প্রচণ্ড গরম শেষে বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে স্বস্তির বৃষ্টি হয়েছে। প্রথমে ভারী বৃষ্টি হলেও পরবর্তীতে হালকা বৃষ্টি হয়। তবে কিছু জায়গায় এক পশলা বৃষ্টি শেষেই থেমে যায়। কিন্তু অল্প সময়ের বৃষ্টিতে সড়কে তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। ফলে দুর্ভোগে পড়েন শ্রমজীবী ও সাধারণ মানুষেরা।
রাজধানীর খিলগাঁও খিদমাহ্ হাসপাতালের গলি থেকে জলাবদ্ধতায় ভোগান্তির চিত্র তুলে ধরেন বার্তা২৪.কমের ফটোগ্রাফার সুমন শেখ।
এই পৃথিবীতে যার জন্ম হয়েছে তার মৃত্যু হবে এইটাই স্বাভাবিক। তবে এই মৃত্যু যদি হয় খাবারের অভাবে তা কিন্তু স্বাভাবিক না।
এই ধরুন রাজধানী ঢাকার কাঁটাবনের মাছ, পাখি, কুকুর বা অন্য প্রাণিদের কথা। যারা জন্ম থেকেই খাঁচায় বন্দি থাকে, এরা তো সব সময় লকডাউনের মধ্যেই থাকে। এদের জন্য নতুন করে লকডাউনের কি আছে।
এই বন্দি অবস্থায় প্রতিনিয়ত খবার পায় এরা। এদের খাবারের জন্য চিন্তা করতে হয় না কারণ এদের মালিক এদের খাবার দিবে।
কিন্তু আজ বাস্তবতাটা ভিন্ন করোনার কারণে এদের মালিকই খাঁচায় বন্দি তাই এরা ঠিক মত খাবার পাচ্ছে না। তাইত কিছু দিন আগে অনেক গুলো প্রাণি খাবার না পেয়ে মারা যায়। আর এই খবর প্রচার হবার পর থেকেই সরকার এই লকডাউন চলাকালীন সময়ে সকালে ও বিকেলে দোকান খুলে যাতে এই প্রাণি গুলোকে খাবার দেওয়া হয় সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
সেই প্রাণি গুলোর দিন এখন কেমন যাচ্ছে তা তুলে নিয়ে আসেছেন বার্তা২৪.কম-এর আলোকচিত্রীরা।
ঢাকা টু মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ১২ মার্চ ২০২০ সালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যান চলাচলের জন্য উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উদ্বোধনের পর থেকে এই রাস্তা দিয়ে যারাই চলাচল করেছে তারাই এই রাস্তার মোহে পড়ে গেছেন। প্রতিদন হাজারও গাড়ি এই রাস্তা দিয়ে শোঁ শোঁ করে ছুটতো গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। গন্তব্যে পৌঁছানোর পর সবার মুখে থাকতো এটির গুণগান, সাথে সবাই ধন্যবাদ দিতে ভুলতো না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে।
কিন্তু করোনার থাবায় এখন জৌলুস হারিয়েছে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে। নেই চিরচেনা সেই দৃশ। থেকে থেকে কিছু যানবাহন চলছে এই এক্সপ্রেসওয়েতে।
কঠোর লকডাউনের করণে এই রাস্তায় চেকপোস্ট বসিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
যে গাড়ি বা যারা যাচ্ছেন তাদের পড়তে হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদের মুখে। সন্তোষজনক জবাব পেলেই যেতে পারছেন তারা।
হঠাৎ করেই উড়ে এসে জুড়ে বসা করোনাভাইরাস স্থবির করে দিয়েছে দেশের সব অঙ্গন। অন্য সব অঙ্গনের মতো ক্রীড়াঙ্গনেও পড়েছে এর প্রভাব। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে দীর্ঘ কয়েক মাস ঘরেই কাটিয়েছেন এ অঙ্গনের প্রায় সকলেই। তবে এখন করোনা সংকট কাটিয়ে ফের জেগে উঠতে শুরু করেছে দেশের ক্রীড়াঙ্গন।
মাঠে ফিরতে শুরু করেছেন আগামী দিনের ক্রিকেটাররা।
সেই সঙ্গে প্রস্তুত ক্রিকেটার তৈরির প্রতিষ্ঠান একাডেমিগুলো।
করোনার কাছে হার মানছেন না কিশোর-তরুণ সহ ক্ষুদে ক্রিকেটাররা। এরাই তো একদিন ধরবে এই দেশের ক্রিকেটের হাল।
এখান থেকেই জন্ম নেবে আরেকজন তামিম ইকবাল, মাশরাফি কিংবা সাকিব আল হাসান। সেই সুদিনের স্বপ্ন তাদের চোখে-মুখে।