নেত্রকোনা-৪, শহীদ মিনারে নির্বাচনী প্রচার শুরু কাস্তে মার্কার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শহীদ মিনারে সমাবেশকালে সিপিবি নেতাকর্মীরা, ছবি: বার্তা২৪

শহীদ মিনারে সমাবেশকালে সিপিবি নেতাকর্মীরা, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ভিন্নভাবে কাস্তে মার্কা নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় নেমেছেন বামজোটের প্রার্থী সিপিবির কমরেড জলি তালুকদার।

মঙ্গলবার (১১ ডিসেম্বর) তিনি নির্বাচনী এলাকা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলা শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণের মধ্য দিয়ে প্রতীক নিয়ে অনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণায় নামেন সিপিবির নেতৃবৃন্দ।

পরে শহীদ মিনারে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মণ্ডলীর অন্যতম সদস্য কমরেড লক্ষ্মী চক্রবর্তী প্রচারণার উদ্বোধন করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নির্বাচনী প্রার্থী কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক কমরেড জলি তালুকদার, জেলা পার্টির প্রাক্তন সম্পাদক খন্দকার আনিসুর রহমান, প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতা আব্দুল বারী, মোহনগঞ্জ উপজেলা সভাপতি এনামুল হক বাচ্চু, খালিয়াজুরীর সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানীসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

এ সময় সমাবেশে জলি তালুকদার বলেন, 'হাওরের মানুষ সাহসী, প্রতিবাদী এবং অদম্য। কায়েমি স্বার্থে এখানকার জনগোষ্ঠীকে অনগ্রসর জীবনযাত্রায় আটকে রাখা হয়েছে। বিপুল ধনধান্যে সমৃদ্ধ হাওর জনপদের মানুষের জীবনের সীমাহীন দুঃখ ও দুর্দশার জন্য শাসকদের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।'

তিনি আরো বলেন, 'মানুষ পরিবর্তন চায়, তাই তারা সেকেলে সমাজতন্ত্র ও পরিবারতন্ত্রকে প্রত্যাখ্যান করে নতুন নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এবার হাওরবাসী সমস্ত জবরদস্তি ও জুলুমের বিরুদ্ধে সমুচিত জবাব দেবে।'

সমাবেশের উদ্বোধক লক্ষ্মী চক্রবর্তী বলেন, 'শাসক শ্রেণির দলগুলো লুটেরাদের পাহারাদারে পরিণত হয়েছে। কমিউনিস্ট পার্টি অঙ্গীকার করছে, মুক্তিযুদ্ধের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়ন করার মধ্য দিয়ে লুটপাটতন্ত্র, গণতন্ত্রহীনতা, সাম্প্রদায়িকতার কবল থেকে দেশের মানুষকে মুক্ত করার।'

এ সময় তিনি জলি তালুকদারকে নির্বাচনে বিজয়ী করার মাধ্যমে পরিবর্তনের পক্ষে গণ রায় প্রদানের জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানান।

   

গাংনী উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মেহেরপুর
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ১৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক তানভীর রুম্মন আহমেদ প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেন।

চেয়ারম্যান পদে জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টো- ‘কই মাছ’, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ খালেক- ‘আনারস’, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক একেএম শফিকুল আলম- ‘কাপ-পিরিচ’, গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল- ‘হেলিকপ্টার’, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক লায়লা আরজমান বানু- ‘দোয়াত-কলম’, আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম জুয়েল- ‘ঘোড়া’, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি মোশাররফ হোসেন- ‘মোটরসাইকেল’ ও আওয়ামী লীগ কর্মী মুকুল আহমেদ-‘শালিক পাখি’।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি দেলোয়ার হোসেন মিঠু- ‘তালা’, আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক হোসেন- ‘টিউবওয়েল’ এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রেজাউল করিম- ‘চশমা’ প্রতীক পেয়েছেন।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান নারী ভাইস চেয়ারম্যান এবং যুব মহিলা লীগ নেত্রী ফারহানা ইয়াসমিন- ‘হাঁস’, নাসিমা খাতুন-‘ফুটবল’ এবং জাকিয়া আক্তার আলপনা- ‘কলস’ প্রতীক পেয়েছেন।

চেয়ারম্যান পদে একই প্রার্থী একই প্রতীক দাবি করায় লটারির মাধ্যমে প্রতীক নির্ধারণ করা হয়।

প্রসঙ্গত, গাংনী উপজেলা পরিষদের এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জনসহ মোট ১৪ প্রার্থী প্রতীক নিয়ে বৃহস্পতিবার থেকে মাঠে লড়বেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে শুধুমাত্র জুলফিকার আলী ভুট্টো বিএনপি নেতা। বাকি ১৩ জন প্রার্থী আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী।

আগামী ২১ মে সারাদেশে দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। 

 

;

উপজেলা ভোট: ২য় ধাপের প্রতীক বরাদ্দ শেষে প্রচার শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উপজেলা ভোট: ২য় ধাপের প্রতীক বরাদ্দ শেষে প্রচার শুরু

উপজেলা ভোট: ২য় ধাপের প্রতীক বরাদ্দ শেষে প্রচার শুরু

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে সকালে প্রতীক বরাদ্দের কাজ চলছে। প্রতীক পেয়ে বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রচার শুরু করেছেন প্রার্থীরা। এদিন থেকে ১৮ দিন নির্বাচনি প্রচার চালাতে পারবেন প্রার্থীরা।

নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার প্রতীক বরাদ্দের কাজ চলছে। প্রতীক পেয়েই প্রার্থীরা প্রচারে নামতে পারবেন।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আইন অনুযায়ী, ভোটগ্রহণ শুরুর আগের ৩২ ঘণ্টা পূর্বে প্রচার বন্ধ করতে হবে। ভোটগ্রহণ শুরু হবে আগামী ২১ মে সকাল ৮টায়। এক্ষেত্রে ১৯ মে মধ্যরাত ১২টায় সকল ধরণের প্রচার বন্ধ করতে হবে। এতে প্রার্থীরা মোট ১৮ দিন সময় পাচ্ছেন প্রচারের।

নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই ধাপে ১৬০ উপজেলা ভোটে মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই, আপিল শেষে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী রয়েছেন এক হাজার ৮২৮জন। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬০৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬৯৪ জন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫২৯ জন প্রার্থী রয়েছেন।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারি রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত রয়েছেন।

এদিকে সারাদেশের মোট ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন চারটি ধাপে অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অবশিষ্ট ১৯টি উপজেলা পরিষদের মেয়াদপূর্তি না হওয়ায় পরবর্তীতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজন হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৬ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

 

;

উপজেলা ভোট: কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে সকালে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উপজেলা ভোট: কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে সকালে

উপজেলা ভোট: কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে সকালে

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের দিন সকালে ব্যালট পেপার ভোটকেন্দ্রে প্রেরণের নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একই সাথে অধিকতর নিরাপত্তার জন্য দুর্গম পার্বত্য এলাকা, চর, দ্বীপাঞ্চল বা হাওড় বেষ্ঠিত এলাকায় আগের দিন ব্যালট পেপার পৌছানোর কথা বলা হয়েছে।

নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান এক নির্দেশনায় মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এই নির্দেশনা পাঠান।

ইসি জানায়, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ ধাপের নির্বাচনে ব্যালট পেপারের অধিকতর নিরাপত্তার জন্য দুর্গম পার্বত্য এলাকা, চর, দ্বীপাঞ্চল বা হাওড় বেষ্ঠিত এলাকা ব্যতীত নির্বাচনি এলাকার সকল ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণের দিন সকালে ভোটকেন্দ্রে ব্যালট পেপার পৌঁছানোর জন্য মাননীয় নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এছাড়া ব্যালট পেপার বাদে অন্য নির্বাচনী মালামাল ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন প্রিজাইডিং অফিসার অন্যান্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ও তার দায়িত্বপ্রাপ্ত ভোটকেন্দ্রের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়ে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। সেইক্ষত্রে প্রিজাইডিং অফিসারের অনুপস্থিতিতে যে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি ভোটগ্রহণের দিন সকালে ব্যালট পেপার গ্রহণ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটসহ পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটকেন্দ্রে যাবেন।

ইসি আরও জানায়, রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের নিকট হতে ব্যালট পেপার সংগ্রহ করে ভোটকেন্দ্রের জন্য নিয়োজিত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও রিটার্নিং অফিসার/দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে সকাল ৭টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট প্রিজাইডিং অফিসারের নিকট হস্তান্তর করবেন।

এর আগে ভোটগ্রহণের পূর্ব রাতে ব্যালট পেপারসমূহ উপজেলা সদরে বা স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে সংরক্ষণ করতে হবে। ব্যালট পেপারের নিরাপত্তার জন্য মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে নিয়োজিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন।

এদিকে সারাদেশের মোট ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন চারটি ধাপে অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। অবশিষ্ট ১৯টি উপজেলা পরিষদের মেয়াদপূর্তি না হওয়ায় পরবর্তীতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজন হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৬ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দুইটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন সানাউল



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন সানাউল

প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন সানাউল

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চারজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তাদের মধ্য থেকে চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সানাউল হক মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. শাকিল আহমেদ মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সানাউল হক বলেন, ব্যক্তিগত কারণে নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছি।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অন্য তিন প্রার্থী হলেন উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোমনাথ সাহা ও আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া উপকমিটির সদস্য এইচএম খায়রুল বাসার।

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন-উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক মো. সোহেল রানা, গৌরীপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান শাহীন, ডৌহাখলা ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি মো. হারুন অর রশিদ পবিত্র ও উপজেলা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জহিরুল হুদা লিটন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সালমা আক্তার রুবি, দিলুয়ারা আক্তার, পরশ মনি, নিলুফার ইয়াসমিন, তাসলিমা আক্তার কলি, মোছা. ফেরদৌসী নাসরিন।

আগামী ২১ মে গৌরীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে মোট ভোটার দুই লাখ ৭৯ হাজার ৮৫৯ জন। মহিলা ভোটার এক লাখ ৩৮ হাজার ৪০ জন ও পুরুষ এক লাখ ৪১ হাজার ৪৮ জন।

;