বোমারু মিজান ভারতে গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: জামায়াত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ (জেএমবি) শীর্ষস্থানীয় নেতা জাহিদুল ইসলামকে ভারত থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাকে অনেকে বোমারু মিজান নামে চেনে।

ভারতীয় গণমাধ্যম এএনআই মঙ্গলবার (৭ আগস্ট) তাদের ভেরিফায়েড টুইটারে বলেন, ভারতের জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) জামায়াত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশের নেতা জাহিদুল ইসলামকে গতকাল বেঙ্গালুরু থেকে আটক করে। তার বাড়ি থেকে ইলেকট্রনিক ডিভাইস ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে ইতোমধ্যে ৫ দিনের ট্রানজিট রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Aug/07/1533632382119.jpg

জানা যায়, বোমারু মিজান বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে কলকাতা থেকে ১০০ কি.মি দূরে খাগড়াগর এলাকায় আস্তানা গেড়েছিলেন। তার নেতৃত্বে সেখানে হামলাও করা হয়েছে। খাগড়াগর হামলাম আসামি হিসেবে ভারত সরকার তারজন্য ১০ লাখ রুপি পুরস্কার ঘোষণা করেছিল। গত কয়েকমাস থেকে মিজান পশ্চিমবঙ্গ ছেড়ে বেঙ্গালুরুতে গিয়ে বসবাস শুরু করে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশের পুলিশের কাছ থেকে তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়নি। 

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের ত্রিশালে একটি প্রিজন ভ্যানে আক্রমণ চালিয়ে একদল লোক নিষিদ্ধ ইসলামী সংগঠন জামায়াত-উল-মুজাহিদিনের তিনজন নেতাকে ছিনিয়ে নিয়েছিল। এদের মধ্যে ছিলেন জেএমবির শীর্ষ পর্যায়ের নেতা সালাউদ্দিন সালেহীন (৩৮), জাহিদুল ইসলাম ওরফে বোমারু মিজান, এবং রাকিবুল হাসান ওরফে হাফিজ মাহমুদ। ছিনিয়ে নেয়া তিন জেএমবি নেতার দুজন ছিলেন বিভিন্ন মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত। এর মধ্যে রাকিবুল হাসানকে ওই দিন দুপুরের পর টাঙ্গাইল জেলা থেকে গ্রেফতার করা হলেও বাকী দুজন নিরুদ্দেশ ছিল।

 

প্রতি উপজেলায় কেন্দ্রীয় কবরস্থান নির্মাণ করা হবে: তাজুল ইসলাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের প্রতিটি উপজেয়ায় কেন্দ্রীয়ভাবে বড় পরিসরে সরকারি কবরস্থান নির্মাণের প্রকল্প গ্রহণ করা হবে বলে সংসদে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থ বাজেটের অধিবেশনে লক্ষীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের করা প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

নিরাপদ পানি সরবরাহ নিয়ে চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, বর্তমানে দেশের ৯৮ ভাগ মানুষ নিরাপদ পানি সরবরাহের আওতায় আছে। অবশিষ্ট জনগণ দূরবর্তী স্থান হতে নিরাপদ পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করেন। টেকসই উন্নয়ণ লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) অভীষ্ট-৬ অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনের টেকসই ব্যবস্থাপনা ও প্রাপ্যতা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এজন্য জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে গ্রামাঞ্চলে ৮ লাখ ৪৬ হাজার ৩০৯টি পানির উৎস স্থাপন, ২ লাখ ৩০ হাজার ৩৮টি রেইন ওয়াটার হারভেষ্টর (পানি দিয়ে সেচ) স্থাপন, ৫৬০টি রুরাল পাইপড ওয়াটার স্কিম নির্মান ও ১৫ হাজার ১৯৯টি মিনি/কমিউনিটি ভিত্তিক পানি সরবরাহ ইউনিট স্থাপন। এছাড়া শহরাঞ্চলে গৃহীত কার্যক্রমগুলোর মধ্যে রয়েছে ৩৯টি পানি শোধনাগার নির্মাণ, ৮০৯টি উৎপাদক নলকূপ স্থাপন ও ২ হাজার ৭৪২ কিলোমিটার পাইপ লাইন স্থাপন।

কিশোরগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য আফজাল হোসেনের এক প্রশ্নের জবাবে তাজুল ইসলাম জানান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন এলজিইডি’র আওতায় দেশব্যাপি পল্লী ও নগর অঞ্চলে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ, সংস্কার ও সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪ হাজার ৭৮০ কিলোমিটার সড়ক উন্নয়ন, ১৪ হাজার ৪০০ কিলোমিটার সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ, ২১ হাজার মিটার ব্রিজ/কালভার্ট নির্মাণ, ১৯ হাজার মিটার ব্রিজ/কালভার্ট রক্ষণাবেক্ষণ, ৯০টি গ্রোথ সেন্টার/হাটবাজার উন্নয়ন, ৫০টি সাইক্লোন শেল্টার নির্মাণ, ২৫টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন, ৪০০ কিলোমিটার খাল খনন/পুনঃখনন, ৫০ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া নগর অঞ্চলে ৫০৭ কিলোমিটার সড়ক/ফুটপাত নির্মাণ, ১৮০ কিলোমিটার ড্রেন নির্মাণ, ৩৫টি ট্যাট্রিণ নির্মাণ, ২টি বাস/ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ, ৩৫ কিলোমিটার সড়ক মেরামত ও ৪ হাজার ৩৫০টি স্ট্রিট লাইট স্থাপন করা হয়েছে।

;

সেনা সদস্য পরিচয়ে একাধিক বিয়ে, ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সেনাবাহিনীর সদস্য পরিচয়ে বিয়ের প্রলোভনে নবম শ্রেণীর ছাত্রীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে এক যুবক। মিথ্যা বিয়ের ঘটনা সাজিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণের অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ভুয়া পরিচয় ব্যবহার করে সেই যুবকের একাধিক বিয়ের তথ্যও পেয়েছে পুলিশ।

শনিবার (৩০ জুন) সকালে আশুলিয়া থানা থেকে তাকে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে শুক্রবার বিকালে ভুক্তভোগী ছাত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতে আশুলিয়ার ডেন্ডাবর নতুন পাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামি কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালীর থানার দূর্গাপুর গ্রামের হাসিবুল ইসলাম তারেক (২৩)। এ ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে তার বাবা আশরাফ আলী (৫০) ও মা হাসিনা বেগমকেও (৪২) আসামি করে মামলা দায়ের করেছে ভুক্তভোগী।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী (১৫) আশুলিয়ার ডেন্ডাবর নতুন পাড়া এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় পরিবারের সাথে বসবাস করে। সে স্থানীয় একটি বেসরকারি স্কুলের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী।

মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, সেনাবাহিনীর সদস্য পরিচয়ে সেই শিক্ষার্থীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে তারেক। গত ফেব্রুয়ারি মাসে শিক্ষার্থীকে একটি অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে সাদা স্ট্যাম্পে শিক্ষার্থীর স্বাক্ষর নেয় তারেক। পরে তাকে জানায় যে বিয়ে হয়ে গেছে। পরে তারেকের বাবা-মা সেই শিক্ষার্থীর বাসায় গিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। কিন্তু মেয়ের বয়স কম হওয়ায় প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে মেয়ের পরিবার। মেয়ের মা বাসায় না থাকার সুযোগে তারেক প্রায়ই সেই বাসায় গিয়ে মেয়েকে ধর্ষণ করে আসছিল। পরে তারেকের গতিবিধি সন্দেহজনক হলে খোঁজ নিয়ে জানা যায় সে সেনাবাহিনীর কোন সদস্য নন। সর্বশেষ ২৮ জুন সেই শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করা হয়। পরে এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করে ভুক্তভোগী।

আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম সায়েদ বলেন, আমরা তারেকের একাধিক বিয়ের কথা শুনেছি এবং দুটি বিয়ের প্রমাণ পেয়েছি। সেনা সদস্য পরিচয় দিয়েই এই অপরাধ করে আসছিল তারেক। তাকে ৫ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

;

রাজধানীতে আরও হলিডে মার্কেট চালুর পরিকল্পনা আছে: তাজুল ইসলাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সংসদে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

সংসদে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকায় ফুটপাত দখল বন্ধে আরও হলিডে মার্কেট চালু করার পরিকল্পনা আছে বলে সংসদকে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থ বাজেটে অধিবেশনে ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য আ, ফ, ম, বাহাউদ্দিনের করা প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

সংসদে তাজুল ইসলাম বলেন, ইতিমধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় ৫টি স্থানে হলিডে মার্কেট চালু করা হয়েছে। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের সামনে, গুলিস্তান জিপিও সংলগ্ন বায়তুল মোকাররম লিংক রোড, সেগুনবাগিচা বিভাগীয় অফিস সংলগ্ন কার্পেট গলি, মতিঝিল দিলকুশা ইউনুস টাওয়ারের সামনে ও গুলিস্তান নবাবপুর রোডে।

তিনি বলেন, রাজধানীতে আরও হলিডে মার্কেট চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মালিকানাধীন ইতোপূর্বে বঙ্গবন্ধু হকার্স মার্কেট, গুলিস্থান ট্রেড সেন্টার, ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট, বঙ্গবাজার হকার্স মার্কেট, শেরে বাংলা হকার্স মার্কেট, সদরঘাট হকার্স মার্কেট ইত্যাদি মার্কেটে হকারদের দোকান বরাদ্দের মাধ্যমে পুনর্বাসন করা হয়েছে। এছাড়াও ২৩নং ওয়ার্ডস্থিত বেড়িবাঁধ সেকশন হতে হোসেন উদ্দিন খান ১ম লেন পর্যন্ত সাপ্তাহিক বাজারে হকারগণ নির্বিঘ্নে ব্যবসা করছেন।

মন্ত্রী বলেন, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় নিম্ন আয়ের মানুষ, বিশেষত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য নিয়ন্ত্রিত স্ট্রিট ভেন্ডার পদ্ধতি প্রচলন করা হয়েছে। শহরের যে সমস্ত সড়কে ছুটির দিনে যানবাহন চলাচল কম থাকে সে সমস্ত সড়কে নিয়ন্ত্রিত স্ট্রিট ভেন্ডার পদ্ধতিতে হলিডে মার্কেট চালু করা হয়েছে। পথচারীদের চলাচলের জন্য রাজধানীর ফুটপাত সবর্দা উন্মুক্ত থাকে কিন্তু কিছু দখলদার বেআইনিভাবে মাঝে মাঝে ফুটপাত দখল করে নিজ নিজ ব্যবসা পরিচালনা করেন। জনস্বার্থে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কর্তৃপক্ষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সহায়তায় অবৈধ দখল/ফুটপাত উচ্ছেদ কার্যক্রম অব্যাহতভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে।

;

বিমানকে দুর্নীতিমুক্ত করতে চান নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো: জাহিদুল ইসলাম ভূঞা

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো: জাহিদুল ইসলাম ভূঞা

  • Font increase
  • Font Decrease

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে দুর্নীতিমুক্ত করতে চান বলে ঘোষণা দিয়ে বিমানের এমডি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. জাহিদুল ইসলাম ভূঞা বলেছেন, দুর্নীতি করে কেউ এগোতে পারে না। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, হচ্ছে। দুর্নীতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

রোববার (৩০ জুন) বিমানের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি একথা বলেন। গত মে মাসে জাহিদুল ইসলাম ভূঞা বিমানের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন।

বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, টিকিট নিয়ে যাতে কোনো অভিযোগ না আসে তা নিয়ে কাজ করছি, টিকিট নাই, আবার সিট ফাঁকা এ ধরনের অভিযোগ থেকে বের হতে চাই। এ বিষয়ে পুরোপুরি ডিজিটাল সল্যুশনের পূর্ণ ব্যবহার করতে চাই।

গত বছর বিমান ১০ হাজার কোটি টাকা আয়ের মাইল ফলক স্পর্শ করেছে। এ বছরও সেই লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে তিনি আশা করে বলেন, কার্গো থেকে ১২০০ কোটি আয়ের আশা করছি। গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের আইএসও সার্টিফিকেশন পেলে এটি বিশাল অর্জন হবে। বিভিন্ন বিভাগ থেকেই আমরা ভালো করছি।

তিনি বলেন, বিমান মিডিয়াম রিস্ক ক্যাটাগরি থেকে লো রিস্ক ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। তাছাড়া বিমান দুটি উড়োজাহাজের পুরো অর্থ পরিশোধ করেছে। আরও দুটি শোধ হওয়ার পথে।

তিনি আরও বলেন, ২০৩৫ সালে ৪৭টি উড়োজাহাজ যুক্ত হবে। ৬টি উড়োজাহাজ ফেজ আউট হবে। ৩২টি উড়োজাহাজ যোগ হবে।

তৃতীয় টার্মিনালে সেবা দিতে বিমান পুরোপুরি প্রস্তুত উল্লেখ করে তিনি বলেন, এক হাজার কোটি টাকার যন্ত্রাংশ কেনা হয়েছে। জাইকার সঙ্গে মিলে কিভাবে আরও প্রশিক্ষণ বাড়ানো যায় তা নিয়ে কাজ করছি। তৃতীয় টার্মিনালে সেবা দিতে আমরা পুরোপুরি প্রস্তুত।

;