এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা: কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে এক মাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা: কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে এক মাস

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা: কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে এক মাস

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হবে ১৫ ফেব্রুয়ারি। এসএসসি, দাখিল, এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে। পরীক্ষা সুষ্ঠু, প্রশ্ন ফাঁসের গুজবমুক্ত ও ইতিবাচক পরিবেশে সম্পন্নের লক্ষ্যে গঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইন-শৃঙ্খলা কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

রোববার (২৮ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

সভায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান বৃন্দ, আইন শৃঙ্খলা এবং পরীক্ষা কার্যক্রমের সাথে জড়িত বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

সভায় যে সিদ্ধান্ত গুলো গৃহীত হয়:

১। পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও প্রশ্ন ফাঁসের গুজবমুক্ত পরিবেশে সম্পন্নের লক্ষ্যে আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ পর্যন্ত সকল কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে।

২। কেন্দ্র সচিব ব্যতীত পরীক্ষা কেন্দ্রে অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা অননুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না। কেন্দ্র সচিব ছবি তোলা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাবিহীন একটি সাধারণ (ফিচার) ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। অননুমোদিত ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহারকারীগণের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

২। ট্রেজারি-থানা হতে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহন কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক, কর্মচারীগণ কোন ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না এবং প্রশ্নপত্র বহন কাজে কালো কাঁচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এরূপ কোন যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না।

৩। প্রত্যেক কেন্দ্রের জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও একজন ট্যাগ অফিসার নিয়োগ প্রদান করা হবে। ট্যাগ অফিসার ট্রেজারি, থানা হেফাজত হতে কেন্দ্র সচিবসহ প্রশ্ন বের করে পুলিশ প্রহরায় সকল সেটের প্রশ্ন কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। পরীক্ষা শুরু হওয়ার ২৫ মিনিট পূর্বে প্রশ্নের সেট কোড ঘোষণা করা হবে। সে অনুযায়ী কেন্দ্র সচিব, ট্যাগ অফিসার ও পুলিশ কর্মকর্তার স্বাক্ষরে প্রশ্নপত্রের প্যাকেট বিধি অনুযায়ী খুলবেন।

৪। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁস সংক্রান্ত গুজব কিংবা এ কাজে তৎপর চক্রগুলোর কার্যক্রমের বিষয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগসমূহ নজরদারী জোরদার করবে। প্রশ্নপত্র ফাঁস কিংবা পরীক্ষার্থীদের নিকট উত্তর সরবরাহে জড়িত ব্যক্তিবর্গের বিরুদ্ধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও জেলা প্রশাসন কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

৫। পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মচারীদের মোবাইল, মোবাইল ফোনের সুবিধাসহ ঘড়ি, কলম এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে ব্যবহারের অনুমতিবিহীন যে কোন ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার নিষিদ্ধ থাকবে। নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

৬। পরীক্ষার প্রস্তুতি সংক্রান্ত বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য সরবরাহের প্রয়োজন হলে আন্ত:বোর্ডের সমন্বয়ক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোঃ জাহিদ হোসেন এর মাধ্যমে গণমাধ্যমে সরবরাহ করবে।

   

উচ্চশিক্ষা খাত এগিয়ে নিতে ডিজিটাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
উচ্চশিক্ষা খাত এগিয়ে নিতে ডিজিটাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান

উচ্চশিক্ষা খাত এগিয়ে নিতে ডিজিটাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, উচ্চ শিক্ষা খাত এগিয়ে নিতে ডিজিটাইজেশন গুরুত্বপূর্ণ এবং একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

তিনি উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে ডিজিটাইজেশনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন বিভাগ খোলা ও কারিকুলাম পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ইউজিসি আয়োজিত 'উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে সামাজিক রূপান্তর এবং সহযোগিতা' বিষয়ক এক গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ পরামর্শ দেন।

এসময় তিনি উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে যথার্থ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সামাজিক রূপান্তরের ইতিহাসকে গুরুত্ব দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রফেসর আলমগীর বলেন, সামাজিক রূপান্তরে সমাজের ইতিহাস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের শিক্ষার মতো বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা খাতেও ডিজিটাইজেশন একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নতুন নতুন বিষয় প্রবর্তনসহ কারিকুলামে পরিবর্তন আনা হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ এখন জনমিতিক সুবিধার কাল অতিক্রম করছে। দেশের কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা অনেক বেশি। এ দক্ষ জনগোষ্ঠীকে জনসম্পদে রূপান্তর করা দেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এজন্য যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা জরুরি।

সভায় জার্মানির বাউহাউস ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য ড. আলরিক কাচ, ইউনিভার্সিটির চেয়ার অব রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট প্রফেসর ড. এখারড ক্রাফট, ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড.বিশ্বজিৎ চন্দ, প্রফেসর ড. হাসিনা খান, ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান এবং বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকসহ কমিশনের কর্মকর্তারা অংশ নেন।

ড. আলরিক কাচ তার বক্তব্যে সমাজের ইতিহাস, রাজনীতি, ইকোলজি, অর্থনীতি এবং আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করাকে উচ্চ শিক্ষা খাতের অন্যতম চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তিনি বলেন, এগুলো সামাজিক রূপান্তরের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সমাজ পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এই বিষয়গুলো নিয়ে যথাযথভাবে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা প্রয়োজন।

প্রফেসর ড. এখারড ক্রাফট বলেন, বাংলাদেশে বাউহাউস ইউনিভার্সিটি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মোংলা পোর্ট, চট্টগ্রাম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মোংলা পোর্টের সাথে যৌথভাবে কাজ করছে।

তিনি বিগত ১৫ বছরে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় এবং জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উন্নয়নের দিকটি তুলে ধরেন।

সভায় আলোচনাকালে বক্তারা জানান, বিশ্বের সকল ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং প্রযুক্তি মানুষের জীবনকে নানাভাবে প্রভাবিত করছে। শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রযুক্তি জ্ঞানের বিস্তার নিশ্চিত করতে বিশ্বের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো কারিকুলাম পরিবর্তনসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে।

তারা বলেন, উচ্চশিক্ষা খাতে কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স এবং অ্যাক্রিডিটেশন ব্যাপকভাবে প্রধান্য পাচ্ছে। তবে এসব ক্ষেত্রে যথার্থ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সামাজিক রূপান্তরের ইতিহাসকে গুরুত্ব দিতে হবে।

সভায় ন্যানো টেকনোলজি, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং বায়ো ম্যাটেরিয়ালস এর উন্নয়ন বিষয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সহযোগিতা প্রদানের জন্য বাউহাউস ইউনিভার্সিটির প্রতি আহ্বান জানানো হয়।

;

স্বাভাবিক হচ্ছে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে উচ্চ আদালতের নির্দেশে বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার পর স্বাভাবিক হচ্ছে শ্রেণীকক্ষে পাঠদান।

আগামী শনিবার (৪ মে) থেকে খুলছে মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং রোববার (৫ মে) থেকে খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। আগামী শনিবার থেকে (৪ মে) দেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যথারীতি ক্লাস শুরু হবে।

এর আগে পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতর এবং গরমের কারণে এক সপ্তাহ ছুটি মিলিয়ে মোট ১ মাস ৩ দিন পর গত রোববার খুলে দেশের শিক্ষাঙ্গন। একদিন খোলা রেখে সোমবার থেকে ফের বন্ধ হয় মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা। সোমবার খোলা থাকে প্রাথমিক স্কুল। কিন্তু তীব্র তাপপ্রবাহে হাইকোর্টের নির্দেশনা মেনে মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত উভয় স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, শিক্ষা ঘাটতি পূরণের জন্য আগামী ৪ মে থেকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের ক্লাস চালু রাখা হবে।

;

গুচ্ছের ‘এ’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৩৩.৯৮



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথমবর্ষের সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) গুচ্ছের 'এ' ইউনিটের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পাস করেছেন ৫০ হাজার ৭৬০ জন। পাশের হার ৩৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে ‘এ’ ইউনিটের ফলাফল ঘোষণা করেন। শিক্ষার্থীরা আজ রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে থেকে জিএসটির ওয়েবসাইটে ঢুকে তাদের ফলাফল জানতে পারবে বলে জানানো হয়েছে।

গত ২৭ এপ্রিল কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষায় ৯০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। মোট ১ লাখ ৪৯ হাজার ৩৯১ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেছিল।

জিএসটিভুক্ত ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস, ফলাফলসহ অন্যান্য সকল তথ্য https://gstadmission.ac.bd ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

উল্লেখ, আগামী ৩ মে শুক্রবার ‘বি’ ইউনিট (মানবিক) এবং ১০ মে শুক্রবার ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

;

উপজেলা ভোট: জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ মে’র পরীক্ষা স্থগিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচনের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৩য় বর্ষ ও ডিগ্রি (পাস) ১ম বর্ষের আগামী ৮ মে’র পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামান স্বাক্ষরিত পৃথক দুটি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থগিত অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী ৯ মে এবং ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষা ১৪ মে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া পূর্ব ঘোষিত অন্যান্য তারিখ ও সময়সূচি অপরিবর্তিত থাকবে।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৮ মে। এ কারণে ওইদিনের পরীক্ষা পিছিয়ে নিতে নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা বিশ্ববিদ্যালয়টির ভিসিকে (ভাইস চ্যান্সেলর) পাঠিয়েছে ইসি।

ভোটগ্রহণের দিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে। এছাড়া বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মকর্তা/কর্মচারীকে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

একই দিনে ভোটগ্রহণ ও উল্লিখিত পরীক্ষা কার্যক্রম একসঙ্গে চালানো সম্ভব নয় বলে পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়েছে।

;