সালমানের নায়িকারা যা বলছেন..



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
সালমান শাহ; ইনসেটে মৌসুমী, শাবনূর এবং শাবনাজ

সালমান শাহ; ইনসেটে মৌসুমী, শাবনূর এবং শাবনাজ

  • Font increase
  • Font Decrease

সালমান শাহ, তরুণদের জয়গানের নায়ক।

জন্মনাম শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন।

মাত্র চার বছরের ক্যারিয়ার, করে ফেলেছেন ২৭টি চলচ্চিত্র।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228240769.jpg

‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ দেখিয়ে শুরু, ‘বুকের ভিতর আগুন’ দেখিয়ে শেষ।

এতগুলো চলচ্চিত্রে সালমানের নায়িকা ছিলেন মাত্র আটজন।

একনজরেঃ

  • মৌসুমী- চারটি চলচ্চিত্রে
  • শাবনূর- চোদ্দটি চলচ্চিত্রে
  • লিমা- দুইটি চলচ্চিত্রে
  • শাবনাজ- তিনটি চলচ্চিত্রে
  • শাহনাজ- একটি চলচ্চিত্রে
  • বৃষ্টি- একটি চলচ্চিত্রে
  • শিল্পি- একটি চলচ্চিত্রে
  • শ্যামা- একটি চলচ্চিত্রে

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228294210.jpg

নায়িকাদের মধ্যে প্রায় সবাই-ই বিভিন্ন সময় কথা বলেছেন সালমান শাহ বিষয়ে।

এদের মধ্যে তিনজনের কিছু কথা পড়ে ফেলা যাক।

মৌসুমীঃ

সালমান শুধু একজন অভিনেতাই ছিলো না, সে ছিলো আমার শৈশব, কৈশোরের বন্ধু। একসাথে পথ চলা ছোটবেলা থেকেই। মাঝপথে বিরতির পর সোহানুর রহমান সোহান স্যারের ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ ছবির মাধ্যমে আমাদের বন্ধুত্ব আবার নতুন করে শুরু হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228327446.jpg

যদিও মাত্র চারটি ছবিতে আমি সালমানের সঙ্গে কাজ করেছি, কিন্তু আমার প্রকৃত বন্ধু ছিলো সে। হয়তো কোনো এক অজানা কারণে ওর সঙ্গে আমার আর বেশি ছবি করা হয়নি। তারপরও আমাদের বন্ধুত্ব এতটুকু কমেনি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228351968.jpg

আজও আমি যখন 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত', 'অন্তরে অন্তরে' ছবির কোনো গান টিভিতে দেখি, মনের অজান্তেই চোখের সামনে ভিড় করে সেই সময়ের স্মৃতি। আজ এতটা বছর পরও তাকে ভুলে যাওয়া সম্ভব হয়নি। হয়তো কখনও পারবো না তাকে ভুলে যেতে।

শাবনূরঃ

সালমান শাহ আমার খুব প্রিয় ছিলো। সে আমাকে পিচ্চি বলে ডাকতো। আমি তো তখন অনেক ছোট ছিলাম। সালমান বলতো- এই পিচ্চি এদিক আয়। আমার তো কোনো বোন নেই। এই পিচ্চি তুই আমার ছোট বোন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228384952.jpg

আমি ও সালমান দুজনেই শুটিং করার ফাঁকে দুষ্টুমী করতাম। শুধু আমার সঙ্গেই নয়, সবার সঙ্গেই ও খুব বন্ধুভাবাপন্ন ছিলো। আর্টিস্ট-ডিরেক্টরদের সঙ্গে কীভাবে কাজ করতে হবে তা বুঝতো, তাদের সঙ্গে ভালোভাবে মিশতো। ও অনেক মজার মানুষ ছিলো। এমনও হতো, মজা করতে করতে কখন যে শুটিং শেষ হয়ে যেতো, টেরও পেতাম না।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228440597.jpg

একদিন আমার মন ভীষণ খারাপ ছিলো। গোমড়া মুখে সেটে বসে ছিলাম। সালমান জানতে চাইলো, কী হয়েছে? আমি যখন কৌশলে এড়িয়ে গেলাম, ও বুঝতে পারলো মন খারাপের কারণ বলতে চাচ্ছি না।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228476225.jpg

এরপর শুরু হলো ওর পাগলামি। আমাকে নানা ধরনের গল্প আর এমনভাবে অঙ্গভঙ্গি করেছে, যা দেখে না হেসে পারলাম না। এখনও মন খারাপ হলে সালমানের কথা মনে পড়ে- এই বুঝি সালমান এসে মনটা ভালো করে দেবে। কিন্তু এখন আর মন ভালো করতে কেউ আসে না।

শাবনাজঃ

সালমানের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা অন্যরকম ছিলো। সহকর্মী ছাড়াও আমাকে সে বড় ভাইয়ের স্ত্রী হিসেবে সম্মান করতো। 'ভাবি' সম্বোধনে মিষ্টি মধুর তার ডাক আজও কানে বাজে। একসঙ্গে কাজ করতে করতে বন্ধুত্ব হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536233069055.jpg

সারাক্ষণ ও দুষ্টুমিতে মেতে থাকতো। দেশের বাইরে গেলে আমার জন্য তার উপহার আনা চাই-ই চাই। নাঈমকে বেশ পছন্দ করতো। আমি উপহার পেলে নাঈমও পেতো। তার সঙ্গে অনেক শেয়ারিংও ছিলো। চলচ্চিত্র একটা পরিবার। পরিবারের সদস্যরা যেমন সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করেন, তেমনি আমরাও করতাম। কোনো কিছু খেলে ভাগাভাগি করে খেতাম- এসব এখন শুধুই স্মৃতি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228527077.jpg

শিল্পী হিসেবেও সালমান ছিলো অসাধারণ। অতি অল্প সময়ে চলচ্চিত্রাঙ্গনকে অনেক কিছু দিয়েছে সে। সবার বিপদে-আপদেও এগিয়ে আসতো। চলচ্চিত্রে আমরা একটা পরিবর্তন এনেছিলাম। সালমান আরও অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গেছে। আমি চলচ্চিত্রাঙ্গন থেকে বিদায় নিলাম। সালমানও চলে গেলো। তৈরি হলো এক ধরনের শূন্যতা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/06/1536228609055.jpg

আজ, ৬ সেপ্টেম্বর।

বাংলা চলচ্চিত্রের এই ধূমকেতুর ২২ তম মৃত্যুবার্ষিকী।

তার সঙ্গীরা অনেকেই বয়স গুণছেন, কেউ কেউ চলচ্চিত্রপাড়া ছেড়েও গেছেন; তবুও থেকে গেছেন সালমান।

থাকবেনও আজীবন, হৃদয় গহীনে।

   

২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস ঘোষণা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএফডিসিতে সাংবাদিকদের উপর সংঘবদ্ধ হামলার প্রতিবাদে বুধবার (২৪ এপ্রিল) মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনসহ বিনোদন সাংবাদিকেরা। এ সময় ২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস বলে ঘোষণা দেন তারা।

এদিকে, রাতে সাংবাদিক ও শিল্পী সমিতি মিলে গঠিত তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্তে শিল্পী সমিতি সাংবাদিকদের পাঁচ দফা দাবির চারটিই মেনে নেন। তবে জয় চৌধুরীকে দুই বছরের জন্য সমিতি থেকে বহিষ্কারের দাবি না মেনে এক মাসের জন্য নিষিদ্ধসহ সবার সামনে দুঃখ প্রকাশ করতে বলা হয়। কিন্তু জয় চৌধুরী দুঃখ প্রকাশ না করে ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করলে বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন সাংবাদিকরা।

বুধবার দুপুরে এফডিসির গেটে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে ঘটনার সাথে যুক্তদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়। সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, এফডিসিতে চিত্রনায়ক জয় চৌধুরী, অভিনেতা শিবা শানু ও খলনায়ক আলেকজান্ডার ব্রো এর নেতৃত্বে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে তা পূর্ব পরিকল্পিত ও হত্যাচেষ্টার ঘটনা।

মানববন্ধনের পর সাংবাদিকরা এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর স্মারকলিপি দিয়ে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবী জানান।

এই ঘটনায় বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা জয় চৌধুরীকে আজীবনের জন্য এফডিসিতে অবাঞ্চিত ঘোষণা করার পাশাপাশি ২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস বলে ঘোষণা দেন।

;

সুচিত্রা সেন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের থিম সং-এ কাজী মুস্তা



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা

নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা

  • Font increase
  • Font Decrease

সদ্য শেষ হলো প্রথমবারের মতো আয়োজিত বাংলা সিনেমার মহানায়িকা ‘সুচিত্রা সেন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এন্ড অ্যাওয়ার্ডস’-এর আসর। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে আয়োজিত দুদিনব্যাপী এই আয়োজনে হাজির হন বাংলাদেশ, ভারত ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র তারকা, প্রযোজক, পরিচালক ও সিনেমাপ্রেমীরা।

এই সম্মানজনক ও বড় পরিসরের আয়োজনের থিম সং-এর কোরিওগ্রাফি এবং পারফর্ম করেছেন বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মেধাবী নৃত্যশিল্পী কাজী মুস্তা। সাড়ে ৫ মিনিটের এই গানে যুক্তরাষ্ট্রের দারুণ বেশ কয়েকটি লোকেশনে বেশ কয়েকটি পোশাক পরিবর্তন করে নৃত্য পরিবেশন করেছেন এই নৃত্যশিল্পী। সঙ্গে ছিলেন তার সহশিল্পীরা।

থিম সঙের দৃশ্যে সহশিল্পীদের সঙ্গে কাজী মুস্তা

কাজী মুস্তা বাংলাদেশের স্বনামধণ্য নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কবিরুল ইসলাম রতনের ছাত্র। তবে পড়াশুনা ও পরবর্তীতে পেশাগত কারণে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কেই অবস্থান করছেন। হাজার ব্যস্ততার মাঝেও নাচকে তিনি ভুলে যাননি। যুক্তরাষ্ট্রের বাঙালি কমিউনিটির নানা আয়োজনে তিনি নৃত্য পরিবেশনের জন্য ডাক পেয়ে থাকেন। ফলে নিয়মিতই তাকে নানা আয়োজনে নাচতে দেখা যায়।

নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা

থিম সঙে কাজ করা প্রসঙ্গে কাজী মুস্তা বলেন, ‘এটা অবশ্যই একজন শিল্পীর জন্য সম্মানের। সুচিত্রা সেনের ভক্ত নন এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না। তিনি বাংলা সিনেমাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বমহিমায় উদ্ভাসিত করেছেন। সেই মহানায়িকার নামে প্রথমবার চলচ্চিত্র উৎসব হলো, তাও আবার যুক্তরাষ্ট্রের মতো উন্নত বিশ্বে। সেখানে থিম সং-এ নিজের আর্টকে প্রকাশ করতে পেরে আমি গর্বিত। আয়োজকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, তারা সুযোগটা আমাকে দিয়েছেন বলে।’

জনপ্রিয় মডেল ও নৃত্যশিল্পী সাদিয়া ইসলাম মৌয়ের সঙ্গে কাজী মুস্তা

‘সুচিত্রা সেন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল এন্ড অ্যাওয়ার্ডস’-এর থিম সঙের সুর ও সঙ্গীতায়োজনের জন্য রাজর্ষী শীল। ভিডিও পরিচালনা করেছেন সৈয়দ ইমন।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে থেকে এই উৎসবে যোগ দিতে নিউইয়র্ক গিয়েছিলেন চিত্রনায়ক ও সাংসদ ফেরদৌস আহমেদ, চিত্রনায়িকা তমা মির্জা, সোহানা সাবা, ফ্যাশন ডিজাইনার পিয়াল হোসেনসহ আরও বেশ ক’জন তারকা। কলকাতা থেকে উপস্থিত হন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর মতো তারকা।

নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা

 

;

শাকিব খান বুবলীর প্রথম স্বামী নন, আগের ঘরে রয়েছে মেয়েও!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
(বাঁমে) শবনম বুবলী, শাকিব খান ও বুবলীর সঙ্গে বীর (ডানে)

(বাঁমে) শবনম বুবলী, শাকিব খান ও বুবলীর সঙ্গে বীর (ডানে)

  • Font increase
  • Font Decrease

কারণে-অকারণে সারা বছরই আলোচনায় থাকেন ঢালিউডের তিন তারকা শাকিব খান, অপু বিশ^াস আর শবনম বুবলী। বিশেষ করে ব্যক্তিজীবন নিয়ে কাঁদা ছোড়াছুড়ির জন্যই বেশি আলোচনা-সমালোচনার মুখে পড়তে হয় তাদের।

ঈদের আগে থেকেই টানা আলোচনায় অপু আর বুবলী। বিশেষ করে ঈদের একাধিক শোতে অপু ও বুবলী একে অপরের মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন কড়াভাবে।

সেই আলোচনা-সমালোচনার রেশ কাটতে না কাটতেই প্রকাশ্যে এলো শবনম বুবলীকে নিয়ে নতুন তথ্য। তাও আবার যেনতেন খবর না, এ যেন কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে শাপ বের হওয়ার মতো খবর।

বুবলী ও সুরুজ বাঙালি

সম্প্রতি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল এটিএন নিউজকে সাক্ষাৎকার দেন ঢাকাই সিনেমার প্রবীণ কৌতুক অভিনেতা সুরুজ বাঙালি। সেখানেই তিনি বুবলীর জীবনের এক অজানা অধ্যায়ের কথা বলেন। সুরুজের দাবী, শাকিব খানই বুবলীর প্রথম স্বামী নন। তার আগেই বুবলীর আরও একটি বিয়ে ছিল। শুধু তাই নয়, সেই ঘরে নাকি বুবলীর একটি কন্যা সন্তানও রয়েছে!

সুরুজের ভাষ্য, বুবলীকে সংবাদ পাঠিকা থেকে সিনেমায় সুযোগ দেন শাকিব খান। শাকিবের জন্যই সে এতোদূর উঠেছে। শাকিবের সঙ্গে ১০টি ছবি করেছে। শাকিব ছাড়া বুবলী কিছুই না। শাকিব খান সহজ সরল বলে তাকে সুন্দর একটি জায়গায় নিয়ে এসেছিল। কিন্তু সে কোনদিন জানতো না যে বুবলীর আগে একটি বিয়ে ছিল। যখন জানতে পেরেছে তখন থেকে বুবলীকে এড়িয়ে চলছে। তবে বীর যেহেতু তার নিজের সন্তান, তাই বীরকে সে ফেলে দিতে পারে না। তার বর্তমান ভবিষ্যৎ সবকিছুর দায়িত্ব শাকিব খানই পালন করছে। কিন্তু এখন সে শাকিবের ঘাড়ে বন্দুক চালাতে চাচ্ছে। বীরকে ব্যবহার করে শাকিবের ধন দৈলত সব আত্মসাৎ করার চেষ্টা করছে।’

কক্সবাজারে শবনম বুবলী ও বীর

এটিএন নিউজে এই খবর প্রকাশের পর থেকেই নতুন করে আলোচনা-সমালোচনা ঘিরে ধরেছে বুবলীকে। শাকিব খান আর অপু বিশ^াস জুটি ভেঙে যাওয়ার জন্য এখনো বুবলীকেই দায়ী করে অনেক দর্শক। তারা এই খবরে আবারও বুবলীকে নানাভাবে সমালোচনা করছে।

তবে বুবলীর ভক্তরাও দাঁড়িয়েছেন নায়িকার পাশে। তারা বলছে, বুবলীর যদি সত্যি বিয়ে থেকে থাকে তাহলে সেই স্বামী ও সন্তানকে সামনে আনা হোক। নয়ত অযথা একজন জনপ্রিয় তারকার নামে এমন খবর প্রকাশ করা অনুচিত।

বুবলী বর্তমানে সিয়াম আহমেদের কামব্যাক সিনেমা ‘জংলি’তে অভিনয় নিয়ে ব্যস্ত

 

;

মানসম্মত কাজে আগ্রহী মডেল আইরিন



নিউজ ডেস্ক
মানসম্মত কাজে আগ্রহী মডেল আইরিন

মানসম্মত কাজে আগ্রহী মডেল আইরিন

  • Font increase
  • Font Decrease

নাটোরের মেয়ে আইরিন। পুরো নাম আইরিন সুলতানা । কলেজে ওঠার পর হঠাৎ শখ হয় শোবিজে মডেল হিসেবে নাম লেখাবেন। তবে তখনই ভাবেননি যে, প্রতিনিয়ত একটা সময় ক্যামেরার সামনে থাকতে হবে। সেই ২০১৪ সালের কথা । কলেজে পড়া অবস্থায় শখের বসেই প্যারাসুট এডভান্স বেলিফুল স্টাইলিশ হেয়ার অফ দ্যা ক্যাম্পাস নামে এক প্রতিযোগিতায় নাম লেখান আইরিন। এরপর সাড়াও পান।সেখানে দ্যা মোস্ট বিউটিফুল হেয়ার অফ দ্যা ক্যাম্পাস এর পুরস্কার জিতে নেন।


এরপর দুয়ার খোলে বিজ্ঞাপন জগতের । মডেল হিসেবে প্যারাসুট এর একটা বিজ্ঞাপন করেন আইরিন। এরপর বিরতি । কিন্তু কেনো ? এর জবাবে আইরিন বলেন, পড়াশুনার জন্য মূলত মিডিয়া থেকে পুরোপুরি দূরে ছিলাম প্রায় ছয় বছর। ঢাকায় মাস্টার্স করতে আসার সুবাদে আবার টুকটাক শখের বসেই কাজ শুরু করা।


অভিনয় এর প্রতি আগ্রহ থেকে প্রাচ্যনাট থিয়েটার স্কুলে ভর্তি হয়ে ছয় মাসের কোর্স সম্পন্ন করেছি। ফ্যাশন মডেল হিসেবে নিয়মিত প্রথম আলোর ফ্যাশন পাতা নকশাতে মডেল হিসেবে কাজ করা হয়।

এছাড়া বিটলস ক্যাফে( বিজ্ঞাপন), স্বপ্ন মশারী(বিজ্ঞাপন), কিয়াম এভি, কিয়াম কুকিং শো ( হোস্ট)- ডিরেক্টর ইমন খানের নির্দেশনায় বেশ কিছু কাজ করা হয়। এছাড়া নিমন মোর্শেদ ও তৌফিক অংকুরের কাজও করা হয়।


সামনে নাটক নাকি চলচ্চিত্র কিসে আগ্রহ বেশি জানতে চাইলে জবাবে আইরিন বলেন, যেখানেই ভালো চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ আছে সেখানেই অভিনয় করতে চাই। হোক সেটা নাটক, সিনেমা কিংবা বিজ্ঞাপন। তবে চলচ্চিত্র যেহেতু বেশ বড় একটা ধাপ, তাই সেদিকে একটু ধীরে ধীরেই এগুতে চাই। কোয়ান্টিটি থেকে কোয়ালিটি আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই বেছে বেছে কাজ করতে শুরু থেকেই পছন্দ করি আমি ।

ঢাকার লালমাটিয়া সরকারি মহিলা কলেজ থেকে মাস্টার্স করেছেন আইরিন । সামনে বুঝে শুনে ভালো কিছু কাজ দর্শকদের উপহার দিতে চান তিনি।

;