এমন শিলাবৃষ্টি আগে দেখেননি পুঠিয়াবাসী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেট, রাজশাহী, বার্তা২৪.কম  
শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত পুঠিয়া, ছবি: বার্তা২৪

শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত পুঠিয়া, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ছবিগুলোর দিকে তাকালে হঠাৎই চোখ আটকে যাবে বিস্ময়ে! এ ধরনের দৃশ্য আমাদের দেশে খুব একটা পরিচিত নয়। দেখে মনে হবে ইউরোপ কিংবা আমেরিকার কোনো দেশের তুষারপাতের দৃশ্য এটি। কিন্তু রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ভোররাতে রাজশাহীর পুঠিয়াজুড়ে ভয়াবহ এ শিলাবৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় প্রবীণরা বলছেন- তাদের ৬০ বছরের জীবনে এমন ভয়াবহ শিলাবৃষ্টি আগে কখনও দেখেন নি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/17/1550401988770.jpg

শিলাবৃষ্টির তীব্রতা এতোটাই ছিল যে, উপজেলার গ্রামগুলোতে টিনের চাল ছিদ্র হয়ে ঘরেও শিলা ঢুকে যায়। শিলাবৃষ্টি থামার তিন ঘণ্টা পরও বাইরে চলাচল করা সম্ভব হচ্ছিল না। স্থানীয়রা কোদাল দিয়ে কিংবা কাঠ দিয়ে রাস্তার শিলা সরিয়ে চলাচলের উপযোগী করে।

জানা যায়, রোববার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে হঠাৎ রাজশাহীজুড়ে শিলাবৃষ্টি ও দমকা হাওয়া শুরু হয়। তবে অন্য উপজেলাগুলো এর মাত্রা সহনীয় থাকলেও পুঠিয়ার তিনটি ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টির তীব্রতা ছিল ভয়াবহ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/17/1550402002654.jpg

আবহাওয়া অফিস সূত্রমতে, রেকর্ড পরিমাণ শিলাবৃষ্টি হয়েছে পুঠিয়ার তিন ইউনিয়নে। যা এর আগে রাজশাহীতে কখনও হয়নি। উপজেলার বানেশ্বর, ভালুকগাছি ও জিউপাড়া ইউনিয়নে শিলাবৃষ্টিতে অধিকাংশ টিনের চালের বাড়ি নষ্ট হয়ে গেছে। শিলার প্রকোপে টিনের চাল শুধু ছিদ্রই হয়নি দুমড়ে-মুচড়ে গেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, শিলার আঘাতে ওই তিন ইউনিয়নে শতশত বাড়ি-ঘর, আম, কলা, লিচু, ভূট্টা, পেঁয়াজ, রসুন, আলুসহ বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। শিলার আঘাতে কয়েকটি টিনসেড স্কুলও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Feb/17/1550402018842.jpg

সকাল সাড়ে ৮টায় মধুখালি এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শিলাবৃষ্টি থামার ৪ ঘণ্টা পরও রাস্তায় স্তূপ পড়ে আছে। সড়ক দিয়ে কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। হেঁটে চলাও দায় হয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা কাঠের শক্ত তক্তা দিয়ে রাস্তা থেকে শিলা সরাচ্ছেন। প্রত্যেক বাড়ির উঠানে স্তূপ পড়েছে শিলার। যা সরাতে বাড়ির পুরুষ-মহিলা সকলে মিলেও হিমশিম খাচ্ছে।

পুঠিয়ার জিউপাড়ার বাসিন্দা ও রাজশাহী জেলা পরিষদের সদস্য আবুল ফজল বলেন, ভোররাতে হঠাৎ শিলাবৃষ্টি শুরু হয়। এর প্রকোপ এতোটাই বেশি ছিল যে, আমার বাড়ির আশেপাশের মানুষ ভয়ে চিৎকার শুরু করে। আমরাও ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। ভোরের আলো ফোটার পর বাইরে গিয়ে যা দেখলাম, তা ছিল অবিশ্বাস্য।

তিনি বলেন, আধাঘণ্টা স্থায়ী এ শিলাবৃষ্টিতে এলাকার ফসল তছনছ হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি এখনও নিরূপণ করা সম্ভব হয়নি। মৌখিকভাবে স্থানীয় সাংসদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও ইউএনওকে জানানো হয়েছে।

মধুখালি এলাকার কৃষক তাহের আলী বলেন, আমার দুটো ঘরই টিনশেডের। শিলাবৃষ্টি শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরই মাত্রা হঠাৎ বেড়ে যায়। তখন টিন ছিদ্র হয়ে পুরো ঘরে শিলার স্তূপ জমা হয়। ভয়ে আমার স্ত্রী ও সন্তানরা তটস্থ হয়ে পড়ে। মাঠে পেয়াজ ও রসুনের চাষ ছিল। সকালে সেখানে গিয়েও দেখি, সব শেষ। এখন কী করবো কিছুই বুঝতে পারছি না।

স্থানীয় প্রবীণ ব্যক্তি ও আমচাষী আবেদ আলী বলেন, আমার ৬০ বছরের জীবনে এমন শিলাবৃষ্টি কখনও দেখিনি। আমার বেশ কয়েকটি আমের বাগান আছে। আগাম মুকুল এসেছিল সেগুলোতে। ভালো ফলনের আশা করছিলাম। কিন্তু গাছের বেশিরভাগ মুকুল ভেঙে পড়েছে। ফুলের চাষ ছিল, সেটাও বরবাদ হয়ে গেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সালাহউদ্দীন আল ওয়াদুদ বলেন, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখন জানানো সম্ভব নয়। সকাল থেকে আমাদের লোকজন মাঠে কাজ করছে। আগামীকাল ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করা সম্ভব হবে।

দুপুরে মোবাইলে পুঠিয়া-দুর্গাপুরের সংসদ সদস্য ডা. মনসুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমি স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নিয়ে সকাল থেকে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আছি। এখনও সব এলাকা ঘুরে দেখা শেষ হয়নি। যেটুকু দেখেছি এবং স্থানীয় মানুষের কাছে শুনেছি, তা অবিশ্বাস্য। এলাকার মানুষের ফসলি জমি, বাড়িঘর, আম-লিচু বাগানে ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে। যা কাটিয়ে উঠতে দীর্ঘ সময় লেগে যাবে।’

সংসদ সদস্য আরও বলেন, ‘ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে সরকারের উচ্চপর্যায়ে জানানো হবে। আশা করি- সরকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াবে।

   

মে মাসের মাঝামাঝিতে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া এমভি আবদুল্লাহ আগামী মাসের মধ্যেভাগে চট্টগ্রামে পৌঁছাতে পারে। আরব আমিরাতে অবস্থান করা জাহাজটি হামরিয়া বন্দরে পণ্য খালাস করে শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে মিনা সাকার নামে আরেকটি বন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা হয়েছে। সেখান থেকে নতুন করে পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওয়ানা হবে। দেশে পৌঁছতে সময় লাগতে পারে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২৩ নাবিকই জাহাজে করে ফিরবেন। তবে চট্টগ্রামে ফিরতে তাঁদের মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ার দস্যুদের কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ। যদিও সোমালিয়ার উপকূল থেকে ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল। জিম্মি করার পর জাহাজটি দস্যুরা নিজেদের উপকূলে নিয়ে যায়। জিম্মি করার ৩২ দিন পর মুক্তিপণ পেয়ে শনিবার জাহাজ থেকে নেমে যায় দস্যুরা। এরপর জাহাজটি নিয়ে আরব আমিরাতের পথে রওনা হন নাবিকেরা।

সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার পর জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছে ২১ এপ্রিল বিকেলে। সেখানে কয়লা খালাস শেষে নতুন করে পণ্য নিতে মিনা সাকারে যাচ্ছে জাহাজটি। এরপরই অপেক্ষা ফুরাবে নাবিক ও তাঁদের পরিবারের। স্বদেশের উদ্দেশে রওয়ানা হবেন নাবিকেরা।

;

বনানীতে বাসে আগুন, আহত সেই মোটরসাইকেল চালক মারা গেছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বনানী এলাকায় নৌ বাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বাসের নিচে ঢুকে পরা মোটরসাইকেলটির চালক মারা গেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে শ্যামলির স্পেশালাইজড হাসপাতালে মারা যান তিনি।

বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাহান হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নিহত মোটরসাইকেল চালকের নাম পরিচয় জানা যায়নি। থানা থেকে পুলিশ পাঠানো হয়েছে স্পেশালাইজড হাসপাতালে।

শনিবার দুপুরে বনানী এলাকায় নৌ বাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বাস ইউটার্ন নেওয়ার সময় বাসের নিচে চলন্ত মোটরসাইকেল ঢুকে পরায় আগুন ধরে যায় বাসটিতে। এ সময় আতহ চালককে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয় পথচারীরা। তবে ঘটনার পর থেকে আহত মোটরসাইকেল চালকের সন্ধান পাচ্ছিল না পুলিশ।

;

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর সাদ্দাম মার্কেটের সামনে বাসের ধাক্কায়  এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। নিহত মোহাম্মদ নোমান মোল্লা (৩৫) কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানার একতা গ্রামের নুরুজ্জামান মোল্লার ছেলে। তিনি মাতুয়াইল মেডিকেল মহিলা মাদ্রাসার পাশে ভাড়া থাকতেন।

শনিবার (২৭এপ্রিল) রাত পৌনে এগারোটার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ

হাসপাতালে আনা হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নোমান মোল্লাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী রাজু বলেছেন, আজ রাতের দিকে ওই যুবক মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় দ্রুত গতির একটি যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক জানায় ওই আর বেঁচে নেই।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।

;

শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ রোববার (২৮ এপ্রিল)। ১৯৫৪ সালের এ দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। শেখ জামাল ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে ম্যাট্রিক ও ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন।

সংস্কৃতি ও ক্রীড়াপ্রেমী শেখ জামাল গিটার শেখার জন্য একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছিলেন এবং তিনি একজন ভালো ক্রিকেটারও ছিলেন।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে নেতৃত্ব দেন। শেখ জামাল ধানমন্ডি থেকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পথচলা শেষে ভারতের আগরতলা পৌঁছান এবং সেখানে মুজিব বাহিনীতে (বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সেস, বিএলএফ) যোগদান করে প্রশিক্ষণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেন।

শেখ জামাল ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক চৌকশ মেধাবী সেনা অফিসার। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের প্রথম ব্যাচের কমিশন্ড অফিসার। ১৯৭৪ সালে শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন। এরপর ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে ঢাকা সেনানিবাসস্থ দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে যোগদান করেন।

দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে চাকরিকালে স্বল্প সময়েই অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তিনি অসাধারণ পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার ছাপ রেখেছিলেন। কয়েক সপ্তাহেই শেখ জামাল অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তাদেরই একজন হয়ে যান। ট্রেনিং গ্রাউন্ডে, রণকৌশলের ক্লাসে, অবস্টাকল ক্রসিংয়ে অংশ নিয়ে সৈনিকদের মুগ্ধ করেন। ব্যাটালিয়ন বক্সিং টিমের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিতেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে নিজ দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ঐ দিন রাতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফিরে আসেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নিহত হন শেখ জামাল।

শহিদ শেখ জামালের জন্মদিন যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আজ রোববার সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং তার পবিত্র আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।

;