চিরবিদায় স্মরণীয় সম্পাদক



ড. মাহফুজ পারভেজ, কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সম্পাদকদের এক ধরনের চলমান চ্যালেঞ্জের মধ্যে থাকতে হয়। তাদের সেই চ্যালেঞ্জের সঙ্গে এসে যুক্ত হয় এক প্রকারের যন্ত্রণাবোধ, বিশেষ করে, যে সম্পাদকের মধ্যে লেখকসত্ত্বা থাকে, তাকে বাস করতে হয় চ্যালেঞ্জ আর যন্ত্রণার যুগল আচ্ছাদনের চেতনা প্রবাহে। চ্যালেঞ্জ ও যন্ত্রণা আর কিছু নয়, আসলে তা হলো, প্রার্থিত শব্দকে মননের রসে ডুবিয়ে কলমের ডগায় নিয়ে আসার কিংবা শিরোনামে তুলে ধরার দ্বৈরথ।

সদ্য প্রয়াত গোলাম সারওয়ার সম্পাদকের চ্যালেঞ্জ ও যন্ত্রণার দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে 'হেডিং মাস্টার' বা 'মেকাপ মাস্টার' বলে পরিচিতি পেয়েছিলেন প্রার্থিত শব্দকে মননের রসে ডুবিয়ে কলমের ডগায় নিয়ে আসার সাফল্যের পথ ধরে। বার্তা, নির্বাহী বা মূল সম্পাদক পদে থেকেও 'আষাঢস্য প্রথম দিবসে' কিংবা 'ফুল ফুটুক না ফুটুক, আজ বসন্ত' ধরনের সাহিত্যগন্ধী কিছু রিপোর্ট তিনি প্রতিবছরই স্বনামে লিখেছেন, যেখানে আবেগ, ভাষা ও রস সঞ্চারের সুযোগকে কাজে লাগানোর প্রচেষ্টা লক্ষ করা যেত।

ষাট দশক থেকে সাংবাদিকতায় থাকলেও গোলাম সারওয়ারের সামনে নিজেকে পূর্ণ বিকশিত করার সুযোগ উন্মোচিত হয় মধ্য আশির দশকে ইত্তেফাক ভবনে। দৈনিক সংবাদ থেকে ইত্তেফাক হাউসের সিনে কাগজ পূর্বাণীর হাত ধরে সুযোগগুলো তিনি সক্ষমতার সঙ্গে কাজেও লাগান তখন, যার শীর্ষবিন্দু তিনি স্পর্শ করেন কিছুদিনের মধ্যেই, তখনকার প্রধান দৈনিক ইত্তেফাকের কর্মজীবনে। তার জীবনের বাকী সময়টুকু ইত্তেফাক পর্বের সম্প্রসারণ।

সম্পাদকের চ্যালেঞ্জ ও যন্ত্রণার পাশাপাশি ভারসাম্যের পরীক্ষাটিও তিনি সফলতার সঙ্গে উত্তীর্ণ হওয়ার প্রমাণপত্র হাতে পান ইত্তেফাকের কালপর্বে। সাংবাদিক, কর্মচারী ও প্রেস ইউনিয়নের সম্মিলিত শক্তির সাংগঠনিক প্রাধান্যের সুযোগে তিনি মালিক পক্ষের ক্রমবর্ধিষ্ণু অসহিষ্ণুতাকে সামাল দেওয়ার সাফল্য দেখিয়ে ছিলেন। নানামুখী চাপের মধ্যেও ভারসাম্যপূর্ণ নিউজ রুমের অবয়বটি শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পেরেছিলেন তিনি।

ইত্তেফাকের স্বর্ণযুগের সিরাজুদ্দীন হোসেন বা আসফউদ্দৌলাহ রেজার সঙ্গে গোলাম সারওয়ারের তুলনা করা চলে না। অগ্রণীরা যে ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনের সুযোগ ও প্রেক্ষাপট পেয়েছিলেন তেমনটি তিনি পান নি। তিনি ছিলেন একটি স্থির, অসঙ্কুল, নিস্তরঙ্গ সময়ের পেশাজীবী সাংবাদিক। ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনের জাতীয় ক্রান্তিকাল বলতে যে মহাপ্লাবনসম পরিস্থিতিকে গণ্য করা হয়, তার পেশাজীবনের তেমন ঘটনাপ্রবাহ আসে নি।

বরং তিনি পেয়েছিলেন বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগত ও মিডিয়া মানচিত্রের পালাবদলের যুগান্তকারী সময়কাল। প্রযুক্তি ও প্রকরণে সংবাদপত্র ও সংবাদমাধ্যম যখন আমূল বদলে যাচ্ছিল, প্রিন্ট মিডিয়ার মৃত্যু ঘণ্টা বাজিয়ে যখন অনলাইন ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার যুগভেরী বেজেছিল, তখন তিনি ছিলেন তেমন একটি স্বর্ণগর্ভা পরিস্থিতির অংশ।

সেই পরিস্থিতিতে তিনি নিশ্চুপ ছিলেন না। ট্র্যাডিশনাল মুদ্রিত দৈনিক নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। পাতার সংখ্যা, বিষয়ের বৈচিত্র, মুদ্রণের সৌকর্ষ বাড়িয়ে তিনি শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করেছেন ছাপানো কাগজের অস্তিত্ব ও পাঠক ধরে রাখতে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, মুদ্রিত কাগজের শেষ লগ্নের লড়াইয়ে ইত্তেফাক ছেড়ে যুগান্তর বা সমকাল যেখানেই গিয়েছেন, সেখানেই আপাত সফল হয়েছে তিনি। শেষ মুঘলের মতো তিনি প্রথাগত দৈনিকের জীবন বাঁচাতে যে আপ্রাণ প্রচেষ্টা নিয়েছেন, ইতিহাস একদিন তা মূল্যায়ন করবে।

হয়ত পরিবর্তমান মিডিয়া বিন্যাসের সমকালীন-জাতক অনলাইন ও ইলেক্ট্রোনিক ভার্সানের অগ্রসরতার তোড়ে তিনি থেকে যাবেন প্রথাগত ছাপানো সংবাদপত্রের কাফেলায়, তথাপি তাঁর সম্পাদকীয় চ্যালেঞ্জ ও যন্ত্রণাজাত আর্তি থেকে উৎসারিত প্রার্থিত শব্দকে মননের রসে ডুবিয়ে কলমের ডগায় নিয়ে আসার কিংবা শিরোনামে তুলে ধরার কৃতিত্বকে অস্বীকার করা যাবে না। তাঁর স্মরণে মনে পড়বে সংবাদ ও সাহিত্যের মেলবন্ধনে রচিত প্রাচীন প্রেমের কথা। মনে পড়বে মিডিয়া বাস্তবতায় অধুনা লুপ্ত হয়ে যাওয়া একটি প্রবচন, যা আসলে কবি বিষ্ণু দে'র একটি কাব্যগ্রন্থের শিরোনাম (১৯৬৯ সালে প্রকাশিত এবং শামসুর রাহমান ও আবু বকর সিদ্দিককে উৎসর্গীকৃত) এবং সাংবাদিক গৌর কিশোর ঘোষের প্রিয় উচ্চারণ। কথাটি হলো, 'সংবাদ মূলত কাব্য'।

গোলাম সারওয়ারের মৃত্যুতে বাংলাদেশে এই কথাটি অর্থবহ করার মতো আর কেউ রইলেন না! তাঁর মৃত্যুতে যেন বা অম্তর্হিত হলো প্রাচীন উক্তিটিরও। চিরবিদায় স্মরণীয় সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগত আপনাকে ভুলবে না।

আরও পড়ুনসমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার আর নেই

   

সূর্যের প্রখরতায় জনজীবনে অস্বস্তি, ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈশাখের শুরু থেকেই সারাদেশে সূর্যের প্রখরতা বাড়ছে। সূর্য উদয় থেকেই তেজদীপ্ততা শুরু হয়, সেই থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত তীব্র তাপদাহে নাভিশ্বাস হয়ে উঠছে জনজীবন। শুধু তাই নয় রাতেও ভ্যাপসা গরমে হাঁপিয়ে উঠছে মানুষ। এতে জনজীবনে বাড়ছে অস্বস্তি। দেশের এমন পরিস্থিতি আগামী তিন দিনের জন্য সতর্কতামূলক হিট অ্যালার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক এ সতর্কবার্তা জানিয়েছেন।

তিনি জানান, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপ প্রবাহ আজ (১৯ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

এদিকে বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দিনাজপুর, রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসহ ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা বাড়লেও রাতে অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।

এদিকে আজ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। বেলা তিনটায় এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৭ শতাংশ। বৃষ্টি না হওয়ায় এ তাপপ্রবাহ চলছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস।

 

;

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বিজিপির আরও ১১ সদস্য বাংলাদেশে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২৪ ঘণ্টা না পেরোতে আবারো ১১ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি সদস্য আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় তারা। এ নিয়ে বর্তমানে ২৮৫ জন মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করে বাংলাদেশে অবস্থান গ্রহণ করছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নতুন করে টেকনাফের জীম্বংখালী সীমান্ত দিয়ে ৩ জন এবং হাতিমারাঝিরি ৮ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করেন। 

এর আগে গতকাল রাতে টেকনাফের নাফ নদী পার হয়ে কোস্ট গার্ডের কাছে ১৩ জন বিজিপি সদস্য আত্মসমর্পণ করে। পরে কোস্টগার্ড বিজিপি সদস্যদেরকে বিজিবি'র নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নে (১১ বিজিবি) হস্তান্তর করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবির গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গতকাল ১৩ জন এবং আজকে ১১ জন বিজিপি সদস্য টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৮৫ জন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তারা সবাই বিজিবি হেফাজতে আছে।   

;

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। তবে এসময় কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ নিয়ে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক হাজার ৯৫২ জন।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) চার জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে সাতজন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুই জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট সাতজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট এক হাজার ৮২৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ২৪ জন। মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ এবং জন ১৩ জন নারী।

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

;

বিএনপি নেতাদের বক্তব্য সার্কাস মনে হয়: হাছান মাহমুদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নেতা কর্মীদের বক্তব্য ও কর্মকাণ্ড সার্কাস মনে হয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অডিটোরিয়ামে 'ভুবনজোড়া শেখ হাসিনার আসন খানি' নামের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, বানর যেমন নাচে সার্কাসে বিএনপি নেতা কর্মীর কার্যক্রম সে রকম ভাবেই ফুটে উঠে। কোনো কিছু হলেই তারা বিদেশিদের ধরনা দেয়। বিএনপির রাজনৈতিক দুর্বলতা সেখানেই। চেয়ে চেয়ে তারা মিটিং নেন, বিদেশিদের সাথে আলোচনা করেন। জনগণের কাছে যদি বিএনপি না যায় কোন বিদেশি তাদের ক্ষমতার আসনে বসাতে পারবে না। কারণ বাংলাদেশের ক্ষমতার মালিক এ দেশের জনগণ।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নানা অপ্রচার চালানো হয়েছে। ইতিহাস পরিবর্তনের চেষ্টা করা হয়েছে। স্বাধীনতার খল নায়ককে (জিয়াউর রহমানকে) নায়ক বানানোর অপচেষ্টা করা হয়েছে। তবে এ অপচেষ্টার ফলে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সে বিতর্কের কবর রচনার প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে শেখ হাসিনার জন্য। খালেদা জিয়া পহেলা বৈশাখ পালনে বাধা দিয়েছিলেন। তবে শেখ হাসিনা পহেলা বৈশাখে ছুটি ঘোষণা দিয়েছেন। ভাতা চালু করেছেন। সংস্কৃতি রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর যে চেষ্টা তা সব স্থানেই প্রশংসিত।

শেখ হাসিনাকে মৃত্যুঞ্জয়ী উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান ও এরশাদের পৃষ্টপোষকতায় বার বার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টা চালানো হয়েছে। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছে। তবে তিনি তো মৃত্যুঞ্জয়ী। বারবার মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে তিনি জনগণের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।

এসময় বিশ্বের প্রতিটি দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা আছে উল্লেখ করে বলেন, নারী নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব অর্জন বিশ্বে বিরল।

;