বাসের ঈদ টিকিট বিক্রি সোমবার থেকে



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: ঈদের অগ্রিম টিকিট সোমবার (৬ আগস্ট) থেকে বিক্রি শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবহন মালিক সমিতি। এর আগে রোববার পুর্বনির্ধারিত দিনে টিকিট বিতরণ স্থগিত করেছিলেন বাস মালিকরা।

রোববার (৫ আগস্ট) রাতে শ্যামলী এন আর ট্রাভেলস, এসপি হানিফ পরিবহন সহ বিভিন্ন পরিবহন কর্মকর্তারা  বার্তা২৪ কে বিষয়টি নিশ্চিত  করেছেন।

রোববার (২৯ জুলাই) রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে বাস চাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন স্কুল ও কলেজের দুই শিক্ষার্থীর নিহত হয়। এরপর ঘাতকদের বিচারসহ ৯দফা দাবিতে রাজধানীসহ সারাদেশে আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের  এ আন্দোলনে ফলে প্রায় পরিবহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এর ফলে পরিবহন মালিক সমিতি নিরাপত্তার কারণে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেয়।

সূত্র জানায়, পরিস্থিতি অনুকূলে ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তা পেয়ে  পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার করে মালিক সমিতি। এর ফলে সোমবার থেকে ঈদে অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয় বাস মালিকরা।

 

 

   

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাইসাইকেল চালক নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ট্রাক ও বাইসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে আব্দুস সালাম (৫০) নামে এক বাইসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন।

শনিবার (২২ জুন) দুপুরে কুষ্টিয়া-প্রাগপুর সড়কের ভেড়ামারা ভাঙাপুল নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত আব্দুস সালাম ভেড়ামারা উপজেলার জুনিয়াদহ ইউনিয়নের মওলা হাবাসপুর গ্রামের হারা মালিথার ছেলে।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বাইসাইকেল যোগে আব্দুস সালাম আল্লারদর্গা যাওয়ার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে আব্দুস সালাম গুরুতর আহত হলে তাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।

ভেড়ামারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জহুরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে ভেড়ামারা থানা পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে ট্রাকটি আটকের চেষ্টা করে। পরে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছে পুলিশ। ঘটনার পর দ্রুত ট্রাকটি পালিয়ে গেছে। তবে সিসি ক্যামেরায় দেখে ট্রাকটি শনাক্ত ও আটকের চেষ্টা চলছে।

অপরদিকে কুষ্টিয়া-মেহেরপুর সড়কের মঙ্গলবাড়িয়া এলাকায় সিএনজির সাথে একটি রডবোঝাই শ্যালো ইঞ্জিনচালিত নসিমন গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে কয়েকজন আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

;

টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

টাঙ্গাইলে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের বাসাইলে কৃষি জমিতে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে বুলবুল আহমেদ (৫০) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২২ জুন) দুপুরের দিকে উপজেলার সুন্যা উত্তরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত বুলবুল আহমেদ ওই গ্রামের ইসমাঈল হোসেনের ছেলে।

জানা যায়, বুলবুল সকালে সুন্যা উত্তরকোড় চকে ধানক্ষেতে কাজ করতে যায়। এরপর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হঠাৎ বজ্রপাত শুরু হলে বুলবুল বাড়িতে ফেরার জন্য রওনা দেন। এসময় বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন নিহতের পরিবারটি।

নিহতের চাচাতো ভাই স্কুলশিক্ষক আসাদুজ্জামান বলেন, সকালে আমার ভাই ধানক্ষেত পরিষ্কার করতে গিয়েছিলেন। পরে বজ্রপাত শুরু হলে তিনি বাড়িতে ফেরার জন্য রওনা দেয়। এসময় বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। প্রায় এক ঘণ্টা পর খবর পেয়ে আমরা তাকে উদ্ধার করি। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

;

দৌলতদিয়া ঘাটে বেড়েছে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বজনদের সঙ্গে ঈদ শেষে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে কর্মজীবী মানুষ। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বারখ্যাত পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে যাত্রীদের চাপ বেড়েছে। যাত্রীরা বলছেন, ঈদ শেষে স্বজনদের রেখে কর্মস্থলে ফিরতে কষ্ট হচ্ছে। তবে ঘাট এলাকায় ভিড় থাকলেও স্বস্তির কথাও জানান তারা।

শনিবার (২২ জুন) বেলা বাড়ার সাথে সাথে চাপ বাড়তে থাকে যাত্রী ও যানবাহনের। তবে শুক্রবার (২১ জুন) সকাল থেকেই কর্মস্থলে ফেরা মানুষের চাপ বাড়তে থাকে ঘাট এলাকায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা আরও বেড়ে যায়। রাস্তাঘাট ফাঁকা থাকায় স্বস্তি নিয়ে কর্মস্থলের দিকে ঘাট পার হচ্ছেন যাত্রীরা।

রাজিব মোল্লা নামের এক যাত্রী বলেন, ‘বাবা-মা ও স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে ঈদ কাটালাম। খুব ভালো লাগল। এখন তাদের রেখে আসতে কষ্ট হচ্ছে। তারপরও যেতে হবে, না গেলে চাকরি থাকবে না। ঘাটে এসে কোন ভোগান্তি ছাড়াই নদী পার হতে পারছি এটা খুবই সৌভাগ্যের।’

রানা শেখ নামের অপর এক যাত্রী জানান, ‘এবার ঘাটে কোনো ঝামেলা হয়নি। ভাড়াটা বেশি নিয়েছে। তবে রাস্তা ফাঁকা। সবমিলিয়ে ভালোভাবে আসতে পেরেছি। ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে প্রশাসনকে কঠোর হতে হবে।’

জানা যায়, এবারের ঈদে যাত্রীদের নিরাপদে নদী পার করতে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ১৮টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ চলাচল করছে। ঘাট কর্তৃপক্ষ জানায়, শনিবার বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দূরপাল্লার পরিবহন এবং প্রাইভেটকারের চাপ বেড়েছে। তবে এই নৌপথে পর্যাপ্ত ফেরি চলাচল করায় পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্পোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, তাদের বহরে থাকা ১৮টি ফেরি যানবাহন ও যাত্রী পারাপারে চলাচল রয়েছে। তবে ঘাটে কিছু যানবাহনের সিরিয়াল রয়েছে। তবে যাত্রীরা স্বস্তিতে পারাপার হচ্ছে।

;

উপকূল সুরক্ষায় বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমাল দুর্গত উপকূলের বর্তমান পরিস্থিতি সরজমিনে পরিদর্শন শেষে উপকূলের মানুষের জন্য আসন্ন বাজেটে বিশেষ বরাদ্দের দাবি ও সমন্বিত পরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল নেতৃত্বাধীন নাগরিক, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।

তারা বলেছেন, ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ও প্রবল জলোচ্ছ্বাসে দক্ষিণ-পশ্চিম (সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট) উপকূলে লক্ষ লক্ষ মানুষ বসতবাড়ি ও জীবিকা হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে, খাদ্য ও সুপেয় পানির সংকটে ভুগছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণে সরকার ও বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সমন্বিত পদক্ষেপ নিতে হবে এবং বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখতে হবে।

শনিবার (২২ জুন) নাগরিক সংগঠন সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলন, সাতক্ষীরা জলবায়ু অধিপরামর্শ ফোরাম ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা লিডার্স আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে তারা এসব কথা বলেন।

‘ঘূর্ণিঝড় রিমাল দুর্গত উপকূলের বর্তমান পরিস্থিতি সরজমিনে পরিদর্শন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র।

আলোচনায় অংশ নেন বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব মনজুরুল আহসান বুলবুল, বাপার যুগ্ম সম্পাদক মো: আমিনুর রসুল, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একোয়াকালচার বিভাগের চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ আলী, কুয়েটের সহকারী অধ্যাপক আবুহেনা মোস্তফা কামাল, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব আমিনুল হক ভুইয়া প্রমুখ।

সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন লিডার্সের নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মন্ডল ।

আরো বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, দৈনিক দক্ষিণের মশালের সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহী, প্রথম আলোর স্টাফ রিপোর্টার কল্যাণ ব্যানার্জি, দৈনিক জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার মিজানুর রহমান, দৈনিক সংযোগ প্রতিদিনের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি অসীম বরন চক্রবর্তী, নিউএইজ ও সময়ের খবরের নিজস্ব প্রতিবেদক রুহুল কুদ্দুস, সময় টিভির মমতাজ আহমেদ বাপি, ডিবিসি নিউজ এর জেলা প্রতিনিধি এম বেলাল হোসাইন, জেলা জলবায়ু অধিপরামর্শ ফোরামের আহ্বায়ক প্রফেসর আব্দুল হামিদ, বাংলাদেশ টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি মোঃ মোজাফ্ফর রহমান প্রমুখ।

এসময় মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খুলনার পাইকগাছা ও কয়রা উপজেলা। সরজমিনে ২০ জুন এবং ২১ জুন সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানকার মানুষ বিশেষত নারীরা খুবই মানবেতর জীবনযাপন করছে। সেখানে বেড়িবাঁধ, ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, মৎস্য ঘের, ফসল ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সুপেয় পানির উৎসগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। বিশ্বঐতিহ্য সুন্দরবনে পশুপাখির মৃত্যুসহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ইতোমধ্যে সরকার ও বেসরকারি সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে ত্রাণ ও পুনর্বাসনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হলেও তা যথেষ্ট নয়। দুর্যোগ পরবর্তী পুনর্বাসন কাজে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

উপকূলীয় এলাকায় উন্নয়ন কর্মকা- বাড়ানোর দাবি জানিয়ে বক্তারা বলেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালে প্রকৃত ক্ষতি সরকারি হিসেবের চেয়েও কয়েকগুন বেশি। এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ত্রাণের থেকে জরুরি লবণপানি নিয়ন্ত্রণ। লবণাক্ততা নিয়ন্ত্রণ করা গেলে কৃষিকাজ করেই উপকূলের মানুষ তার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবে। তারা আরো বলেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর দুর্যোগ মোকাবেলার সক্ষমতা বেড়েছে। দুর্যোগে সব থেকে বেশি দুর্ভোগের শিকার নারী ও শিশুরা। পুনর্বাসনে তাদেরকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও সুন্দরবনসহ পরিবেশ সুরক্ষায় নজর দিতে হবে। ঘূর্ণিঝড় রিমাল ধীরে ধীরে আঘাত করেছে এবং দীর্ঘ সময় ধরে তান্ডব চালিয়েছে। তাই মৃত্যু কম হলেও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেশি। ক্ষতিগ্রস্তদের পুনবার্সনের জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। নদ-নদী ও পরিবেশ সুরক্ষা নিশ্চিত করে বিজ্ঞানসম্মত উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। উন্নয়ন কাজে সাধারণ মানুষ সম্পৃক্ত করতে হবে।

অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী বলেন, ভৌগলিক অবস্থান, ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ভঙ্গুর অবকাঠামো, দারিদ্রতা, দীর্ঘমেয়াদী লবণাক্ততা, সংকটাপন্ন কৃষি, প্রভৃতির কারণে দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় এলাকা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। উপকূলীয় এলাকাকে বিশেষ জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ঘোষণা করে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা উদ্যোগ নেওয়া দরকার। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জাতীয় বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখতে হবে।

অনুষ্ঠানে উত্থাপিত সুপারিশে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় নতুন করে বিজ্ঞানসম্মতভাবে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ গ্রহণ করতে হবে, উপকূলীয় উন্নয়ন বোর্ড গঠন করতে হবে, উপকূলের জন্য জাতীয় বাজেটে বিশেষ বরাদ্দের পাশাপাশি বাজেট বাস্তবায়নে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের আদলে উপকূলীয় এলাকায় ‘একটি বাড়ি একটি সেল্টার হোম’ কার্যক্রম শুরু করতে হবে। উপকূলে সুপেয় পানির টেকসই সমাধান করতে হবে। ঝড়-ঝঞ্ঝা, নদীভাঙ্গন ও বাঁধের ভূমিক্ষয় ঠেকাতে উপকূলে সবুজ বেষ্টনী গড়ে তুলতে হবে।

;