প্রচারণায় সরব হয়ে উঠেছে বগুড়া-৩ আসন



গনেশ দাস,ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বগুড়া, বার্তা ২৪.কম
চায়ের দোকানেও ফিরতে শুরু করেছে নির্বাচনী আমেজ, ছবি: বার্তা২৪

চায়ের দোকানেও ফিরতে শুরু করেছে নির্বাচনী আমেজ, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সরব হয়ে উঠেছে বগুড়া-৩ (দুপচাঁচিয়া-আদমদীঘি) আসনের ভোটার ও কর্মী সমর্থকরা। আনন্দ উল্লাস করছে ধানের শীষের পক্ষের কর্মী ও সমর্থকরা। ঝিমিয়ে পড়া নির্বাচনী আলোচনা মুহূর্তের মধ্যে চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। হাড় কাঁপানো শীতের মধ্যে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা শুরু হয়েছে জোরেশোরে। হারিয়ে যাওয়া ধানের শীষ খুঁজে পেয়েছে বিএনপি ভক্ত ও কর্মীরা। ধানের শীষ ফিরে আসায় অন্য প্রার্থীরাও নড়ে চড়ে বসেছে।

বৃহস্পতিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলের পর থেকে নির্বাচনী এলাকার সর্বত্র পৌঁছে যায় ধানের শীষ ফিরে আসার খবর। চাঙ্গা হতে থাকে ঝিমিয়ে পড়া কর্মীরা। সত্যতা যাচাইয়ের জন্য এলাকার লোকজন বিভিন্ন সংবাদকর্মী ছাড়াও দলের নেতাদের কাছে একের পর এক ফোন করে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য। দিনভর মাঠে ঘাটে কাজ করা মানুষ গুলো সন্ধ্যার পর বসে পড়ে টেলিভিশনের সামনে।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে সাড়ে ১০ টায় দুপচাচিয়া উপজেলার আমষট্ট গ্রামের রাধাকান্ত মোবাইল ফোনে জানান, বিকেল থেকে লোক মুখে শুনেছেন বগুড়া-৩ আসনে ধানের শীষ মার্কা ফিরে এসেছে। কিন্তু নিজ চোখে দেখে নিশ্চিত হওয়ার জন্য টেলিভিশনের সামনে বসেছেন। একই গ্রামের বেলাল হোসেন বলেন, গত দুই সপ্তাহ যাবত শুনছি একবার মোহিত এবং তার ভাবী মাছুদা। সব দল এলাকায় মাইকিং, পোস্টারিং করলেও ধানের শীষের খবর নাই। বুধবার পর্যন্ত আলোচনা হয়েছে লাঙ্গল এবারও ফাকা ফিল্ডে গোল দিবে।

গত ১৭ ডিসেম্বর (সোমবার) সোমবার সুপ্রিমকোটের আপিল বিভাগ বগুড়া-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী আদমদীঘি উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মহিত তালুকদারের মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণা করে। আইনি জটিলতার কারণে এই আসনে ধানের শীষ প্রতীক শূন্য হওয়ার কারণে হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন করেন মাছুদা মোমিন তালুকদার। সেই রিট পিটিশনে বৃহস্পতিবার দুপুরে লীভ-টু আপীলে মহিত তালুকদারের ভাবী মাছুদা মোমিন তালুকদারকে ধানের শীষ প্রতীক প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়। আর এই খবর ফোনে ফোনে বিকেলের মধ্যে পৌঁছে যায় নির্বাচনী এলাকার সর্বত্র। এর আগে বিএনপির পক্ষ থেকে নির্বাচনে অংশ গ্রহণের জন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ১৬ (২) অনুচ্ছেদের বিধানমতে মাছুদা মোমিনকে বগুড়া-৩ সংসদীয় আসনে চূড়ান্ত মনোনয়ন প্রদান পূর্বক ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হলেও গত ৯ ডিসেম্বর হাইকোর্টের রিট পিটিশন নং-১৫৬২৫/১৮ সূত্রে হাইকোর্টের আদেশ প্রদান করেন যে, উপজেলা চেয়ারম্যান/ পৌরসভার মেয়রগণ পদত্যাগ না করলেও সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। সেই প্রেক্ষিতে বগুড়া জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার নিকট বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত একটি আবেদনে অনুরোধ করা হয় যে, মাছুদা মোমিন এর মনোনয়ন বাতিল পূর্বক বিএনপির বৈধ প্রার্থী আব্দুল মহিত তালুকদার কে চূড়ান্ত মনোনয়ন প্রদান পূর্বক ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু গত ১২ ডিসেম্বর মঙ্গলবার চেম্বার বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দীকির আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে এ বিষয়ে শুনানির জন্য পুর্নাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন। ফলে এই আসনে ধানের শীষ প্রতীকের শূন্যতা দেখা দেয়। আর একারণে নির্বাচনী এলাকায় ধানের শীষের পক্ষে আনুষ্ঠানিক কোন প্রচার প্রচারণা করা যায়নি। ফলে নেতাকর্মী ছাড়াও ধানের শীষের ভোটারদের মাঝে চরম হতাশা চলে আসে।

১৯৯১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত বগুড়া-০৩ আসনটি ছিল বিএনপির দখলে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিএনপি অংশ না নেয়ায় বিনা ভোটে নির্বাচিত হন জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ্যাড. নুরুল ইসলাম তালুকদার। এবারেও তিনি মহাজোট মনোনীত প্রার্থী। বিএনপি-জামায়াত অধ্যুষিত এই আসনে আওয়ামী লীগের অবস্থান বেশ ভাল। কিন্তু মহাজোট থেকে আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়া এবং বর্তমান সাংসদের সাথে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্পর্ক ভাল না থাকায় আওয়ামী লীগ এখনও তার পক্ষে প্রচারে নামেনি। একারণে এই আসনে ধানের শীষের বিজয় অনেকটা নিশ্চিত বলে দাবী করেন মাজিন্দা গ্রামের বাসিন্দা জোবায়ের হাসান। তার সাথে একমত পোষণ করে আদমদীঘি উপজেলার শিবপুর গ্রামের শামিম হোসেন বলেন, নৌকা মার্কা না থাকায় ভোটের দিন অনেকেই ভোটকেন্দ্রে যাবেন না।

আদমদীঘি উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মহিত তালুকদার বার্তা ২৪কে বলেন, ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে এই আসনে আর কোন জটিলতা নেই। উচ্চ আদালতের আদেশ নিয়ে তারা এখন রিটার্নিং অফিসারের কাছে প্রতীক বরাদ্দের জন্য আবেদন করবেন। প্রতীক বরাদ্দ হলেই শনিবার (২২ডিসেম্বর) থেকে পুরোদমে ধানের শীষের প্রচার চালাবেন।

   

জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে প্রচারণা করার দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফয়সাল দিদার দিপুকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকালে নির্বাচনী আচরণবিধি দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে এ জরিমানা করেন।

ফয়সাল দিদার দিপু জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকালে চেয়ারম্যান প্রার্থী ফসয়াল দিদার দিপু জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে তার সমর্থকদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। এসময়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে সত্যতা পেয়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।জরিমানার টাকা পরিশোধ না করায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ আটক করে রেখেছেন দিপুকে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি আমিনুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কল রিসিভ করেননি।

এবিষয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নুরই আলম সিদ্দিকী বলেন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে জীবন্ত ঘোড়া দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করছিলেন। সেটির খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পেয়ে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা পরিশোধ না করলে অনাদায়ে এক মাসের জেল দেওয়া হবে।

;

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর দুই কর্মীকে জরিমানা

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম উদ্দিন মুহুরীর দুই কর্মীকে জরিমানা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী হাকিম মো. মেজবাহ উদ্দিন জাফতনগর ইউনিয়নে তাদের জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার জাফতনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করে চেয়ারম্যান প্রার্থী নাজিম মুহুরীর পক্ষে মিনি ট্রাক ও মাইক্রোবাস সহযোগে শোডাউন এবং দুপুর ২টার আগেই মাইক বাজিয়ে প্রচারণা করার অপরাধে মো. জাহের বিন সাব্বির ও মো. মিনহাজ নামের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গে তাৎক্ষণিক ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘দণ্ডের অর্থ আদায় করা হয়। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের স্বার্থে মোবাইল কোর্ট চলমান থাকবে।’

;

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

প্রার্থী সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবিব খান (অব.) বলেছেন, নির্বাচনে কোনো প্রার্থী যদি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা কোনো ঝামেলা করার চেষ্টা করে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না। প্রার্থীকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্ঠপোষকদেরও ছাড় দেওয়া হবে না। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা ১১ টায় যশোর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীগণের সঙ্গে আচরণবিধি ও অন্যান্য বিষয় সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠান শেষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদরা ভোটারদের কাছে যেতে পারছেন। আর এ যাওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছে নির্বাচন কমিশন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ এবং উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর হয়েছে। সামনের নির্বাচনগুলো আরও ভালো হবে।

নির্বাচন কমিশনার বলেন, এই কমিশন সাংবাদিকদের সুরক্ষায় আইন করেছে। নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার সময় কেউ যদি সাংবাদিকদের আহত কিংবা ক্যামেরা ভাঙচুর করে তাহলে তার শাস্তি হবে। তবে, নির্বাচনের সময় কিছু মৌসুমি সাংবাদিক হাজির হয়। তারা কারো পক্ষে, আবার কারো বিপক্ষে প্রচার-অপপ্রচার করে। এ বিষয়টির প্রতিও আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি নির্বাচন সংশ্লিষ্টদের প্রেসক্লাবের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সাংবাদিকদের পাস দেয়ার নির্দেশনা দেন।

উপজেলা নির্বাচনে এমপিদের ভূমিকার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান বলেন, এমপিরা কেবলমাত্র ভোট দিতে পারবেন। তারা কোনো প্রার্থীর পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবেন না।

প্রথম ধাপের নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সারাদেশে গড়ে ৩৬ শতাংশ ভোটার এসেছে। এটিকে কম বলবো না। ধান কাটা মৌসুম, গরম ও ভোটারদের প্রার্থী দেখে পছন্দ হয়নি বলেই ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কমেছে। তবে, এ অবস্থা উন্নতির দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এক সময় বিশ্বে রোল মডেল হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

আরও উপস্থিত ছিলেন, যশোরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, যশোর নির্বাচন অফিসার আনিছুর রহমান প্রমুখ।

;

৩০ উপজেলায় ব্যালট যাবে ভোটের একদিন আগে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ১৬ জেলার ৩০ উপজেলায় আগের দিন ৬১৫ কেন্দ্রে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। অন্যান্য স্থানে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ২১ মে অনুষ্ঠেয় ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ উপজেলার ৬১৫টি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার সাথে ভোটগ্রহণের পূর্বের দিন ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনি মালামালের সাথে ব্যালট পেপার প্রেরণের জন্য নির্বাচন কমিশন অনুমতি প্রদান করেছেন।

সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

যেসব উপজেলায় আগের দিন ব্যালট যাবে সেগুলো হলো- কুড়িগ্রাম সদর, উলিপুর, অষ্টগ্রাম, গাইবান্ধা সদর, শিবগঞ্জ, মুলাদী, হিজলা, কুমারখালী, ভোলা সদর, দৌলতখান, মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, ধর্মপাশা, তাহিরপুর, জামালগঞ্জ, বিশ্বম্ভরপুর, বাহুবল, নবীগঞ্জ, খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, পানছড়ি, লামা, নাইক্ষ্যংছড়ি, বিলাইছড়ি, রাজস্থলি, কাপ্তাই, লালমনিরহাট সদর ও সুন্দরগঞ্জ।

;