মোবাইল নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার

  • Font increase
  • Font Decrease

সিমের পর দেশে ব্যবহৃত মোবাইল হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের মাধ্যমে এই খাতে সুশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা প্রদানের বৃহস্পতিবার থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টি রেজিস্টার (এনইআইআর) কার্যক্রম শুরু করলো নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।

বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) ভার্চুয়াল মাধ্যমে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। আর এই কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণ যেন ভোগান্তির শিকার না হয় সে বিষয়ে মন্ত্রণালয়, বিটিআরসি ও অপারেটররা একাট্টা হয়ে কাজ করছে বলে জানান মন্ত্রী।

অবৈধ ও নকল হ্যান্ডসেট বন্ধের প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে বুধবারের মধ্যেই দেশে গ্রাহকের হাতে থাকা সব চালু হ্যান্ডসেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হয়ে গেছে। আজ বৃহস্পতিবার থেকে যেসব নতুন হ্যান্ডসেট নেটওয়ার্কে যুক্ত হবে, তার মধ্যে কোনটি অবৈধ হয়ে থাকলে গ্রাহককে জানিয়ে তিন মাস সময় দেয়া হবে। ওই তিন মাসের মধ্যে গ্রাহক তার মোবাইল ফোনটি বৈধ করে নিলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেটি নিবন্ধিত হয়ে যাবে। তিন মাস পর অবৈধ হ্যান্ডসেটে কোন সিমই কাজ করবে না।

বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহিদুল আলম বলেন, আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১ জুলাই থেকেই দেশে অবৈধ ও নকল হ্যান্ডসেট বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বুধবারই গ্রাহকের হাতে থাকা ব্যবহৃত সব হ্যান্ডসেট স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিবন্ধিত হয়ে গেছে। একই সঙ্গে ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর)-এর কার্যক্রম পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হয়েছে।’

তিনি আরও জানান, গ্রাহকের জাতীয় পরিচিতি নম্বর ও সিম নম্বরের (এমএসআইএসডিএন) সঙ্গে ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের আইএমইআই (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিটি) নম্বর মিলিয়ে এনইআইআরে নিবন্ধন করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন যেসব মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কে যুক্ত হবে, সেগুলো নেটওয়ার্কে সচল রেখেই এনইআইআর-এর মাধ্যমে হ্যান্ডসেটের বৈধতা যাচাই করা হবে। হ্যান্ডসেটটি বৈধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা নিবন্ধিত হয়ে যাবে। আর যেসব হ্যান্ডসেটে বৈধ আইএমইআই নম্বর থাকবে না, সেগুলোর গ্রাহককে এসএমএস করে তা জানিয়ে দেয়া হবে। এরপর পরীক্ষামূলকভাবে তিন মাস ওই সেট নেটওয়ার্কে সচল রেখে পরে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

অপারেটরদের পক্ষ থেকে শুরুতে বক্তব্য দেয়া রাষ্ট্রায়ত্ব টেলিফোন অপারেটর টেলিটক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাব উদ্দিন জানান, আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ তারাও এই প্রক্রিয়ার অংশীদার হবেন।

বক্তব্যে এই কার্যক্রমকে ‘মাইলফলক’ হিসেবে উল্লেখ করে দিনটিকে আনন্দের ও উৎসবের বলে মন্তব্য করেন গ্রামীণফোনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইয়াসির আজমান।

আর এই কার্যক্রম দেশে সাইবার অপরাধ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখকে বলে মন্তব্য করেন টেলিযোগাযোগ সচিব আফজাল হোসেন।

বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করে সংস্থাটির উপ-পরিচালক জাকির হোসেন খান। অনুষ্ঠানে বিটিআরসি ভাইস প্রেসিডেন্ট সুব্রত কুমার রায় ছাড়াও সংস্থার কমিশনার ও মহাপরিচালকরা এবং বিটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মতিন ও মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যামটব মহাসচিব এসএম ফরহাদ সংযুক্ত ছিলেন।

বার্ষিক সাধারণ সভা করল বেসিস



সাব্বিন হাসান, কনসালটেন্ট এডিটর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস’র (বেসিস) ২৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বেসিসের অব্যাহত প্রয়াস তুলে ধরা হয়। মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) ঢাকার রাওয়া কনভেনশন সেন্টারে বেসিস আয়োজিত বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন সভাপতি রাসেল টি আহমেদ।

বেসিস নির্বাহী পরিষদের সদস্যদের মধ্যে বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ ছাড়াও সভায় উপস্থিত ছিলেন বেসিস সহসভাপতি (প্রশাসন) আবু দাউদ খান, সহসভাপতি (অর্থ) ফাহিম আহমেদ, পরিচালক হাবিবুল্লাহ নেয়ামুল করিম, এ কে এম আহমেদুল ইসলাম বাবু, মুশফিকুর রহমান, সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল এবং রাশাদ কবির।

সভায় সংগঠনের ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন ছাড়াও ২০২১-২০২২ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন উপস্থাপিত হয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরের আয়-ব্যয় হিসাব নিরীক্ষার জন্য নিরীক্ষক নিয়োগ করা হয়। উপস্থাপিত প্রতিবেদন নিয়ে সদস্যরা আলোচনায় অংশ নেন ও গুরুত্বপূর্ণ মতামত প্রদান করেন।

বার্ষিক সাধারণ সভায় বেসিস সহসভাপতি (প্রশাসন) আবু দাউদ খান বিদেশি বাজার সম্প্রসারণ, ভবিষ্যৎ উপযোগী মানবসম্পদ তৈরি, স্থানীয় শিল্পের বিকাশ, পুঁজি ও আর্থিক প্রণোদনা বাড়ানো, স্টার্টআপের জন্য সমৃদ্ধ ইকোসিস্টেম তৈরি, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, বেসিস সচিবালয়ের সক্ষমতা বাড়াতে গৃহিত পদক্ষেপসহ বেসিসের বিগত এক বছরে কার্যক্রমের প্রতিবেদন তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে বিশেষ করে বেসিস সদস্যদের জন্য ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার জন্য সদস্যরা বেসিস নেতাদের প্রতি আহবান জানান।

সভাপতি (বেসিস) রাসেল টি আহমেদ বলেন, দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সবচেয়ে বড় তথ্যপ্রযুক্তি খাতের প্রদর্শনী ১৭তম বেসিস সফটএক্সপো আয়োজন করেছি। যার মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশ সক্ষমতার প্রমাণ দিয়েছে। বর্তমানে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আছি। আরও অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে। বেসিস তার সদস্য প্রতিষ্ঠানদের সঙ্গে নিয়ে এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে আসছে। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও যোগাযোগ শিল্পখাতের উন্নয়নে কার্যকর অবদান রাখতে চাই। তাই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সদস্যদের সহযোগিতার প্রত্যাশা রাখছি বলে জানান রাসেল টি আহমেদ।

 

;

গুগল ডুডলে লাল সবুজের বাংলাদেশ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ মহান স্বাধীনতা দিবস। বাংলাদেশ নামের ভূখণ্ডের অনন্য অর্জন ও গৌরবের দিন। এ দিনই চরম আত্মপ্রত্যয়ে পৃথিবীর বুকে নতুন একটি মানচিত্রের জন্মগাঁথা লেখা হয় রক্ত আর বিপ্লবের কালিতে। নাম তার বাংলাদেশ। পৃথিবীর সব রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে,সব শোষণ, বঞ্চণা, নির্যাতন পড়ে ফেলে লাল সবুজের যে আত্মপ্রকাশ তার নাম বাংলাদেশ।

মানি না, মানব না বলে যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে লড়াইয়ের নতুন ঠিকানা বাংলাদেশ। পরাধীনতা শব্দটি মুছে দেয়ার নামই বাংলাদেশ। ২৬ শে মার্চ জাতির ইতিহাসে অমর, অক্ষয়, অবিনশ্বর দিন। নতুন বোধ, চিন্তা স্বপ্ন আর আদর্শের জন্ম ঠিকানা ২৬ শে মার্চ।

জাতি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে শ্রেষ্টতম দিনটিকে। টেক জায়ান্ট গুগলও পালন করছে ২৬ শে মার্চ। বাংলাদেশ ও কোটি মানুষের এই অর্জনকে সম্মান ও স্বীকৃতি জানাতে রাত ১১.৫৯ মিনিটের পর থেকে গুগল ডুডলে শোভা পাচ্ছে বাংলাদেশের পতাকা। সেই পতাকার ওপর কার্সর রাখলেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ২০২৩ ( Bangladesh Independence Day 2023) লেখা দেখা যাচ্ছে। পতাকায় ক্লিক করলেই কয়েক মুহূর্ত লাল সবুজের আতশবাজির অ্যানিমেশন ভেসে উঠছে। সেখানে দিবসটিকে উদযাপন হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এছড়াও পেজটিতে ক্লিক করলে স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস ও এ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য দেখা যাচ্ছে।

;

স্বয়ংক্রিয়ভাবে চিন্তা করতে সক্ষম এমন অরা লাইট প্রযুক্তি আনছে ভিভো



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ধরুন, ছবি তুলছেন। কিন্তু নেই পর্যাপ্ত আলো। সেক্ষেত্রে আপনি কী করবেন? ফ্লাশ লাইট অন করে ছবি তুলবেন। তখন দেখা যায় ফ্লাশের আলোতে চোখ ধাঁধিয়ে যাবে কিংবা মুখে তেলতেলে ভাব দেখা যাবে। আবার কম আলোতে ছবিও ভালো হবে না। অর্থাৎ আলোর তারতম্যের কারণে ভালো ছবিও নষ্ট হয়ে যায়।

যদি আলো নিজে নিজেই বুঝে যেত কখন, কোথায়, কেমন আলো প্রয়োজন এবং সেই অনুযায়ী আলো নিজের উজ্জ্বলতা কম বেশি করতো, তবে কেমন হতো?

স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে সক্ষম এমন আলো এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। স্মার্টফোনে অরা লাইট নামে এমন এক দুর্দান্ত প্রযুক্তি নিয়ে আসছে গ্লোবাল স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভো। অরা লাইট হলো ভিভোর এক্সক্লুসিভ পোর্ট্রেট এলগরিদম যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে সক্ষম। এমন কি কম আলো বা অন্ধকারেও ছবির বিষয়বস্তুতে আলোর তীব্রতা পরিমাপ করতে পারে এই লাইট। প্রয়োজনে বুদ্ধিমত্তার সাথে আলোর তারতম্য দূর করে সঠিক টোন বজায় রাখতে সক্ষম। পাশাপাশি অসাধারণ আবহ সৃষ্টিতে বেশ পটু এই প্রযুক্তি।

এক্ষেত্রে অরা লাইট নামের সার্থকতা দেখা যাবে। কারণ ছবির বিষয়বস্তুর নিজস্ব সৌন্দর্যকে তুলে ধরবে অরা লাইট। এই লাইটের ভিতরে অবস্থিত তিনটি লাইট প্রয়োজনীয় আলো সরবরাহ করবে। ছবির টোনকে নষ্টকারী ফ্লাশের অনিয়ন্ত্রিত আলো থাকবে না। ফলে ছবির বিষয়বস্তু অধিক আলোতে নষ্ট হবে না। আবার রাতের আধাঁরেও নিজস্ব সৌন্দর্যকে বজায় রেখে দুর্দান্ত সব ছবি তুলতে পারবে এই নতুন প্রযুক্তি।

বাজেটের মধ্যেই নিত্যনতুন প্রযুক্তির সুবিধাসমৃদ্ধ স্মার্টফোন ব্যবহারে অসাধারণ অভিজ্ঞতা দিয়ে আসছে ভিভো। খুব শীঘ্রই বাংলাদেশে স্মার্টফোনে সম্পূর্ণ নতুন অভিজ্ঞতা নিয়ে ভিভোর ভি সিরিজের ভি২৭ এবং ভি২৭ই স্মার্টফোন দুইটি যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে। এই দুইটি স্মার্টফোনেই পাওয়া যাবে অরা লাইট প্রযুক্তির সুবিধা।

;

আরও ১০ হজার কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জের ধরে বিশ্বজুড়ে চলা আর্থিক মন্দা সামলাতে গিয়ে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক প্রতিষ্ঠান। সেই ধাক্কা সামাল দিকে অনেক প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাইয়ের পথে হাঁটছে।

ফেসবুকের প্যারেন্ট সংস্থা মেটা প্ল্যাটফর্ম বলেছে, তারা তাদের আরও ১০ হজার কর্মীকে ছাঁটাই করবে। মাত্র চার মাস আগে ১১,০০০ কর্মীকে চাকরিচ্যুত করার পর, জায়ান্ট টেক কোম্পানিটি দ্বিতীয় দফায় ব্যাপক ছাঁটাইয়ের এই ঘোষণা দিল।

মঙ্গলবার মেটার সিইও মার্ক জুকারবার্গ জানিয়ে দিয়েছেন, তার সংস্থা কমপক্ষে ১০০০০ কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে। শুধু তাই নয়, ৫০০০ নতুন নিয়োগ দেওয়ার কথা ছিল মেটায়, সেটাও আপাতত বন্ধ থাকছে।

বিভিন্ন সূত্র জানায়, বিজ্ঞাপন থেকে মেটার আয় কমেছে। ফলে ব্যয় কমানোর কথা চিন্তা করেই এই বিপুল সংখ্যক কর্মীকে ছাঁটাই করতে চলেছে মেটা।

;