‘জনগণ অপেক্ষা করছে ধানের শীষে ভোট দিতে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, চট্টগ্রাম, বার্তা২৪.কম
গণসংযোগে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান / ছবি: বার্তা২৪

গণসংযোগে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জনগণ ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য অধীরভাবে আগ্রহ করছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান।

তিনি বলেছেন, ‘দেশের মানুষ মুক্তি চায়। এই মুক্তির বাণী সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে সর্বত্র গণজোয়ার তৈরি হয়েছে। এবার কোনো শক্তি জনগণের জয় ছিনিয়ে নিতে পারবে না।’

শনিবার (২২ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম-১০ আসনের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগকালে তিনি এসব কথা জানান।

নোমান বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যতই বাহানা আর মামলা-হামলা করুক না কেনো মানুষকে ভোট দেওয়া থেকে বিরত রাখতে পারবে না। তারা পরিবর্তনের জন্য রায় দেবে। তাদের সুচিন্তিত মতামতে ধানের শীষ বিপুল ভোটে জয়ী হবে।’

তিনি এসময় দেশের বিভিন্ন জায়গায় নির্বাচনী প্রচারণায় হামলার জন্য আওয়ামী লীগকে দায়ী করেন।

এর আগে নগরীর খুলশী থানার ওয়ারলেস মোড় থেকে তিনি গণসংযোগ শুরু করেন। পরে ঝাউতলা, আমবাগান, বিহারী কলোনীয় এলাকায় গণসংযোগ করেন।

গণসংযোগে দলটির কেন্দ্রীয় শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দীন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহসভাপতি আহমেদ উল আলম চৌধুরী রাসেল, নগর মহিলা দলের সভানেত্রী মনোয়ারা বেগম মনি, সাধারণ সম্পাদক জেলি চৌধুরী, ছাত্রদল নেতা মহসিন কবির আপেলসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

   

উপকূলবাসীর নির্ঘুম রাত ফুরাচ্ছে, বাঁশখালীতে হচ্ছে বেড়িবাঁধ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সংসদ সদস্য হয়েই মুজিবুর রহমান ঘোষণা দিয়েছিলেন আগামী তিন বছর বাঁশখালীবাসীর জন্য কাজ করে যেতে চান। এই সময়ে জনসমাবেশে অতিথি হয়ে না যাওয়ার কথাও বলেছিলেন তিনি। বলেছিলেন, যদি মনে হয় কাজ করেছেন তখন তিনি নিজ থেকেই জনসম্মুখে আসবেন, কথা বলবেন। শুধু মুখে নয়, উপজেলায় চষে বেড়িয়ে নানা কাজ করে যাচ্ছিলেন।

তবে সোমবার (২৮ মে) মুজিবুর রহমানের 'কাজ করার' অন্যতম বড় পদক্ষেপের সাক্ষী হলো চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার মানুষ। বাঁশখালীবাসীর উপকূলের মানুষের প্রাণের দাবী ছিল-টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ। অবশেষে তাঁর প্রচেষ্টায় মিলল বাঁশখালীর বেড়িবাঁধ প্রকল্পের জন্য ৬০০ কোটি টাকার প্রকল্প। একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এই প্রকল্প।

মুজিবুর রহমান তাঁর ফেসবুক পেজে বিষয়টি তুলে ধরতেই বাঁশখালীর মানুষেরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে থাকেন।

ফেসবুক পোস্টে মুজিবুর রহমান উল্লেখ করেন, 'আমি সংসদ সদস্য হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বেশ কয়েকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে প্রকল্পটি সরকারের উচ্চপর্যায়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করি। বাঁশখালীর পাশ্ববর্তী উপজেলা আনোয়ারার সন্তান অর্থ-প্রতিমন্ত্রী প্রকল্পটি অনুমোদনে শুরু থেকেই সক্রিয় হন। তিনি প্রকল্পটি যাতে দ্রুত অনুমোদন পায় সেজন্য প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনেন। এই বেড়িবাঁধ নির্মাণ কাজ শেষ হলে আনোয়ারা-বাঁশখালী উপকূল হবে নতুন অর্থনৈতিক হাব, ইনশাআল্লাহ।'

পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, আনোয়ারা ও বাঁশখালী অংশের জন্য প্রায় ৮৭৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে যার ৬০০ কোটি টাকা বাঁশখালী অংশের জন্য।

এই ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ড দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী শিবেন্দু খাস্তগীর বলেন, বাঁশখালী-আনোয়ারা টেকসই পানি ব্যবস্থাপনায় নেওয়া ৮৭৪ কোটি টাকার প্রকল্পটি অনুমোদন হয়েছে। এ প্রকল্পে প্রায় পৌনে ৬০০ কোটি টাকার কাজ হবে বাঁশখালীতে। বাকি কাজ হবে আনোয়ারা উপকূলে। প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য অর্থ প্রতিমন্ত্রী ও বাঁশখালীর সংসদ সদস্য অত্যন্ত আন্তরিক ছিলেন। প্রকল্পটি উপকূলের বেড়িবাঁধ রক্ষায় কার্যকর হবে। এটি বাস্তবায়ন হলে লবন, মৎস্য ও কৃষি চাষে আমূল পরিবর্তন ঘটবে।

পশ্চিম বাঁশখালীর বঙ্গোপসাগর লাগোয়া মানুষের প্রাণের দাবী ছিল টেকসই বেড়িবাঁধ। কেননা বেড়িবাঁধের কারনেই ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে লক্ষাধিক মানুষ প্রাণ হারান। ঘূর্ণিঝড় আয়লা, সিডর, কোমেন, রোয়ানুর কবলে পড়ে প্লাবিত হয়ে শত শত একর ফসলী জমি অনাবাদি হয়ে পড়ে। চলতি বছর সমুদ্রের পাশের ব্যাপক এলাকা চাষাবাদের অনুপযোগী হয়ে উঠেছে।

বহুদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসলেও তাঁদের বেড়িবাঁধের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হচ্ছিল না কোনোভাবেই। ২৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বেড়িবাঁধটি সাগরের বুকে হারিয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন।

স্থানীয়দের অভিযোগ ছিল তখন বেড়িবাঁধ নির্মাণে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে ব্লক তৈরি, লুটপাট ও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছিল। ফলে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয় ঢিলেঢালাভাবে। অপরিকল্পিত নকশা প্রনয়ণ ও যেনতেনভাবে বেড়িবাঁধ নির্মানের কারনে সেটি একবছরের মাথায় হারিয়ে যাচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, বাঁশখালী উপকূলে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে সাড়ে ৭ বছর আগে ২৫১ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছিল বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ২০১৫ সালের ১৯ মে প্রকল্পটি একনেকে পাস হওয়ার পর বঙ্গোপসাগর ও সাঙ্গু নদীর পাড়ে ১৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই বাঁধ নির্মাণে কয়েক দফা সময় ও ব্যয় বেড়ে হয়েছিল ২৯৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা। প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয় ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের আওতায় এতে ৬ দশমিক ২ কিলোমিটার বাঁধের ঢাল সংরক্ষণ, ভাঙন রোধ ও পুনরাকৃতিকরণ, ৩ দশমিক ৮ কিলোমিটার নদীর তীর সংরক্ষণ এবং ৫ দশমিক ৬ কিলোমিটার বাঁধ পুনরাকৃতিকরণ করার কথা রয়েছে। ২০২২ সালে প্রকল্পের প্রায় ৯০ শতাংশ কাজ শেষ হয়। কিন্তু খানখানাবাদ ইউনিয়নের কদমরসুল ও প্রেমাশিয়া এলাকার মধ্যবর্তী দুটি স্থানে বেড়িবাঁধ ধসে গিয়ে বেড়িবাঁধের বেশিরভাগ অংশ সাগরে মিলিয়ে যায়। সিসি ব্লক বেষ্টিত বাঁধের যেটুকু ঠিকে আছে তাতে বিশালাকার ফাটল সৃষ্টি হয়ে নিচের দিকে ক্রমশ দেবে যাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় রেমালের আগে পরে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে উপকূলবাসীর। এরই মধ্যে এল টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের প্রকল্প পাসের খবর। এখন উপকূলের লাখো মানুৃষের একটাই দাবি-টেকসইভাবে দ্রুত বেড়িবাঁধ নির্মাণ বাস্তবায়ন করা হোক।

;

পটুয়াখালীতে তিন জনের মৃত্যু, দুর্ভোগে সাড়ে তিন লাখ মানুষ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পটুয়াখালী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রেমাল'র তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়েছে পটুয়াখালী সহ উপকূলীয় এলাকা। উপকূলের জনপদের গ্রাম গুলোতে শুধুই ধ্বংসের ছাপ। আতংক যেন পিছু ছাড়ছেনা উপকূলবাসীর। রেমাল'র আঘাতে ৩ জনের প্রাণহানি সহ দুর্গত সাড়ে তিনলাখ মানুষ। প্রাথমিক তথ্যমতে জেলায় প্রায় শত কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

জ্বলোচ্ছাসের তাণ্ডবে বেড়িবাঁধ ভেঙে খন্ড-বিখন্ড। নদীপাড়ের দুর্গত এসব পরিবারের যেন কান্নার শেষ নেই। দূর্যোগের পর থেকে অনেকের রান্নার চুলাও জ্বলেনি। উপকূলের ক্ষতিগ্রস্ত এসব মানুষের জীবন যাত্রা সচলে কাজ করছেন সংশ্লিষ্ট দপ্তর বা সংস্থা।


ঘূর্ণিঝড়ে জেলায় মোট তিনজনের প্রাণহানিসহ উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর জনজীবনের দুর্ভোগের সঙ্গে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধ, মৎস্য, কৃষি, শিক্ষা, সড়ক, বিদ্যুত খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৮ মে) সন্ধ্যায় জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক তথ্য উপাত্ত প্রকাশ করেন।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা সুমন দেবনাথ জানান ঘূর্ণিঝড়ে তিন উপজেলায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তিন লাখ ৩৮ হাজার মানুষ। এছাড়া জেলায় ৬ হাজার ৮২টি ঘর পুরোপুরি বিধ্বস্ত ও ৩১ হাজার ৬৯৪টি আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে।


জেলা কৃষি অধিদপ্তরের তথ্যমতে ৭ হাজার ৫৪০ হেক্টর কৃষি জমির ক্ষতি হিয়েছে৷ মৎস্য খাতের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকার। বেরিবাধ বিশ কোটি, বনাঞ্চল ৭ কোটি ২৩ লাখ, ৩ কোটি ৬ লাখ টাকার গভীর নলকূপ ও ৮ কোটি টাকার স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেটের ক্ষতি হয়েছে।

এদিকে রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন ও ত্রাণ বিতরণে অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (৩০ মে) পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সফরে আসার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।

;

বৈরী আবহাওয়ার কারণে সেন্টমার্টিনে ভোটগ্রহণ স্থগিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈরী আবহাওয়ার কারণে টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ৬০নং জিনজিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

মঙ্গলবার (২৮ মে) নির্বাচন কমিশনের (পরিচালক-২) এর উপসচিব মো. মিজানুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈরি আবহাওয়ার কারণে সাগর উত্তাল থাকায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ৩য় ধাপে অনুষ্ঠেয় কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলা পরিষদের সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ৬০নং জিনজিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের সকল পদের ভোটগ্রহণ পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত স্থগিত রাখার জন্য মাননীয় নির্বাচন কমিশন সদয় সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

এতে আরও বলা হয়, উল্লিখিত সিদ্ধান্ত অনুসারে পদ্ধতিগতভাবে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করে স্থানীয়ভাবে গণবিজ্ঞপ্তি প্রচার ও অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, সেন্টমার্টিনের একমাত্র ভোট কেন্দ্র সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ৬০নং জিনজিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। এতে মোট ভোটার রয়েছে ৩৭১৩ জন। যার মধ্যে পুরুষ ১৮ শ' ৫৮ জন এবং নারী ভোটার ১৮ শ' ৫৫ জন।

;

দেশের মাটিতে পা রাখলেন হিমালয়ের দুই শৃঙ্গ জয়ী বাবর আলী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এক অভিযানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ এভারেস্ট ও চতুর্থ সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লোৎসের চূড়া জয়ের অনন্য রেকর্ড গড়ে দেশের মাটিতে পা রেখেছেন চট্টগ্রামের সন্তান ডা. বাবর আলী।

মঙ্গলবার (২৮ মে) রাত সোয়া ৯টায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তিনি অবতরণ করেন।

বিকেল সাড়ে ৫টায় আসার কথা থাকলেও দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে নেপাল থেকে দেশে ফিরতে দেরি হয় ডা. বাবর আলীর।

অভিযানের সমন্বয়ক ফারহান জামান বলেন, বাবর আলীর মা-বাবা এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের আবদার রক্ষার্থে আমরা ৩ জুনের পরিবর্তে আজই তাকে দেশে ফিরিয়ে এনেছি।

এর আগে গত ২১ মে (মঙ্গলবার) নেপালের স্থানীয় সময় ভোর ৫ টা ৫০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় ৬টা ৫ মিনিট) বাবর আলী লোৎসে চূড়ায় বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়েছেন।

এর দুইদিন আগে ১৯ মে (রোববার) সকালে ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় পৌঁছান বাবর। এর মধ্য দিয়ে ১১ বছর পর বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে আবার কোনো বাংলাদেশির পা পড়ে।

তার আগে ২০১০ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে পাঁচজন বাংলাদেশি এভারেস্ট জয় করেন। তারা হলেন- মুসা ইব্রাহিম, এম এ মুহিত (দুবার), নিশাত মজুমদার, ওয়াসফিয়া নাজরীন ও মো. খালেদ হোসাইন।

;