সেটে এসে ‘বন্ড টোয়েন্টি ফাইভ’ ছবিতে অভিনয় না করার ঘোষণা দিয়েছেন গায়িকা-মডেল-অভিনেত্রী গ্রেস জনস। জেমস বন্ড সিরিজের ‘অ্যা ভিউ টু অ্যা কিল’ (১৯৮৫) ছবিতে বন্ডকন্যা হিসেবে অভিনয় করেছিলেন গ্রেস।
ইনডিপেনডেন্ট-এ দেওয়া এক প্রতিবেদনে জানা যায়- গ্রেস ধারণা করেছিলেন ‘বন্ড টোয়েন্টি ফাইভ’-এ তার চরিত্রটি ক্যামিও হলেও ড্যানিয়েল ক্রেগের সঙ্গে তাকে দেখা যাবে।
কিন্তু সেটি তো হচ্ছে না বরং সাবেক এই বন্ডকন্যার উপস্থিতিও স্বল্প সময়ের। আর এ কারণে কিছুটা হতাশ হয়েছেন গ্রেস। এরপরই ‘বন্ড টোয়েন্টি ফাইভ’-এর সেটে এসে ছবিটিতে অভিনয় না করার সিদ্ধান্ত জানান ৭১ বছর বয়সী এই তারকা।
গত জুনে জ্যামাইকায় শুরু হয়েছে ‘বন্ড টোয়েন্টি ফাইভ’ ছবির শুটিং। যেখানে পঞ্চমবারের মতো জেমস বন্ড হয়ে হাজির হতে যাচ্ছেন ড্যানিয়েল ক্রেগ।
একসময় কী অভিমান হয়েছিল কে জানে, বলেছিলেন নিজের হাতের কবজি কেটে ফেলবেন, তবুও আর জেমস বন্ড হবেন না। কিন্তু সেই অভিমান ভেঙে ‘বন্ড টোয়েন্টি ফাইভ’-এ চুক্তিবদ্ধ হয়ে যান হলিউডের জনপ্রিয় এই অভিনেতা।
‘বন্ড টোয়েন্টি ফাইভ’ পরিচালনা করার কথা ছিল প্রখ্যাত হলিউড নির্মাতা ড্যানি বয়েলের। প্রযোজকদের সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তিনি এই ছবি থেকে বেরিয়ে যান। এ কারণে পিছিয়ে পড়েছিল শুটিং। এরপর নতুন পরিচালক হয়ে আসেন ক্যারি জোজি ফুকুনাগা।
ছবিটির জন্য প্রথমে নিল পারভিস ও রবার্ট ওয়েডের চিত্রনাট্য জমা দিয়েছিলেন। সেটি পছন্দ করেনি এমজিএম স্টুডিও। পরে নতুন করে চিত্রনাট্য জমা দেন স্কট জেড বার্নস।
তিন বছর পর সিনেমা থেকে দূরে ছিলেন একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদ। গত রবিবার থেকে ঢাকার মোহাম্মদপুরে শুরু হয়েছে ‘জংলি’ সিনেমার শুটিংয়ের মাধ্যমে বড়পর্দার ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালেন এই অভিনেতা।
নিজের জন্মদিনেই ‘জংলি’র ফার্স্ট লুক উন্মোচন করে সিনেমাটির ঘোষণা দেন সিয়াম। সে সময় সিনেমাটি নিয়ে খানিক ধারণা পাওয়া গেলেও এতে নায়িকা কে থাকছেন তা জানা যায়নি। তবে এবার জানা গেল, জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর সঙ্গেই ফিরতে যাচ্ছেন সিয়াম। ‘জংলি’তে সিয়ামের বিপরীতে অভিনয় করতে যাচ্ছেন বুবলী। এর আগে এই জুটি প্রথমবারের মতো অভিনয় করেন রায়হান রাফি পরিচালিত চরিকির অরিজিনাল ফিল্ম ‘টান’-এ।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আদাবরের একটি শুটিং হাউজে সিয়ামের সঙ্গে দৃশ্যধারণে অংশ নেন নায়িকা। এমনটাই জানা গেছে সংশ্লিষ্ট সূত্রে। জানা গেছে, আগামী শুক্রবার পর্যন্ত ঢাকাতে শুটিং চলবে। এরপর ২৭ এপ্রিল থেকে মানিকগঞ্জের লোকেশনে টানা শুটিং হবে।
সিনেমাটি পরিচালনা করছেন এম রাহিম, যিনি এর আগে ‘শান’ নির্মাণ করেছিলেন। সেই সিনেমার পর আবারও একসঙ্গে আসছেন এই নির্মাতা-নায়ক জুটি। এই নির্মাতা বলেন, ‘‘শান’ এর পর অনেক কাজের প্রস্তাব এলেও আমি করিনি। শানের চেয়েও ভালো কিছু নিয়ে আসতে চেয়েছি, যার কারণে এতটা সময় লেগেছে। পরিপূর্ণ বিনোদিত হবার সব এলিমেন্টস এই সিনেমাতে আছে। এখন শুধু এতটুকু বলবো, দর্শক দুর্দান্ত কিছু পাবে।’
আজাদ খানের গল্পে ‘জংলি’র চিত্রনাট্য করেছেন যৌথভাবে কলকাতার সুকৃতি সাহা ও মেহেদী হাসান। আসছে ঈদুল আজহায় সিনেমাটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। এর আগে সিয়াম আহমেদ জানিয়েছিলেন, শুটিং শুরুর প্রায় ছয় মাস আগে থেকে কাজটির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম এবং সেটা শারীরিক ও মানসিক- দুইভাবেই। দর্শকদের নতুন কিছু দেওয়ার জন্যই সময় নিচ্ছিলাম। নিজেকে প্রস্তুত করে তবেই কাজে ফিরেছি।
সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসিতে মানববন্ধন
বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বিনোদন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে গতকাল হুট করে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। এরমধ্যে চারজন গুরুতর আহত হয়ে ৪ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।
এ ঘটনার প্রতিবাদ এবং সুষ্ঠ তদন্ত ও বিচারের দাবিতে বুধবার দুপুর থেকে এফডিসির সামনে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা। এটির আয়োজক ছিল টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান এসোসিয়েশন। এসময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নব-নির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাসের সভাপতি রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তরা অবিলম্বে এ ঘটনার বিচার দাবি করেন। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিনেতা জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বো-কে সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ অন্যান্য শাস্তি নেওয়ার দাবি করেন।
বক্তরা বলেন, সাংবাদিকরা নানাক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদেরকে আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন?
এদিকে ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান।
দশ জনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে রয়েছেন লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানা শাহ, রুবেল, রত্না।
আবারও আদালতে সম্মানীত হলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। তাকে উদাহরণ বিবেচনায় অভিভাবকত্ব নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেছে। কারণ বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র মা, যিনি সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছেন। তার আগে এবং পরে এখনো কোনো নারী সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পাননি।
গত ২২ এপ্রিল নাবালক সন্তানের অভিভাবকত্ব নির্ধারণে নীতিমালা প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আগামী ৪ আগস্টের মধ্যে এই কমিটিকে নীতিমালা দাখিল করতে। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার রুলসহ এই আদেশ দেন।
অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯(খ) ধারা অনুসারে কোনো নাবালক সন্তানের বাবা জীবিত থাকা অবস্থায় অন্য কারো পক্ষে সেই নাবালকের অভিভাবক হওয়ার সুযোগ নেই। আইনটির এই ধারা সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকারের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় কেন তা সংবিধানের ২৬, ২৭ ও ২৮ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, এক রুলে তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
সেদিনের আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী সারা হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা অনেক বড় একটা অর্জন। বাংলাদেশে যদিও নারীরা সন্তানদের হেফাজত (কাস্টডি) পাচ্ছেন, তবে একটি ঘটনা ছাড়া আর কাউকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হচ্ছে না। আমাদের অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন তার সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছিলেন। এর বাইরে বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কোনো উদাহরণ নেই যে নারীরা সন্তানের অভিভাবকত্ব পাচ্ছেন।’
উচ্চ আদালতের এই রুল জারির পর ভীষণ উচ্ছ্বসিত ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ অভিনেত্রী। আজ থেকে ছয় বছর আগে (২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল) ঢাকার দ্বাদশ সহকারী জজ ও পারিবারিক আদালতের বিচারক ইসরাত জাহান একমাত্র কন্যাসন্তান মিশেল আমানি সায়রার অভিভাবকত্ব দিয়েছিলেন বাঁধনকে। তিনি বলেন, ‘আইনটা পরিবর্তনের একটা প্রক্রিয়া শুরু হলো, এটা সবচেয়ে আনন্দের। যারা আপিল করেছেন তাদের সাধুবাদ জানাই। আমার অর্জনটা শুধু আমারই থাকুক তা চাই না, আমি চাই বাংলাদেশের সব মেয়ের অধিকার থাকুক তার সন্তানের ওপর।’
বাংলাদেশের ইতিহাসে বাঁধনই প্রথম এবং একমাত্র মাছয় বছর আগে যখন কন্যা সায়রার অভিভাবকত্ব পেয়েছিলেন তখনো এই রায়ের মাহাত্ম্য পুরোপুরি বুঝতে পারেননি বাঁধন। সময়ের সঙ্গে এই রায়ের গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন তিনি। বলেন, ‘আমার পক্ষে যখন রায় এলো, তখন এর গুরুত্ব এতটা বুঝতে পারিনি। বাচ্চাটাকে কাছে রাখতে চেয়েছি, যেহেতু ওর সম্পূর্ণ ভরণ-পোষণ আমিই করতাম, আমি কেন ওর অভিভাবক হতে পারব না! বাচ্চার বাবা কোনো দায়িত্বই কখনো পালন করেননি। আদালতে সেটা প্রমাণও করতে পারেননি, তার জন্য আমাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হয়েছিল।’
অভিভাবকত্বের অধিকার আদায়ে দীর্ঘ লড়াই করেছিলেন বাঁধন। ফলে এই আইন নিয়ে তার জানাশোনা বেশ। তিনি বলেন, ‘আইনজীবী সারা হোসেন কিন্তু উল্লেখ করেছেন, সাধারণত মাকে কাস্টডি দেওয়া হয়। তবে বাবা বেঁচে থাকতে মাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হয় না। যদি বাবা না পান সে ক্ষেত্রে দাদা-চাচা, এমনকি নানা-মামারা অভিভাবকত্ব পান। অনেক পরে আসে মায়ের নাম। যে কারণে আমারটা ব্যতিক্রমী একটা রায় ছিল। আমাদের প্রচলিত আইনে একটা লুপ হোল কিন্তু আছে, মাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া যাবে, তবে যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে সেটা খুবই কঠিন। কাস্টডি আর অভিভাবকত্ব এক নয়। আমাদের আইনে বাবা ন্যাচারাল গার্ডিয়ান, অভিভাবকত্বের প্রশ্নে দূর-দূরান্ত পর্যন্ত মায়ের অস্তিত্ব নেই আসলে। এসব জায়গায় অনেক সংশোধনী আনা প্রয়োজন।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দুই তারকা মেহজাবীন চৌধুরী ও অভিনেতা সিয়াম আহমেদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, এমনটাই জানেন শোবিজ পাড়ার সকলে। কিন্তু গত ২২ এপ্রিল হঠাৎ একে-অপরের বিপক্ষে সোশ্যাল হ্যান্ডেলে পোস্ট দেন।
প্রথমে মেহজাবীন নিজের ফেসবুক আইডিতে লেখেন, ‘সিয়াম আহমেদ যেখানে থাকবে, প্লিজ আমাকে সেখানে ডাকবেন না।’
কিছুক্ষণ পর সিয়াম তার সোশ্যাল হ্যান্ডেলে মেহজাবীনের পোস্টটি শেয়ার দিয়ে লেখেন, ‘মেহজাবীন-ও যেখানে থাকবে, আমার সেখানে যাওয়ার কোন ইচ্ছা নাই।’
দুই তারকার এমন ‘বিপরীতমুখী’ পোস্ট দেখে ভক্ত-অনুসারীদের অনেকেই চিন্তায় পড়ে গিয়েছিল। তবে অনেকে আবার অনুমান করছিলেন, এটা কোনও কাজের প্রচারণা। অবশেষে জানা গেলো তাদের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যের আসল ঘটনা।
খোলাসা করলেন মেহজাবীন। আজ (২৪ এপ্রিল) দুপুরে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এ অভিনেত্রী বলেন, ‘সিয়াম আর আমার পাল্টাপাল্টি পোস্ট নিয়ে তো অনেক কথাই হচ্ছে। কিন্তু, আসলে সিয়াম আর আমার বন্ধুত্ব সবসময়ই বেশ ভালো। তবে, বন্ধুত্ব যত ভালোই হোক না কেন, সব সম্পর্কেই কিছু মান-অভিমান, কিছু ছোট অভিযোগ-অনুযোগ থাকে। আনন্দের আর অভিমানের মুহূর্ত মিলেই তো একটা সম্পর্ক সুন্দর হয়।’
মসৃণ সম্পর্কে কিছু খুনসুটি-অভিমান থাকা প্রয়োজন বলে মনে করেন মেহজাবীন। তার ভাষ্য, ‘অভিমানের মুহূর্তগুলোতেই কিন্তু আমরা প্রিয়জনদের সবথেকে বেশি মিস করি আর উপলব্ধি করি তারা আমাদের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়গুলোতেই আমাদের মধ্যে একটু-আকটু খুনসুটি হয়ে থাকে।’
বন্ধুত্বের রসায়ন না হয় পরিষ্কার হলো, কিন্তু ঠিক কী কারণে ওই পোস্ট দিয়েছিলেন তারা? তাও পরিষ্কার করেন মেহজাবীন। জানালেন, একটি তেল প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পেইনের অংশ এটি। সাধারণ মানুষকেও আহ্বান জানানো হয়েছে এতে অংশ নিতে। প্রিয়জনের সঙ্গে এমন অম্ল-মধুর মুহূর্তের স্মৃতি শেয়ার করতে বলা হয়েছে। সেখান থেকে ১০ জন বিজয়ী নির্ধারণ করা হবে। যারা নৈশভোজের সুযোগ পাবেন সিয়াম-মেহজাবীনের সঙ্গে।
প্রসঙ্গত, সিয়াম আহমেদ বর্তমানে ব্যস্ত আছেন তার নতুন সিনেমা ‘জংলি’র শুটিংয়ে। এটি পরিচালনা করছেন এম রাহিম। ছবিটি আসবে ঈদুল আজহায়। অন্যদিকে মেহজাবীনও নেমেছেন সিনেমায়। ক’দিন আগে তার জন্মদিনে নতুন সিনেমা ‘প্রিয় মালতী’র টিজার প্রকাশ্যে এসেছে। শঙ্খ দাশগুপ্ত নির্মিত ছবিটি চলতি বছরই মুক্তি পাবে।