সরকারি শেয়ারের বিপরীতে ৪৮২ কোটি টাকা চায় আইএফআইসি



আসিফ শওকত কল্লোল, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান আইএফআইসি ব্যাংক/ ছবি: সংগৃহীত

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান আইএফআইসি ব্যাংক/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেসরকারি আইএফআইসি ব্যাংক অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে ব্যাংকটির সরকারি মালিকানা শেয়ারের বিপরীতে ৪৮২ কোটি ২৫ লাখ টাকা চেয়েছে বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) আইএফআইসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ আলম সারওয়ার আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আসাদুল ইসলামকে এক চিঠি দিয়ে এ অর্থ জমা দেওয়ার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন।

আগামী ২৯ জুন আইএফআইসি ব্যাংকের বার্ষিক জেনারেল মিটিংয়ে (এজিএম) বিষয়টি অনুমোদন করা হবে। এই জন্য অতি দ্রুত এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাতে বলা হয়েছে।

আইএফআইসি’র এমডির চিঠিতে বলা হয়েছে, ব্যাসেল-৩ অনুসারে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকের মূলধনের ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ মোট ঝুঁকি ভারিত পুঁজি (রিস্ক ওয়েটেড ক্যাপিটাল) হিসেবে দেখাতে হবে। ২০১৯ সালের প্রথম তিন মাসেই রেগুলেটরি ক্যাপিটাল বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ৩০৮ কোটি টাকা। যার ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ ঝুঁকি ভারিত পুঁজি হিসেবে দেখাতে হবে।

তবে বাড়তি শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশ বা ৭০ কোটি টাকা সাবঅর্ডিনেট বন্ড হিসেবে দেখানো হয়েছে। এখন যদি আইএফআইসি ব্যাংকের মোট ক্যাপিটাল না বাড়ানো হয়, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক আইন ও ব্যাসেল–৩ মানতে হলে আইএফআইসি ব্যাংক আরও ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবে।

গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছিল আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড। বার্ষিক প্রতিবেদন, লভ্যাংশসহ অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনার জন্য আগামী ২৯ জুন বেলা ১১টায় রাজধানীর বেইলি রোডের অফিসার্স ক্লাবে ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হবে। সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২৩ মে।

সমাপ্ত হিসাব বছরে আইএফআইসি ব্যাংকের সম্মিলিত শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ২৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল এক টাকা ৭৯ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৬৯ পয়সা, এক বছর আগে যা ছিল ১৬ টাকা ৫১ পয়সা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) চলতি সপ্তাহে আইএফআইসি ব্যাংক শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা। সমাপনী দরও ছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা। গত এক বছরে শেয়ারটির দর ১০ টাকা ২০ পয়সা থেকে ১৬ টাকা ৪০ পয়সার মধ্যে উঠা-নামা করে।

১৯৮৬ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আইএফআইসি ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন দুই হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন এক হাজার ৩৩৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ৮৭১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। মোট শেয়ার সংখ্যা ১৩৩ কোটি ৮৭ লাখ ৩৮ হাজার ৭৩৫টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের কাছে রয়েছে আট দশমিক ৩৩ শতাংশ শেয়ার।

এছাড়া সরকারের কাছে ৩২ দশমিক ৭৫ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২০ দশমিক ৩০, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে এক দশমিক ৮৯ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বাকি ৩৬ দশমিক ৭৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।

সর্বশেষ নিরীক্ষিত ইপিএস ও বাজারদরের ভিত্তিতে আইএফআইসি ব্যাংক শেয়ারের মূল্য আয় (পিই) অনুপাত পাঁচ দশমিক ৮১, হালনাগাদ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে যা আট দশমিক ৪৬।

   

ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়

ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল টেবিল টেনিসে রুমেল খানের দ্বিমুকুট জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএসপিএ) আয়োজনে চলছে ‘ওয়ালটন-বিএসপিএ স্পোর্টস কার্নিভাল-২০২৪।’

শনিবার (১৮ মে) সকালে শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ উডেন ফ্লোরে টেবিল টেনিস ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এই ইভেন্টের এককে অষ্টমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের রুমেল খান। রানার্স-আপ হয়েছেন সংবাদ সংযোগের মো. শামীম হাসান এবং তৃতীয় হয়েছেন দৈনিক খবরের কাগজের মাহমুদুন্নবী চঞ্চল।

একই ইভেন্টে দ্বৈতে নবমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রুমেল খান ও মাহমুদুন্নবী চঞ্চল জুটি। এর মধ্য দিয়ে দ্বিমুকুট জয় করেন রুমেল খান। দ্বৈতে রানার্স-আপ হয় মজিবুর রহমান ও মোরসালিন আহমেদ জুটি এবং তৃতীয় হয়েছে মো. শামীম হাসান ও সাজ্জাদ হোসেন মুকুল জুটি।

এবার ৭টি ডিসিপ্লিনে মোট ১০টি ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন বিএসপিএ’র শতাধিক সদস্য।

ইভেন্টগুলো হলো- ক্যারম একক ও দ্বৈত, টেবিল টেনিস একক ও দ্বৈত, দাবা, শুটিং, আরচারি, সাঁতার, কল ব্রিজ ও টোয়েন্টি নাইন। সবক’টি খেলাই অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম ও এর সংলগ্ন বিভিন্ন ভেন্যুতে।

প্রতিবারের মতো এবারও স্পোর্টস কার্নিভালের সেরা ক্রীড়াবিদের হাতে তুলে দেয়া হবে আব্দুল মান্নান লাডু ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার। ট্রফি ও অর্থ পুরস্কার থাকছে সেরা দুই রানার্সআপের জন্যও।

এছাড়াও প্রতিটি ইভেন্টের সেরাদের জন্য থাকছে ক্রেস্ট ও অর্থ পুরস্কার।

;

ফের বাড়ল সোনার দাম, ভরি ১১৮৪৬০ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে সোনার দাম। এ দফায় ভরিতে ১ হাজার ১৭৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। 

আগামীকাল রোববার (১৯ মে) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৬ হাজার ৯১৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৮০ হাজার ১৩১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, গত শনিবার (১১ মে) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮২ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫১ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ৯৬০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৯ হাজার ৩৩৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।

উল্লেখ্য, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ২৩ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ১২ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ১১ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার। 

;

প্লাস্টিক পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিতে বাজারে এলো সিলমুন পাইপ এন্ড ফিটিংস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্লাস্টিক পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিতে বাজারে এলো সিলমুন পাইপ এন্ড ফিটিংস

প্লাস্টিক পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিতে বাজারে এলো সিলমুন পাইপ এন্ড ফিটিংস

  • Font increase
  • Font Decrease

প্লাস্টিক পণ্যের গুণগত মান অর্জনে ব্রত নিয়ে বাজারে আসলো সিলমুন পাইপ এন্ড ফিটিংস।

রাজধানীর গুলশান ক্লাবে এই পণ্যের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সিলমুনের চেয়ারম্যান, এস আলম গ্রুপ ও একুশে টিভির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ লাবু।

এসময় তিনি, গুণগত মান বজায় রেখে সিলমুন পাইপ প্লাস্টিক শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে বলে জানান।

দেশে দিন দিন প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহার বাড়ছে। বিশেষ করে ভবন নির্মাণের সাথে সম্পৃক্ত পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহার বাড়ছে।

গ্রাহকের কথা মাথায় রেখে এবার বাজারে আসলো সিলমুন পাইপ এন্ড ফিটিংস।

'সঠিক পাইপে টেনশন ফ্রি লাইফে' এমন শ্লোগানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সিলমুনের ব্যবস্থাপনা পরিচালকও জানান পণ্যের মান নিশ্চিতের কথা। দামও সাশ্রয়ীর কথাও জানান তিনি।

অনুষ্ঠানে সিলমুনের, ডিলার, বিক্রয়কর্মী ও ঊধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে ২৬ শতাংশ ডিসকাউন্ট ঘোষণা করা হয়েছে।

;

রাসায়নিক খাতের উন্নয়নে সরকারের সহযোগিতা চান ব্যবসায়ীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খাদ্য, চাষাবাদ, তৈরি পোশাকসহ প্রায় সবক্ষেত্রে রাসায়নিক এর ব্যবহার হয়। বিশাল সম্ভাবনাময় এ খাতের বড় একটি বাজার বাংলাদেশ। আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে দেশেই রাসায়নিক কারখানা প্রতিষ্ঠা ও এই শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহায়তা চান এই খাতের ব্যবসায়ীরা। পাশাপাশি ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তি সহজিকরণ ও সরকার কর্তৃক নির্ধারিত স্থানে বরাদ্দকৃত জমির দ্রুত হস্তান্তর চান তারা।

শনিবার (মে ১৮, ২০২৪) সকালে এফবিসিসিআই’র মতিঝিল কার্যালয়ে আয়োজিত রাসায়নিক ও পারফিউমারি বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় এসব কথা বলেন ব্যবসায়ীরা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, রাসায়নিকের ব্যবহার এখন অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেক শিল্পকারখানা আছে যেগুলো রাসায়নিক ছাড়া চলে না। কিন্তু এর ব্যবহার পরিকল্পিত ও সুরক্ষিত হতে হবে। ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই ট্রেড লাইসেন্স দরকার। ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া প্রতিষ্ঠান ও কারখানা কমপ্লায়েন্সের বাইরে চলে যাবে। ব্যবসায়ীদের রাসায়নিক এর গুদাম ও কারখানার জন্য প্রয়োজনীয় জমি বিতরণ ও ট্রেড লাইসেন্স প্রাপ্তিতে সরকারের সহযোগিতা চান তিনি।

বিশাল সম্ভাবনাময় এ শিল্পের সমস্যা সমাধানে সরকারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে এফবিসিসিআই আলোচনা করবে বলেও জানান মাহবুবুল আলম।

এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী বলেন, সরকার ও বেসরকারি খাত একসাথে কাজ করে এগিয়ে নিচ্ছে দেশকে। বাংলাদেশ ন্যাশনাল অথরিটি ফর কেমিক্যাল ওয়েপনস কনভেনশন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম। এই প্ল্যাটফর্মটির সাথে ব্যবসায়ীরা সমন্বয় করে কাজ করতে পারলে দেশে রাসায়নিক শিল্প অনেক দূর এগিয়ে যাবে।

কমিটির ডিরেক্টর ইন-চার্জ নিয়াজ আলী চিশতী বলেন, খাদ্য, চাষাবাদ, পোশাক শিল্পসহ প্রায় সবখানে রাসায়নিকের ব্যবহার রয়েছে। অতি গুরুত্বপূর্ণ এ উপাদানের প্রায় পুরোটাই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। দেশেই এর কারখানা তৈরি করা গেলে আমদানি কমানোর পাশাপাশি রপ্তানিরও সুযোগ তৈরি হবে। তবে দুর্ঘটনা রোধে এটি ব্যবহারের পর রাসায়নিকের সঠিক নিয়ন্ত্রণ ও রি-সাইক্লিং নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ অ্যাসিড মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ পলাশ। তিনি বলেন, রাসায়নিক বিভিন্ন শিল্পের কাঁচামাল হিসেবে পেছন থেকে অবদান রাখছে। আমদানি কমিয়ে রপ্তানি বাড়াতে নতুন প্রজন্মকে দেশে রাসায়নিক এর কারখানা প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল অথরিটি ফর কেমিক্যাল ওয়েপনস কনভেনশন (বিএনএসিডব্লিউসি) এর উপপরিচালক রফিকুল ইসলাম ও বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর উপ-সহকারি পরিচালক ফয়সালুর রহমান। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআইর সহ-সভাপতি মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন অর রশীদ, এফবিসিসিআই ফায়ার সেফটি কাউন্সিলের উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল আবু নাঈম মো. শহিদ উল্লাহ, এফবিসিসিআই মহাসচিব মো. আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সদস্যরা।

;