২০২৫ সালের এসএসসি ফেব্রুয়ারিতে, এইচএসসি এপ্রিলে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৫ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এবং এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা এপ্রিলের শুরুতেই হতে পারে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

অধ্যাপক তপন কুমার বলেন, করোনাভাইরাস পরিস্থিতির আগে আমরা সাধারণত এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারির শুরুতে আয়োজন করতাম। আমরা আগের সেই সূচিতে ফিরে যেতে চাই। এসএসসি পরীক্ষা দ্রুত শেষ করতে পারলে এইচএসসি পরীক্ষাও আগের সূচিতে আয়োজন করা যাবে।

তিনি বলেন, এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিল মাসে আয়োজন করা হতো। করোনার কারণে পাবলিক পরীক্ষার সূচিতে পরিবর্তন আনতে হয়েছে। আশা করছি আগামী বছর ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে এসএসসি এবং এপ্রিলের শুরুতেই এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করতে পারবো।

আগামী বছরের এইচএসসি পরীক্ষার সিলেবাস সম্পর্কে অধ্যাপক তপন কুমার বলেন, আমাদের পরিকল্পনা ছিল পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হবে। তবে শিক্ষার্থীদের সিলেবাস শেষ করা কঠিন হওয়ায় সংক্ষিপ্ত অর্থাৎ ২০২৩ সালের সিলেবাস অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

   

ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ২৮৬০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ২৮ হাজার ৬০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংসদ কাজে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

রোববার (৫ মে) বিকেলে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান।

এর আগে ঝিনাইদহ-২ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য নাসের শাহরিয়ার জাহেদী ক্যাডেট কলেজের টিউশন ফি বাড়ানোর নতুন প্রস্তাব যৌক্তিক পর্যায় নির্ধারণ করা হবে কিনা, তা জানতে চান।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, পিতা-মাতার আয়ের ওপর ভিত্তি করে ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি সর্বনিম্ন এক হাজার ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২২ হাজার টাকা নির্ধারিত রয়েছে। সম্প্রতি নিম্ন ধাপের টিউশন ফি অপরিবর্তিত রেখে অন্যান্য ধাপগুলোর ফি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ধাপের টিউশন ফি বাড়িয়ে ২৮ হাজার ৬০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।

একই প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী জানান, ক্যাডেট কলেজগুলোর টিউশন ফি ছাড়া অন্য কোনো নিজস্ব আয়ের উৎস না থাকায় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নিজস্ব আয় বাড়াতে প্রাথমিকভাবে টিউশন ফি বাড়ানোর প্রস্তাবনা থাকলেও সেটা করা হয়নি। পরে নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের কথা বিবেচনা করে সপ্তম শ্রেণির নবাগত ক্যাডেটদের ফি ২০ ধাপে সর্বনিম্ন বর্তমানের এক হাজার ৫০০ টাকা বহাল রেখে সর্বোচ্চ ২৮ হাজার ৬০০ টাকা (বর্তমানে ২২ হাজার) নির্ধারণের প্রস্তাবনা সব ক্যাডেট কলেজগুলোতে মতামতের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ বৃদ্ধির হার সর্বশেষ ২০১৬ সালে প্রবর্তিত টিউশন ফি’র তুলনায় ৩০ শতাংশের বেশি নয়।

একই বিষয়ে সরকার দলের সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন মিয়াজীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ক্যাডেট কলেজের পেনশন সংক্রান্ত বকেয়া অর্থ প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিয়েছেন। তারা যেহেতু একটি সুখবর পেয়েছেন, এখন হয়তো টিউশন বাড়ানোর যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণে বিবেচনা করতে পারবে। আমি অভিভাবকদের বলবো, ক্যাডেট কলেজ পরিষদের কাছে এ বিষয়ে একটি আবেদন করতে।

;

নিম্ন মাধ্যমিক পর্যন্ত মৌলিক ন্যূনতম শিক্ষা অধিকার নিশ্চিত করা হবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মৌলিক ন্যূনতম শিক্ষা অধিকারের ধাপ প্রাথমিক থেকে নিম্ন মাধ্যমিক স্তরে উত্তরণের লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় একযোগে কাজ করবে।

রোববার (৫ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এই দুটি মন্ত্রণালয়ের যৌথভাবে কাজ করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের অবৈতনিক শিক্ষা তথা পাঠদান কার্যক্রম ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণ করবে এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা ব্যয় কমিয়ে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে কাজ করবে।

প্রাথমিক থেকে নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি ও নানান আর্থ-সামাজিক কারণ ও প্রক্রিয়াগত কারণে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার রোধ করতে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক বা নামমাত্র ব্যয়ে করার ব্যবস্থা করার বিষয়ে শিক্ষানীতি ২০১০ এ বর্ণিত অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করা হবে।

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইআর) এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হালিম, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, প্রাথমকি ও গণশক্ষিা মন্ত্রণায়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

শুক্রবার ক্লাস নেওয়ার পোস্ট ‘ভুলবশত’: শিক্ষা মন্ত্রণালয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে অতিরিক্ত বন্ধের কারণে শিখন ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনে শুক্রবারও স্কুল খোলা রাখা হতে পারে বলে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। 

তবে রোববার (৫ মে) সে বক্তব্যটি সঠিক নয় বলে নতুন স্ট্যাটাসে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।


এ বিষয়ে ফেসবুক পেজে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ‘ভুলবশত’ পোস্ট করা হয়েছে। এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

এর আগে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে দেওয়া ছুটি শেষে রোববার (০৫ মে) থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় আগেই ঘোষণা দিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও ক্লাস চলবে।

;

প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস হবে: শিক্ষামন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

রোববার (৫ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।

তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেওয়া ছুটি শেষে এদিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় আগেই ঘোষণা দিয়েছে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও ক্লাস চলবে।

ফেসবুকে শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, আমাদের এখন বছরে স্কুলের মোট কর্মদিবস ১৮৫টি। এর মধ্যে ২০ দিন নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়নের জন্য রাখা হয়েছে। স্কুলের কর্মদিবস যদি আরও কমে যায়, শিক্ষা কার্যক্রম সচল রাখতে প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস নেওয়া হবে।

;