খেলাপি ঋণ পুনর্গঠন নীতিমালা চূড়ান্ত, থাকছে নবায়নের সুযোগ



আসিফ শওকত কল্লোল, স্পেশাল করেসপন্ডেট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খেলাপিদের বিশেষ ছাড় দিয়ে খেলাপি ঋণ পুনগর্ঠনের নতুন নীতিমালা চূড়ান্ত করা হয়েছে। অচিরেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এটির প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। এর আওতায় শর্ত সাপেক্ষে সব ধরনের খেলাপিরাই তাদের ঋণ নবায়ন করার সুযোগ পাবেন। তবে নীতিমালার আওতায় ঘোষিত সব ধরনের সুবিধা সব গ্রাহক সমানভাবে পাবেন না।

গ্রাহকের ব্যবসার ধরন, ঋণের প্রকৃতি, গ্রাহকের নগদ টাকার প্রবাহ, লেনদেন পরিস্থিতি, সম্পদের পরিমাণ, ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করবে গ্রাহকের প্রাপ্ত সুবিধা। এসব বিবেচনায় নিয়ে কেস টু কেস ভিত্তিতে ঋণ পুনর্গঠনের বিষয়টি বিবেচনা করবে বাণিজ্যিক ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে অনুমোদন পাওয়ার পরই সুবিধা কার্যকর হবে। এসব বিধি বিধান রেখেই নীতিমালাটি চূড়ান্ত করা হয়েছে।

নীতিমালাটি চূড়ান্ত করতে গত সপ্তাহে এ বিষয়ে গঠিত তিনটি কমিটি একাধিক বৈঠক করেছে। নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে মতভেদগুলো কমিয়ে এনেছে। এর ভিত্তিতে গত বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমদ জামালের নেতৃত্বে গঠিত কমিটির চারজন সদস্য একটি অনির্ধারিত বৈঠকে বসে নীতিমালাটি চূড়ান্ত করেছেন। এর আগে তারা নীতিমালার খসড়াটি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামালকে দেখিয়েছেন। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর সম্মতি পাওয়ার পরই অর্থমন্ত্রণালয়ের উচ্চ পদস্থ দু’জন কর্মকর্তা বাংলাদেশ ব্যাংককে আসেন। তারা ডেপুটি গভর্নর আহমদ জামালের কক্ষে বৈঠকে বসেন। এর এক পর্যায়ে ওই ডেপুটি গভর্নর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। এর মাধ্যমেই নীতিমালাটি চূড়ান্ত হয়েছে।

সূত্র জানায়, নীতিমালার অনেক বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আপত্তি ছিল। এগুলো তারা লিখিতভাবে এবং বিভিন্ন সভায় আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে। তারপরও তাদের সব আপত্তি আমলে নেওয়া হয়নি। তবে বেশ কিছু বিষয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আপত্তির ভিত্তিতে নিষ্পত্তি হয়েছে।

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিশেষ ছাড় দিয়ে বারবার খেলাপি ঋণ নবায়নের সুযোগ দিলে খেলাপি সংস্কৃতি উৎসাহিত হবে। এতে ভালো গ্রাহকরা নিরুৎসাহিত হবেন। ব্যাংকিং খাতও খেলাপি সংস্কৃতি থেকে বের হতে পারবে না।

সূত্র জানায়, নতুন নীতিমালার আওতায় বড়, মাঝারি, ছোট, কৃষি ঋণ গ্রহীতা ও নারী উদ্যোক্তারা ব্যবসার ধরন বুঝে সুবিধা পাবেন। নীতিমালার সব সুবিধা সার্বজনীন হবে না। কেস টু কেস ভিত্তিতে সুবিধা নির্ধারিত হবে। ট্রেডিং, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা এক বছরের গ্রেস পিরিয়ড (এক বছর কোন কিস্তি পরিশোধ করতে হবে না) পাবেন। বড় উদ্যোক্তারা পাবেন ২ বছরের গ্রেস পিরিয়ড। ঋণের সুদের হার নির্ধারিত হবে ব্যাংকের কস্ট অব ফান্ডের বা তহবিল ব্যবস্থাপনা ব্যয়ের ভিত্তিতে। সরকারি ব্যাংকগুলো শর্ত সাপেক্ষে সুদ হার কস্ট অব ফান্ডের চেয়েও কম নিতে পারবে। সুদ হিসাব করা হবে সরল সুদে। অর্থাৎ সুদের উপর কোনো সুদ আরোপ করা যাবে না। গ্রাহকের কাছ থেকে মূল ঋণের সঙ্গে সুদও আনুপাতিক হারে আদায় করা হবে।

সরকারি ব্যাংকের এক চেয়ারম্যান নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, দেশের অর্থনীতির স্বার্থেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। খেলাপি ঋণের কারণে অনেকে আটকে রয়েছেন। ব্যবসা করতে পারছেন না। তাদেরকে ব্যবসা করে ঋণ শোধের সুযোগ দিতেই এই উদ্যোগ। এই প্রক্রিয়ায় কোনো ব্যাংক বা উদ্যোক্তা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখা হয়েছে।

নীতিমালায় বলা হয়, ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর ভিত্তিক হিসাব আমলে নিয়ে এ সুবিধা নেওয়ার জন্য গ্রাহকরা আবেদন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে ওই তারিখে ঋণের স্থিতির ১ শতাংশ বা ১ কোটি টাকার যেটি কম তা এককালীন নগদ জমা বা ডাউন পেমেন্ট দিয়ে আবেদন করতে হবে। ঋণের পরিমাণ ও গ্রাহকের ব্যবসার ধরন ভেদে মাসিক বা ত্রৈমাসিকভিত্তিতে ঋণের কিস্তি নির্ধারিত হবে। কৃষিঋণ নবায়নের ক্ষেত্রে কোনো ডাউন পেমেন্ট দিতে হবে না। এগুলো ডাউন পেমেন্ট ছাড়াই নবায়ন করা যাবে।

নীতিমালা অনুযায়ী সিন্ডেকেট ঋণ (একাধিক ব্যাংকের সমন্বয়ে দেয়া) নবায়নে লিড ব্যাংকের কাছে আবেদন করতে হবে। লিড ব্যাংক অন্য ব্যাংকের সঙ্গে সমন্বয় করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।

কস্ট অব ফান্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে ঋণের সুদ মওকুফ করা যাবে। এরপর যদি অবশিষ্ট সুদ থাকে সেগুলো সুদবিহীন আলাদা ব্লক হিসাবে রেখে দুই বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ১৫ বছরের ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হবে। মূল ঋণের পরিশোধ সূচির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে সুদ পরিশোধ সূচি ঠিক করা হবে।

উল্লেখ্য, অর্থ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখতকে প্রধান করে ছয় সদস্যের এ কমিটি গঠন করা হয়। তাদের সুপারিশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামালকে প্রধান করে ১০ সদস্যের অপর একটি কমিটি পর্যালোচনা করে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়য়ের উচ্চপদ্স্থ কর্মকর্তারা রয়েছেন। এছাড়া ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এ কে এম আমজাদ হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট আরো একটি কমিটি বিষয়ে কাজ করেছে।

এর আগে ২০১৩ ও ২০১৪ সালের রাজনৈতিক আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্থ ঋণ খেলাপি উদ্যোক্তাদের সহায়তা দিতে তিনটি নীতিমালা জারি করা হয়েছিল। এর মধ্যে ৫০০ কোটি ও এর চেয়ে বেশি অংকের ঋণ খেলাপিদের বিশেষ সুবিধায় ঋণ নবায়ন করতে ২০১৫ সালের ২৯ জানুয়ারিতে একটি সার্কুলার এবং ছোট ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের খেলাপি ঋণ নবায়নে আরো একটি সার্কুলার জারি করা হয় একই বছরের ২৩ ফের্রুয়ারি। ভাল উদ্যোক্তাদের ১০ শতাংশ সুদ রিবেট সুবিধা দিয়ে তৃতীয় সার্কুলারটি জারি করা হয় একই বছরের ১৯ মার্চ।

আরও পড়ুন: ঋণ খেলাপিদের আরো সুবিধা দেওয়ার প্রস্তাব!

   

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

টিসিবির জন্য ৪৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে তেল-ডাল কিনবে সরকার

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি বিক্রয়কারী সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য মসুর ডাল, সয়াবিন তেল ও রাইস ব্রান কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৮ কোটি ৩৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ২২ হাজার টন মসুর ডাল, এক কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৪০ লাখ লিটার রাইস ব্রাণ তেল রয়েছে।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত পৃথক পাঁচটি প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মো. মাহমুদুল হোসাইন খান সাংবাদিকদের বলেন, টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে নাবিল নাবা ফুডস প্রোডাক্ট লিমিটেডের কাছ থেকে ৬ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬১ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ২৪ টাকা। যা আগে ছিল ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা।

টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে শবনম ভেজিটেবল অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছ থেকে ১০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ১০৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম পড়বে ১০৩ দশমিক ৭৫ টাকা। যা আগে ছিল ১০৪ দশমিক ৭০ টাকা।

অপর এক প্রস্তাবে টিসিবির জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র (জাতীয়) পদ্ধতিতে ছয় হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল (৫০ কেজির বস্তায়) কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। রাজশাহীর মেসার্স সালমান খুরশীদের কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল এবং খুলনার শেখ এগ্রো ফুড ইন্ডাস্ট্রিজ এর কাছ থেকে তিন হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬০ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ১০১ দশমিক ৪০ টাকা। যা আগে ছিল ১০২ দশমিক ৯০ টাকা।

;

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক-ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের র‌্যাফেল-ড্র অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম। র‌্যাফেল ড্র-তে ভাগ্যবান বিজয়ী হন ব্যাংকের মুন্সীরহাট শাখার রেমিট্যান্স গ্রাহক মোঃ শাহজালাল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সাউথ এশিয়ার রিজিওনাল অপারেশন্স ম্যানেজার শিহাব হাসান উপস্থিত ছিলেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্রাঞ্চেস কন্ট্রোল ডিভিশনের প্রধান জয়নাল আবেদীন, চিফ রেমিট্যান্স অফিসার মাজহারুল হক এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ।

প্রধান অতিথি জাফর আলম ভাগ্যবান বিজয়ীর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন এবং তাকে অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। সেইসাথে তার ও তার পরিবারের খোঁজখবর নেন, কুশল বিনিময় করেন।

;

ডলারের দাম বেড়ে ১১৭ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাকার বিপরীতে ডলারের দাম একলাফে ৭ টাকা বাড়িয়ে ১১৭ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বুধবার (৮ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ (এফইপিডি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, মার্কিন ডলারের ক্রয় ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ক্রলিং পেগ এক্সচেঞ্জ রেট পদ্ধতি চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ পদ্ধতিতে প্রতি মার্কিন ডলারের দাম ক্রলিং পেগ মিড রেট (সিপিএমআর) নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৭ টাকা। যার ফলে তফসিলি ব্যাংকগুলো এখন থেকে সিপিএমআরের আশপাশে মার্কিন ডলার ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবে এবং আন্তঃব্যাংক লেনদেন করতে পারবে।

জানা যায়, ক্রলিং পেগ হচ্ছে দেশীয় মুদ্রার সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার সমন্বয়ের একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে একটি মুদ্রার বিনিময় হারকে একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা করার অনুমতি দেওয়া হয়।

গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডলারের দাম ছিল ১১০ টাকা। যা ছিল অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বাফেদা নির্ধারিত ডলার রেট।

;

ইউনিয়ন ব্যাংকের ধলাপাড়া উপশাখার উদ্বোধন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীয়াহ্ ভিত্তিক আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রত্যয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’র ধলাপাড়া উপশাখা, টাঙ্গাইলের উদ্বোধন করা হয়েছে।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, ঢাকা থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ধলাপাড়া উপশাখা উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এ. বি. এম. মোকাম্মেল হক চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ইউনিয়ন ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউদ্দিন আহমেদ, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, ঘাটাইল উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আরিফ হোসেন এবং ঘাটাইল ধলাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল ইসলাম শফি।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ এবং টাঙ্গাইলের স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। এ উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

 

;