আরব-আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা দেওয়া হয়েছে সঞ্জয় দত্তকে। এই প্রথম কোনো বলিউড তারকা গোল্ডেন ভিসা পেলেন।
Honoured to have received a golden visa for the UAE in the presence of Major General Mohammed Al Marri, Director General of @GDRFADUBAI. Thanking him along with the @uaegov for the honour. Also grateful to Mr. Hamad Obaidalla, COO of @flydubai for his support?? pic.twitter.com/b2Qvo1Bvlc
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে বিষয়টি নিশ্চিত করে সঞ্জয় দত্ত লিখেছেন, ‘দুবাইয়ের জেনারেল ডিরেক্টরেট অব রেসিডেন্সি অ্যান্ড ফরেনারস অ্যাফেয়ার্স (জিডিআরএফএ)-এর ডিরেক্টর জেনারেল মোহাম্মদ আহমেদ আল মারির উপস্থিতিতে গোল্ডেন ভিসা হাতে পেয়ে সম্মানিত বোধ করছি। তাকে এবং ইউএই সরকারকে অনেক ধন্যবাদ।’
দুবাইতে দীর্ঘমেয়াদে বিদেশিদের থাকার সুবিধা দিতে ২০১৯ সালে গোল্ডেন ভিসা চালু করে ইউএই। প্রথমদিকে এই ভিসা শুধুমাত্র ব্যবসায়ীদের দেওয়া হতো। পরে তার পরিধি বাড়িয়ে বিজ্ঞানী, ডাক্তারসহ সমাজের বিশেষ ব্যক্তিদের দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই ভিসার মেয়াদ ১০ বছর।
আজ ২ নভেম্বর বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের জন্মদিন। ৫৯-তে পা দিলেন এই প্রখ্যাত অভিনেতা। তার জন্মদিন মানেই ভক্তদের জন্য আলাদা উন্মাদনা। এ দিন প্রিয় তারকাকে এক ঝলক দেখার জন্য তার মুম্বাইয়ের বাড়ি ‘মান্নাত’-এর সামনে জড়ো হয় হাজার হাজার ভক্ত। তারমধ্যেই হয়তো কেউ একদিন হয়ে উঠবেন বলিউড তারকা। যেমন হয়ে উঠেছেন সুশান্ত সিং রাজপুত কিংবা শর্বরী বাগ!
বয়স শাহরুখের কাছে কেবলই একটি সংখ্যা। নিজেকে ২৫-এর তারুণ্যে ভরপুর রেখেছেন তিনি। তাইতো এখনো জন্মদিন এলে শিশুদের মতো অভিমান করেন। শিশুরা যেমন জন্মদিনে কেই উপহার না দিলে কষ্ট পান, তেমনি শাহরুখের এই বয়সে এসেও রয়েছে উপহার নিয়ে আক্ষেপ!
জন্মদিনে আজ পর্যন্ত পাওয়া সেরা উপহার কোনটি? সাংবাদিকের প্রমন প্রশ্নের জবাবে শাহরুখ বলেছিলেন, ‘সব উপহারই সেরা। তবে আমার এক ভক্ত আমাকে তাবিজ উপহার দিয়েছিলেন। মজার ব্যাপার হলো, আমাকে কেউ উপহারই দিতে চায় না। সবাই বলে, একে কী দেব, ওর কাছে সবকিছুই তো আছে। এ নিয়ে কিন্তু আমার মন খারাপ হয় (মজা করে বললাম)। তবে সারা বিশ্ব থেকে মানুষের ভালোবাসা ভরা শুভেচ্ছা পাই, তখন আমার হৃদয় ছুঁয়ে যায়।’
ছোটবেলার জন্মদিন নিয়ে শাহরুখ বলেন, ‘আসলে তখন জন্মদিন উদ্যাপনের অতটা চল ছিল না। আর মনে রাখার মতো কোনো জন্মদিন ছোটবেলায় উদযাপন করিনি। ১৯৮৫-৮৬ সালে হবে পাঁচ-ছয়জন বন্ধু আমাদের বাড়িতে আসত। আর আমি ওদের সঙ্গে কেক কাটতাম। স্কুলে পারলে টফি ও মিষ্টি নিয়ে যেতাম বন্ধুদের দেওয়ার জন্য। না, সে রকম কিছু বানাতেন না। আমাদের রেস্তোরাঁ ছিল। জন্মদিনের দিন সেখান থেকে স্পেশাল খাবার আসত। একদমই ঠিক শুনেছেন। আব্বা আমাকে পুরোনো টাইপরাইটার, ক্যামেরা, টেপ রেকর্ডারসহ আরও অনেক পুরোনো জিনিস উপহার হিসেবে দিয়েছিলেন। জন্মদিনে পাওয়া আব্বার উপহারগুলো আমি আজও সযত্নে তুলে রেখেছি।’
তারকা হওয়ার আগে কীভাবে জন্মদিন উদ্যাপন করতেন? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বন্ধুরা মিলে সেলিব্রেট করতাম। বাড়িতে আত্মীয়রা আসতেন। আর তখন ল্যান্ডলাইন ছিল। ল্যান্ডলাইনে বন্ধুদের ফোন আসত। তবে কখনোই বিশেষ কিছু হতো না। কিছু মানুষ তার জন্মদিন নিয়ে খুবই উত্তেজিত থাকেন। আবার কেউ কেউ নিজের জন্মদিনকে ঘিরে খুব একটা উত্তেজনা দেখান না। আমি এই দ্বিতীয় দলে পড়ি।’
তারকাখ্যাতি পাওয়ার পর শাহরুখ প্রথম জন্মদিন পালন করেছিলেন ১৯৯৮ হবে। সেই প্রথম বলিউডের প্রায় সব তারকা তার জন্মদিনের পার্টিতে এসেছিলেন। অমিততাভ বচ্চন থেকে শুরু করে শ্রীদেবী! ওই দিনটা তার কাছে খুব বিশেষ ছিল।
কখন অনুভব করলেন যে আজ আমি সুপারস্টার? জানতে চাইলে শাহরুখ খান বলেন, ‘‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে (ডিডিএলজে) ও কুছ কুছ হোতা হ্যায়-এর পরপরই প্রচুর মানুষের ভালোবাসা পেতে শুরু করি। সবাই বলল, আমার ছবি এখন ভালো চলছে। ডিডিএলজে সত্যিই ভালো ছবি। এই ছবি আমাকে একটা জায়গায় পৌঁছে দিয়েছিল। তখন স্টার বলে ভাবিনি। তবে বুঝেছি আমি ভালো কাজ করছি। এই সিনেমাগুলোর পরপরই আমার এক জন্মদিনের দিন ফিল্ম সিটিতে প্রায় ৪৫ জন মানুষ ফুলের তোড়া নিয়ে আমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন। আমি আমার ম্যানেজারকে জিজ্ঞেস করি এরা কারা। ম্যানেজার বলেন, এরা টিকিট ব্ল্যাকার। আমি সত্যি একটু অবাক হয়ে যাই। আমার সঙ্গে তারা কেন দেখা করতে এসেছেন। তখন তারা আমাকে বলেন, ‘আপনার জন্যই মানুষ আবার হলমুখী হয়েছে। আর আপনার জন্যই আমাদের ব্যবসা ভালো চলছে। ব্ল্যাকে টিকিট বিক্রি করে প্রচুর মুনাফা করেছি। তাই আজ আপনাকে আমরা ধন্যবাদ জানাতে এসেছি।’’
বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। ১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন তিনি। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তার আত্মজীবনী। আজ ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
অভিনয়, নির্মাণ, লেখালেখি- সব মিলিয়ে সৃষ্টিশীল ও কর্মমুখর এক জীবন আবুল হায়াতের। ৮০ বছরে এসে এখনো নিয়মিত করছেন অভিনয়, চলছে তার কলমও। কিছু লেখার পর যখন প্রকাশিত হয়, তখন লেখক অনেকটা নির্ভার হন।
আত্মজীবনী প্রকাশের অনুভূতি তিনি এভাবে ব্যক্ত করলেন, ‘একেবারে নির্ভার তো হওয়া যায় না। মানুষ কিভাবে বইটা নেবে, সে দুশ্চিন্তা তো আছে মনের মধ্যে। তবে অত চিন্তা করে লিখিনি। যা মনে এসেছে, লিখেছি। এটা তো ক্লাসিক কিছু না, জীবনের কথাগুলোই লিখেছি। সেদিক থেকে অনেকটা নির্ভার। ১০ বছর ধরে লিখেছি। অবশেষে প্রকাশিত হচ্ছে।’
দীর্ঘ ১০ বছর কেন লাগলো আত্মজীবনী লিখলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আলসেমি, আর কিছু না। কখনো এক পাতা লিখেছি, আবার ফেলে রেখেছি, কখনো আবার একসঙ্গে ১০ পাতা লিখেছি। কোনো সময় মনে হয়েছে লিখব না। এ কারণেই সময় লেগে গেছে।’
আত্মজীবনী লেখার ভাবনাটা নিয়ে জীবন্ত এই কিংবদন্তি অভিনেতা বললেন, ‘হঠাৎ মনে হয়েছিল, জীবনে তো অনেক ঘটনা আছে। ছোটবেলা থেকে অনেক কিছু দেখেছি। সেগুলো গুরুত্ব সহকারে তুলে ধরেছি বইতে। এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা জানেও না, এ রকম পুরনো অনেক ঘটনা আছে। আমার পরিবার, বন্ধুবান্ধব সবাই উৎসাহ দিয়েছে। পরে ভাবলাম, লিখেই ফেলি।’
অধিকাংশ মানুষ আত্মজীবনীতে ইতিবাচক ঘটনাগুলোই তুলে ধরেন। নেতিবাচক বিষয় সচেতনে এড়িয়ে যান। তা নিয়ে আবুল হায়াত বলেন, ‘আমি লিখে গেছি ধুমধাম, কোনো চিন্তা-ভাবনা করিনি। হয়তো অনেক কিছু বাদ পড়ে গেছে। আবার কিছু ঘটনা হয়তো মনে হয়েছে, না লিখলেও চলে। তবে যেটা লিখেছি, সেটা থেকে কাটাছেঁড়া করিনি।’
বয়স ৮০. কিন্তু এখনো অভিনয় চালিয়ে যাচ্ছেন। গত সপ্তাহেও নাটকের শুটিং করেছেন। আবার আগামী সপ্তাহেও শিডিউল দেওয়া আছে। তবে আগের মতো প্রতিদিন শুটিং করেন না। আউটডোর শুটিংয়ে বেশি দূর যান না, কাছাকাছি হলে যান। শরীরের দিকটাও খেয়াল রাখতে হয়। এ কারণে সব কাজ করা সম্ভব হয় না তার। এভাবেই বাকী জীবন কাটিয়ে দিতে চান আবুল হায়াত।
ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতির (বাচসাস) ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনে বিপুল ভোটে নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কামরুল হাসান দর্পণ। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন রাহাত সাইফুল।
গতকাল (১ নভেম্বর) সকাল থেকে দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা ও দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় প্রেসক্লাবে। বিপুল ভোটে দর্পণ ও রাহাত সাইফুল পরিষদ বিজয়ী হয়েছে।
প্রতিক্রিয়ায় বাচসাস’র নতুন সভাপতি কামরুল হাসান দর্পণ বলেন, ‘যতটা প্রত্যাশা করেছিলাম তার চেয়ে বেশি ভোটার সমাগম ঘটেছে। জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ভোটারদের প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে। ভোটাররা যে গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছেন সেই দায়িত্ব যাতে সঠিকভাবে পালন করতে পারি সেই প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি।’
সাধারণ সম্পাদক রাহাত সাইফুল বলেন, ‘একটি উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি আমাদের অনেক বেশি দায়বদ্ধ করেছে। একই ছাতারা নিচে বাচসাস পরিবারের এই মিলনমেলায় আমরা উচ্ছ্বসিত। সবার সহযোগিতায় এই কমিটি সমৃদ্ধ বাচসাস গঠনে কার্যকর ভূমিকা পালন করবে বলে আমি আশা প্রকাশ করছি।’
বিভিন্ন পদে নির্বাচিত অন্যান্যরা হচ্ছেন—সহ-সভাপতি লিটন রহমান ও সালাম মাহমুদ, সহ-সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান রতন, অর্থ সম্পাদক ইরানী বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তফা মতিহার, আন্তর্জাতিক ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আবু হুরায়রা মুরাদ, সমাজকল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ইসরাত জাহান স্বর্ণা, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক আনিসুল হক রাশেদ, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুর ইসলাম লিটন, দপ্তর সম্পাদক রুহুল আমিন ভূঁইয়া।
কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন—সেলিম কামাল, রুহুল সাখাওয়াত, শাকিল হোসেন, সাজু আহমেদ, শফিউল্লাহ সুমন, হাফিজ রহমান, পান্থ আফজাল, মহিব আল হাসান ও নিয়াজ মোর্শেদ শুভ।
বাচসাসের এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে ছিলেন আলিমুজ্জামান। কমিশনে আরও ছিলেন আমিনুল ইসলাম রাজু, এরফানুল হক নাহিদ, হাফিজুর রহমান সুরুজ ও আবুল হোসেন মজুমদার।
প্রসঙ্গত, বাচসাস ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। জন্মলগ্নে এর নাম ছিল ‘পাকিস্তান চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি’। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর নাম পরিবর্তন করে হয় ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি’, সংক্ষেপে ‘বাচসাস’।
বেশ লম্বা বিরতির পর ‘লাল সিং চাড্ডা’ সিনেমা দিয়ে ২০২২ সালে বড়পর্দায় ফিরেছিলেন বলিউডের ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’খ্যাত অভিনেতা আমির খান। তাই এই ছবিটি ঘিরে প্রত্যাশা ছিলো তুঙ্গে। একে তো আমিরের কামব্যাক মুভি, তার উপর এটি কালজয়ী হলিউড সিনেমা ‘ফরেস্ট গাম্প’-এর অফিসিয়াল রিমেক ছিল। ছবিটির জন্য বরাবরের মতোই প্রচণ্ড পরিশ্রম আর মনোযোগ দিয়েছিলেন আমির। কিন্তু ছবিটি মুক্তির পর বড্ড তিক্ত অভিজ্ঞতা হয় এই সুপারস্টারের!
প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটির ভরাডুবিতে আমিরের মন ভেঙে দেয়। অনেকের মতে, দুর্বল চিত্রনাট্য ও অভিনয়ের কারণে দর্শক-সমালোচকের মন জয় করতে পারেনি সিনেমাটি। বক্স অফিস থেকেও তুলতে পারেনি লগ্নিকৃত অর্থ। এমনকি ‘লাল সিং চাড্ডা’র চরিত্রে আমিরকে দেখেও রীতিমতো হাসাহাসি করেছে দর্শক। এরপর চলচ্চিত্র থেকে আবারও লম্বা বিরতি নেন এই অভিনেতা।
তবে এতোদিন পর হয়তো আমিরের সেই পরিশ্রম সার্থক হলো। কারণ ‘লাল সিং চাড্ডা’য় আমিরের অভিনয়ের ভূয়সী প্রশংসা করলেন হলিউডের বিখ্যাত অভিনেতা টম হ্যাঙ্কস। তিনি যে শুধু হলিউডের একজন অন্যতম সেরা অভিনেতা তাই নয়। ‘লালি সিং চাড্ডা’য় যেমন আমির খানের চরিত্রটিই মূখ্য, তেমনি এর মূল সিনেমা ‘ফরেস্ট গাম্প’-এ এই টম হ্যাঙ্কসই অভিনয় করেছিলেন মূখ্য চরিত্রে। এই ছবি তাকে অস্কারও এনে দিয়েছিলো।
ছবি মুক্তির দুই বছর পর সেই অরিজিনাল ছবির অভিনেতার মুখে আমিরের প্রশংসা পাওয়াটা কোন অ্যাওয়ার্ড বা সাফল্যের চেয়ে কম কিছু নয়। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম জুমের সাক্ষাৎকারে টম হ্যাঙ্কস বলেন, ‘‘আমি সিনেমাটি দেখেছি। অসাধারণ। সিনেমার ওপর কিভাবে সিনেমা বিস্তৃত হয়, এটা তার নজির। শুধু নির্মাতা বা সংস্কৃতির পার্থক্য নয়, সিনেমার মধ্যকার পার্থক্য এবং সামঞ্জস্যগুলোও দেখুন। আমি মনে করি, নানাভাবে তারাও (বলিউড) জীবনের একই বন্দনা করে যাচ্ছে, তবে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে। সুতরাং এটাকে উদযাপন করা উচিত। ‘লাল সিং চাড্ডা’ দেখা আমার জন্য গৌরবময় অভিজ্ঞতা।’’
‘ফরেস্ট গাম্প’-এ নাম ভূমিকায় অভিনয় করে অস্কারে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছিলেন টম হ্যাঙ্কস। হলিউড বক্স অফিস রিপোর্ট অনুসারে, ১৯৯৪ সালে সিনেমাটি ৬৭৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল। অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় ৫ হাজার ৭০০ কোটির বেশি আয় করেছিল ফরেস্ট গাম্প।