বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে সকলের শীর্ষে রয়েছে দীপিকা পাড়ুকোনের নামটি। তার জনপ্রিয়তা এতোটাই বেশি যে, অভিনেতাদের থেকেও বেশি পারিশ্রমিক দেওয়া হয় বলিউডের এই অভিনেত্রীকে।
শুধু বলিউড ইন্ডাস্ট্রি নয়, হলিউড ইন্ডাস্ট্রিতেও বাজিমাত করেছেন দীপিকা পাড়ুকোন।
এদিকে, প্রায় সময় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের লালগালিচায় হাঁটতে দেখা যায় দীপিকা পাড়ুকোনকে। যেখানে নানা রঙের, নানা ঢঙের পোশাক এবং ভিন্ন সাজে সেজে সকলের মন জয় করে নিয়েছেন এই তারকা। এর সুবাদে ফ্যাশন দুনিয়াতেও বাজিমাত করেছেন তিনি।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে একটি ফটোশুটের বেশ কয়েকটি ছবি শেয়ার করেছেন দীপিকা পাড়ুকোন। যেখানে বলিউডের এই অভিনেত্রীর পরনে দেখা যাচ্ছে- সাদা টি-শার্ট। রূপালি প্যান্ট ও জুতা। সেই সঙ্গে কানে পরেছেন হীরের দুল। এর ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন- ‘অতিরিক্ত ব্লিং বলে কিছু হয় না।’ ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার পর থেকে সেটিতে বয়ে যেতে থাকে লাইক ও কমেন্টের বন্যা। এমনকি দীপিকার ক্যাপশনের জবাব দিয়ে স্বামী রণবীর সিং মন্তব্য করে লিখেছেন- ‘ভালোই প্রশিক্ষণ দিয়েছি! কি দারুণ সিন্ধি বউ তুমি।’
দীপিকা পাড়ুকোন কিছুদিন আগে মেঘনা গুলজারের পরিচালনায় ‘ছাপ্পাক’ ছবির কাজ শেষ করেছেন। এতে তাকে দেখা যাবে এসিড আক্রান্ত লক্ষ্মী আগারওয়ালের চরিত্রে।
এদিকে কবির খানের ‘৮৩’ ছবিটিও আছে দীপিকার হাতে। এতে কপিল দেবের স্ত্রী রোমি ভাটিয়ার ভূমিকায় বড় পর্দায় হাজির হবেন তিনি। এর মাধ্যমে বিয়ের পর প্রথমবার রণবীর সিংয়ের সঙ্গে পর্দা ভাগাভাগি করেছেন ৩৩ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী।
নাটক, বিজ্ঞাপন ও ওয়েব প্ল্যাটফর্মে দারুণ সফল মেহজাবীন চৌধুরী। তবে বড়পর্দায় প্রিয় অভিনেত্রীকে দেখার আগ্রহ ভক্তদের দীর্ঘদিনের।
এ বছরই সেই অপেক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে। এরইমধ্যে জানা গেছে, বড়পর্দার জন্য করা মেহজাবীনের প্রথম চলচ্চিত্র ‘সাবা’।
এবার নিজের জন্মদিনেই সিনেমা হলের জন্য করা দ্বিতীয় সিনেমার ঘোষণা দিলেন এই জনপ্রিয় তারকা! শঙ্খ দাশগুপ্তের পরিচালনায় এবার বড় পর্দায় ‘প্রিয় মালতী’ হয়ে হাজির হবেন মেহজাবীন চৌধুরী। ফ্রেম পার সেকেন্ড ও চরকির যৌথ প্রযোজনায় সিনেমাটি এ বছরের কোনো একটা সময় মুক্তি দেয়া হবে সিনেমা হলে।
গত ১৯ এপ্রিল অর্থাৎ মেহজাবীনের জন্মদিনেই ঢাকার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে জমকালো এক আয়োজনের মধ্যে দিয়ে সিনেমাটির ঘোষণা দেয়া হয়।
মেহজাবীন চৌধুরী বলেন, ‘জন্মদিনে সিনেমার ঘোষণাতা আমার জন্য খুব স্পেশাল। এই সিনেমায় দর্শক ভিন্ন এক মেহজাবীনকে দেখতে পাবে। এমন একটা টিমের সাথে কাজ করতে পেরে নিজেকে সত্যিই ভাগ্যবান মনে হচ্ছে।’
প্রথমেই মঞ্চে আসেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও নুসরাত ইমরোজ তিশা দম্পতি। মেহজাবীনকে নিয়ে দেন মজার কিছু তথ্য। তিশা বলেন, ‘মেহজাবীন তার জেনারেশনের সবচেয়ে পাওয়ারফুল অভিনেত্রী। সে একইসঙ্গে দারুণ গোছানো একজন মানুষ। সে আমার বোনের মতো, কারণ আমার কোন আপন বোন নেই।’
এরপর মঞ্চে আসেন আশফাক নিপুন ও এলিটা করিম দম্পতি। তারাও জানান মেহজাবীনকে নিয়ে মজার কিছু তথ্য। আশফাক নিপুন বলনে, ‘মেহজাবীন অভিনয়ে নিজেকে যেভাবে গড়েছেন সেটা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে।’
ফ্রেম পার সেকেন্ড-এর প্রযোজক আদনান আল রাজীব বলেন, ‘‘প্রিয় মালতী’র গল্পটা একদম ইউনিক। এই গল্পটা শঙ্খ (পরিচালক) যখন আমাদের সাথে শেয়ার করে তখনই সবাই পছন্দ করি। এমন গল্প আমরা কখনও দেখিনি। সেই সাথে মেহজাবীন এই সিনেমার সাথে যুক্ত হওয়াতে এই সিনেমায় অন্য একটা মাত্রা যোগ হয়েছে।’
চরকির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেদওয়ান রনি বলেন, ‘এই সিনেমার সাথে থাকতে পারাটা আমার জন্য খুব ইমোশনের। কাছের মানুষজন নিয়ে একটা সিনেমা নির্মাণ করার আনন্দটা ভাষার প্রকাশ করার না। গুণী পরিচালক, গুনী অভিনেত্রীসহ দুর্দান্ত একটা টিম এই সিনেমার সাথে যুক্ত হয়েছে। সিনেমা হলে দর্শকের কাছ পর্যন্ত পৌঁছানোটা এখন আমাদের অপেক্ষা।’
পরিচালক শঙ্খ দাশগুপ্ত বলেন, ‘‘ফিল্ম মেকিংটা আমার কাছে সব সময় কষ্টের কাজ মনে হয়। তবে ‘প্রিয় মালতী’ কাজটা আমার জন্য একদম সহজ করে দিয়েছে দুই প্রযোজক। আমি শুধু নির্মাণ ও গল্প নিয়েই ভেবেছি। সেই সাথে যাদেরকে কাস্ট হিসেবে চিন্তা করেছি তাদেরকে সাথে পেয়েছি।’
মেহজাবীন এর সাথে এই সিনেমায় অভিনয় করেছেন নাদের চৌধুরী, শাহজাহান সম্রাট, রিজভী রিজুসহ আরও অনেকে। গত বছরের সেপ্টম্বর-অক্টোবরের দিকে হয়েছে এই সিনেমার শ্যুট। ঢাকা-বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ধারণ করা হয়েছে দৃশ্য।
সিনেমা ঘোষণার পাশাপাশি কেক কেটেও উদযাপন করা হয় মেহজাবীনের জন্মদিন। এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, নুসরাত ইমরোজ তিশা,আশফাক নিপুন, এলিটা করিম, মোস্তফা মন্ওয়ার, জেফার রহমান, রাকা নওশীন নাওয়ার সহ আরও অনেকে। সেই সাথে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ, প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফিল্মি ফিচার, ফ্রেম পার সেকেন্ড ও চরকির সদস্যরা।
এক যুগ ধরে বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন নির্মাণে অনবদ্য দক্ষতা দেখিয়ে আসছেন আদনান আল রাজীব। অল্প বিস্তর যে সব ফিকশন নির্মাণ করেছেন, সেগুলোও দর্শকের দারুণ সাড়া পেয়েছে। এখন তিনি কোক স্টুডিও বাংলা সিজন থ্রি’র সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। এই সিজনের গানগুলোর ভিডিও নির্মাণের দায়িত্ব পড়েছে তার কাঁধে। এরইমধ্যে প্রথম গান ‘তাঁতি’ নির্মাণ করে কুড়িয়েছেন প্রশংসা।
এবার আদনানের কর্মযজ্ঞ পেরলো দেশের গণ্ডি। তাও কান চলচ্চিত্র উৎসবের মতো প্রখ্যাত আঙিনায়! কানের সমান্তরাল বিভাগ ‘ক্রিটিকস উইক’-এর ৬৩তম আসরে প্রতিযোগিতার জন্য নির্বাচিত হলো আদনান আল রাজীব প্রযোজিত স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘র্যাডিক্যালস’। এটি আদনানের সঙ্গে সহ-প্রযোজনা করেছেন বাংলাদেশের আরেক নির্মাতা তানভীর হোসেন। ফলে কানসৈকতে আবারও লাল-সবুজ পতাকার প্রতিনিধিরা আমন্ত্রণ পেলেন। আগামী মাসে এই আয়োজনে দুই জনই অংশ নিতে যাবেন।
‘র্যাডিক্যালস’ মূলত ফিলিপাইনের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এটি পরিচালনা করেছেন আরভিন বেলারমিনো। প্রযোজনায় ক্রিস্টিন ডে লিয়ন। আদনান আল রাজীব ও তানভীর হোসেনের সঙ্গে এটি সহ-প্রযোজনা করেছেন ডমিনিক ওয়েলিনস্কি।
কান উৎসবের সমান্তরাল বিভাগে নির্বাচিত হওয়াটা সম্মানের হিসেবে দেখছেন আদনান আল রাজীব। তিনি বলেন, ‘এই অনুভূতি বলে বোঝানোর মতো নয়। একজন প্রযোজক কিংবা নির্মাতা হিসেবে এটা অনেক বড় অর্জনের মতো। যদিও সামনে আরও অনেকটা পথ আমরা হাঁটতে চাই ছবিটি নিয়ে। যেটার শুরু মাত্র হলো।’
ফিলিপাইনের সংস্কৃতি মোরগ-নাচের একটি প্রতিযোগিতাকে ঘিরে তৈরি হয়েছে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘র্যাডিক্যালস’। এর নির্মাতা ও অভিনয়শিল্পীরা সেই দেশেরই। এতে ঢাকার দুই তরুণের ভূমিকা মূলত কী? জানতে চাইলে আদনান আল রাজীব বলেন, ‘আমাদের ভূমিকা অনেক। ছবিটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সবটা জুড়েই ছিলাম আমরা। মূলত নির্মাতার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আমরা শুরু থেকে এখনও এগিয়ে চলেছি। শুটিং শেষের পর নির্মাতা ও অভিনয়শিল্পীদের কাজ শেষ। আর আমাদের মূল কাজ শুরু সেখান থেকেই। যার শুরুটা হচ্ছে কান-এর মতো বিশ্বের সবচেয়ে বড় উৎসব থেকে, সেটাই হচ্ছে আমাদের বড় অর্জন। তবে আমাদের পরিকল্পনা আরও অনেকদূর। দেখা যাক কানে কতটা মান রাখতে পারি।’
কান উৎসবের আরেক সমান্তরাল বিভাগ ডিরেক্টর’স ফোর্টনাইটে ২০০২ সালে তারেক মাসুদের ‘মাটির ময়না’ নির্বাচিত ও পুরস্কৃত হয়। এর অনেক বছর পর ২০২১ সালে আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ সাদের ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে কানের অফিসিয়াল সিলেকশনে জায়গা করে নেয়। এটি দেখানো হয় আঁ সাঁর্তে রিগা বিভাগে।
গতকাল সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক (২০২৪-২০২৬) মেয়াদের নির্বাচন। এ মেয়াদের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা সভাপতি মিশা সওদাগর। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।
নির্বাচনে অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলের কাছে সাধারণ সম্পাদক পদে ১৬ ভোটের ব্যবধানে হেরেছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ফল ঘোষণার পরে ডিপজলকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিয়েছেন পরাজিত এই প্রার্থী।
সাংবাদিকদের নিপুণ বলেন, ‘ডিপজল ভাইয়ের বিপক্ষে মাত্র ১৬ ভোটে হারবো সেটা আমি চিন্তাও করিনি। আমি ভেবেছিলাম ডিপজল সাহেবের সঙ্গে আমি যখন দাঁড়াবো, খুব বেশি হলে ৫০ ভোট পাবো।’
এই নায়িকা বলেন, ‘আমার ২৬টা ভোট নষ্ট হয়েছে, ২০৯টি ভোট আমি পেয়েছি। যেখানে ডিপজল ভাই পেয়েছেন ২২৫টি ভোট। শিল্পী সমিতির ভাই-বোনেরা প্রমাণ করে দিয়েছেন যে, তারা আমাকে ভালোবাসেন। আমাকে এত সম্মান দেওয়ার জন্যে আমি তাদেরকে ধন্যবাদ দিতে চাই।’
নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে মন্তব্য করে নিপুণ আরও বলেন, ‘প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই ২০২৪-২৬ নির্বাচন যারা পরিচালনা করেছেন তাদের। আমার মনে হয় আমার টার্মে থেকে আমি খুব সুন্দর একটি নির্বাচন পরিচালনা করেছি।’
গতকাল শুক্রবার চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) প্রাঙ্গনে শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। চলে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। ভোটগ্রহণের পর ভোট গণনা শুরু হয় রাত আটটায়। রাতভর গণনা শেষে সকাল পৌনে ৭টার দিকে দিকে প্রাথমিকভাবে ভোট ভোটের ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু।
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা মিশা সওদাগর। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। নির্বাচনে জয়ী হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন মিশা সওদাগর।
আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সোয়া ১০টার দিকে নিজের ফেসবুক পেজে তিনটি ছবি পোস্ট করে খল অভিনেতা মিশা সওদাগর লিখেছেন, ‘আপনাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানানোর কোনো ভাষা আমার জানা নেই। আপনারা পাশে ছিলেন বিধায় এ সাফল্য অর্জন করতে পেরেছি। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিনম্র শ্রদ্ধা সম্মান। আপনাদের কাছে অনেক অনেক আমরা কৃতজ্ঞ। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।’
নির্বাচনে মিশা পেয়েছেন ২৬৫ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী মাহমুদ কলি ১৭০ ভোট পেয়ে পরাজিত। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তিনি পেয়েছে ২২৫ ভোট।। ১৭ ভোট কম পেয়ে পরাজিত হয়েছেন নিপুণ আক্তার (২০৯ ভোট)।
সহ-সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল (২৩১)।
কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন। তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)। কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০) নির্বাচিত।
গতকাল শুক্রবার চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (বিএফডিসি) প্রাঙ্গনে শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। চলে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। ভোটগ্রহণের পর ভোট গণনা শুরু হয় রাত আটটায়। রাতভর গণনা শেষে সকাল পৌনে ৭টার দিকে দিকে প্রাথমিকভাবে ভোট ভোটের ফলাফল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু।