বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল ইকোনমিকস’র পুরস্কার পেল ‘নগদ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল ইকোনমিকস’র পুরস্কার পেল ‘নগদ’

বিশ্বখ্যাত গ্লোবাল ইকোনমিকস’র পুরস্কার পেল ‘নগদ’

  • Font increase
  • Font Decrease

ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ আরও একটি সম্মানজনক বৈশ্বিক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। অসাধারণ উদ্ভাবনী পদক্ষেপের মাধ্যমে অনন্য সাধারণ মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি এবং আর্থিক অন্তর্ভূক্তি তরান্বিত করায় ‘নগদ’-কে ২০২১ সালের ‘সেরা উদ্ভাবনী ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস’ হিসেবে পুরস্কৃত করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক দ্য গ্লোবাল ইকনোমিকস লিমিটেড।

গত সপ্তাহে ‘নগদ’-কে এই সম্মাননা দেওয়ার ঘোষণা দেয় আর্থিক প্রকাশনা ও দ্বি-বার্ষিক বিজনেস ম্যাগাজিন দ্য গ্লোবাল ইকনোমিকস লিমিটেড।

রোববার(১১ জুলাই) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে নগদ কর্তৃপক্ষ।  

২০১৯ সালের মার্চে যাত্রা শুরু করা ‘নগদ’ দেশীয় উদ্ভাবনের মাধ্যমে ইতিমধ্যে বৈশ্বিক স্বীকৃতি লাভ করেছে। ‘নগদ’-এর উদ্ভাবিত ইলেকট্রনিক কেওয়াইসি যা বাংলাদেশে এই জাতীয় প্রথম উদ্ভাবন। এর মাধ্যমে ‘নগদ’ দেশের আর্থিক অন্তর্ভূক্তিতে একটি বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছে দ্রুতবর্ধনশীল এমএফএস অপারেটরটি।

তাছাড়া ‘নগদ’-ই বিশ্বে প্রথম মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস হিসেবে মোবাইল আপারেটরদের সহায়তায় মাত্র কয়েক সেকেন্ডে অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা চালু করেছে। এই পদ্ধতিতে যেকোনো মোবাইল থেকে *১৬৭# ডায়াল করে চার ডিজিটের পিন সেট করার মাধ্যমে ‘নগদ’ অ্যাকাউন্ট খোলা যাচ্ছে। ফলে কাউকে কোনো জায়গায় যেতে হচ্ছে না বা কোথাও কোনো কাগজপত্র পাঠাতে হচ্ছে না। তাতে করে গ্রাহকের সময় এবং খরচ দুই-ই সাশ্রয় হচ্ছে।

সরকারি ভাতা ও আর্থিক সহায়তা বিতরণের ক্ষেত্রেও স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে ‘নগদ’। ২০২১ সালে সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা ভাতার ৭৫ শতাংশ স্বচ্ছতা ও সফলতার সঙ্গে বিতরণ করেছে ‘নগদ’। এসব কর্মকা- দেশ ও দেশের বাইরে সমানভাবে সমাদৃত হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দ্য গ্লোবাল ইকনোমিকস লিমিটেডের ঘোষণা বিষয়ে ‘নগদ’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, “দেশের আর্থিক খাতের ডিজিটালাইজেশনের জন্য ‘নগদ’ শুরু থেকেই কাজ করে যাচ্ছে। যদিও শুরুটা এত সহজ ছিল না। তারপরেও এ ধরনের স্বীকৃতি চলার কঠিন পথকে সহজ করে বহুদূর যাওয়ার পথরেখা তৈরি করে। যেকোনো ডিজিটাল কোম্পানির জন্য উদ্ভাবন জরুরি। ‘নগদ’-এর গ্রাহকদের জন্য আমরা সম্ভাব্য সব ধরনের সেরা সমাধানের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করি। আমরা বিশ্বাস করি গ্রাহকেরা সেরাটাই পাওয়ার যোগ্য এবং সবসময় সেই দায়িত্ব আমরা পালন করি।”

এর আগে বৈশ্বিক বিভিন্ন সংগঠনের একটি গ্রুপ ‘ইনক্লুসিভ ফিনটেক ফিফট’ গত বছরের অক্টোবরে ‘নগদ’-কে সে বছরের বিশ্ব সেরা ফিনটেক
স্টার্টআপ হিসেবে নির্বাচত করে। দক্ষিণ এশিয়ার কোম্পানিগুলোর মধ্যে এই ধরনের স্বীকৃতি অনেকটাই বিরল। একই বছর আইসিটি খাতের বিশ্বকাপ খ্যাত ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (ডব্লিউসিআিইটি) সম্মেলনে ‘উইটসা গ্লোবাল আইসিটি এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০১৯’ পায় ‘নগদ’। দেশের আর্থিক অন্তর্ভূক্তিকে বেগবান করা বাংলাদেশি কোনো এমএফএস প্রথমবার এই পুরস্কার অর্জন করে। তারও আগে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় অবদানের অংশ হিসেবে ২০২০ সালের ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলায় ‘নগদ’-কে পুরস্কৃত করে বাংলাদেশ সরকার।

বর্তমানে ‘নগদ’-এর পাঁচ কোটি ২০ লাখ গ্রাহক রয়েছে, যারা প্রতিদিন গড়ে ৬৫০ কোটি টাকা লেনদেন করছে। সম্প্রতি- দেশি নগদে বেশি লাভ, স্লোগান নিয়ে কাজ করতে গিয়ে বাজারে চমৎকার সাড়া পেয়েছে ‘নগদ’, যেখানে মূলত ‘নগদ’ ব্যবহারে গ্রাহকের সার্বিক লাভের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।

উল্লেখ্য, দ্য গ্লোবাল ইকনোমিকস লিমিটেড প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক আর্থিকখাতের বিভিন্ন শিল্পের ওপর গুরুত্বপূর্ণ চিন্তাশীল বিষয়ে মতামত প্রদান করে থাকে। ম্যাগাজিনটির পুরস্কার প্রদান নীতিমালায় বলা হয়েছে, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শিল্পের উদ্ভাবন এবং সমৃদ্ধির মূল দরজা হলো প্রযুক্তি। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের সঙ্গে সম্পর্কিত ডিজিটাল রূপান্তরগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং সবার সামনে তুলে ধরার বিষয়টিকে গ্লোবাল ইকনোমিকস অ্যাওয়ার্ডস তাদের আলোচ্য সূচি হিসেবে নির্ধারণ করে।

   

সরবরাহ স্বাভাবিক তবুও বাজার চড়া



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সরবরাহ স্বাভাবিক তবুও বাজার চড়া

সরবরাহ স্বাভাবিক তবুও বাজার চড়া

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ঈদ পরবর্তীত বাজারে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও নিত্য পণ্যের দাম চড়া। ক্রেতাদের আনাগোনা কম থাকলেও ঊর্ধ্বমুখী শাক সবজি ও মাছের দাম। বিশেষ করে ৫০ টাকার নিচে কোন সবজি নেই বাজারে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর কাওরান কাওরান বাজার ঘুরে দেখা যায় এমন চিত্র।

কাওরান বাজারের খুচরা বাজারে গিয়ে দেখা যায়, আজকে আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০টাকা কেজি, পেঁয়াজ ৬০-৬৫ টাকা কেজি, রসুন ২০০-২২০ টাকা কেজি, আদা ২০০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ ৮০-১২০ টাকা কেজি, ধনেপাতা কেজি ১০০টাকা আর আটি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা করে। লেবুর হালি ৩০-৪০ টাকা।

এছাড়া শবজির বাজারে ক্রেতাদের আনাগোনা কম থাকলেও দাম আগের মতোই চড়া ৫০ টাকার নিচে কোন সবজি নাই। মিষ্টি কুমড়া ৪০, মুলা ৫০-৬০, পটল ৭০ _১২০, বেগুন ৬০ টাকা,বরবটি ৮০,  জালি প্রতি পিছ ৬০ টাকা, ভেন্ডি ৬০ টাকা কেজি, টমেটো ৫০ শশা ৫০, লাউ প্রতি পিস ৭০-৮০ করলা ১২০ টাকা, করলা ৬০-৭০, বাধাকপি ৫০ টাকা, ফুলকপি ৫০ টাকা, গাজর ৬০, ক্যাপসিকাম ৪৫০ টাকা।

তবে মাছ মাংসের বাজারে দাম এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে বলে জানায় ব্যবসায়ীরা। কিন্তু ক্রেতারা বলছে মাছের গায়ে হাত দেয়া যায় না। বাজারে আজকে দেশি রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা কেজি, মলা মাছ ৭০০ টাকা কেজি, নদীর চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ১৮০০ টাকা কেজি, এবং চাষের চিংড়ি ৭০০টাকা কেজি, আইর মাছ ৮০০টাকা কেজি,কাতল ৭০০ টাকা, দেশি বড় বোয়াল ১২০০ টাকা, কোরাল মাছ ১০০০ টাকা। আর ৫০০গ্রাম ওজনের ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৩০০ টাকা কেজি।মুরগী ২১০ টাকা, গরু ৭৫০-৭৮০ টাকা,

কল্যাণপুর থেকে কাওরান বাজারে সপ্তাহের বাজার করতে এসেছেন সুফিয়া বেগম। তিনি জানান ৫ হাজার টাকা নিয়ে এসেছি বাজারে। মাত্র ৫ জনের সংসারের বাজার করতে ইতিমধ্যে বাজারের প্রায় অর্ধেক টাকা শেষ হয়েছে শুধু মাছ কিনতে। এখনো সবজি ও ঘরের অন্যান্য বাজার করা বাকি। আগে যেখানে মাত্র ৩ হাজার টাকায় সপ্তাহের পুরো বাজার শেষ হয়ে যেতো সেখানে এখন ৫ হাজার টাকা দিয়ে কোনমতে টেনেটুনে সংসার চালাতে হচ্ছে তাকে। কাওরান বাজারে কিছুটা কম দামে কিনতে আসলে দামের পার্থক্য এলাকার বাজারের চাইতে খুব একটা কম না। তবে টাটকা পণ্য পাওয়ায় কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যায় বলে তিনি জানান। বাজারের  ভয়াবহ বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, দুইজনে মিলে কামাই করেও এখন অনেকটা হিমশিম খেতে হচ্ছে সংসারের চাহিদা মেটাতে।

কাওরান বাজারের মাছ ব্যবসায়ী লতিফ বার্তা২৪.কম’কে জানান, বাজারে সরবরাহ আছে কিন্তু চাহিদার তুলনায় কম। তাই বেড়েছে সকল মাছের দাম। দেশি মাছের চাহিদা বেশি থাকায় তার দাম একটু বেশি। তবে চাষের মাছের দাম আগের মতোই আছে।

;

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে একভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

;

শসা চাষিদের পাশে ‘স্বপ্ন’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রমজানের মধ্যে শসার বাজার চড়া দাম থাকলেও বর্তমানে শসা চাষিরা শসার দাম নিয়ে বেশ বিপাকে পড়েছেন। তবে এমন দুঃসময়ে শসা চাষিদের পাশে দাঁড়িয়েছে দেশের সেরা রিটেইল চেইন সুপারশপ ‘স্বপ্ন’ ।

সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হয় যে, ন্যায্য দাম না পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েছেন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার শসা চাষিরা। পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে মাত্র ২ থেকে ৪ টাকায়। ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না চাষিরা। এমন সময় সেই শসা চাষিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ন্যায্যমূল্যে শসা কিনেন ‘স্বপ্ন’ কর্তৃপক্ষ। সেই শসা এখন খোলা বাজারের চেয়ে কম দামে স্বপ্ন আউটলেটে পাওয়া যাচ্ছে ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) খোলা বাজারে ৪০ টাকা কেজিতে শসা বিক্রি করতে দেখা গেলেও স্বপ্ন আউটলেটে তা ১২টাকা কেজিতে অর্থাৎ সাশ্রয়ী মূল্যে খোলা বাজারের চেয়ে কম দামে গ্রাহকরা কিনতে পারছেন ।

এরইমধ্যে দিনাজপুরের খানসামার ওই এলাকা থেকে ২ টন এবং ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট এলাকা থেকে ৬ টন শসা কিনেছে স্বপ্ন প্রতিনিধি।

বর্তমানে তাদের উৎপাদিত শসা পৌঁছে গেছে স্বপ্ন’র আউটলেটে, স্টক থাকা অবধি এই অফার গ্রাহকরা পাবেন। স্বপ্ন’র নির্বাহী পরিচালক সাব্বির হাসান নাসির জানান, আমরা শসা চাষিদের দুর্ভোগের কথা জানতে পেরেছি নিউজের মাধ্যমে। আমরা দিনাজপুর, ময়মনসিংহসহ বেশকিছু এলাকার কৃষকের দুর্ভোগের কথা জানার পর তাঁদের কাছ থেকে শসা কিনেছি ন্যায্যমূল্যে। অনান্য ব্যবসায়ীদেরও কৃষকদের জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান থাকবে । মধ্যস্বত্বভোগীদের লাভবান না করে কৃষকদের সঙ্গে সরাসরি সেতুবন্ধনের চেষ্টা করে আসছে স্বপ্ন। এই চেষ্টা সবসময় অব্যাহত থাকবে।

এ প্রসঙ্গে স্বপ্ন’র হেড অফ পার্চেজ সাজ্জাদুল হক বলেন, বিভিন্ন গণমাধ্যমে শসা চাষিদের সংকটের খবর দেখার পর আমরা সিদ্ধান্ত নেই যে, এই কৃষকদের পাশে আমরা দাঁড়াবো। দিনাজপুর, ময়মনসিংহসহ বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে এরইমধ্যে ৮ টন শসা আমরা কিনেছি। দুঃসময়ে কষ্টে থাকা অনেক কৃষকদের পাশে ‘স্বপ্ন’ এর আগেও দাঁড়িয়েছে। সামনেও পাশে থাকবে।

দিনাজপুরের খানসামা এলাকার কৃষক সাকিব হোসেন জানান, প্রায় এক বিঘা জমিতে শসা চাষ করেছিলাম এবার। শসার বীজ, সারসহ নানা কাজে লাখ টাকা খরচ হয় আমার। কিন্তু ১০ রমজান অবধি কিছু শসা বিক্রি করার পর বাজারে শসার দাম কমে যায় । প্রতি কেজি ১০ টাকা, এরপর পর ৫ টাকা এবং সবশেষে আরও কম দামে বিক্রি করতে বাধ্য হয়। অনেক শসা নষ্টও হয়ে যায়। অনেক লোকসান হচ্ছিল। আমার এলাকার এক সাংবাদিক নিউজ করার পর এসিআই কোম্পানীর ‘স্বপ্ন’ থেকে যোগাযোগ করে আমার অনেকগুলো শসা কিনে নিয়েছেন উনারা। এতে করে লোকসানের অনেক ঘাটতি পূরণ হয়েছে আমার । তাঁদেরকে অশেষ ধন্যবাদ ।

;

বিকাশ অ্যাপে ‘সেন্ড মানি’ এখন আরও সুরক্ষিত, নির্ভুল



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রাহকের লেনদেন আরও নির্ভুল ও সুরক্ষিত করতে বিকাশ অ্যাপের ‘সেন্ড মানি’ সেবায় যুক্ত হলো আরও একটি সতর্কীকরণ ধাপ বা ‘ডিসক্লেইমার’। সেভ করা নাম্বারের বাইরে অন্য কোনো নাম্বারে তাড়াহুড়ো করে সেন্ড মানি করার সময় ভুল নাম্বারে টাকা পাঠানোর বিড়ম্বনা এড়াতেই বিকাশ অ্যাপে এই সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে।

এখন থেকে বিকাশ অ্যাপে সেভ করা নাম্বার ছাড়া অন্য কোনো নাম্বারে ‘সেন্ড মানি’ করার সময় একটি ‘ডিসক্লেইমার প্রম্পট’ বা সতর্কীকরণ বার্তা দেখা যাবে, যেখানে বলা আছে “নাম্বারটি সঠিক কি না তা অনুগ্রহ করে আবার চেক করুন”। সে অনুযায়ী নাম্বারটি নিশ্চিত হয়ে পরবর্তী ধাপে টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে সেন্ড মানি করলেই ভুল নাম্বারে টাকা পাঠনোর কোনো বিড়ম্বনা থাকেনা। ‘সেন্ড মানি অটো পে’ সেট করার সময় এবং ‘গ্রুপ সেন্ড মানি’ -তে সেভ করা নাম্বারের বাইরে অন্য কোনো নাম্বার যোগ করার সময়েও এই সুবিধা পাওয়া যাবে।

এছাড়া আরও কিছু বিষয়ে নজর রাখলে ভুল নাম্বারে টাকা পাঠানোর কোনো বিড়ম্বনাই থাকেনা –

• নতুন কোনো নাম্বারে সেন্ড মানি করার আগে প্রাপকের সাথে কথা বলে নাম্বারটি নিশ্চিত করে নেয়া যেতে পারে
• সেভ করা নাম্বার ছাড়া অন্য কোনো নাম্বারে সেন্ড মানি করার সময় নাম্বারটি কয়েকবার মিলিয়ে নেয়া ভালো
• টাকার পরিমাণ প্রবেশ করার পর টাকার অংক ঠিক আছে কি না তা দেখে নেয়া দরকার
• ভুল নাম্বারে টাকা পাঠিয়ে ফেললে দ্রুত বিকাশ হেল্পলাইন ১৬২৪৭, অফিশিয়াল ওয়েবসাইট/লাইভ চ্যাট অথবা ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করতে হবে

সুরক্ষিত এই সেন্ড মানি সেবার পাশাপাশি এই মুহূর্তে বিকাশ গ্রাহকরা মোবাইল রিচার্জ, ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, মার্চেন্ট পেমেন্ট, অ্যাড মানি, ইউটিলিটি বিল পেমেন্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফি পরিশোধ, ই-টিকেটিং, ডোনেশন, বিদেশ থেকে রেমিটেন্স গ্রহণ, ইন্স্যুরেন্স ও মাইক্রোফাইন্যান্স এর পেমেন্ট, ডিজিটাল ন্যানো লোন ও সেভিংস সহ নানান সেবা ব্যবহার করছেন। এভাবেই নতুন নতুন উদ্ভাবনী সেবা আনার মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল লাইফস্টাইল অ্যাপে পরিণত হয়ে বিকাশ, গ্রাহকের প্রতিদিনকার লেনদেনে আরও স্বাধীনতা ও সক্ষমতা আনার প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে।

;