প্রভাষক নেবে বেগম রােকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়



ক্যারিয়ার ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
বেগম রােকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

বেগম রােকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

  • Font increase
  • Font Decrease

বেগম রােকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে প্রভাষক নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, শিক্ষাছুটিজনিত শূন্য পদের বিপরীতে অস্থায়ী ভিত্তিতে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে একজন, একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগে একজন এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগে একজনসহ মোট তিনজন প্রভাষক নিয়োগ দেয়া হবে।

যোগ্য প্রার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্ধারিত নিয়মে সাত সেট আবেদন আগামী ২৭ অক্টোবরের মধ্যে জমা দিতে হবে।

   

দরিদ্র মানুষের পাশে থাকতে চাই সবসময় : আবির হাসান



ক্যারিয়ার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আবির হাসান, ছবি: সংগৃহীত

আবির হাসান, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দরিদ্র কৃষক-গৃহিণী দম্পতির কোল আলো করে জন্ম নেন আবির হাসান। কে জানতো এই আবির হাসানই একদিন সেনাবাহিনীর অফিসার হয়ে এলাকার নাম উজ্জ্বল করবেন। এমনটাই করে দেখিয়েছেন পাবনার চাটমোহর এলাকার সন্তান আবির হাসান।

চাটমোহর এলাকার আবির হাসান ছিলেন ছোটবেলা থেকেই দুরন্ত। ইচ্ছে ছিল একদিন অনেক বড় হবেন, কিন্তু বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় দারিদ্রতা। তবে দারিদ্রতা যে সফলতার রাস্তার বাঁধা হতে পারে না, সেটা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন আবির।

বাবার সঙ্গে লাঙ্গল নিয়ে মাঠে চাষ করেছেন আবার ঠিকই লেখাপড়াও করেছেন। ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছেলে সে। তার মনের বাসনায় ছিল পরিবারের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন। পরিবারের সবার ছোট ছেলেটাই এখন আর্মি অফিসার।

যদিও প্রথমে সেনাবাহিনীতে চাকরি করার ইচ্ছে ছিল না তার, তবুও পরিবারের চাওয়ায় যুক্ত হোন সেনাবাহিনীতে। তার পর থেকে কঠোর পরিশ্রম আর মেধা সৃজন দিয়ে নিজেকে অনন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন আবির হাসান।

গ্রাম থেকে নবম শ্রেণি পাশ করে মনিপুর স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি হোন, সেখান ভালো ফলাফল করে। গ্রাজুয়েশনের জন্য ভর্তি হোন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল (বিউপি)। সেখান থেকে স্নাতক পাশ করেন। আমেরিকান কমান্ডো ট্রেনিংও করেছেন আবির।

দরিদ্র পরিবার থেকে বেড়ে উঠার কারণে দারিদ্রতা কাছ থেকেছেন আবির। তাই দরিদ্র মানুষের পাশে থাকেন সবসময় আবির। মানুষের দুঃখ কষ্টের সঙ্গী হতে চেষ্টা করেন। যেমন তিনি নিয়েছেন নিজ পরিবারের দায়িত্ব, তেমনি গরীব পরিবারের দায়িত্বও নিজ হাতে নিয়েছেন তিনি।

আবির হাসান বলেন, দারিদ্রতাকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। আল্লাহর রহমতে এখন আমি সফল। আমি দরিদ্র মানুষেরদের মাঝে নিজেকে বিলিয়ে দিতে চাই।

আবির হাসান সবসময় নিজেকে একজন আর্দশবান মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তার প্রত্যাশা আগামীতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে।

;

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৩৬.৩৩ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য অনুষ্ঠিত গুচ্ছভুক্ত জিএসটির ‘বি’ ইউনিটের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

এ পরীক্ষায় পাসের হার ৩৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা আজ রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটের আগেই জিএসটির ওয়েবসাইটে ঢুকে তাদের ফলাফল জানতে পারবেন।

রোববার (৫ মে) দুপুরে জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালযয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেনের কাছে টেকনিক্যাল কমিটির পক্ষ থেকে ‘বি’ ইউনিটের ফলাফল তুলে দেওয়া হয়।

বিকেলে জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির সভায় উপস্থাপনের পর তা প্রকাশের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, ২০২৩-২৪ সেশনে প্রথম বর্ষে ভর্তির জন্য এবছর ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করে। এর মধ্যে ৮৫ হাজার ৫৪৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। তার মধ্যে ৩১ হাজার ৮১ জন শিক্ষার্থী ৩০ নম্বরের উপরে পেয়ে ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করেছেন। যার হিসাবে পাসের হার ৩৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ।

এছাড়া বিভিন্ন কারণে শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ তথা ২৩ জন শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র বাতিল হয়েছে। ‘বি’ ইউনিটের গতবার পাসের হার ছিল ৫৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা আজ রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটের মধ্যে জিএসটির ওয়েবসাইট (https://gstadmission.ac.bd/) থেকে ফলাফল জানতে পারবেন।

ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ‘বি’ ইউনিটে সর্বোচ্চ ৭৬ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন রুকাইয়া ফেরদৌস লামিয়া। কৃতিত্বপূর্ণ এ শিক্ষার্থী ঢাকার বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী।

এছাড়া ৭৫ নম্বরের উপরে ১ জন, ৭০ নম্বরের ওপরে ৭ জন, ৬৫ নম্বরের উপরে ৪৯ জন, ৬০ নম্বরের উপরে ২১৯ জন, ৫৫ নম্বরের উপরে ৭৮৩ জন, ৫০ নম্বরের উপরে ২৪২৫ জন, ৪৫ নম্বরের উপরে ৫৮৩০ জন, ৪০ নম্বরের উপরে ১১৬৪৬ জন, ৩৫ নম্বরের উপরে ২০১৩২ জন এবং ৩০ নম্বরের উপরে ৩১০৮৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘বি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ৪ হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।

‘বি’ ইউনিটের ফলাফল প্রকাশের সময় অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের যাতায়াত, থাকা-খাওয়াসহ বিভিন্ন দুর্দশা লাঘবে চতুর্থবারের মতো তিনটি ইউনিটে জিএসটি ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। গত ৩ মে ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নে পরীক্ষা সম্পন্ন করায় গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ যারা প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, মডারেশনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্তরের সামরিক-বেসমারিক, আধা-সামরিক, গোয়েন্দা সংস্থাসহ সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

ফলাফল প্রকাশের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেটের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাসিম আখতার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জের উপাচার্য অধ্যাপক ড. জেড এম পারভেজ সাজ্জাদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পিরোজপুরের অধ্যাপক ড. কাজী সাইফুদ্দিন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনিছুর রহমান, টেকনিক্যাল উপ-কমিটির অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মো. খাদেমুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গালিব প্রমুখ।

এদিকে গুচ্ছভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের আর্কিটেকচার (ড্রয়িং) পরীক্ষার ফলাফলও ঘোষণা করা হয়েছে। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ড্রয়িং (ব্যবহারিক) পরীক্ষার মোট নম্বরের ৩০ শতাংশকে পাস হিসেবে বিবেচনা করে ৮৭৭ জনকে উত্তীর্ণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। পাসকৃত শিক্ষার্থীরাও আজ রাত ১১টা ৫৯ মিনিটের আগেই জিএসটির ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের ফলাফল দেখতে পাবেন। গুচ্ছভুক্ত চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্কিটেকচারে ভর্তির জন্য মোট ১৬৫টি আসন রয়েছে।

উল্লেখ্য, আগামী ১০ মে ‘সি’ ইউনিটে বাণিজ্য বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের বেলা ১১টা-১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টা পূর্বেই কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

;

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন, উপস্থিতি ৯০ শতাংশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য গুচ্ছ পদ্ধতিতে ‘বি’ ইউনিটের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৩ মে) বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত দেশের ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার এবারও গড়ে ৯০ শতাংশের কাছাকাছি বলে জানিয়েছেন জিএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন।

অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘সারাদেশে অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে, কোথাও কোনো অঘটন ঘটেনি বা প্রশ্নেও কোনো ত্রুটি পাওয়া যায়নি। কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়েই পরীক্ষা শুরুর পূর্বেই সকল কেন্দ্র ও উপকেন্দ্রে প্রশ্নপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়। সার্বিকভাবে বলা যায়, অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।

তিনি জানান, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই ‘বি’ ইউনিটের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে সবগুলোতেই শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার প্রায় ৯০ শতাংশের উপরে বা কাছাকাছি। তবে সর্বনিম্ন ৭২ দশমিক ৭৮ শতাংশ উপস্থিতির হার ছিল রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে। আর যবিপ্রবি কেন্দ্রে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার ছিল ৯৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

তিনি বলেন, সুষ্ঠু ও নির্বিঘ্নে পরীক্ষা সম্পন্ন করায় গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ যারা প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, মডারেশনসহ সার্বিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন তাঁদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। একইসঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্তরের সামরিক-বেসমারিক, আধা-সামরিক, গোয়েন্দা সংস্থাসহ সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার মধ্য দিয়ে এ পরীক্ষা শুরু হয়। ইতোমধ্যে ‘এ’ ইউনিটের ফলাফলও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পাসের ছিল ৩৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘এ’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ১২ হাজার ৪০২টি আসন রয়েছে।

আর ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এ বছর ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৯৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করে। তবে পরীক্ষায় তাদের গড় উপস্থিতি ছিল ৯০ শতাংশের কাছাকাছি। আর ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘বি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য চার হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।

জিএসটির ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, আগামী ১০ মে ‘সি’ ইউনিটে বাণিজ্য বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের বেলা ১১টা-১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

তবে শিক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এবং ‘সি’ ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬ জন আবেদন করেছেন। আর ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য ‘সি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য তিন হাজার ৬২৯টি আসন রয়েছে।

উল্লেখ্য, জিএসটিভুক্ত ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস, ফলাফলসহ অন্যান্য সকল তথ্য https://gstadmission.ac.bd এই ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

;

সিলেটে ১ মিনিটের জন্য বিসিএস দেওয়া হয়নি ২০ পরীক্ষার্থীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটে কেন্দ্রে ১মিনিট দেরিতে আসায় বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা দিতে পারেননি ২০ জন শিক্ষার্থী।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে সিলেট ব্লু বার্ড হাই স্কুল কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে ৷

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হলেও নির্দেশনা মতে ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। কিন্তু তারা সকাল ৯ টা ৩১ মিনিটে পৌঁছালে তাদের ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এদিকে এসময় পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশের জন্য আগে থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলেও সকাল সাড়ে নয়টার পর গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় অনেকে গেটের উপর দিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশের চেষ্টাও করেন। অনেকে কান্নাকাটি করেন। কিন্তু কিছুতেই মন গলেনি কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের।

সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) আয়োজিত ২০০ নম্বরের এই পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় নিয়মের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই বলে জানায় সিলেট ব্লু বার্ড হাই স্কুল কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষ।

এবিষয়ে সিলেট ব্লু বার্ড হাই স্কুল কেন্দ্রের হল সুপার হুসনে আরা বলেন, আমরা পিএসসির নির্দেশনা ফলো করেছি। গতকাল মিটিং করে বলা হয়েছে সকাল সাড়ে নয়টার পর কোনো পরীক্ষার্থীকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। তাই আমরা সাড়ে নয়টার পর গেট বন্ধ করে দিয়েছি। কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এখানে মানবিক দিক বিবেচনা করার কোনো সুযোগ নাই। যেহেতু তারা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কর্ণধার। আর এটা একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। এখানে অবশ্যই সবাইকে সময় মেন্টেইন করে আসতে হবে। পিএসসি স্যারও এখানে ভিজিট করতে এসেছিলেন। আমরা স্যারকে এ ব্যাপারে বলেছি। তিনি বলেছেন আমরা ঠিক কাজ করেছি।

;