চট্টগ্রামে চা বাগানে পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনার হাতছানি



আবদুস সাত্তার, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির একটি চা বাগান/ ছবি: বার্তা২৪.কম

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির একটি চা বাগান/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চা বাগানকে ঘিরে পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা রয়েছে চট্টগ্রামে। এই অঞ্চলের চা বাগানগুলোতে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ পর্যটকের সমাগম ঘটে। চা বাগানগুলোকে পর্যটন শিল্পের আওতায় আনা হলে চা উৎপাদনের পাশাপাশি পর্যটনখাত থেকেও সরকার রাজস্ব আয় করতে পারবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, প্রকৃতির অপূর্ব লীলাভূমি ও সবুজের সমারোহ চট্টগ্রামের চা বাগানগুলোতে বছরের সব সময়ই দর্শনার্থীদের ভিড় থাকে। প্রত্যেকটি বাগানেই রয়েছে দর্শনীয় লেক, নিজস্ব বাংলো, শ্রমিক শেড। সেই সাথে চা বাগানে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠা বৈচিত্র্য যে কাউকে মুগ্ধ করে।

জানা যায়, দেশের ১৬২টি চা বাগানের মধ্যে ২১টি রয়েছে চট্টগ্রামে। এর মধ্যে ফটিকছড়িতে ১৮টি, বাশঁখালিতে ১টি, রাঙ্গুনিয়ায় ১টি ও রাঙ্গামাটিতে ১টি রয়েছে। এ ২১টি চা বাগান জাতীয় অর্থনীতিতে অন্যন্য ভূমিকা রাখছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/27/1538038100330.jpg

প্রত্যেক চা বাগানে রয়েছে সবুজের সমারোহ সারি সারি চা গাছের ভ্যালি। যা যে কোন দর্শনার্থীর মনকে নাড়া দেয়। চা বাগান গুলোতে দেখার মতো অনেক দর্শনীয় স্থান থাকলেও অবকাঠামোগত উন্নয়নের অভাব ও পর্যটন স্পট হিসেবে ঘোষিত না হওয়ায় এখান থেকে পর্যটনখাতে আয় করা যাচ্ছে না।

চট্টগ্রামের চা বাগানগুলোকে পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে তোলার মতো রয়েছে অপরূপ প্রাকৃতিক দৃশ্যের দর্শনীয় স্থান। সবুজের বিস্তীর্ণ সমারোহে প্রকৃতি অপরূপ সাজে সাজিয়েছে এসব চা বাগানকে। তার ভিতর আরো সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে চা বাগান, রাবার বাগান বৃক্ষ বাগানসহ চিরযৌবনা খাল, নদী, ছড়া, সবুজে ঘেরা পাহাড় ও পুরনো স্থাপত্যসমূহ। 

চট্টগ্রামের ২১টি চা বাগানের প্রতিটিতে ভিন্ন ভিন্ন দৃশ্য পরিলক্ষিত হয়। প্রতিটি চা বাগানই আপন আপন সৌন্দর্য্যে সমৃদ্ধ। চা পাতা তোলার অপরূপ দৃশ্য, নজরকাড়া বাংলো, লেক, বিভিন্ন বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, মৎস্য খামার সব মিলিয়ে মনোমুগ্ধকর এক দৃশ্যের অবতারণা হয়।

এশিয়ার বৃহত্তম রাবার বাগানসহ বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি রাবার বাগান। বাগানের সারিবদ্ধ গাছ, রাবার গাছের নির্যাস পড়ার দৃশ্য খুব সহজে মনকে রাঙ্গিয়ে তোলে। সরকারি ও ব্যক্তিগতভাবে গড়ে তোলা হয়েছে বৃক্ষ বাগান। যেগুলো দেখলে নিমিষেই চোখ জুড়িয়ে যায়। তাছাড়া রয়েছে পাহাড়, পর্বত ও সবুজে ঘেরা বৃক্ষরাজি। নৈসর্গিক সৌন্দর্যমণ্ডিত প্রকৃতির একান্ত সুর এখানে পাওয়া যায়। 

কৃষক-কৃষাণীদের মাঠে কাজ করার দৃশ্য, রাখালের বাঁশির সুর ও গরুর পাল নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য, নৌকা ভাসিয়ে মাঝির ভাটিয়ালী গান সব মিলিয়ে বাংলার প্রকৃত রূপ এখানে ফুটে উঠেছে। রয়েছে বিভিন্ন জাতের মানুষের বসবাস। বিশেষ করে উপজাতীয়দের বৈচিত্রময় জীবন মনকে নাড়া দেয়।

সবকিছু মিলিয়ে সৌন্দর্য্যের আধার চা বাগান গুলো। পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে উঠার এক সম্ভাবনাময় স্থান এসব বাগান। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি, হোটেল-মোটেল, নিরাপত্তা জোরদার করা জরুরি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Sep/27/1538038135619.jpg

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সহকারী জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. হাবীব রহমান বলেন, ‘কয়েকদিন আগেই ফটিকছড়ির কর্ণফুলী চা বাগানে গিয়ে বেশ ভালোই লেগেছে। চা বাগানে গেলে যে কারোরই বিষণ্ন মন ভালো হয়ে যাবে। তবে এসব চা বাগানকে পর্যটন স্পট হিসেবে ঘোষণা দিলে সরকারের আয় বৃদ্ধি করা যেত।’

ফটিকছড়ির হালদাভ্যালি চা বাগানের ম্যানেজার মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এমনিতেই সারা বছর দেশি-বিদেশি দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখর থাকে চা বাগানগুলো। অনেক বিদেশি মেহমান বাংলাদেশে আসলে চা বাগান দেখার জন্য এখানে আসেন। দেশি দর্শনার্থী তো আছেই। চা বাগানকে পর্যটন এলাকা হিসেবে ঘোষণা দিতে হলে এখানে সরকারিভাবেও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন করতে হবে।’  

চা বাগানের মালিক নাদের খান বলেন, ‘চা বাগানগুলো পর্যটকদের আকর্ষণ করে। প্রতি বছর স্থানীয় ও দূরদূরান্ত থেকে বাগান দেখার জন্য হাজার হাজার দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে। সরকার এই খাতকে পর্যটন খাত হিসেবেও ঘোষণা দিতে পারে। প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন করা হলে বিদেশিদের আকৃষ্ট করা সম্ভব হবে।’

বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের মহাব্যবস্থাপক (অবকাশ) জাকির হোসেন সিকদার বার্তা২৪কে বলেন, ‘চা বাগানগুলো এমনিতেই পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। বিনোদন পাওয়ার জন্য দর্শানির্থীরা চা বাগানে যায়। কিন্তু এটিকে করপোরেশনের আওতায় আনতে হবে এমন কোন কথা নেই। করপোরেশনের সেই সক্ষমতাও নেই।’

তিনি বলেন, ‘চা বাগানগুলো সরকার লিজ দিয়ে ব্যক্তি মালিকানায় দিয়ে দিয়েছে। সুতরাং মালিক পক্ষ ইচ্ছে করলে টুরিষ্টদের আকৃষ্টের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন।’

বর্তমানে বাংলাদেশের ১৬২টি চা বাগানে বিশ্বের ৩ শতাংশ চা উৎপন্ন হয়। এই খাত ৪০ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে।

আজ কোন এলাকায় কত সময় কারফিউ শিথিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কারফিউর মধ্যে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

কারফিউর মধ্যে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

  • Font increase
  • Font Decrease

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে রাজধানীসহ সারাদেশে কারফিউ জারি করে সরকার।

গত ১৯ জুলাই (শুক্রবার) থেকে শুরু হয়ে এখনও দেশের বিভিন্ন জেলায় চলমান রয়েছে। এর মধ্যে মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল জানিয়েছেন, শনিবার (২৭ জুলাই) কারফিউ তুলে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্দান্ত আসতে পারে। 

তবে আজও (২৬ জুলাই) রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা ও এলাকা কারফিউয়ের আওতায় থাকবে।

ঢাকাসহ আশপাশের জেলাগুলোতে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে। এরপর বিকেল ৫টা থেকে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ ও গাজীপুরসহ চার জেলায় ফের শুরু হবে কারফিউ।

সবচেয়ে বেশি সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে রংপুর ও বরিশালে। রংপুরে সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মোট ১৫ ঘণ্টা সেখানে কারফিউ শিথিল থাকবে। বরিশালেও একই সময় ধরে কারফিউ শিথিল থাকবে। 

এছাড়া চট্টগ্রামে সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা, রাজশাহীতে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা এবং সিলেটে সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল থাকবে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে।

এর আগে, কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে গত শুক্রবার (১৯ জুলাই) দিবাগত রাত ১২টা থেকে রোববার (২১ জুলাই) সকাল ১০টা পর্যন্ত সারা দেশে কারফিউ জারি করে সরকার।

;

জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ক ডিবিতে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

  • Font increase
  • Font Decrease

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামসহ তিনজনকে রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল থেকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অপর দুই সমন্বয়ক হলেন- আসিফ মাহমুদ ও আবু বাকের মজুমদার।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে ডিবির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ডিবি বলছে, নিরাপত্তা এবং জিজ্ঞাসাবাদের স্বার্থে তিন সমন্বয়ককে ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে।

তারা তিনজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

;

কারফিউ তুলে নেয়ার ব্যাপারে যা বললেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত কারফিউ নিয়ে সবাইকে একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা, তা আমরা দেখছি।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।  

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কারফিউ শিথিল করা যায় কিনা আমরা দেখছি। পুলিশ বিজিবি, সেনাবাহিনী কাজ করছে। জনজীবন স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করতে হবে। জনগণকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। এ বিষয়ে শনিবার (২৭ জুলাই) আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলেও জানান তিনি।

এ সময় আন্দোলনের নামে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ হয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, দেশের এই ক্ষতির দায় কে নেবে? বিএনপি বলছে সহিংসতার মধ্যে তারা নেই। তাহলে কে করেছে? এটা জনগণের প্রশ্ন।

কোটা আন্দোলনকারীদের আটকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনকারী নেতারা নিজেরাই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তাদের নিরাপত্তার জন্যই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সারাদেশে গত ১৯ জুলাই দিবাগত রাত ১২টা থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। এসময় সেনাবাহিনীও মোতায়েন করা হয়।

পরবর্তীতে নির্ধারিত সময়ের জন্য কারফিউ শিথিল করা হলেও এখনো পুরোপুরি এখন তুলে নেয়া হয়নি।

;

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আট বিভাগেই মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

এতে বলা হয়, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। সৃষ্ট লঘুচাপ ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি থেকে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।

এ অবস্থায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

একইসঙ্গে খুলনা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময় টাঙ্গাইল, সিলেট ও চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে। 

বর্ধিত ৫ দিনে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

;