স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে ২৩ বিশ্ববিদ্যালয়কে ফের চিঠি দিচ্ছে ইউজিসি



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ২৩ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরের সময় ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এ সময়ের মধ্যে নিজস্ব ক্যাম্পাসে না গেলে শিক্ষার্থী ভর্তিসহ অস্থায়ী ক্যাম্পাসের সব কার্যক্রম অবৈধ বলে বিবেচিত হবে। পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চলতি সপ্তাহের মধ্যেই এসব বিশ্ববিদ্যালয়েকে চিঠি দেবে ইউজিসি।

ইউজিসি সূত্রে জানা গেছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী ১২ বছর পূর্ণ হলেও এখনও দেশের ২৩টি বিশ্ববিদ্যালয় পুরোপুরিভাবে স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তর হয়নি। কেউ আংশিকভাবে কেউবা নির্মাণাধীন কাজ দেখিয়ে বছরের পর বছর আউটার ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। বিগত সময়ে নানাভাবে আলটিমেটাম দিলেও এখনো তারা প্রধান ক্যাম্পাসে যায়নি। সে কারণে ইউজিসি থেকে এসব বিশ্ববিদ্যালয়কে শোকজ করা হয়েছে। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ই শোকজের জবাবে নতুন করে আরও সময় বাড়ানোর অনুরোধ জানায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের পর ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে স্থায়ী ক্যাম্পাস ছাড়া অস্থায়ী সব ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম অবৈধ করে বিবেচিত হবে। সেখানে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে। এ নির্দেশনা অমান্য করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো-রাজধানী বনানীর সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি, মোহাম্মদপুরে দি পিপল’স ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, গুলশানের মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, মোহাম্মদপুরে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, মোহাম্মদপুর সাতমসজিদ রোডে ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অলটারনেটিভ, ধানমন্ডিতে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি, ধানমন্ডির কলাবাগানে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, শান্ত মরিয়ম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির লালমাটিয়া ও উত্তরায় অস্থায়ী ক্যাম্পাস, রাজারবাগে দি মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি, গুলশানে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, বনানীতে ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, উত্তরা মডেল টাউনে উত্তরা ইউনিভার্সিটি, পান্থপথে ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, বনানীতে প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, একই এলাকায় রয়েল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা, ধানমন্ডিতে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ ও শ্যামলীর আশা ইউনিভার্সিটি রয়েছে।

নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক ইউজিজির এক শীর্ষ কর্মরোকর্তবা জানান, গতকাল রোববার এ সিদ্ধান্ত এবিষয়ে ইউজিসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পাশাপাশি বিষয়গুরোকে অনুমোদন ও দেয়া হয়েছে। দু একদিনের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের চিঠি দিয়ে জানয়ে দেয়া হবে।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, অবশিষ্ট ৫১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৬টি স্থায়ী ক্যাম্পাসে কার্যক্রম শুরু করেছে। বাকিদের মধ্যে কেউ কেউ আংশিক ক্যাম্পাস নির্মাণ করেছে। জমি কিনেছে কিছু প্রতিষ্ঠান। আবার কিছু বিশ্ববিদ্যালয় কোনো ধরনের পদক্ষেপই নেয়নি।

   

মাধ্যমিকে কমেছে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী, বেড়েছে মাদরাসায়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মাধ্যমিকে কমেছে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী, বেড়েছে মাদরাসায়

মাধ্যমিকে কমেছে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী, বেড়েছে মাদরাসায়

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনা মহামারীর পর থেকেই মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমতে শুরু করেছে। বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো'র (ব্যানবেইস) সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী বর্তমানে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮১ লাখ ৬৬ হাজার ১৮৮ জনে। এর আগে ২০১৯ সালে সংস্থাটির প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন উল্লেখ করা হয়েছে। সে হিসেবে গত চার বছরে শিক্ষার এই স্তরে ১০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে।  

শিক্ষার্থীর কমার এই সংখ্যা আশঙ্কাজনক বলে দাবি করছেন সংশ্লিষ্টরা।

অন্যদিকে, চার বছরের ব্যবধানে সরকারের অধীনে থাকা মাদরাসাগুলোতে (দাখিল ও আলিম ধারার মাদ্রাসা) আড়াই লাখের বেশি শিক্ষার্থী বেড়েছে। বর্তমানে মাদরাসাগুলোতে শিক্ষার্থী ২৭ লাখ ৫৮ হাজারের বেশি। এর মধ্যে ছাত্রী প্রায় ৫৪ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ব্যানবেইস ২০২৩ এর এক খসড়া প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। তবে সংস্থাটি শিক্ষার্থী কমার সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ উল্লেখ করেনি।

ব্যানবেইস বলছে, সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে তা উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে ব্যানবেইসে নিজস্ব কোনো পর্যালোচনা নেই। এই তথ্য নিয়ে সরকারের নীতি নির্ধারক ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় দপ্তর কাজ করতে পারে।

সংস্থাটির তথ্য বলছে, মাধ্যমিকে কমে যাওয়ার শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫৫ শতাংশই ছাত্রী। এই শিক্ষার্থীরা দেশের ১৮ হাজার ৯৬৮টি বিদ্যালয়ে পড়ে। মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষার্থী কমলেও কলেজ পর্যায়ে সেখানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৮০ হাজারের মতো বেড়েছে। একই সময়ে মাদ্রাসায় প্রায় ৫০ হাজার শিক্ষার্থী বেড়েছে। একইভাবে কারিগরি ও ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষার্থী বেড়েছে।

সরকার কারিগরি শিক্ষায় গুরুত্ব দিচ্ছে। এর ফলে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। বর্তমানে ৫ হাজার ৩৯৫টি (এর মধ্যে ৫৮৮টি সরকারি) কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোট শিক্ষার্থী প্রায় সাড়ে ৭ লাখ। চার বছর আগে যা ছিল ৭ লাখের মতো। ওই সময় কারিগরি প্রতিষ্ঠান ছিল ২ হাজার ৩০৯টি। প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যায় সমতা এলেও কারিগরিতে ছাত্রীদের হার এখনো অনেক কম। কারিগরিতে যত শিক্ষার্থী পড়ে, তার মধ্যে ২৯ শতাংশের মতো ছাত্রী।

ব্যানবেইসের খসড়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে ১২৩টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়াশোনা করছে ২৮ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী; যা চার বছর আগে ছিল ২৬ হাজারের বেশি।

;

এসএসসি পরীক্ষার নাম পরিবর্তন হতে পারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যবই পড়ে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষায় অংশ নেয় শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘদিন ধরে এ পদ্ধতি চলে আসলেও নতুন কারিকুলামে আসছে পরিবর্তন। নতুন কারিকুলামে এই পরীক্ষার নামও পরিবর্তন হতে পারে। তবে নতুন নাম কী হবে সেটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) জানিয়েছে, আগামী ২০২৬ সালে নতুন পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে এসএসসি পরীক্ষা। সে হিসেবে যে শিক্ষার্থীরা বর্তমানে নবম শ্রেণিতে পড়ছে, তারাই প্রথমবার নতুন কারিকুলামের এই ‘এসএসসি’ পরীক্ষায় অংশ নেবে। এতদিন নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ওপর এসএসসি পরীক্ষা নেওয়া হলেও নতুন পদ্ধতিতে শুধুমাত্র দশম শ্রেণির ১০টি বিষয়ের ওপরই পরীক্ষা বা মূল্যায়ন হবে। এরমধ্যে একটি অংশের মূল্যায়ন হবে বিদ্যালয়েই শিখনকালীন। বাকি আরেকটি অংশের মূল্যায়ন হবে কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীন।

সূত্রমতে, এখনকার মতোই কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা ঠিক করে হবে এই পরীক্ষা। তবে, শিখনকালীন ও পাবলিক পরীক্ষার মূল্যায়ন সমান গুরুত্ব পাবে।

এসএসসি পরীক্ষার নতুন নাম কী হবে, এ প্রসঙ্গে এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতিসহ বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করে একটি খসড়া তৈরি করা হয়েছে। তবে এটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। চূড়ান্ত হওয়ার পর পাবলিক পরীক্ষার নাম কী হবে, তা বলা যাবে।

এনসিটিবির খসড়া অনুযায়ী, দশম শ্রেণির পর যে পাবলিক পরীক্ষা হবে, তাতে প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়ন হবে এক কর্মদিবসের সর্বোচ্চ পাঁচ ঘণ্টায়। বিরতি দিয়ে হবে এ পরীক্ষা। এর মধ্যে একটি অংশের মূল্যায়নে অনুসন্ধান, প্রদর্শন, মডেল তৈরি, উপস্থাপন, পরীক্ষণ, পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি বিষয় থাকবে। অর্থাৎ হাতে-কলমে শেখার বিষয়টি মূল্যায়ন করা হবে। আরেকটি অংশে থাকবে লিখিত পরীক্ষা। সেখানে লিখিত উত্তরপত্র ব্যবহার করা হবে। লিখিত পরীক্ষার অংশ বিষয়ভেদে এক ঘণ্টা থেকে দুই ঘণ্টাও হতে পারে।

;

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঈদের ছুটি শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র রমজান, স্বাধীনতা দিবস ও ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটি সমন্বয় করে আজ মঙ্গলবার থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি শুরু হয়েছে। এর মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ছুটি থাকবে আগামী ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত। ১৯ ও ২০ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার হওয়ায় ২১ এপ্রিল থেকে যথারীতি ক্লাস শুরু হবে বলে জানা গেছে।

প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাদরাসা ও কলেজে আগেই ছুটি শুরু হলেও ২১ এপ্রিল সব পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু হবে।

বছরের শুরুতে প্রকাশিত ছুটির তালিকা অনুযায়ী- ১০ মার্চ থেকে প্রাথমিক ও মাদরাসায় এবং ১১ মার্চ থেকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে টানা প্রায় এক মাসের ছুটি শুরুর কথা ছিল। কিন্তু শিখন ঘাটতি পূরণে মাধ্যমিকে ১৫ দিন ছুটি কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে রোজার শুরুতে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস চালু ছিল। আর রোজার প্রথম ১০ দিন খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

পরে এই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন এক আইনজীবী। সেই আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রথম রোজা থেকে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন আদালত। এরপর রাষ্ট্রপক্ষ হাইকোর্টের ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল করে। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ স্কুল বন্ধ রাখার আদেশ স্থগিত করে।

প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ২১ মার্চ পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা চালু ছিল। ২২ মার্চ থেকে প্রাথমিকেও স্বাধীনতা দিবস, পবিত্র রমজান, লাইলাতুল কদরসহ বেশ কয়েকটি ছুটি সমন্বয় করে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটি শেষে ২১ এপ্রিল প্রাথমিকে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে।

;

এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এ বছরের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষার কেন্দ্র তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা শিক্ষাবোর্ড। বোর্ডের ওয়েবসাইটে কেন্দ্র অনুযায়ী কলেজের তালিকা দেওয়া হয়েছে।

তবে চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষা কবে শুরু হবে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। ৩০ জুন এই পরীক্ষা শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি।

গত বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক নির্দেশনায় বলা হয়, এ বছর এইচএসসি পরীক্ষার অনলাইনে ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল ও জরিমানা ছাড়া ফরম পূরণ চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। বিলম্ব ফিসহ ২৯ এপ্রিল শুরু হয়ে চলবে ২ মে পর্যন্ত। আর পরীক্ষা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ ৩০ জুন।

ফরম পূরণের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান শাখার পরীক্ষার্থীদের জন্য ২ হাজার ৬৮০ টাকা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২ হাজার ১২০ টাকা করে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।

সাধারণত এপ্রিলে দেশে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নেওয়া হলেও কোভিড মহামারির ধাক্কায় শিক্ষা সূচি এলোমেলো হওয়ায় এবারও পরীক্ষা পিছিয়ে নেওয়া হচ্ছে। চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে, চলবে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত।

 

;