কুষ্টিয়ায় কিশোর-কিশোরী ক্লাবের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
বার্তা ২৪.কম

বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease
কুষ্টিয়ায় কিশোর-কিশোরী ক্লাবের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। দুর্নীতি আর অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে লুটপাটে মেতেছেন মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নূরে সফুরা ফেরদৌস, যতই দিন যাচ্ছে ততই অভিযোগের পাল্লা ভারি হচ্ছে এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।

কিশোর-কিশোরী ক্লাবের সদস্য ও সংশ্লিষ্টদের জন্য বরাদ্দকৃত নাস্তার এক তৃতীয়াংশ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর এ কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট রয়েছে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের কিশোর-কিশোরী ক্লাবের জেন্ডার প্রমোটর রাকিবুল হাসানসহ অন্যান্য ফিল্ড সুপারভাইজজারে। অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে লুটপাট চালিয়ে গেলেও দেখার কেউ নেই।
 
জানাগেছে, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে কিশোর-কিশোরী ক্লাবের প্রতিষ্ঠা করে তাদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। এই সব কিশোর-কিশোরী ক্লাবের নাস্তা বাবদ সরকার অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছেন। বরাদ্দ অনুযায়ী, প্রতিটি ক্লাবে ৩০ জনের নাস্তা বাবদ জনপ্রতি ৩৫ টাকা বরাদ্দ দেয়া হলেও ১০ থেকে ১৫ টাকার নাস্তা সরবরাহ করা হচ্ছে। প্রতি মাসে উপজেলার এসব ক্লাবে ৮দিনে ৩ হাজার ১২০ জনের মোট ১লাখ ৯ হাজার ২০০টাকা মাসিক বরাদ্দ দেয়া হয়। কিন্ত নামে মাত্র বরাদ্দের অংশ খরচ করে বাকি টাকা জেন্ডার প্রমোটর রাকিবুল হাসান ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নূরে সফুরা ফেরদৌসের পকেটে যাচ্ছে । এতে করে সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছে সুবিধাভূগিরা।

গত শুক্র ও শনিবার কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বেশ কয়েকটি ক্লাবে সরেজমিন গিয়ে এসব তথ্যের সত্যতা মিলেছে। ৩৫ টাকার মধ্যে মাত্র ১২-১৫ টাকার নাস্তা সরবরাহ করা হচ্ছে এবং ৩০ জনের মধ্যে মাত্র ৫-১০ জন উপস্থিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বরাদ্দ দিয়েই বাকী টাকা আত্মসাৎ করছে।
উপস্থিত কিশোর-কিশোরী ও শিক্ষক


হাটশহরিপুর ইউনিয়নের দি ওল্ড হাইস্কুলের কেন্দ্রে গেলে দেখা যায়, সেখানে ৩০ জন উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র ৮ জন। তাদের ডিম, লাড্ডু ও পাউরুটি নাস্তা দেওয়া হয়েছে। এই নাস্তার মুল্য ১৫ টাকার বেশি নয়, এছাড়াও ৮ জনকে নাস্তা দিলেও ৩০জনের বিল উত্তোলন করা হয়।

বটতৈল ইউনিয়নের সঙ্গীতশিল্পী মৌলি জানান, গত শুক্রবার ৩০ জনের মধ্যে মাত্র একজন শিক্ষার্থী এসেছিল। তবে নাস্তায় কি দেওয়া হয়েছে সেটাও কিশোর-কিশোরী ক্লাবের জেন্ডার প্রমোটর রাকিবুল হাসান জানেন বলে জানান তিনি।

আইলচারা ইউনিয়নের আবৃত্তি শিক্ষক নওরীন নেহা জানান, ১০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিতত হয়েছিলেন। নাস্তা কেবলমাত্র এই উপস্থিত ১০জনকেই দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও সকলকে মাস্ক দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

পাটিকাবাড়ি ইউনিয়নের আবৃত্তি শিক্ষক ফারজানা পারভীন জানান, আমি মাতৃত্বকালীন ছুটিতে আছি অনেকদিন। তবে আমার স্থানে বিউটি নামের একজনকে সেখানে দায়িত্ব দেওয়া ছিলো। কিন্তু সে ঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

আলামপুর ইউনিয়নের আবৃত্তি শিক্ষক স্নিগ্ধা আফরিন জানান ১০জনকে ডিম পাউরুটি ও লাড্ডু দিয়ে নাস্তা দেওয়া হয়েছে।

এখানকার এক শিক্ষার্থী জানান,  ১০ থেকে ১৫ টাকার নাস্তা দেয়া হয়।করোনার সময় নাকি হ্যান্ড সেনিটাইজার এবং মাস্ক দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেয়া হয়নি।
সে অভিযোগ করে বলেন, মাঝে মাঝে নাস্তা দেয়া হয়না।

এসব বিষয়ে দায়িত্বরত শিক্ষকরা জানান, প্রতিটি ক্লাসে ৩০ জন ছেলে এবং মেয়ে থাকার কথা থাকলেও নামে মাত্র কিছু কিছু কিশোর-কিশোরীরা এখানে আসে। তবে প্রতিদিনের এই নাস্তার টাকা বেঁচে যাওয়ার ব্যাপারটি সম্পর্কে জেন্ডার প্রমোটর রাকিবুল হাসানই বিষয়টি জানেন।

তবে এসব বিষয় নিয়ে জেন্ডার প্রমোটর রাকিবুল হাসান কোন কথা বলতে রাজি হননি।তিনি জানান, বিষয়টি  আামাদের জেলার ডিডি ম্যাডাম দেখছেন।

কোন কোন ক্লাবে শিক্ষার্থী উপস্থিত না থাকলেও সেই বরাদ্দের টাকা নয়ছয় করে সরকারের এমন উন্নয়ন ভাবনা ম্লান করতে এই কর্মকর্তাকেই দুষছেন সংশ্লিষ্টরা।

এ বিষয়ে মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নূরে সফুরা ফেরদৌস এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, ৩০ জনের জন্যই নাস্তা কিনতে হয়, কিন্তু অনেক সময় ২০-২৫ জন উপস্থিত হয়। যারা উপস্থিত হয়না তাদের নাস্তা অন্যরা খেয়ে নেয়।
 
তিনি আরও বলেন, নিয়ম অনুযায়ী নাস্তা দেয়া হচ্ছে।বিল নিতে গেলে হিসার রক্ষণ অফিসে টাকা ঘুষ দিতে হয় এছাড়াও অনেক খরচ তো আছেই।

উল্লেখ্য “শেখ হাসিনার উন্নয়ন, কৈশোরের জাগরণ” এই প্রতিপাদ্যের বিষয়ে সারাদেশে ২৪ নভেম্বর ২০১৯ ইং থেকে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধিনে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত কিশোর কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়।এই প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি উপজেলায় দুজন করে ফিল্ড সুপারভাইজার, তিনজন করে জেন্ডার প্রমোটার, এবং প্রতিটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার জন্য সঙ্গীত শিক্ষক ও আবৃত্তি শিক্ষক নিয়োজিত রয়েছে।
   

বিনামূল্যে কারিগরি প্রশিক্ষণ পাবেন দুই লাখের বেশি বেকার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

অ্যাকসিলারেটিং অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং স্কিল ফর ইকোনমিক ট্রান্সফরমেশন (অ্যাসেট) প্রকল্পের আওতায় দুই লাখের বেশি বেকার যুবক ও যুবতী বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ পাবেন। চার মাসে ৩৬০ ঘণ্টা মেয়াদি এই কোর্সের জন্য কাছের প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করতে হবে। প্রশিক্ষণার্থীদের প্রতি মাসে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নিয়মিত উপস্থিতি সাপেক্ষে সাধারণ প্রশিক্ষণার্থী প্রতি মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা করে পাবেন প্রশিক্ষণ ভাতা। এছাড়া নারী, প্রতিবন্ধী ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রশিক্ষণার্থীরা প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা প্রশিক্ষণ ভাতা পাবেন।

যাতায়াত ভাতা হিসেবে প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে দৈনিক ৮০ টাকা হারে মাসে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৬০ টাকা করে দেওয়া হবে।

প্রশিক্ষণার্থী একই কোর্সের উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে পারবে, তবে একাধিক কোর্স বা অকুপেশনে প্রশিক্ষণ নিতে পারবে না। সব ধরনের সম্মানী ও প্রশিক্ষণ ভাতা ব্যাংকিং চ্যানেলে বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদান করা হবে।

;

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের ফল জালিয়াতির তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের বর্তমান সচিব ও সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে উঠা পরীক্ষার ফল জালিয়াতির অভিযোগসমূহ সরেজমিনে তদন্তের জন্য তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির সহকারী পরিচালক (কলেজ-১) মো. তারিকুল ইসলামের সই করা এক আদেশে বুধবার (১৭ এপ্রিল) এই কমিটি করার কথা জানানো হয়েছে।

কমিটির তিন সদস্য হলেন মাউশি, ঢাকার পরিচালক (মনিটরিং অ্যান্ড ইভালুয়েশান উইং) অধ্যাপক মো. আমির হোসেন, সহকারী পরিচালক (এইচআরএম) আশেকুল হক ও সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট (ইএমআইএস সেল) খন্দকার আজিজুর রহমান। কমিটিকে সরেজমিন তদন্ত করে বিধি অনুযায়ী সুস্পষ্ট মতামতসহ দুই প্রস্থ তদন্ত প্রতিবেদন ৭ কর্মদিবসরে মধ্যে অধিদপ্তরে জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্ট, চট্টগ্রামের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মাহফুজুর রহমান (বিএলএফ কমান্ডার) অধ্যাপক নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে শিক্ষামন্ত্রণালয়ে ফল জালিয়াতির অভিযোগ করেন। এর প্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের শৃঙ্খলা বিষয়ক শাখার উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলামের সই করা এক চিঠিতে মাউশিকে ফল জালিয়াতির অভিযোগ তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ১ এপ্রিল দেওয়া ওই চিঠিতে নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগগুলো উপযুক্ত কর্মকর্তা দ্বারা ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত করে সুস্পষ্ট মতামত দাখিল করতে বলা হয়। এই চিঠির প্রেক্ষিতে মাউশি নারায়ন চন্দ্র নাথের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে কমিটি গঠন করল।

;

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ম বর্ষ ভর্তির ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি কার্যক্রমের ১ম মেধা তালিকায় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের বিষয় পরিবর্তন ও ২য় মেধা তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ১৮ এপ্রিল বিকেল ৪টায় এ তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

ফলাফল এসএমএস GmGgGm (nu<space>athn<space>roll no টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে) এর মাধ্যমে বিকেল ৪টা থেকে এবং ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে (www.nu.ac.bd/admissions) রাত ৯টা থেকে পাওয়া যাবে।

উল্লেখ্য, ২য় মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে কোনো শিক্ষা কার্যক্রমে ভর্তি হয়ে থাকলে তাকে অবশ্যই ২৪ এপ্রিলের মধ্যে পূর্ববর্তী শিক্ষাবর্ষের ভর্তি বাতিল করে অনলাইনে চূড়ান্ত ভর্তি ফরম পূরণ করতে হবে। অন্যথায় দ্বৈত ভর্তির কারণে শিক্ষার্থীর ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল বলে গণ্য হবে।

২য় মেধা তালিকায় স্থানপ্রাপ্ত কোনো শিক্ষার্থী তার বিষয় পরিবর্তন করতে চাইলে তাকে চূড়ান্ত ভর্তি ফরমে বিষয় পরিবর্তনের নির্দিষ্ট ঘরে এবং অপশন সিলেক্ট করতে হবে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের বিষয় পছন্দক্রম অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট কলেজে বিষয়ভিত্তিক শূন্য আসনে মেধার ভিত্তিতে বিষয় পরিবর্তন করা হবে।

;

টেস্ট পরীক্ষার নামে বাড়তি ফি নিলে কঠোর ব্যবস্থা: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টেস্ট পরীক্ষার নামে বাড়তি ফি আদায় করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক চিঠির মাধ্যমে এ নির্দেশনার তথ্য জানা যায়।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, টেস্ট পরীক্ষার নামে এবং পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে অ্যাডমিট কার্ড দেওয়া থেকে বঞ্চিত করাসহ শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে বিভিন্নভাবে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে মর্মে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। টেস্ট পরীক্ষার নামে কোন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে বাড়তি ফি আদায় করা যাবে না এবং পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে অ্যাডমিট কার্ড দেওয়া থেকে বঞ্চিত করা যাবে না বলে শিক্ষামন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন।

আরও বলা হয়, এই নির্দেশনার প্রতিপালন না করলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

;