অফুরান উল্লাসে আট বছরে দারাজ   



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অফুরান উল্লাসে আট বছরে দারাজ   

অফুরান উল্লাসে আট বছরে দারাজ   

  • Font increase
  • Font Decrease

আট বছরে পদার্পণ করল দেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ। নিজেদের যাত্রায় উদ্ভাবন ও ব্যবসায়িক উৎকর্ষে প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে দেশের মানুষের কেনাকাটার অভিজ্ঞতাকে নতুন মাত্রা যোগ করেছে দারাজ। সফলতার আট বছর পদার্পণের মূহুর্তটি অফুরন্ত উল্লাসে মাধ্যমে অবিস্মরণীয় করে রাখতে বিশেষ বর্ষপূর্তি ক্যাম্পইন নিয়ে এসেছে দারাজ বাংলাদেশ। দেশব্যাপী দারাজের অগণিত ক্রেতা ও সহযোগীদের প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে এই ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হচ্ছে।

দারাজের বর্ষপূর্তি উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত এ ক্যাম্পেইনটি চলবে ৪-১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ক্যাম্পেইনের স্লোগান হচ্ছে ‘৮ বছরের অফুরান উল্লাস ধন্যবাদ, বাংলাদেশ!’।

মাত্র ৫ জন কর্মী এবং একটি ওয়েবসাইট নিয়ে আট বছর আগে যাত্রা শুরু দারাজের। ৭০ লাখের বেশি ক্রেতা ও ৪১ হাজার বিক্রেতা নিয়ে দারাজ এখন দেশের সবচেয়ে বড় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম। দারাজের এই সফলতার পেছনের রয়েছে দেশজুড়ে অসংখ্য ক্রেতা-বিক্রেতা, সহযোগী ও শুভানুধ্যায়ীদের ভালোবাসা ও সহযোগিতা। তাদের এই সহযোগিতাকে স্মরণীয় করে রাখতে আট বছরপূর্তির এই ক্যাম্পেইনটি আয়োজন করা হচ্ছে। ২৫ আগস্ট ঢাকার ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের রূপসী বাংলা গ্র্যান্ড বলরুমে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ক্যাম্পেইনটির উদ্বোধন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দারাজ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী বিয়ারকে মিকেলসেন।  আট বছর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদযাপন নিয়ে তিনি বলেন, “দারাজ বাংলাদেশ একটি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান। এটাই দারাজ বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতের দক্ষ কর্মীদের মাধ্যমেই দারাজ বাংলাদেশের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বাংলাদেশ দারাজ গ্রুপের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দারাজ গ্রুপ থেকে এ মার্কেটকে সম্ভাবনাময় হিসেবে আমরা চিহ্নিত করেছি এবং এ দেশের ই-কমার্স অবকাঠামো ও ইকোসিস্টেমের বিকাশে দারাজের শেয়ারহোল্ডাররা আগামী ৩-৪ বছরে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে আগ্রহী। তরুণ ও ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নের পাশাপাশি আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশে টেকসই ই-কমার্স ব্যবসা ও ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা।”

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দারাজের গ্রুপ সিওও জর্নিকা জাফিরোভা, দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক, চিফ মার্কেটিং অফিসার মো. তাজদীন হাসান, চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম, চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এএইচএম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সাব্বির হোসাইন এবং চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার মো. রিয়াদ হোসেন সহ দারাজের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। এছাড়াও, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় ইনফ্লুয়েনসার, অভিনেতা এবং মডেলরা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দারাজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, “সাত বছরের দীর্ঘ যাত্রায় দারাজ বাংলাদেশ অনেক মাইলফলক অর্জন করেছে, যা ই-কমার্স খাত এবং দারাজ বাংলাদেশের জন্য সমভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা স্বল্পসময়ে নিজেদের শীর্ষ অবস্থানে নিতে সফল হয়েছি। আমাদের ৫০ হাজারের বেশি সেলার পার্টনার রয়েছে। এর মাধ্যম, আমাদের বিশ্বাস আমরা দেশজুড়ে ই-কমার্সের পরিধি বিস্তৃত করতে পেরেছি এবং সমাজের রূপান্তর ও ক্রেতাদের অভিজ্ঞতা পরিবর্তনে উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনায় প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করেছি। এক্ষেত্রে, আলিবাবার বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।”

অনুষ্ঠানে দারাজ বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার মো. তাজদীন হাসান বলেন, “বর্তমানে, দেশের রিটেইল পণ্য বিক্রিতে ই-কমার্স খাতের হিস্যা মাত্র ১-২ শতাংশ। আমাদের দেশে ইন্টারনেটের ব্যবহার ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, এক্ষেত্রে ই-কমার্স নিয়েও আমাদের অনেক দূর এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। বিগত সাত বছর ধরে, দারাজ দেশজুড়ে ই-কমার্স সেবার বিস্তৃতি এবং অর্থনীতিতে অবদান রাখার লক্ষ্যে ক্রেতাদের অভিজ্ঞতা পরিবর্তনে তাদের সচেতন করে তুলতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে, আমরা আমাদের অষ্টম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে একটি মেগা ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছি। যার মাধ্যমে  আমাদের গ্রাহকরা আকর্ষণীয় নানা ডিল উপভোগ করতে পারবেন।”

বর্ষপূর্তির আয়োজনকে স্মরণীয় করে রাখতে দুর্দান্ত সব অফার দিয়ে ক্যাম্পেইনটি সাজিয়েছে দারাজ। ক্রেতাদের জন্য দারাজ দিচ্ছে ব্র্যান্ড-ফ্রি শিপিং, মিস্ট্রি বক্স, ফ্ল্যাশ সেলস, হট ডিলস এবং মেগা ডিলস সহ আকর্ষণীয় আরও অনেক অফার। ক্রেতাদের কেনাকাটার অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে দারাজের এই ক্যাম্পেইনে দেয়া হচ্ছে ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়ের সুযোগ, গেমিফিকেশন গিভঅ্যাওয়ে, ভাউচার, পেমেন্ট অফার, নিউ ইউজার গিফট, ফ্ল্যাশ পাজল চ্যালেঞ্জ, এক্সক্লুসিভ লঞ্চ এবং বিশেষ ইএমআই সুবিধার মতো দারুণ সব অফার।

ক্যাম্পেইনটির সহযোগী স্পন্সর হিসেবে আছে ডেটল, বাটা, ওরাইমো গ্লোবাল, স্টুডিও এক্স, রিয়েলমি, সিঙ্গার, শাওমি এবং লোটো। ব্র্যান্ড পার্টনার হিসেবে আছে ফ্যাব্রিলাইফ, লাক্স, পিউরইট, মোশন ভিউ, লিভিংটেক্স, মটোরোলা, ইনফিনিক্স, রিবানা, ম্যাসকিউলিন, গোদরেজ, হাইয়ার, প্যারাসুট ন্যাচরাল, ফার্নিকম এবং স্কেয়িন। এছাড়াও, ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে জায়নাক্স হেলথ, লেভিশ বুটিক স্যালন, নাহিলা হেদায়েতের প্রিভে, গালা মেইকওভার এন্ড স্যালন, আনিকা বুশরার স্প্লেন্ডর এবং এশা রুশদির পাউডার রুম।

   

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। আগামীকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) এর মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রফতানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

;

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংকের আলোচনা অনুষ্ঠান



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. তানভীর আহমেদ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান, এফসিএ, ডিরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জয়নাল আবেদীন ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী এবং দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্যসচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডিরেক্টর প্রফেসর ড. মোঃ সিরাজুল করিম, সৈয়দ আবু আসাদ, মোঃ কামরুল হাসান, প্রফেসর ড. মোঃ ফসিউল আলম, খুরশীদ-উল-আলম, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, এফসিএমএ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন আহমেদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখার ইনচার্জগণ অংশগ্রহণ করেন।

;

সিটি ব্যাংকের ২০২৩ সালের নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা, বেড়েছে ৩৩%



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিটি ব্যাংক তাদের ২০২৩ সালের সমন্বিত বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বহিঃনিরীক্ষকের অনাপত্তি-পত্রের ভিত্তিতে ব্যাংকের পর্ষদ সভায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ব্যাংকটি ২০২৩ সালের জন্য ৬৩৮ কোটি টাকার কর পরবর্তী সমন্বিত নিট মুনাফা ঘোষণা করে। ২০২২ সালের ৪৭৮ কোটি টাকার বিপরীতে এই মুনাফা ৩৩.৫% বাড়লো।

পর্ষদ সভায় এই মুনাফার ওপরে ১৫% নগদ লভ্যাংশ ও ১০% বোনাস লভ্যাংশও প্রস্তাবিত হয়, যা ব্যাংকের আগামী ৩০ মে তারিখে অনুষ্ঠিতব্য বার্ষিক সাধারণ সভায় অনুমোদনের জন্য উত্থাপিত হবে।

এই আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে ডলার সংকটের কারণে সিটি ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ থেকে আয় তার আগের বছর থেকে ৭৪% কমে গেলেও ব্যাংকের আমানত ব্যয় হ্রাস পাওয়া, ভাল ঋণের প্রবৃদ্ধি হওয়া, ঋণ থেকে প্রাপ্ত মুনাফার হার ঊর্ধ্বমুখী হওয়া এবং সরকারি ট্রেজারি বিল বা বন্ড থেকে মুনাফা কিছুটা বৃদ্ধির কারণে এই ব্যাংক গত বছর মোট ১,৩৯১ কোটি টাকার পরিচালন মুনাফা করতে সমর্থ হয়, যা ২০২২ সালে ছিল ১,২৩৭ কোটি টাকা। আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে সিটি ব্যাংক ঋণের বিপরীতে মোট ২৫৬ কোটি টাকার প্রভিশন সংস্থান বাবদ ব্যয় করেছে।

নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা হওয়ার কারণে এ ব্যাংকের রিটার্ন অন ইকুয়িটি বা শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্ন পৌঁছালো ঈর্ষণীয় ১৭.৭ শতাংশে। ব্যাংকটির আয়ের উল্লেখযোগ্য দুটি দিক হলো, এর মোট আয়ের ২৬ শতাংশই এসেছে ফি, কমিশন ইত্যাদি থেকে; এবং এই আয়ের ৪০ শতাংশই এসেছে ব্যক্তি খাত থেকে (রিটেইল, কার্ড ও ক্ষুদ্র ঋণ)।

এই নিট মুনাফা ঘোষণার মধ্যে দিয়ে ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ২১ পয়সা, যা ২০২২ সালে ছিল ৩ টাকা ৯০ পয়সা।
উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রম ও ক্রমোন্নতি, বিশেষ করে টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন, ডিজিটাল মাধ্যমে অগ্রগতি এবং রিটেইল ব্যাংকিং, কার্ডস ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের প্রসার আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে।

;

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৪৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা।

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম সংবাদ সম্মেলনে জানান, নতুন মেয়াদে সরকার গঠনের পর একনেকের দ্বিতীয় সভা এটি।

তিনি জানান, সভায় ১১ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ৪৮৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তোরণ পরবর্তী সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি অল্প ব্যয় করলে যে প্রকল্পগুলো শেষ করা যাবে সেগুলো দ্রুত শেষ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ভবন নির্মাণ কাজ শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি বৃষ্টির পানি ধরে রাখাতে ও সোলার ব্যবস্থা রাখারও পরামর্শ দিয়েছেন।

এসময় পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

;