কুবি প্রেসক্লাবের ইফতার ও দোয়া মাহফিল



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রেসক্লাবের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।

সোমবার (২৫ মার্চ) প্রশাসনিক ভবনের ৪১১ নম্বর কক্ষে এই আয়োজন করা হয়।

ইফতারের পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান বলেন, 'এই রমজানে আমাদের নিজেদের শুধরে নিতে হবে। গত বছর যারা আমাদের সঙ্গে ছিলেন, তাদের অনেকেই আজ আমাদের সঙ্গে নেই। প্রত্যেক মুহূর্ত থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। এই শিক্ষার মাধ্যমে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।'

সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে ইফতারে দোয়া পরিচালনা করেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম মাওলানা মোহাম্মদ খলিলুর রহমান।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল হাসান বলেন, 'প্রতি বছরের মতো এবারও বিশ্ববিদ্যালয়ের সব স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে আমরা ইফতার আয়োজন করেছি। পরস্পরের মধ্যো সম্প্রীতি বাড়ানোর লক্ষ্যেই আমাদের এই আয়োজন। এখানে উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ এবং যারা এই আয়োজনের পেছনে কাজ করেছেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।'

এছাড়া ইফতার মাহফিলে আরো উপস্থিত ছিলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান, অ্যাকাউন্টিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. স্বপন চন্দ্র মজুমদার, অধ্যাপক ড. মো. রশিদুল ইসলাম শেখ, রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শাহাদাত হোসেন, ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবুল হায়াত, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী এম. আনিছুল ইসলাম, মাহমুদুল হাসান রাহাত, ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. জাহিদ হাসান, নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক অমিত দত্ত, মার্কেটিং বিভাগের প্রভাষক আবু ওবায়দা রাহিদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি মো. জাকির হোসেন প্রমুখ।

   

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: ইবিতে শিক্ষকবিহীন পরীক্ষা হল!



ইবি প্রতিনিধি, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সম্মিলিত গুচ্ছ ২০২৩-২৪ (স্নাতক) শিক্ষাবর্ষের ‘ক’ (বিজ্ঞান) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) কেন্দ্রে শিক্ষকবিহীন কক্ষে পরীক্ষা গ্রহণ করেছে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুর ১২টায় অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষায় ড. ওয়াজেদ আলী ভবনের ২০১ নম্বর কক্ষে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ড. ওয়াজেদ আলী ভবনের ২০১, ২০২ ও ২০৩ নম্বর কক্ষের জন্য দায়িত্বরত শিক্ষক ছিলেন মাত্র ২ জন। তবে ২০১ নম্বর কক্ষে পরীক্ষা চলার সময় কোনো শিক্ষক ছিলেন না। এ রুমে পরীক্ষা চলার সময় ডিউটি দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-রেজিস্ট্রারেরা।

এ বিষয়ে প্রধান পরিদর্শক মো. তহিদুর রহমানের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২০১ নম্বর কক্ষে কোনো শিক্ষক নেই। সে কারণে ২০১, ২০২ ও ২০৩ নম্বর কক্ষের প্রধান পরিদর্শক হিসেবে উপ-রেজিস্ট্রারদের সহায়তায় তিনি ২০১ নম্বর রুমে পরীক্ষার দায়িত্ব পালন করেন।

ইউনিট সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল হক বলেন, পরীক্ষার কক্ষে শিক্ষক ছিলেন কি না, তা ফাইল দেখে বলতে হবে। পরীক্ষায় যে শুধুমাত্র শিক্ষক দায়িত্ব পালন করেছেন তা নয়, বরং যত কর্মকর্তা সবাই পরিদর্শক। সুতরাং তাদেরও পরিদর্শকের সমমর্যাদা। প্রধান পরিদর্শক সব দেখভাল করবেন। কারণ, আমাদের যতসংখ্যক শিক্ষক তাদের সবাইকে প্রত্যেক রুমে দায়িত্ব দেওয়া সম্ভব হয়নি।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, পরীক্ষার হলে একজনও কক্ষ পরিদর্শক নেই এমন ধরনের ঘটনা ঘটার কথা নয়। আমরা প্রতিটি রুমেই প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক দিয়েছিলাম। পাশাপাশি কর্মকর্তারাও ‘ইনভিজিলেটর’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

আসলে এটা তো জোর-জবরদস্তির কোনো বিষয় নয় যে, কোনো শিক্ষককে বাধ্য করে আনা হবে। আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন ছিলাম, তখন পিয়নদের দিয়েও দায়িত্ব পালন করিয়েছি।

উল্লেখ্য, গুচ্ছের ইবি কেন্দ্রের ‘ক’ (বিজ্ঞান) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৬ হাজার ৪শ ৪২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। আগামী ৩ মে ‘বি’ (মানবিক) এবং ১০ মে ‘সি’ ইউনিট (ব্যবসায় শিক্ষা) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

;

বশেমুরবিপ্রবিতে ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতি ৮৯.৯২ শতাংশ



বশেমুরবিপ্রবি করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের 'এ' ইউনিটভুক্ত বিজ্ঞান অনুষদের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল ) দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের বিভিন্ন কক্ষে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনকৃত মোট ১৭৪৬ জন শিক্ষার্থী মধ্যে উপস্থিত ছিলো ১৫৭০ জন ও অনুপস্থিত ছিলো ১৭৬ জন । জানা গেছে, পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ছিল শতকরা প্রায় ৮৯.৯২ ভাগ।

পরীক্ষা শুরুর পর বশেমুরবিপ্রবি উপাচার্য ড. এ. কিউ. এম. মাহবুব, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুল আলম, কোষাধ্যক্ষ বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. মোবারক হোসেন ও প্রক্টরিয়াল বডি পরীক্ষা কেন্দ্রের বিভিন্ন কক্ষ পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শন শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ.কিউ.এম. মাহবুব তীব্র তাপদাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের দিক বিবেচনায় বলেন, “আমাদের যেহেতু হিট ওয়েভ চলছে, আমাদের মেডিকেল সেন্টার সহ খাবার পানি, প্রয়োজনীয় ঔষধ রেডি আছে। আশা করি আল্লাহ তা’আলার রহমতে কেউ অসুস্থ হবে না। আর যদি অসুস্থ হয়েই যায়, আমাদের এ্যাম্বুলেন্স আছে। এই পরীক্ষায় আশেপাশের এলাকা থেকেই ছেলেমেয়েরা এসেছে, এটা একটা ভালো দিক তাই আশা করি ওরা ক্লান্ত হয়ে যায়নি। এখন পর্যন্ত কোনো ধরণের সমস্যা হয়নি।”

এছাড়াও তিনি ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন ।

অনুষ্ঠিত গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে পানি ও শরবত বিতরণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ, বাঁধনসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও জেলা শিক্ষার্থী সংগঠন।

প্রসঙ্গত, চলতি শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় মোট ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬ জন ভর্তিচ্ছু অংশগ্রহণ করবে। বশেমুরবিপ্রবির 'এ' ইউনিটের বিজ্ঞান অনুষদের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় মোট ১৭৪৬ জন শিক্ষার্থী আবেদন করে।

;

ভাঙা পা নিয়েই ভর্তি পরীক্ষা দিতে আসেন প্রভা



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভর্তি পরীক্ষার আগের দিন সিঁড়ি থেকে নামতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পড়ে যান। আজ শনিবার ভাঙা পা নিয়েই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রে আসেন প্রভা। চাচার কোলে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢুকে পরীক্ষা দিলেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছের ‘এ' (বিজ্ঞান) ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার অনুষ্ঠিত হয়।

প্রভা বলেন, বাসায় আম্মুকে বুঝতে দেইনি আমার আঘাত গুরুতর। পা ভেঙে গেছে এটা জানলে পরিবার থেকে পরীক্ষা দিতে দিতো না। আমি মানসিকভাবে আশাবাদী ছিলাম পরীক্ষা দিতে পারব। আলহামদুলিল্লাহ পরীক্ষা ভালো দিয়েছি। আমি আশাবাদী ভালো কিছু হবে।

প্রভার মা জানান, পরীক্ষার আগের রাতে সিঁড়ি থেকে নামতে গিয়ে পা ভেঙে যায়। এ অবস্থায় চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব নয়। মেয়ের ইচ্ছে সে পরীক্ষা দিবেই।

ভর্তিচ্ছু প্রভা থাকেন চট্টগ্রামের নিউমার্কেট এলাকায়। চট্টগ্রাম ইসলামিয়া কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পড়াশোনা শেষ করেছেন তিনি।

;

শেকৃবিতে পালিত হয়েছে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস



শেকৃবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে নানাবিধ আয়োজনে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে পালিত হয়েছে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস-২০২৪। 

দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরতে প্রথমেই অনুষদের সামনে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপ উপাচার্য, ট্রেজারার, অনুষদের ডিন, শিক্ষকমন্ডলী ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও শুভেচ্ছা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়া।

পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের এএসভিএম অনুষদ প্রাঙ্গনে বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষকমন্ডলী ও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে বৃক্ষরোপণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপউপাচার্য, ট্রেজারার এবং অনুষদটির ডিন। 

পাশাপাশি, অনুষদের ভেটেরিনারি টিচিং হাসপাতালে ফ্রি ভেটেরিনারি ক্যাম্পেইন এর আয়োজন করা হয়। যেখানে ফ্রি ভ্যাকসিনেশন ও ঔষধ প্রদানসহ অন্যান্য চিকিৎসাজনিত সুবিধা প্রদান করা হয়।

এছাড়াও বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস উপলক্ষে অনুষদের বর্তমান ডিনের দ্বিবার্ষিক কর্মপরিকল্পনার অংশ হিসেবে অনুষদীয় শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি নিউ হোপ বাংলাদেশের সহযোগিতায় অনুষদে প্রথমবারের মত জব ফেয়ারের আয়োজন করা হয়েছে। যা শিক্ষার্থীদের মাঝে তুমুল সাড়া ফেলেছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল মহলে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। 

উক্ত জব ফেয়ারে তাৎক্ষণিকভাবে ৮-১০ জন শিক্ষার্থীকে কোম্পানিটির টেকনিক্যাল অফিসার নিয়োগ প্রদান করা হবে।

অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. কে, বি, এম, সাইফুল ইসলাম বলেন, দিবসটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রথম বড় পরিসরে আমরা অনুষদভিত্তিক এই দিবস পালন করছি। মূলত ফ্রি ভেটেরিনারি সেবা, বৃক্ষরোপণ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য জব ফেয়ারের আয়োজন উক্ত দিবসকে কেন্দ্র করে করেছি যা সকল শিক্ষক এবং অনুষদীয় শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় সম্ভব হয়েছে। জব ফেয়ার শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ এক আকর্ষণ। অনুষদের অনেক শিক্ষার্থী অনার্স শেষ হওয়ার সঙ্গেই চাকরি পেয়ে যাবে, হয়তো সার্টিফিকেট পাওয়ার পর একদিনও বেকার থাকতে হবে না। এমন উদ্যোগ নিতে পারা অনুষদের ডিন হিসেবে আমার জন্য আনন্দের ও প্রশান্তির।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফসর ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূইয়া বলেন, দিনটি গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যবহ। অনুষদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সহযোগীতায় তাদের ডিনের উদ্যোগে এই দিবস জাঁকজমকের সাথে অনুষদে প্রথমবারের মত পালিত হচ্ছে যা সত্যিই প্রসংশনীয়। এই দিবস থেকে শিক্ষা নিতে হবে এবং ভবিষ্যৎ ভেটেরিনারি সেক্টরকে কীভাবে সমৃদ্ধ করা যায় সেই পরিকল্পনা করতে হবে। আমাদের দেশের ভেটেরিনারি সেক্টরকে গবেষণাখাতে আরো উন্নত করতে হবে। ভেটরিনারিয়ানগণ অবলা প্রাণীর চিকিৎসা করেন যা সত্যিকার অর্থেই অত্যন্ত কষ্টসাধ্য কাজ। তাছাড়া আমাদের দুধ কিংবা মাংস উৎপাদনকারী নিজস্ব কোনো কোনো ব্রিড নেই। এগুলোর দিকেও আমাদের মনোযোগ দিতে হবে।

;