বাণিজ্য মেলায় ওয়ালটনের প্রায় ১ হাজার মডেলের পণ্য



সেন্ট্রাল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জমে উঠেছে ২৪ তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। প্যাভিলিয়ন ও স্টলগুলো প্রতিদিনই বাড়ছে ক্রেতা সমাগম। তবে, মেলায় সর্বাধিক সংখ্যক মডেল ও পণ্য এনে চমক সৃষ্টি করায় ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে ক্রেতা ভিড় বেশি। প্রায় ১০০ ধরণের ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, হোম, কিচেন, আইসিটি ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশনস পণ্য প্রদর্শন এবং বিক্রি হচ্ছে দেশীয় প্রতিষ্ঠানটির প্যাভিলিয়নে। এসব পণ্যের রয়েছে প্রায় ১ হাজার বৈচিত্র্যময় মডেল।

সরেজমিনে দেখা গেছে, মেলায় প্রবেশ করতেই ক্রেতা-দর্শণার্থীদের দৃষ্টি কেড়েছে ওয়ালটনের দৃষ্টিনন্দন তিনতলা প্যাভিলিয়ন (নম্বর-২৩)। এরপর ভেতরে আসতেই প্যাভিলিয়নের অভ্যন্তরীন সাজসজ্জ্বা, এক্সিবিউটরদের পরিপাটি পোশাক ও মার্জিত ব্যবহার, বাহারি ডিজাইন ও রঙের সব পণ্য দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন ক্রেতারা। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ, ঢাকায় নিযুক্ত দুবাই এর রাষ্ট্রদূতসহ জার্মানি, ফ্রান্স ও বিভিন্ন দেশের ক্রেতা-দর্শণার্থীরা ওয়ালটন প্যাভিয়িনে এসে উচ্ছ্বসিত হয়েছেন।

এবারের মেলায় ওয়ালটন পণ্য সম্ভারে যুক্ত হয়েছে অসংখ্য নতুন পণ্য ও মডেল। এর মধ্যে রয়েছে দেশে তৈরি স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ কম্পিউটার, মনিটর, এলিভেটর বা লিফট, ইনভার্টার, আয়োনাইজার ও স্মার্ট প্রযুক্তির এয়ার কন্ডিশনার, উচ্চ মানের সাউন্ড সিস্টেমের ফুলএইচডি এলইডি টেলিভিশন, ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড গ্লাস ডোর নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর, স্মার্ট ওয়াশিং মেশিন। 

নতুন বছর ও মেলা উপলক্ষ্যে ৩৬ মডেলের ফ্রস্ট, ৬ মডেলের নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটসহ নতুন মডেলের বেভারেজ কুলার এনেছে ওয়ালটন। এর মধ্যে ক্রেতা-দর্শণার্থীর নজর কেড়েছে ৬০ হাজার ৯৯০ টাকা মূল্যের ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ইনভার্টার প্রযুক্তির ৫৬৩ লিটারের সাইড বাই সাইড গ্লাস ডোরের নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর। পাশাপাশি, গ্লাস ডোরের ইনভার্টার ও নন-ইনভার্টার ফ্রস্ট ফ্রিজ, বিএসটিআই’র সর্বোচ্চ এনার্জি রেটিং ‘ফাইভ স্টার’ প্রাপ্ত ফ্রস্ট ও নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর, ৩৫৬ লিটারের ডিজিটাল ডিসপ্লে’র এবং ৩ দরজা বিশিষ্ট ৫৩৬ লিটারের নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। 

মেলায় দেড় ও দুই টনের নতুন মডেলের স্মার্ট ইনভার্টার এবং আয়োনাইজার প্রযুক্তির এয়ার কন্ডিশনার এনেছে ওয়ালটন। গ্রাহক বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে মোবাইল ফোনে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন আইওটি বেজড ইনভার্টার প্রযুক্তির স্মার্ট এসি। আয়োনাইজার এসি- রুমের বাতাসকে ধূলা-ময়লা ও ব্যাকটেরিয়ামুক্ত করাার পাশাপাশি দিবে হিম শীতল বাতাস।

ওয়ালটন প্যাভিলিয়নের ম্যানেজার শফিকুল আলম জানান, কনজ্যুমার গুডস এর পাশাপাশি এবার প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে পণ্য উৎপাদনের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ সাপোর্ট বা মেশিনারিজ, যন্ত্রাংশ ও বিভিন্ন সেবা প্রদানের মতো ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশনস পণ্য। এর মধ্যে রয়েছে কম্প্রেসর, প্লাস্টিক ও কেমিক্যাল কম্পোনেন্টস, ইলেকট্রিক কম্পোনেন্টস, মেকানিক্যাল কম্পোনেন্ট, হট মেল্ট এ্যাডহেসিভ, মোল্ড, ডাই, এলজিপি, এলডিপি, ফাসেনার যেমন নাট, বোল্ট ও স্ক্রু,  মাস্টারব্যাচ, অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল অ্যান্ড বোথ সাইড টেপ ইত্যাদি।

প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, প্রতিবছরই মতো এবারও ক্রেতা-দর্শণার্থীদের জন্য বিশেষ চমক রয়েছে ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে। এখানে ক্রেতারা এক ছাদের নিচেই তাদের দরকারি সব ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্সেসসহ অসংখ্য প্রযুক্তি পণ্য দেখতে এবং কিনতে পারছেন। তাই এবার শুরু থেকেই ব্যাপক সংখ্যক ক্রেতা-দর্শণার্থী ভিড় করছেন ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে। প্রতিদিনই বাড়ছে ক্রেতা সমাগম। সেইসঙ্গে বাড়ছে বিক্রিও।

নতুন মডেলের পাশাপাশি ওয়ালটন প্যাভিলিয়নে প্রদর্শিত হচ্ছে বিভিন্ন পণ্যের আপকামিং মডেল। এই তালিকায় আছে ওয়ালটন কারখানায় তৈরি কোয়ান্টাম ডট প্লাস টেকনোলজি প্যানেলের সর্বোচ্চ কালার প্রদর্শন ক্ষমতার ৪৩ ইঞ্চি স্পেকট্রা কিউ টিভিসহ  ৫৫, ৬৫ ও ৯৮ ইঞ্চির বড় পর্দার এলইডি টেলিভিশন, পৌনে ৪ টনের ক্যাসেট ও সিলিং এসি, সারফেস প্যানেল লাইট, ফ্লাড লাইট, ও স্মার্ট লাইট, প্যাডেস্টাল ফ্যান ইত্যাদি।    

মেলায় ওয়ালটন প্যাভিলিয়নের নিচতলায় প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে ফ্রিজ, টিভি, হোম ও ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে ১০৩ মডেলের ফ্রস্ট ফ্রিজ, ২৩ মডেলের নন-ফ্রস্ট ফ্রিজ, ১৬ মডেলের ফ্রিজার বা ডিপ ফ্রিজ ও ২ মডেলের বেভারেজ কুলার; ৭৮ মডেরের এলইডি ও ২৬ মডেলের স্মার্ট টিভি, ৮ মডেলের ওয়াশিং মেশিন; ১২ মডেলের মাইক্রোওয়েব ও ৩ মডেলের ইলেকট্রিক ওভেন; ৯ মডেলের রিচার্জেবল ফ্যান, ১৫ মডেলের সিলিং ফ্যান, ৮ মডেলের দেয়াল ফ্যান, ৬ মডেলের টেবিল ফ্যান, ১২ মডেলর পেডেস্টাল ফ্যান, ২২ মডেলের রাইস কুকার; ১৮ মডেলের ইস্ত্রী বা আয়রন, ১৩ মডেলের ব্লেন্ডার ও জুসার, ৯ মডেলের প্রেসার কুকার, ৮ মডেলের ইলেকট্রিক কেটলি, ৩ মডেলের ট্রিমার, তাওয়া প্যান, রুম হিটার, ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজার ও ওয়াটার হিটার বা গীজার, ২ মডেলের হেয়ার স্ট্রেইটনার, সস পট, সুইং বা সেলাই মেশিন, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার, ভ্যাকুয়াম ফ্লাস্ক ও ওয়েট মেশিন; এক মডেলের এয়ার ফ্রায়ার, কফি মেকার, শেভার, হেয়ার ড্রায়ার, ইন্ডাকশন কুকার, ইলেকট্রিক লাঞ্চ বক্স, হ্যান্ড মিক্সার, মপ সেট, ডোনাট মেকার, কেক মেকার, স্যান্ডউইচ মেকার, টোস্টার ও অটোমেটিক ভোল্টেজ প্রোটেকটরসহ ইলেকট্রিক সুইচ-সকেট।

প্যাভিলিয়নের দ্বিতীয় তলায় মিলছে ১৪ মডেলের স্পিøট এসি, ২ টি করে মডেলের ক্যাসেট ও সিলিং টাইপ এসি, ২ মডেলের ডিজেল চালিত ও ১৯ মডেলের গ্যাসোলিন চালিত জেনারেটর। এছাড়াও প্রযুক্তি প্রেমীদের জন্য রয়েছে প্রিলিউড, টেমারিন্ড, কেরেন্ডা ও ওয়াক্সজাম্বু এই চারটি সিরিজের ২৩ মডেলের ল্যাপটপ, ১৩ মডেলের ডেস্কটপ কম্পিউটার, ২ মডেলের মনিটর ২০ মডেলের স্মার্ট ফোন, ১৯ মডেলের ফিচার ফোন, বিভিন্ন ধরনের আইসিটি পণ্য যেমন: কি-বোর্ড, মাউস, পেনড্রাইব ইত্যাদি। আরো আছে প্যাসেঞ্জার লিফট ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল সলিউশনস যেমন: কম্প্রেসার, প্লাস্টিক ও কেমিক্যাল কম্পোনেন্টস, ইলেকট্রিক কম্পোনেন্টস, মেকানিক্যাল কম্পোনেন্ট, হল্ট মেল্ট এ্যাডহেসিভ, মোল্ড, ডাই, এলজিপি, এলডিপি, ফাসেনার যেমন নাট, বোল্ট ও স্ক্রু, মাস্টারব্যাচ, অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল অ্যান্ড বোথ সাইড টেপ ইত্যাদি।

হাইলাইটস:

      মেলায় প্রায় ১০০ ধরনের পণ্যের ১ হাজার মডেল

      নতুন পণ্য এনেছে দেশে তৈরি স্মার্টফোন, কম্পিউটার, স্মার্ট এসি ইত্যাদি

      প্রদর্শন ও বিক্রি হচ্ছে ব্যাকওয়ার্ড লিঙ্কেজ শিল্প সহায়ক ইন্ডাস্ট্রিয়াল  সলিউশনস।

      দেড় শতাধিক বৈচিত্র্যময় মডেলের ফ্রিজ

      রয়েছে ১.৫ ও ২ টনের স্মার্ট, ইনভার্টার ও আয়োনাইজার প্রযুক্তির স্পিন্ট এসি।

   

আর্থিকখাতের অপচয়কারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে: ডেপুটি স্পিকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আর্থিকখাতের অপচয়কারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু।

বুধবার (২২ মে) সকালে রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের হল রুমে ‘উন্নয়ন সমন্বয়’-এর উদ্যোগে আসন্ন বাজেট বিশ্লেষণ করতে সংসদ সদস্য ও অংশীজনদের সহযোগিতায় 'আমাদের সংসদ' কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন।

ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু বলেন, আমি যখন স্টেট মিনিস্টার ছিলাম তখন বলেছিলাম, যারা উন্নয়ন করে তাদের মিতব্যয়ী হতে হবে। তখন আমার ওপর অনেকেরই রাগ হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মিতব্যয়িতার কোনো বিকল্প নেই।

ডেপুটি স্পিকার আরো বলেন, বাংলাদেশ কোনো দ্বীপ নয়। আন্তর্জাতিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছে। করোনায় যখন বিশ্ব অর্থনীতি হাবুডুবু খেয়েছে, তখন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর কন্যার নেতৃত্বে দেশে কী হয়েছে, সেটা সবাই দেখেছেন। করোনার সংকট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষতার সঙ্গে কাটিয়ে উঠেছেন। তাতে জনগণেরও সহযোগিতা ছিল।

অনুষ্ঠানে সংসদের হুইপ সাজেদা খানম বলেন, বাজেট প্রণয়নের চেয়েও বাজেট বাস্তবায়ন করা কঠিন। আমাদের আলোচনা করা উচিত, এই চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করবো! ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধের ফলে পুরো পৃথিবীতে অর্থনৈতিক সংকট শুরু হয়েছে। সেই সংকট বাংলাদেশেও তৈরি হয়েছে। দেশের অধিকাংশ খাদ্যদ্রব্য ইউক্রেন থেকেই আমদানি হতো।

বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন বলেন, সাধারণ মানুষের ধারণা, বাজেট দিচ্ছে মানে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। আর সংবাদমাধ্যম কোন জিনিসের দাম বাড়বে, কোন জিনিসের দাম কমবে, তা নিয়ে রিপোর্ট করে। কিন্তু বাজেট নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা কেউ করে না। এমনকী সংসদীয় কমিটিগুলো বাজেট নিয়ে কোনো আলোচনা করে না। শুধু অর্থ মন্ত্রণালয় জানে আর প্রধানমন্ত্রী জানে! বাজেট নিয়ে কোথায় ফোকাস হওয়া উচিত, সেটা আমাদের করতে হবে।

চট্টগ্রামের-৫ আসনের সংসদ সদস্য আনিসুল ইসলাম, এমপি বলেন, বাজেট প্রণয়নে সংসদ সদস্যদের তেমন কোনো ভূমিকা নেই। বাজেটে ভূমিকা রাখতে পারে- সিপিডি, ব্যবসায়ী সংগঠন আর সিন্ডিকেটগুলো। বাজেটের ওপর কতটুকু আলোচনা হয়, তাও আমাদের জানতে হবে। বাজেটে কী হয়- সরকারি দল বলে ‘ভালো বাজেট’, ‘বড় বাজেট’ আর বিরোধীদল বলবে- ‘এই বাজেট ভালো না’! এই তো হয়!

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও ‘উন্নয়ন সমন্বয়’-এর সভাপতি আতিউর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংসদে হুইপ সানজিদা খানম, এমপি, বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য রাশেদ খান, এমপি ও চট্টগ্রাম-৫ আসনের আনিসুল ইসলাম, এমপি।

;

ঢাকায় বসছে ২৪তম রিনিউয়েবল এনার্জি কনফারেন্স



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী সিনেট ভবনে শুরু হচ্ছে ২৪তম ন্যাশনাল রিনিউয়েবল এনার্জি কনফারেন্স অ্যান্ড গ্রিন এক্সপো-২০২৪। দুই দিনব্যাপী ওই আয়োজনে প্রদশর্নীর পাশাপাশি থাকছে ৪টি টেকনিক্যাল সেমিনার।

বুধবার (২২ মে) সকাল ১০টায় উদ্বোধনী সেশনে থাকছে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আর সমাপনীতে থাকছেন বন ও পরিবেশমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এমপি। পৃথক দু’টি সেশনে যোগ দেবেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ও অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়েশা খান এমপি।

আয়োজকরা বলেছেন, বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির যেমন সম্ভাবনা রয়েছে, তেমনি চ্যালেঞ্জও রয়েছে। বাংলাদেশ ২০৪০ সালের মধ্যে ৪০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করার কথা বলেছে। লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে এ খাতে ২৪ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রয়োজন হবে। সে কারণে এবারের আয়োজনে বিনিয়োগকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব এনার্জি এবং গ্রিনটেক ফাউন্ডেশন আয়োজিত ওই এক্সপো সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। আয়োজনে সহযোগী হিসেবে রয়েছেন ইউএসএআইডি, স্রেডা, ইডকল, ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ ও বিএসআরইএ।

গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের সিইও অ্যান্ড এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর লুৎফর রহমান, ২৪তম আসরের সামনে থাকছে বিনিয়োগের বিষয়গুলো। সরকারের নীতিনির্ধারক, ব্যাংককার, বিনিয়োগকারী, উন্নয়ন সহযোগী, সরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং শিল্পমালিকরা অংশ নেবেন। আয়োজনের মধ্যমে উদ্যোক্তা, সরকার ও অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আরও নিবিড় সংযোগ তৈরি হবে বলে আশা করি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব এনার্জির ডিরেক্টর ড. এসএম নাফিজ সামস বলেন, আমরা ২২ বছর ধরে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে গবেষণা করে যাচ্ছি, সেগুলো এখানে তুলে ধরা হবে। ব্যাংকগুলো এখানে অর্থায়ন করবে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট শাখার লোকজনের নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে কোনো ধারণা না থাকলে বিষয়টি জটিল। তেমনি সাংবাদিক এবং যারা এই সেক্টরকে লিড দিতে সহায়তা করবে তাদের ডিপ্লোমা করার ব্যবস্থা থাকা উচিত। ডিপ্লোমা করতে যেহেতু বিজ্ঞান বিভাগের পড়াশুনার বিষয় থাকে, এখানে বিষয়টি ভিন্নভাবে প্লানিং করা উচিত।

বাংলাদেশ সোলার অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশন (বিএসআরইএ) সভাপতি নুরুল আক্তার বলেন, আমাদের দেশে জায়গা কম, সেইভাবে বিনিয়োগ করতে হবে। ২০৪০ সালে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪০ শতাংশ করতে চায়, এখন ৫ শতাংশের নিচে। শুধু গার্মেন্টসের ছাদে ৫ হাজার মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে। এখানে বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই, কেপেক্স মডেলে অর্থায়নের জন্য ইডকলসহ অনেকে রেডি রয়েছে। পরিবেশ এবং ভবিষ্যতের জন্যই নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে যাওয়া উচিত। আমাদের অনেকগুলো সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের এলওআই দেওয়া হয়েছে, যার সক্ষমতা ১০ হাজার মেগাওয়াটের ওপরে। কিন্তু জমি সংস্থানের অভাবে আটকে আছে। উৎপাদনের পাশাপাশি আমাদের ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়া জরুরি। যথাসময়ে সুইচ অফ করলে ২ শতাংশ ব্যবহার কমে।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সৌর বিদ্যুতের যন্ত্রপাতির বড় একটি অংশ অ্যালুমিনিয়াম এগুলো পুনরায় ব্যবহারযোগ্য, আবার রয়েছে প্লাস্টিক সেগুলোও পুনঃব্যবহারযোগ্য। কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো নিয়ে গবেষণা চলছে। ইলেকট্রনিক বর্জ্য নিয়ে কাজ করছে।

মিট দ্য প্রেস আয়োজনে অন্যদের মধ্যে ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশ চেয়ারম্যান মো. শামীম জাহাঙ্গীর, গ্রিনটেক ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা আব্দুল কাউয়ুম মোহাম্মদ কিবরিয়া উপস্থিত ছিলেন।

;

রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০২১ পাচ্ছে ২০ শিল্পপ্রতিষ্ঠান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্পখাতে অবদানের স্বীকৃতি প্রদান, প্রণোদনা সৃষ্টি, সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করা এবং বেসরকারিখাতে শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ৬ ক্যাটাগরির ২০টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০২১’ প্রদান করবে শিল্প মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক/প্রতিনিধিদের হাতে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ প্রদান করা হবে।

মঙ্গলবার (২১ মে) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ফয়সল হাসানের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০২১’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ ও এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম।

শিল্প-প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিবিন্যাস অনুযায়ী ৬ (ছয়) ক্যাটাগরির মোট ২০টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান/উদ্যোক্তাকে এই পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে- বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ৬টি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি, ক্ষুদ্রশিল্প ক্যাটাগরিতে ৪টি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি, কুটিরশিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি এবং হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে ১টি।

বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে সম্মিলিতভাবে ১ম হয়েছে ৩টি প্রতিষ্ঠান, যথাক্রমে ইকোটেক্স লি., প্রাণ ডেইরি লি. ও মীর আক্তার হোসেন লি., ২য় হয়েছে স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লি., যৌথভাবে ৩য় হয়েছে স্নোটেক্স আউটারওয়্যার লি. ও স্কয়ার টয়লেট্রিজ লি.।

মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ১ম হয়েছে বেঙ্গল পলি অ্যান্ড পেপার স্যাক লি., ২য় হয়েছে বসুমতি ডিস্ট্রিবিউশন লি. এবং ৩য় হয়েছে এপিএস অ্যাপারেলস লি.।

ক্ষুদ্রশিল্প ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে ১ম হয়েছে দ্য রিলায়েবল বিল্ডার্স ও কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি লি., ২য় হয়েছে রংপুর ফাউন্ড্রি লি. এবং ৩য় হয়েছে গুনজে ইউনাইটেড লি.।

মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ১ম হয়েছে ফারিহা গ্রীন মুড লেদারস লি., ২য় হয়েছে এ.বি.এম. ওয়াটার কোম্পানি এবং ৩য় হয়েছে ডীপলেড ল্যাবরেটরিজ লি.।

কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে ১ম হয়েছে ব্লু-স্টার এগ্রো প্রোডাক্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, ২য় হয়েছে প্রীতি বিউটি পার্লার এবং ৩য় হয়েছে লেহাজ সালমা যুব মহিলা কল্যাণ সংস্থা।

হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে শুধমাত্র ১টি প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হয়েছে বিজ সলুশনস লি.।

উল্লেখ্য, শিল্প মন্ত্রণালয় কর্তৃক ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদান সংক্রান্ত নির্দেশনাবলি-২০১৩’ অনুযায়ী ২০১৪ সালে ১ম বারের মতো ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার’ প্রদান শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় এই বছর ৭ম বারের মতো ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার- ২০২১’ প্রদান করা হচ্ছে।

‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদান নীতিমালা- ২০২০’-এ রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার প্রদানের উদ্দেশ্য, ক্ষেত্র নির্ধারণ, পুরস্কার প্রাপকের সংখ্যা নির্ধারণ ও বিবেচনাসূত্র, আবেদনপত্র আহ্বান, মনোনয়ন যোগ্যতা, প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুতকরণ কমিটি, আবেদনপত্র মূল্যায়ন কমিটি এবং মনোনয়ন চূড়ান্তকরণ কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি ইত্যাদি বর্ণিত আছে।

রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান/ব্যবস্থাপনা পরিচালক (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পুরস্কার প্রাপ্তির পরবর্তী একবছর বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠানে এবং সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ পাবেন।

;

এফবিসিসিআই-এর সভা

রফতানি বহুমুখীকরণে অগ্রাধিকারভিত্তিক খাত চিহ্নিত করার তাগিদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রফতানি বহুমুখীকরণ ও বাজার সম্প্রসারণকে বেগবান করতে সম্ভাবনাময় খাতগুলোর তালিকা তৈরির তাগিদ দিয়েছেন শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমিন হেলালী।

এদের মধ্যে সম্ভাবনাখাতগুলোকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক বাজারে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়ার ওপরও জোর দিয়েছেন তিনি।

সোমবার (মে ২০) বিকেলে এফবিসিসিআই-এর মতিঝিল কার্যালয়ে আয়োজিত রফতানিবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির দ্বিতীয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মো. আমিন হেলালী।

এফবিসিসিআই-এর হেড অব পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশনস, তানজিদ বসুনিয়া সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, সভায় সভাপতিত্ব করেন স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান এবং এফবিসিসিআই-এর সাবেক পরিচালক মেহেদী আলী। কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ এবং এফবিসিসিআই-এর পরিচালক সালমা হোসেন এ্যাশ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহসভাপতি বলেন, তৈরি পোশাক ছাড়াও আমাদের দেশে অনেক শিল্পখাত ভালো করছে। প্রাথমিকভাবে আমাদের নির্ধারণ করতে হবে কোন খাতগুলো রফতানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে। সুনির্দিষ্ট তালিকা তৈরি করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের সুযোগ করে দিতে হবে।

মো. আমিন হেলালী আরো বলেন, নিজেদের প্রচেষ্টায় ব্যবসায়ীরা ইতোমধ্যে বিভিন্ন বাজারে নিজেদের জায়গা করে নিয়েছেন। সরকারি ও বেসরকারিখাতের সমন্বয় জোরদার এবং সরকারের সহযোগিতা নিয়ে সমন্বিতভাবে অগ্রসর হওয়ার সময় এসেছে।

এসময় ভারতের সেভেন সিস্টার্স, চীন, শ্রীলঙ্কা, ভুটান, নেপালসহ প্রতিবেশী দেশ এবং সম্ভাবনাময় অন্যান্য বাজারে পণ্য রফতানির বাধা চিহ্নিতকরণ ও সমাধান খুঁজে বের করতে কমিটির সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান মো. আমিন হেলালী।

আন্তর্জাতিক বাজারে নিজেদের অবস্থানকে শক্তিশালী করতে- রফতানিকারকদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি, ব্যবসার ব্যয় সংকোচন এবং গবেষণা ও উন্নয়নের পরামর্শ দেন এফবিসিসিআই-এর পরিচালক এবং বিজিএমইএ-এর সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান।

কমিটির চেয়ারম্যান মেহেদী আলী জানান, কমিটির উদ্যোগে ঢাকা এবং চট্টগ্রামে রফতানি মেলার আয়োজন করা হবে। সেই সঙ্গে রফতানি বহুমুখীকরণ এবং বাজার সম্প্রসারণ বিষয়ে একাধিক সেমিনারও অনুষ্ঠিত হবে।

খাতভিত্তিক সমস্যাগুলো রফতানিবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটিতে লিখিত আকারে জমা দিতে সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ সালমা হোসেন এ্যাশ।

মুক্ত আলোচনায় অংশ নিয়ে রফতানি বৃদ্ধিতে বন্দরগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি, কার্গো বিমানের ভাড়ায় স্থিতিশীলতা বজায় রাখা, দেশে উৎপাদিত পণ্যের মান উন্নয়ন, বিভিন্ন বাজারের চাহিদা অনুযায়ী পণ্যের মানোন্নয়ন, প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধি, ব্যবসায় ব্যয় হ্রাস প্রভৃতি বিষয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেন কমিটির সদস্যরা।

পাশাপাশি নতুন বাজার অনুসন্ধান এবং স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত পণ্য বিদেশি ক্রেতাদের কাছে তুলে ধরতে এফবিসিসিআই-এর এক্সপোর্টবিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটিকে উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান বক্তারা।

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই্-এর পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন-অর-রশীদ, মো. আবুল হাশেম, এফবিসিসিআই-এর মহাসচিব মো. আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যান এবং সদস্যবৃন্দ প্রমুখ।

;