯/৮ (২০ ওভারে, ডি কক ২৯, রোহিত ১৫, সুর্যকুমার ১৫, ঈশান ২৩, পোলার্ড ৪১*, হার্দিক ১৬, চাহার ৩/২৬, ঠাকুর ২/৩৭, তাহির ২/২৩)। চেন্নাই সুপার কিংস: ১৪৮/৭ (২০ ওভারে, দুপ্লেসি ২৬, ওয়াটসন ৮০, ব্রাভো ১৫, বুমরা ২/১৪, চাহার ১/১৪, মালিঙ্গা ১/৪৯)। ফল: মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স ১ রানে জয়ী।

   

কোহলি-ধোনিদের বাঁচামরার ম্যাচে বাগড়া দিতে পারে বৃষ্টি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে মুখোমুখি চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। প্লে-অফের চার দলের মধ্যে তিন দল নিশ্চিত হয়ে গেছে। এই দুই দলের মধ্যে যেকোনো একটি আজ চতুর্থ দল হিসেবে প্লে-অফে পা রাখবে।

কিন্তু এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের সময় বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। ভারতের আবহাওয়া বিভাগ জানাচ্ছে, ম্যাচের সময় বৃষ্টির সম্ভাবনা ৬০ ভাগ। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম যেখানে অবস্থিত, সেই মধ্য বেঙ্গালুরুতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে তারা।

বৃষ্টিতে যদি ম্যাচ ভেসে যায়, সেক্ষেত্রে কপাল পুড়বে বেঙ্গালুরুর, প্লে-অফে চলে যাবে চেন্নাই। আর যদি বৃষ্টির চোখরাঙানি ডিঙিয়ে খেলা মাঠে গড়ায় সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুর সামনে সমীকরণ অনেকটা এরকম-আগে ব্যাট করলে ১৮ রানে জিততে হবে আর পরে ব্যাট করলে চেন্নাইয়ের দেয়া লক্ষ্য তাড়া করতে হবে ১১ বল হাতে রেখে। মানে কোহলিদের শুধু জিতলেই চলবে না, জিততে হবে এই দুটি শর্তের যেকোনো একটি পূরণ করে।

অন্যদিকে চেন্নাইয়ের জন্য সমীকরণ তুলনামূলক সহজ। জিতলেই প্লে-অফ, হারলেও থাকবে সুযোগ। বেঙ্গালুরুকে শর্ত পূরণ করতে না দিলেই প্লে-অফের টিকিট ধরা দেবে তাদের।

আজ (শনিবার) বেঙ্গালুরুর চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় তাৎপর্যপূর্ণ দক্ষিণ ভারতীয় ডার্বিতে মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু ও চেন্নাই।

;

টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়



Apon tariq
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজনে চলছে ‘ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪।’ সেখানে একক টেবিল টেনিস ইভেন্টে অষ্টমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের রুমেল খান। রানার্স-আপ হয়েছেন সংবাদ সংযোগের মো. শামীম হাসান এবং তৃতীয় হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজের মাহমুদুন্নবী চঞ্চল।

আজ (শনিবার) সকালে শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ উডেন ফ্লোরে অনুষ্ঠিত হয় এই টেবিল টেনিস ইভেন্টটি।

এদিকে টেবিল টেনিসের দ্বৈত ইভেন্টে নবমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রুমেল খান ও মাহমুদুন্নবী চঞ্চল জুটি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিমুকুট জয় করেন রুমেল খান। দ্বৈতে রানার্স-আপ হয় মজিবুর রহমান ও মোরসালিন আহমেদ জুটি এবং তৃতীয় হয়েছে মো. শামীম হাসান ও সাজ্জাদ হোসেন মুকুল জুটি।

এবার ৭টি ডিসিপ্লিনে মোট ১০টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন বিএসপিএ’র শতাধিক সদস্য। ইভেন্টগুলো হলো- ক্যারম একক ও দ্বৈত, টেবিল টেনিস একক ও দ্বৈত, দাবা, শুটিং, আর্চারি, সাঁতার, কল ব্রিজ ও টোয়েন্টি নাইন। সবকটি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এর সংলগ্ন বিভিন্ন ভেন্যুতে।

প্রতিবারের মতো এবারও স্পোর্টস কার্নিভালের সেরা ক্রীড়াবিদের হাতে তুলে দেয়া হবে আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার থাকছে সেরা দুই রানার্সআপের জন্যও। এছাড়া প্রতিটি ইভেন্টের সেরাদের জন্য ক্রেস্ট ও অর্থ পুরস্কার।

;

শিরোপা জেতানোর দুই দিন পর কোচকে বিদায় করল জুভেন্টাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুই দিন আগেই জুভেন্টাসকে কোপা ইতালিয়া জিতিয়েছিলেন ম্যাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি। অথচ সেই কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে মেজাজ হারানোর কারণে ক্লাবের চাকরি হারাতে হলো তাকে।

তুরিনে আতালান্তাকে ১-০ গোলে হারায় জুভেন্টাস। ম্যাচ চলাকালে রেফারিদের উপর মেজাজ হারিয়ে লাল কার্ড দেখতে হয় তাকে। শিরোপা উদযাপনের সময় ক্লাবের স্পোর্টিং ডিরেক্টরের সঙ্গে লেগে গিয়েছিল তার।

কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে তার আচরণ খতিয়ে দেখার ঘোষণা দিয়েছে ইতালিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের ডিসিপ্লিনারি ট্রাইব্যুনাল।

সেসব বিষয়ের জের ধরেই অ্যালেগ্রিকে চাকরীচ্যুত করেছে জুভেন্টাস। এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া বিবৃতিতে জুভেন্টাস লিখেছে, ‘ইতালিয়ান কাপ ফাইনালে ক্লাবের মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আচরণ তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। ক্লাবের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রত্যেক ব্যক্তিকে এই মূল্যবোধগুলো আপন করে নিতে হবে।’

জুভেন্টাসে অ্যালেগ্রির প্রথম অধ্যায় ছিল সাফল্যে মোড়ানো। ২০১৪-১৯ পর্যন্ত ‘তুরিনের বুড়ি’দের পাঁচটি লিগ, চারটি ইতালিয়ান কাপ জিতিয়েছিলেন। এছাড়া দুইবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালও খেলেছিল তার দল।

তবে ২০২১-২২ মৌসুমে জুভেন্টাসে ফিরে আগের সে সাফল্যের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারেননি। এ যাত্রায় এক ইতালিয়ান কাপ ছাড়া আর কিছুই এনে দিতে পারেননি ক্লাবকে।

সিরি আ মৌসুমে এখনো দুই বাকি রয়েছে জুভেন্টাসের। এই দুই ম্যাচে ক্লাবের ডাগআউটে দাঁড়াবেন পাওলো মন্তেরো। আগামী মৌসুমে বর্তমান বোলোনিয়া ম্যানেজার থিয়াগো মোত্তাকে অ্যালেগ্রির উত্তরসূরি করতে চাইছে জুভেন্টাস।

;

শেষ ম্যাচের পর বড় দুঃসংবাদ পেলেন পান্ডিয়া



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স দুঃস্বপ্নের মতো এক আইপিএল কাটিয়েছে। ১৪ ম্যাচের ১০টি হেরে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থেকে আইপিএল শেষ হয়েছে তাদের। শেষ ম্যাচে লক্ষ্ণৌয়ের কাছে ১৮ রানে হেরেছে তারা। হারের পর মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে শাস্তির মুখে পড়তে হয়েছে অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়াকে।

গুজরাট টাইটান্সে সফল দুই মৌসুম কাটিয়ে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সে ফিরেছিলেন হার্দিক। চলতি মৌসুমে রোহিত শর্মাকে সরিয়ে তার হাতে নেতৃত্ব তুলে দেয় মুম্বাই ফ্র্যাঞ্চাইজি। কিন্তু সেই নেতৃত্বই যেন তার জন্য শেষ পর্যন্ত কাল হয়ে দাঁড়াল।

মাঠে সমর্থকদের দুয়ো, নিজের এবং দলের বাজে ফর্ম- সবমিলিয়ে ভুলে যাওয়ার মতো একটা আইপিএল কাটালেন হার্দিক। যার শেষবেলাতেও দুঃসংবাদ সঙ্গী হলো তার। মন্থর ওভাররেটের কারণ এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েছেন তিনি।

যেহেতু এই মৌসুমে আর আইপিএলে মাঠে নামা হবে না হার্দিকের, তাই আগামী মৌসুমের প্রথম ম্যাচে এই শাস্তি প্রয়োগ হবে। ২০২৫ আইপিএলের প্রথম ম্যাচে খেলা হবে না তার।

এবারের আইপিএলে ১৪ ম্যাচে ব্যাট হাতে ১৮ গড়ে ২১৬ রান এসেছে হার্দিকের ব্যাটে। অন্যদিকে বল হাতে উইকেট পেয়েছেন ১১টি। 

;