দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের পঞ্চম ও শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সূচক কমে লেনদেন চলছে। এদিন বেলা সোয়া ১২টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪ পয়েন্ট। এছাড়া একই সময়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২০৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিএসই
এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় সাড়ে ১০টায়, শুরুতেই সূচক বেড়ে যায়। প্রথম ৫ মিনিটেই ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ১৯ পয়েন্ট। এরপর সূচক বাড়ার প্রবণতা কমতে থাকে। বেলা ১০টা ৪০ মিনিটে সূচক ১০ পয়েন্ট বাড়ে। বেলা ১০টা ৪৫ মিনিটে সূচক গত কার্যদিবসের চেয়ে ৮ পয়েন্ট বাড়ে। বেলা ১০টা ৫০ মিনিটে সূচক আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বাড়ে। বেলা ১০টা ৫৫ মিনিটে সূচক ১৩ পয়েন্ট বাড়ে। বেলা ১১টায় সূচক ১৪ পয়েন্ট বাড়ে। বেলা সাড়ে ১১টায় সূচক আগের দিনের অবস্থানে ফিরে আসে এবং এরপর থেকে সূচক নেতিবাচক হতে থাকে। বেলা ১২টায় সূচক কমে ৪ পয়েন্ট এবং বেলা সোয়া ১২টায় সূচক ৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় ৪ হাজার ৭২৩ পয়েন্টে।
অন্যদিকে, ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১ হাজার ৬৪৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১ হাজার ৮৩ পয়েন্টে।
এদিন বেলা সোয়া ১২টা পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৭০ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড।
একই সময়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৪টির, কমেছে ১৪৩টির এবং অপরিবর্তীত রয়েছে ৫৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিন বেলা সোয়া ১২টা পর্যন্ত ডিএসইতে দাম বৃদ্ধি পাওয়া শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায় আছে-ন্যাশনাল টিউবস, এলএইচবিএল, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, কেটিএল, ফরচুন সু, অ্যাকমি ল্যাবরেটরিজ, বিবিএস কেবল, কপারটেক, পাওয়ার গ্রিড এবং সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স।
সিএসই
অন্যদিকে, একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ সূচক (সিএসসিএক্স) ৪ পয়েন্ট কমে ৮ হাজার ৭৩০ পয়েন্টে, সিএসই-৩০ সূচক ৫১ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ৪২৭ পয়েন্টে এবং সিএএসপিআই সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৩৬৪ পয়েন্টে অবস্থান করে।
এদিন বেলা সোয়া ১২টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৯ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।
একই সময়ে দাম বাড়ার ভিত্তিতে সিএসইর শীর্ষ কোম্পানিগুলো হলো-জাহিন টেক্সটাইল, এলএইচবিএল, ন্যাশনাল ফিড মিল, জাহিন স্পিনিং, ইয়ার্ন পলিমার, ডেসকো, তাল্লু স্পিনিং, ম্যাকসন স্পিনিং, সাফকো স্পিনিং এবং বঙ্গজ।