দোলেশ্বরকে উড়িয়ে ট্রফি শেখ জামালের



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
লিগ ট্রফি জিতলো নুরুল হাসান সোহানের দল শেখ জামাল

লিগ ট্রফি জিতলো নুরুল হাসান সোহানের দল শেখ জামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

ফরহাদ রেজা একাই লড়ে গেলেন। শুরুতে বল হাতে এরপর ব্যাটিংয়েও দেখালেন ক্যারিশমা। কিন্তু এগারজনের ক্রিকেটে একা কী সব করা যায়? যায়না বলেই সোমবার রাতে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের বিপক্ষে হার মানল প্রাইম দোলেশ্বর ক্রিকেট ক্লাব। ২৪ রানের অনায়াস জয়ে ওয়ালটন ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ টি-টুয়েন্টির শিরোপা জিতেছে শেখ জামাল।

সন্ধ্যায় মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফাইনালে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব সংগ্রহ করে ৭ উইকেটে ১৫৭ রান। জবাব দিতে নেমে ২০ ওভারে ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রান তুলে প্রাইম দোলেশ্বর।

টস জিতে নুরুল হাসান সোহান শুরুতেই ব্যাটিংয়ে নামেন। অধিনায়কের সিদ্ধান্তটা যৌক্তিক করতে ভুল করলেন না শেখ জামালের দুই ওপেনার। ৬২ রানের জুটি গড়েন ইমতিয়াজ হোসেন ও ফারদিন হাসান। এরমধ্যে ২০ বলে ১৮ রান তুলে সাজঘরের পথ ধরেন ফারদিন।এরপর অবশ্য হতাশ করে ফেরেন হাসানুজ্জামান (৪) ও নাসির হোসেন (৫)।

তবে সাবলীল ছিল ইমতিয়াজের ব্যাট। ৪০ বলে তুলে নেন হাফসেঞ্চুরি। আরাফাত সানির বলে উইকেট উড়ে যাওয়ার আগে ৪৪ বলে দুটি ছক্কা ও চারটি বাউন্ডারিতে তিনি করেন ৫৮ রান। এরপর ২৭ বলে ৩৩ রান তুলে সাজঘরের পথ ধরেন নুরুল হাসান সোহান। শেষে তানভির হায়দার ১৫ বলে করেন ৩১ রান। তারই পথ ধরে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৫৭ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর পায় শেখ জামাল।

প্রাইম দোলেশ্বরের অধিনায়ক ফরহাদ রেজা ৪ ওভারে ৩২ রানে নেন ৩ উইকেট।

জবাবে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত ছিল প্রাইম দোলেশ্বরের। দ্রুত ৩৮ রান তুলে পথ দেখান সাইফ হাসান ও মোহাম্মদ আরাফাত। ৩৩ করে ফেরেন সানি জুনিয়র। ‍তারপরই অবশ্য দল পথ হারায়। দ্রুত বিদায় নেন ৪ ব্যাটসম্যান। সাইফ হাসান ফেরেন ২৬ রানে। তার পিছু নেন মার্শাল আইয়ুব (৩), মাহমুদুল হাসান (৩) ও ফরহাদ হোসেন (৬)।

তবে ম্যাচটা জমিয়ে তুলেছিলেন ফরহাদ রেজা। ২০ বলে ৪৫ রানের ঝড়ো ইনিংসে দলকে নিয়ে যান লক্ষ্যের কাছাকাছি। কিন্তু নুরুল হাসান সোহানের দুর্দান্ত ক্যাচে ধরেন সাজঘরের পথ। শেষ ৬ বলে ২৮ রান চাই তাদের। কিন্তু ফরহাদ রেজার লড়াই বৃথা করে দোলেশ্বর আটকে যায় ১৩৩ রানে।

৪ উইকেট নেন শহীদুল ইসলাম। মিনহাজুল আফ্রিদি ৪ ওভারে ১০ রানে নেন ১ উইকেট। ২ উইকেট নিয়েছেন শাকিল।তবে ম্যাচসেরা ৫৮ রানের ইনিংস খেলা শেখ জামালের ওপেনার ইমতিয়াজ।

১০৭ রান ও ১১ উইকেট নিয়ে টুর্নামেন্টের সেরা দোলেশ্বর অধিনায়ক ফরহাদ রেজা।

সংক্ষিপ্ত স্কোর-

শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব: ২০ ওভারে ১৫৭/৭ (ফারদিন ১৮, ইমতিয়াজ ৫৮, হাসান ৪, নাসির ৫, সোহান ৩৩, জিয়া ২, তানবীর ৩১, ইলিয়াস সানি ৪*, শহিদুল ০*; সানি জুনিয়র ০/২৪, আরাফাত সানি ১/২৫, এনামুল জুনিয়র ১/৩০, মানিক ১/১২, রেজা ৩/৩২, সৈকত ১/৩১)
প্রাইম দোলেশ্বর: ২০ ওভারে ১৩৩/৮ (সাইফ ২৬, সানি জুনিয়র আহত অবসর ৩৩, মার্শাল ৩, ফরহাদ ৬, মাহমুদুল ৩, রেজা ৪৫, সৈকত ২, আসলাম ৩, মানিক ৩, আরাফাত সানি ৩*, এনামুল জুনিয়র ০; নাসির ০/২৬, শাকিল, ইলিয়াস ১/৩৬, শহিদুল, আফ্রিদি ১/১০)
ফল: শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব ২৪ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: ইমতিয়াজ হোসেন
টুর্নামেন্টসেরা: ফরহাদ রেজা

   

উড়তে থাকা হায়দরাবাদকে থামিয়ে কুফা কাটাল ব্যাঙ্গালুরু



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে একটা ধারণা প্রচলিত আছে, ব্যাটারদের দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। বোলারদের কারণেই নিয়মিত ম্যাচ হারতে হয় তাদের। এবারের আইপিএলেও হেরে বসেছিল টানা ৬ ম্যাচ। সেই ধারণা অবশ্য গতকাল পাল্টে দিয়েছে দলটির বোলাররা। টানা ৬ ম্যাচ হারের পর টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় জয়ের দেখা পেয়েছে তারা। তাও এবারের আসরের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে হারিয়ে। আর এমন জয়েই কুফা কেটেছে ব্যাঙ্গালুরুর। প্লে অফের লড়াইয়ে টিকে আছে দলটি।

এ ম্যাচ শুরুর আগেও ভাবা হচ্ছিল, ভয়ঙ্কর হায়দরাবাদ এ ম্যাচে টসে জিতে আগে ব্যাট করলে না তিনশ করে বসে। তবে শেষ পর্যন্ত সেটি হয়নি। ভাগ্যের খেলা টসে হেরে শুরুতে বল করতে হয়েছে তাদের। আর তাদের বিপক্ষে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেট খরচায় ২০৬ রানের লড়াকু ভিত পেয়েছে ব্যাঙ্গালুরু।

২০৬ রানের এই লক্ষ্যটাকে বিশাল বা রান পাহাড় না বলে লড়াকুই বলতে হচ্ছে; কারণ প্রতিপক্ষ হায়দরাবাদ এবারের আইপিএলে হরহামেশায় আড়াই শ পার করছে। তিনশ করার সম্ভাবনা জাগিয়ে তুলছে। সেই দলটির সামনে যখন ২০৬ রানের পুঁজি তখন সেটাকে বরং মামুলি বলায় শ্রেয়।

তবে সেই মামুলি লক্ষ্যটা এদিন জটিল হয়ে যায় দলটি পাওয়ার প্লেতেই ৪ উইকেট খুইয়ে ফেললে। এ সময় অভিষেক শর্মা তাণ্ডব চালিয়েছেন বটে, আর তাতে রানও এসেছে। তবে অপর প্রান্তে দ্রুত উইকেট হারিয়ে বিপদেই পড়ে যায় হায়দরাবাদ। ১৩ বলে ৩১ রান করে একটা সময় থামতে হয় অভিষেককেও। টপ অর্ডারের ব্যর্থতার দিনে দায়িত্ব নিতে পারেনি মিডল ও লোয়ার অর্ডারের ব্যাটাররা। শেষ দিকে শাহাবাজের ৩৭ বলে ৪০ রানের অপরাজিত ইনিংস কেবলই হারের ব্যবধান কমিয়েছে। হায়দরাবাদের ইনিংস থেমেছে ৮ উইকেটে ১৭১ রানে। ব্যাঙ্গালুরু ম্যাচ জিতেছে ৩৫ রানে।

টুর্নামেন্টে এটি তাদের দ্বিতীয় জয়। এ জয়ে পয়েন্ট টেবিলে উন্নতি না হলেও প্লে অফের দৌড়ে টিকে গেছে তারা। টুর্নামেন্টে আরও ৫টি ম্যাচ বাকি আছে তাদের। আর সেই ম্যাচগুলোতেও জিততে হবে ব্যাঙ্গালুরুকে। সেই সঙ্গে তাকিয়ে থাকতে হবে বাকি দলগুলোর ওপর। তবেই মিলবে ব্যাঙ্গালুরুর প্লে অফে যাওয়ার কঠিন সমীকরণ।

;

রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচ ছাড়াও টিভিতে আজ যা থাকছে



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ রাতে লা লিগার ম্যাচে মাঠে নামছে স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ। এছাড়াও আইপিএলে পাঞ্জাবের বিপক্ষে মাঠে নামছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এছাড়াও টিভিতে আজ যে সব খেলা দেখা যাবে।

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ
রূপগঞ্জ টাইগার্স–সিটি ক্লাব

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবল
শেখ রাসেল–ঢাকা আবাহনী

বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট, টি স্পোর্টস

রহমতগঞ্জ–ফর্টিস এফসি

বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট, বাফুফে ইউটিউব চ্যানেল

আইপিএল
কলকাতা নাইট রাইডার্স–পাঞ্জাব কিংস

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, গাজী টিভি ও টি স্পোর্টস

লা লিগা
রিয়াল সোসিয়েদাদ–রিয়াল মাদ্রিদ

রাত ১টা, র‍্যাবিটহোল ও স্পোর্টস ১৮–১

সৌদি প্রো লিগ
আল হিলাল–আল ফাতেহ

রাত ৯টা, সনি স্পোর্টস টেন ২

জার্মান বুন্দেসলিগা
বোখুম–হফেনহাইম

রাত ১২টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ১

;

রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচ ছাড়াও টিভিতে আজ যা থাকছে



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ রাতে লা লিগার ম্যাচে মাঠে নামছে স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ। এছাড়াও আইপিএলে পাঞ্জাবের বিপক্ষে মাঠে নামছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এছাড়াও টিভিতে আজ যে সব খেলা দেখা যাবে।

ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ
রূপগঞ্জ টাইগার্স–সিটি ক্লাব

সকাল ৯টা, বিসিবি ইউটিউব চ্যানেল

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ফুটবল
শেখ রাসেল–ঢাকা আবাহনী

বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট, টি স্পোর্টস

রহমতগঞ্জ–ফর্টিস এফসি

বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিট, বাফুফে ইউটিউব চ্যানেল

আইপিএল
কলকাতা নাইট রাইডার্স–পাঞ্জাব কিংস

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, গাজী টিভি ও টি স্পোর্টস

লা লিগা
রিয়াল সোসিয়েদাদ–রিয়াল মাদ্রিদ

রাত ১টা, র‍্যাবিটহোল ও স্পোর্টস ১৮–১

সৌদি প্রো লিগ
আল হিলাল–আল ফাতেহ

রাত ৯টা, সনি স্পোর্টস টেন ২

জার্মান বুন্দেসলিগা
বোখুম–হফেনহাইম

রাত ১২টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ১

;

চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখতেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে খেলা নিয়ে কম কথা হয়নি। বিশেষ করে আইপিএলের মাঝপথে তাকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য দেশে ফিরিয়ে আনার প্রশ্নে বিসিবি পরিচালকদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স প্রধান জালাল ইউনুস এও বলেছিলেন, আইপিএল খেলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই। তবে মুস্তাফিজ নিজে কিন্তু সেভাবে ভাবছেন না। বরং আইপিএলে খেলার কিছু উপকারী দিক খুঁজে পেয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের সঙ্গে আলাপে নিজের ব্যক্তিজীবন এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বেশকিছু বিষয় খোলাসা করেছেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে খেলা নিয়ে তার ভাবনা বর্ণনা করতে গিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘আইপিএলে সব দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে সাফল্য পেলে অন্যত্র সফল হওয়া সহজ হয়ে যায়।’

২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। প্রথম আসরে খেলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে। সেবার অরেঞ্জ আর্মির হয়ে শিরোপাও জিতেছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতেও দেখা গেছে তাকে।

তবে সবসময়ই তার ভেতর সুপ্ত বাসনা ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার। মুস্তাফিজের ভাষায়, ‘চেন্নাইয়ের হয়ে এবারই প্রথম খেলছি। ২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছিল। যেদিন চেন্নাইয়ের তরফ থেকে ডাক পাই, আমি ওই রাতে ঘুমাতে পারিনি।’

চেন্নাই সুপার কিংস তারকায় ঠাঁসা এক দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক দলটির সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ। এছাড়া কোচিং প্যানেলেও রয়েছেন স্টিফেন ফ্লেমিং, মাইক হাসি, ডোয়াইন ব্রাভোর মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। তাদের সান্নিধ্যে থেকে, দিকনির্দেশনায় খেলে কী শিখতে পেরেছেন সেটাও অকপটেই জানালেন মুস্তাফিজ, ‘মাহি ভাই, ডিজে ব্রাভোরা ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়গুলো কাজে লেগেছে। (ধোনির সঙ্গে) বোলিং নিয়ে মূলত কথা হয়। মাঠেই বেশি কথা হয়। মাহি ভাই নিজে এসেই আমাকে বলেন কোনটা কীভাবে করলে ভালো হয়।’

আইপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ১২ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন তিনিই। যদিও শেষ কয়েক ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করেছেন। তবে বাংলাদেশে ফেরার আগে আরও দুইটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পেতে পারেন মুস্তাফিজ। সে দুটি ম্যাচে নিশ্চয়ই নিজের সেরাটা মেলে ধরতে চাইবেন ‘কাটার মাস্টার’খ্যাত এই গতিতারকা।

;