কক্সবাজারের ১৫ হোটেল-মোটেলে রমরমা ইয়াবা কারবার!



মুহিববুল্লাহ মুহিব, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, কক্সবাজার
কক্সবাজারের কলাতলী রোডের হোটেল-মোটেল | ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

কক্সবাজারের কলাতলী রোডের হোটেল-মোটেল | ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সমুদ্রনগরী কক্সবাজার দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন অঞ্চল। তবে কক্সবাজারের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে একটি নেতিবাচক বিষয়, যার নাম ইয়াবা। কক্সবাজারে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া ইয়াবা কারবার চলছে শহরের ১৫টি হোটেল-মোটেলেও। আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর তৎপরতার মুখে আত্মগোপন করেছেন বেশির ভাগ ইয়াবা কারবারি। প্রকাশ্যে আসতে না পেরে গোপনে হোটেল-মোটেলে চলছে তাদের লেনদেন।

গোয়েন্দা বিভাগের একটি সূত্র বলছে, কক্সবাজার শহরের হোটেল-মোটেল জোনের আশপাশের এলাকার ওয়ার্ল্ড বিচ রির্সোট, জিনিয়া রিসোর্ট, আর এম গেস্ট হাউজ, আমারি রিসোর্ট, এ আর গেস্ট হাউজ, ক্লাসিক রিসোর্ট, জিনিয়া রিসোর্ট, সি আলিফ, সি-পার্ল রিসোর্ট-১ ও ২, কক্স হিলটন, সোহান রিসোর্ট, হোয়াইট বিচ রির্সোট, মিল্কি রিসোর্ট, এস কে কামাল রিসোর্টে চলে ইয়াবার কারবার।

এর মধ্যে ইয়াবা ব্যবসায়ীদের আনাগোনা সবচেয়ে বেশি ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্টে। কলাতলী মোড়ে অবস্থিত এ রিসোর্ট ১০ তলা বিশিষ্ট। রিসোর্টটিতে শতাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে, যার মধ্যে অন্তত ৪০টি ফ্ল্যাটের ভাড়া নিয়েছেন টেকপাড়া এলাকার মো. ইউসূফের ছেলে জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শাহিনুল ইসলাম শাহিন (৩০)।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/31/1567238247914.jpg

শাহিন ফ্ল্যাটগুলোতে নারী ও ইয়াবার ব্যবসা পরিচালনা করছেন দীর্ঘদিন ধরে। পাশাপাশি রয়েছে কলাতলী টিঅ্যান্ডটি পাহাড়ের আনোয়ার হোসেনের ছেলে মইনুল ইসলাম (৩০)। মইনুলের রয়েছে ৫টি ফ্ল্যাট। সশস্ত্র অবস্থায় চলাচল করেন এই ইয়াবা ব্যবসায়ী। মাদক পাচারের সময় ব্যবহার হয় তার কাছে থাকা অন্তত ৫টি অস্ত্র।

রাত হলেই ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্টে বসে মইনুল ও শাহিনের ইয়াবা হাট। এ দুজনের নেতৃত্বে রিসোর্টটিতে আত্মগোপন করেছেন তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। এখানে চাহিদা মতো নারী সরবরাহসহ চলে ইয়াবার রমরমা বাণিজ্য।

গত ১৮ আগস্ট রাতে ওয়ার্ল্ড বিচ রির্সোটের ৬০৩ নম্বর রুম থেকে শহরের পাহাড়তলী এলাকার শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী মো. শফিককে (৩৪) আটক করে পুলিশ। এ সময় মো. রফিক (২৬) নামে তার এক সহযোগীকেও আটক করা হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ইয়াবা লেনদেনের খবর পেয়ে পুলিশ ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্টের ৬০৩ নম্বর কক্ষে অভিযান চালায়। এ সময় শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী শফিক ও তার সহযোগী রফিককে আটক করা হয়। ওই কক্ষ থেকে ইয়াবাও উদ্ধার করা হয়। তবে পুলিশের অভিযান টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান আরেক ইয়াবা ব্যবসায়ী মধ্যম কলাতলী এলাকার রাসেল। অভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন কক্সবাজার সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) দেলোয়ার।

এছাড়া সি আলিফ থেকে তরিকুল ইসলাম নামে যশোরের এক ইয়াবা ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়েছিল। যার কাছ থেকে ৬ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্টের একাধিক কর্মী বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে জানান, মইনুলের মালিকানাধীন (ভাড়ায়) ফ্ল্যাটগুলোতে সব সময় ইয়াবা ব্যবসা ও পতিতাবৃত্তি চলে। মাঝে মধ্যে ইয়াবার লেনদেন নিয়ে অপহরণ, মারামারিসহ নানা ঘটনা ঘটে। মইনুলের কারণে পুরো হোটেলটি অপরাধের ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/31/1567238274828.jpg

জানা গেছে, মইনুল হোসেনের বাড়ি মহেশখালী উপজেলায়। দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজার শহরে বসবাস করেন তিনি। টানা কয়েক বছর লাইট হাউজ এলাকার সানফ্লাওয়ার রিসোর্ট ও ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্টে চাকরি করেছেন মইনুল। হঠাৎ দেড় বছর আগে তার জীবনের অর্থনৈতিক পরিবর্তন শুরু হয়। রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে যান। দেড় বছর আগেও যিনি সামান্য কর্মচারী ছিলেন তিনি বর্তমানে কোটি টাকার মালিক।

অন্যদিকে জিনিয়া রিসোর্টে চলছে বোরহান উদ্দিন নামে এক ইয়াবা গডফাদারের নিয়ন্ত্রণে। কিছু ফ্ল্যাট ভাড়া দিলেও বেশির ভাগ ফ্ল্যাট নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন। এছাড়াও অন্য হোটেল-রির্সোটগুলোর অবস্থাও একই।

ওয়ার্ল্ড বিচ রির্সোটের অভিযুক্ত ভাড়াটে শাহিনুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলার জন্য তার মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তবে কথা হয় আরেক অভিযুক্ত মইনুল হোসেনের সঙ্গে।

তিনি ফ্ল্যাট ব্যবসার আড়ালে ইয়াবা ব্যবসার অভিযোগ অস্বীকার করে বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে জানান, ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্টে তার মালিকানাধীন চারটি ফ্ল্যাট রয়েছে। শাহিনের সঙ্গে যৌথ অংশীদারিত্বেও কিছু ফ্ল্যাট আছে। সেগুলো পরিচালনা করেই তিনি জীবিকা নির্বাহ করেন বলে জানান।

হঠাৎ উত্থানের কারণ জানতে চাইলে মইনুল হোসেন জানান, তাদের পারিবারিক আর্থিক অবস্থা ভালো। তিনি কখনো ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্ট অথবা অন্যকোনো হোটেল-মোটেলে চাকরি করেননি বলে দাবি করেন।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ উদ্দীন খন্দকার বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্টে ডেভলপার, জমির মালিক, ফ্ল্যাট মালিক ও ফ্ল্যাট ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ঝামেলা আছে। এর সুযোগ নেয় চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। তারা ফ্ল্যাট ব্যবসার আড়ালে সেখানে ঢুকে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।

ওসি আরও বলেন, শুধু ওয়ার্ড বিচ নয়, আরও অর্ধশত হোটেল-মোটেল পুলিশের নজরদারিতে রয়েছে। অভিযানও জোরদার করা হয়েছে।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;