হজের ফিরতি ফ্লাইট শুরু

  • ইসলাম ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
  • |
  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে ফিরতে এয়াপোর্টে যাচ্ছেন হাজিরা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

দেশে ফিরতে এয়াপোর্টে যাচ্ছেন হাজিরা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

মক্কা (সৌদি আরব) থেকে: শুরু হচ্ছে হজের ফিরতি ফ্লাইট। শনিবার (১৭ আগস্ট) থেকে শুরু হওয়া হজের ফিরতি ফ্লাইট চলবে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের হাজিরা দেশে ফিরবেন। এবার ১ লাখ ২৭ হাজার ১৫২ জন বাংলাদেশি হজপালনের জন্য সৌদি আরব এসেছেন। হজপালনে এসে সৌদি আরবে শনিবার পর্যন্ত ৮১ জন ইন্তেকাল করেছেন।

৪১৯ জন হাজি নিয়ে সৌদি আরবের স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় ঢাকার উদ্দেশে জেদ্দা ছেড়ে যাবে বিমানের বিজি৩৫২০ ফ্লাইট। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৪০মিনিটে ফ্লাইটটি ঢাকায় পৌঁছার কথা রয়েছে। প্রথম দিন তিনটি ফিরতি ফ্লাইট রয়েছে।

বিজ্ঞাপন

আরও পড়ুন: ২৬ বছরের জমানো টাকায় হজ!

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এবং সৌদি এরাবিয়ান এয়ারলাইনসের ৩৬৫টি ফ্লাইটে দেশে ফিরবেন বাংলাদেশি হাজিরা। জেদ্দা ও মদিনা বিমানবন্দরে বাংলাদেশি হাজিদের সেবা দিতে কাজ শুরু করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/17/1566019669426.jpg

বিজ্ঞাপন

প্রত্যেক হাজি বিনা মূল্যে সর্বাধিক দুটি ব্যাগে ৪৬ কেজি মালামাল আনতে পারবেন। বিজনেস ক্লাসের জন্য সর্বাধিক দুটি ব্যাগে ৫৬ কেজি মালামাল বহন করতে পারবেন। কেবিন ব্যাগেজে ৭ কেজি মালামাল সঙ্গে রাখতে পারবেন। তবে কোনোভাবেই প্রতি পিস ব্যাগের ওজন ২৩ কেজি এবং বিজনেস ক্লাসে ২৮ কেজির বেশি হতে পারবে না।

আরও পড়ুন: হাজিরা মক্কা ছাড়তে শুরু করেছেন

বাংলাদেশের যাত্রীরা ঢাকা এয়ারপোর্ট থেকে এবং সৌদির যাত্রীরা জেদ্দা এয়ারপোর্ট থেকে ৫ লিটার জমজমের পানি বিনা মূল্যে নিতে পারবেন। সুতরাং মক্কা কিংবা জেদ্দা থেকে জমজমের পানি সংগ্রহের কোনো প্রয়োজন নেই। বিমানে পানির জন্য প্রত্যেককে একটি করে টোকেন দেওয়া হবে। পরে ওই টোকেন দেখিয়ে জমজমের পানি সংগ্রহ করতে হবে বিমান বন্দরের নিদিষ্ট কাউন্টার থেকে।

পবিত্র হজপালনের জন্য বাংলাদেশ থেকে আসার সময় ৬০ হাজার হাজি মক্কা রুট ইনিশিয়েটিভের আওতায় ঢাকায় প্রি-ডিপারচার এরাইভাল সুবিধা পেয়েছেন এবং তাদের লাগেজ নিজ নিজ হোটেলে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু ফিরতি ফ্লাইট মক্কা রুট ইনিশিয়েটিভের আওতায় না থাকায় হাজিদেরকে তাদের লাগেজ নিজ দায়িত্বে বহন করতে হবে।

আরও পড়ুন: হজের খুতবা দেওয়া হয় যে মসজিদ থেকে

লাগেজসহ মক্কা থেকে হাজিদের জেদ্দা বিমান বন্দরে পৌঁছে দেওয়ার জন্য কাজ করছে মক্কা বাংলাদেশ হজ মিশন।