রমেকে ষষ্ঠ দিনে করোনার ৫৬ নমুনা সংগ্রহ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
রংপুর মেডিকেল কলেজের করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবরেটরি

রংপুর মেডিকেল কলেজের করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবরেটরি

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর মেডিকেল কলেজের (রমেক) করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবরেটরিতে নতুন করে আরও ৫৬ জনের নমুনা এসেছে। ল্যাবের কার্যক্রম শুরুর ৬ষ্ঠ দিনে পাওয়া এসব নমুনাগুলোর পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে।

মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বার্তা২৪.কম-কে রংপুর মেডিকেল কলেজের অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান ও করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোস্তাকিমুর রহমান এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার সকাল থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ল্যাবে ৫৬টি নমুনা সংগ্রহ হয়েছে। আরও সংগ্রহ হবার সম্ভাবনা রয়েছে। নতুন ৫৬টি নমুনা রংপুর বিভাগের আট জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছে। এর মধ্যে রংপুর জেলার ১২ ব্যক্তির নমুনা রয়েছে।

জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল) পিসিআর (পলিমার চেইন রিঅ্যাকশন) মেশিনে ল্যাবের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে গত পাঁচ দিনে (৬ এপ্রিল পর্যন্ত) ১২২টি নমুনা পরীক্ষা করেছে করোনা শনাক্তকরণ ল্যাবরেটরির চিকিৎসক ও টেকনোলজিস্টরা। এখন পর্যন্ত রমেকের ল্যাবে পরীক্ষা করা নমুনা থেকে কোনো রোগীর করোনা শনাক্ত হয়নি।

এদিকে রংপুর বিভাগের আট জেলার কোনো রোগীর শরীরে করোনা আক্রান্তের উপসর্গ দেখা দিলে নিজ নিজ এলাকার হাসপাতাল ও সিভিল সার্জনসহ প্রয়োজনীয় নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়েছে।

এছাড়াও রংপুরের রোগীদের জন্য রমেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটের হটলাইন নম্বরে (০১৭১২-১৭৭২৪৪) যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়াও রংপুর জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের নম্বর (ফোন- ০৫২১ ৬২১৫০ অথবা ০১৭১৮-৫৬২১৭২), রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কন্ট্রোল রুম (ফোন- ০৫২১ ৫৭০০৬৬ অথবা ০১৭৬৯-৬৯৫৪০০) এবং আইইডিসিআর এর হট লাইনে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়।

   

বৃষ্টি-বন্যার আগেই ফসল ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে চলমান তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবনে যখন হাঁসফাঁস অবস্থা, মানুষ যখন একটু স্বস্তি পেতে বৃষ্টির জন্য হাহুতাশ করছে, দেশজুড়ে চলছে ইসতিসকার নামাজ আদায়। তবুও এই মুহূর্তে বৃষ্টি চান না ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাওড় এলাকার কৃষকরা।

মাঠে সোনালি ধান, হাওর ও বিল থেকে কেটে ঘরে তোলার পর বৃষ্টি এলেই ভালো হবে বলে মনে করছেন কৃষকরা। তাদের মতে আরো ৭ থেকে ১০দিন বৃষ্টি না আসলে তারা জমির ধান ঘরে তুলতে পারবেন। তবে দ্রুত ধান কেটে ঘরে তোলার ব্যবস্থা নেয়ার জন্য কৃষকদের জানিয়েছেন কৃষি বিভাগ।


জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় মোট ১ লাখ ১১ হাজার ৬৯৬ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ করা হয়েছে। যা গত বছরের তুলনায় ২৯১ হেক্টর বেশী। আর এই জমি থেকে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ লাখ ১৫ হাজার ৫৪৩ মেট্টিক টন ।চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলন ভাল হয়েছে। এতে খুশি কৃষকরা। তবে প্রাকৃতিক কোন বিপর্যয় না ঘটলে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন তারা। জেলার বিভিন্ন হাওড়াঞ্চলসহ উজানে থাকা জমিতে গিয়ে দেখা যায়- তীব্র তাপদাহ উপেক্ষা করেই মাঠে ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। আর কিষাণীরা ব্যস্ত কেটে আনা ধান মাড়াই ও শুকানোর কাজে। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত অবিরত কাজ করে যাচ্ছেন। তীব্র রোদ, ভ্যাপসা গরম কিছুই তাদের কাজে ব্যাঘাত ঘটাতে পারছে না। ঘাম ঝড়িয়ে ফলানো ফসল ঘরে তুলতে না হয় আরেকটু বেশি ঘাম ঝরাবেন। তবুও এই সময়ে বজ্রসহ বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি কিংবা বন্যার মত কোন দূর্যোগ চান না তারা।

নাসিরনগরের মেন্দি হাওড়ে কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর আবহাওয়া ভালো থাকায় ভালো ফলনের আশা করছেন তারা। এমন অবস্থায় বজ্রসহ বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি কিংবা বন্যা হলে কৃষকের ব্যাপক ক্ষতি হবে। এছাড়াও বৃষ্টি ও উজান থেকে ঢল এলে হাওড়াঞ্চলের নিচু এলাকার জমি তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে ফসল তুলতে না পারা কৃষকরা বিপাকে পড়বেন। তাই সব মিলিয়ে রোদ আর গরম যত বেশিই হোক, কষ্টের ফসল ঘরে তুলতে পারলেই খুশি তারা।

নাসিরনগর উপজেলার গোয়ালনগর গ্রামের কৃষক আমজাদ হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, বিভিন্ন এলাকার হাওরের ধান কাটা শেষ পর্যায়ে। উজানের কিছু ধানি জমি আছে এগুলো কাটতে আরো এক সপ্তাহ সময় লাগবে। এ সময়টাতে বৃষ্টি না হলে কষ্টের ফসল ঘরে তুলতে পারবেন তিনি। যদি এর মধ্যে বৃষ্টি হয় তাহলে অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে বলে জানান তিনি।


উপজেলার দাতমন্ডল গ্রামের কৃষক আব্দুল ওয়ারিশ বার্তা২৪.কমকে বলেন, চলতি মওসুমে পাঁচ কানি জমিতে নতুন জাতের বঙ্গবন্ধু ধানের আবাদ করেছেন। আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ফলনও ভাল। প্রতি কানি জমিতে ২১ মণ ধান হয়েছে। ইতিমধ্যে তারা কষ্টের সোনালী ফসল ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

তিনি আরো বলেন, বৃষ্টি সবাই চাচ্ছে কিন্তু আরো কয়েকদিন পরে হলে আমাদের জন্য ভাল হয়। এমন রৌদ্রজ্জ্বল আকাশ কয়েকটা দিন থাকলে নিরাপদে ফষলগুলো ঘরে তুলতে পারতাম। তাহলে আমাদের ফসল ঘরে তুলতে পারব। তীব্র গরমে ফসল কাটার জন্য পর্যাপ্ত শ্রমিক পাওয়া যায়না। যাদের পাচ্ছি তাদেরকে প্রতিদিন ৭শ টাকা করে দিয়ে ধান কাটাচ্ছি। কৃষি বিভাগ থেকে জানানো হয়েছে সামনে ঝড় বৃষ্টি আসতে পারে। তাই পাকা ধান দ্রুত কাটতে বলা হয়েছে।

এ ব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক সুশান্ত সাহা বার্তা২৪.কমকে বলেন, চলতি মওসুমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। তবে কৃষকের কষ্টের ফসল যাতে কোন ঝামেলা ছাড়াই যাতে ঘরে তুলতে পারেন এই জন্য জেলা কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের নানা পরামর্শ দেয়া হয়েছে। একই সাথে উপজেলা কৃষি অফিসার, মাঠকর্মীসহ বিভিন্ন স্থানে মাইকিং ও প্রচারণার মাধ্যমে ৮০ ভাগ ধান পেকেছে এমন ধান কেটে ঘরে তোলার জন্য বলা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, ইতিমধ্যে হাওড়াঞ্চলের ৯১ ভাগ ধান কাটা শেষ আশা করছি ৯ তারিখের মধ্যে অবশিষ্ট ধান কেটে ঘরে তুলতে পারবে কৃষক। এছাড়াও উজানে যেসব জমি রয়েছে এরমধ্যে ৫১ ভাগ ধান কাটা হয়েছে। সেগুলো চলতি মে মাসের মধ্যেই কাটা শেষ হবে।

;

নওগাঁয় দেয়ালচাপায় প্রাণ গেল রাজমিস্ত্রির



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁর সাপাহারে মাটির দেয়াল চাপা পড়ে আব্দুল জলিল (৩৫) নামের এক রাজমিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (৪ মে) দুপুরে উপজেলার ভাগপাড়ল গ্রামের সাত্তার আলির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আব্দুল জলিল গোপালপুর ময়নাকুড়ি গ্রামের সেন্টু রহমানের ছেলে।

জানা যায়, পাকা করার জন্য ঘরের দেয়ালের নিচে মাটি কেটে সরানোর হচ্ছিল। এসময় কিছু বুঝে উঠার আগেই দেয়াল ভেঙে জলিলের উপরে পড়ে। এতে চাপা পড়েন রাজমিস্ত্রি আব্দুল জলিল। তাৎক্ষণিক তাকে উদ্ধার করে সাপাহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মোফাজ্জল হোসেন তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে সাপাহার থানার অফিসার ইনচার্জ পলাশ চন্দ্র দেব বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিলো। নিহতের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

;

যশোরে পরকিয়ার জেরে খুন, বিদেশে বসে হয় হত্যার পরিকল্পনা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোরের মণিরামপুরে ধানক্ষেত থেকে উদ্ধার হওয়া পাবনার মেসকাতকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন তার পরকীয়া প্রেমিকা সৌদি প্রবাসী নাজমা। আর সেজন্য নাজমা বিদেশে বসেই মেসকাতকে হত্যা করতে রিক্তা বেগমের সাথে দুই লাখ টাকা চুক্তি করে। আর রিক্তা ঠিক করে ভাড়াটিয়া কিলার যশোর শহরের শংকরপুরের শাহীন ড্রাইভারকে। এরপর শাহীন ড্রাইভার কৌশলে মেসকাতকে মণিরামপুরে এনে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে লাশ ধান ক্ষেতে ফেলে চলে যায়। ডিবি পুলিশের অভিযানে আটকের পর এ হত্যায় জড়িত অন্যতম আসামি সাতক্ষীরার ঝাউডাঙ্গা গ্রামের রিক্তা এসব তথ্য জানান।

এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে নাজমার বাবা সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার নৈকাটি গ্রামের নিজাম সরদারকেও আটক করা হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে হত্যায় ব্যবহৃত প্রাইভেটকার ও মেসকাতের মোবাইল ফোন। নিহত মেসকাত পাবনার ভাঙ্গুরা উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের নিজাম প্রামানিকের ছেলে।

শনিবার (৪ মে) ডিবি পুলিশের ওসি রুপন কুমার সরকার জানান, গোপন সুত্রে খবর পেয়ে ডিবির একটি টিম সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার ঝাউডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করে। এসময় তাদের কাছ থেকে ভিকটিমের ২টি মোবাইল ফোন ও হত্যা কাজে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেট কার জব্দ করে।

ডিবি কর্মকর্তা আরো জানান, প্রাথমিক জিঙ্গাসাবাদে জানা যায়, মেসকাত যশোর সদর উপজেলার পদ্মবিলায় ইলা অটো রাইস মিলের শ্রমিক ছিলেন। মিলের আরেক কর্মচারী সাতক্ষীরা আশাশুনি উপজেলার নৈকাটি গ্রামের নিজাম সরদারের মেয়ে নাজমার সাথে পরকীয়া সম্পর্ক হয়। স্বামী পরিত্যক্তা নাজমা বর্তমানে সৌদি প্রবাসী। মেসকাতের স্ত্রী জুলেখা পরকীয়া প্রেমিকা নাজমাকে মোবাইলে গালমন্দ করাকে কেন্দ্র করে নাজমা বিদেশ থেকে গ্রেফতারকৃত আসামী রিক্তা পারভীনের সাথে ২ লাখ টাকায় মেসকাতকে হত্যার পরিকল্পনা করে।

পরে রিক্তার তার সহযোগী শাহীন ড্রইভারের মাধ্যমে কৌশলে সাতক্ষীরার আশাশুনি বুধহাটায় ডেকে নিয়ে পথিমধ্যে চেতনা নাশক খাইয়ে তাকে হত্যা করে লাশ মনিরামপুরের একটি ধানক্ষেতে ফেলে দেয়। আটককৃত আসামীদের যশোর কতোয়ালী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

;

সুন্দরবনে ভয়াবহ আগুন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
সুন্দরবনে ভয়াবহ আগুন

সুন্দরবনে ভয়াবহ আগুন

  • Font increase
  • Font Decrease

বাগেরহাটের শরণখোলায় পূর্ব সুন্দরবনের গহীনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

শনিবার (৪ মে) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে চাঁদপাই রেঞ্জের আমরবুনিয়া ও গুলশাখালীর মাঝামাঝি এলাকায় আগুনের সূত্রপাত।

পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই রেঞ্জের স্টেশন কর্মকর্তা (এসও) আনিসুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বনের ভিতর মধু সংগ্রহে মৌওয়ালের আগুনে এই আগুনের সূত্রপাত বলেও জানান তিনি।

বনকর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণে এরই মধ্যে বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটসহ বনবিভাগের চারটি ফাঁড়ির বনরক্ষীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছে।

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আবু তাহের মিয়া জানান, আমুরবুনিয়া ফাঁড়ির কাছেই আগুন লেগেছে। বেশ বড় এলাকা। অন্তত দুই কিলোমিটার জুড়ে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক মো. সাইদুল আলম চৌধুরী জানান, আগুনের খবর পেয়ে এরই মধ্যে মোরেলগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছে।

;