মিথ্যা তথ্য প্রচার করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকে উস্কে দেওয়ার অভিযোগ এনে অভিনেত্রী ও প্রযোজক রোকেয়া প্রাচীর বিরুদ্ধে করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালতে মোছাব্বির হাসান ওরফে সজিব নামে এক ব্যক্তি এ আবেদন করেন।
বিজ্ঞাপন
আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে মামলা গ্রহণ করার মতো কোন উপাদান না থাকায় তা খারিজ করে দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারি মো. জুয়েল মিয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় ভারতের মিডিয়া আজ টক বাংলায় আক্রমনাত্মক মিথ্যা, মানহানিকর, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে সাক্ষাৎকার ও বক্তব্য দেন। যা দিয়ে তিনি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাকে উস্কে দিতে চেয়েছিলেন।
আবেদন আরও বলা হয়, বর্তমানে দেশের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অর্জিত সফলতাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলে অন্তর্বতীকালীন সরকারের সংস্কারকে বাধাগ্রস্থ কররা উদ্দেশ্যে রোকেয়া প্রাচীর এমন সাক্ষাৎকার দেন।
গত কয়েক দিন ধরেই শোবিজের আলোচিত ঘটনা ছোটপর্দার উঠতি অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মানের ভাইরাল ভিডিও। যেখানে অভিনেত্রীর শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গ প্রদর্শিত হয়েছে। দেশের একটি জনপ্রিয় গণমাধ্যমের এক সাংবাদিকের ব্যক্তিগত পেজে এই অভিনেত্রীর ভিডিওটি পোস্ট করা এবং তা নিয়ে অভিনেত্রীকে সোশ্যাল মিডিয়ায় মারাত্মকভাবে ট্রলের জেরে অভিনেত্রীর অভিযোগ করা এবং ওই সাংবাদিকের কাজ হারানো- মোটা দাগে এই হলো ঘটনা।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোবিজ তারকা থেকে শুরু করে বিনোদন সাংবাদিকরা দুই জনের পক্ষে বিপক্ষে অনেক পোস্ট করেছেন। ফলে ইস্যুতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
একটু আগেই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন সুপারহিট সিনেমা ‘তুফান’-এর নায়িকা ও উপস্থাপিকা মাসুমা রহমান নাবিলা। তার ফেসবুক পোস্টে উঠে এসেছে হতাশা ও দুঃশ্চিতার কথা।
নাবিলা তার পরের প্রজন্মের অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মানের নেওয়া পদক্ষেপকে মাথায় রেখে তরুণ প্রজন্মের সকল শোবিজ তারকাদের উদ্দেশ্যে লিখেছেন, ‘ফেসবুকে সবকিছু শেয়ার, পোস্ট বা ব্যাখ্যা করতে হয় না। যেসব পদক্ষেপ তুমি ব্যক্তিগতভাবে নিতে পার সেগুলো সব সময় ফেসবুকে আসার প্রয়োজন নেই। কারণ তা তোমাকেই বেশিরভাগ সময় ব্যাকফায়ার করে দেয়।’
এরপর নাবিলা তার প্রজন্ম এবং তার অগ্রজ সহকর্মীদের (পুরুষ/মহিলা) উদ্দেশ্যে লিখেছেন, ‘আমরা সবাই কতটা সংবেদনহীন হয়ে পড়েছি তা দেখে আমি মর্মাহত। আমি শুধু খুব দুঃখিত, খুব খুব দুঃখিত। আমরা সমগ্র বিশ্ব কোন দিকে যাচ্ছি তা দেখে আমার হৃদয় ভেঙ্গে যায়। এটা খুবই ভয়ানক....’
গত কয়েক দিন ধরেই শোবিজের আলোচিত ঘটনা ছোটপর্দার উঠতি অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মানের ভাইরাল ভিডিও। যেখানে অভিনেত্রীর শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গ প্রদর্শিত হয়েছে। দেশের একটি জনপ্রিয় গণমাধ্যমের এক সাংবাদিকের ব্যক্তিগত পেজে এই অভিনেত্রীর একটি ভিডিও পোস্ট করা এবং তা নিয়ে অভিনেত্রীকে সোশ্যাল মিডিয়ায় মারাত্মকভাবে ট্রোলের জেরে অভিনেত্রীর অভিযোগ করা এবং ওই সাংবাদিকের কাজ হারানো- এই হলো মোটা দাগে ঘটনা।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোবিজ তারকা থেকে শুরু করে বিনোদন সাংবাদিকরা দুই জনের পক্ষে বিপক্ষে অনেক পোস্ট করেছেন। ফলে ইস্যুতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
তবে আরেক জনপ্রিয় অভিনেত্রী মুমতাহিনা চৌধুরী টয়া সেভাবে বিষয়টি নিয়ে সরাসরি কথা বলেছেন, সেভাবে আর কেউ বলেননি।
তিনি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে সাদিয়া আয়মানকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ‘এই গুণী শিল্পী প্রায় না বুঝে অনেক ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেন যার ভুক্তভুগী শফিক আল মামুনসহ অনেকেই। তবে তিনি অনুতপ্ত হয়ে ২ মাস পর আপনাকে সরি বলবেন। আর মামুন ভাই, আপনারও কোনো ভিডিও আপলোড করার আগে ভালো করে চেক করা উচিত ছিল। এটা অব্যশই আপলোড যোগ্য ছিল না।’
টয়া আরও লিখেছেন, ‘একজন নারী শিল্পী হিসেবে আমাদেরকে অনেক সতর্ক থাকতে হয়। হিডেন মাইক পরতে আমরা একটা নিরাপদ জায়গায় যাই, সেটাকে গ্রীন রুম/মেকআপ রুম বলে। আসেপাশে তা না থাকলে ওয়াশরুম এ যেতে হয়। নায়ক/নায়িকাদের উপর সারাক্ষণ ক্যামেরা চলতে থাকে, তাই আপনি নিজে যদি সতর্ক না থাকেন তাহলে এর দায়ভার আপনার উপরও পড়ে।’
সবশেষে টয়া লেখেন, ‘আমার মিডিয়া ক্যারিয়ারের শুরু থেকে অনেক বিনোদন সাংবাদিকদের আমি দেখেছি অনেক শিল্পীদের স্পর্শকাতর খবর ধামাচাপা দিয়ে তাদেরকে বাঁচাতে, বিপদে শিল্পীদের পাশে দাঁড়াতে। যা ঘটেছে সেই ঘটনাটি একদমই কাম্য না।’
হলিউডের অন্যতম আইকনিক ও ব্যবসাসফল সিনেমা ‘টাইটানিক’। ১৯৯৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই সিনেমায় নায়ক জ্যাকের চরিত্রে ছিলেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও এবং নায়িকা রোজের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন কেট উইন্সলেট। ছবিতে তাদের প্রেমের রসায়ন আজও দর্শক মনে গেঁথে আছে।
কিন্তু এত সফল একটি ছবির শুটিং শুরুর পরও তা ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন কেট। কিন্তু কেন জানেন কি?
লসঅ্যাঞ্জেলস টাইমসকে দেওয়া পুরোনো এক সাক্ষাৎকারে কেট জানান, ‘টাইটানিক’-এর শুটিং চলাকালীন প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় আক্রান্ত ছিলেন তিনি। সেই অবস্থায় শুটিংয়ে তাকে দীর্ঘ সময় পানিতে ডুবে থাকতে হয়েছিল। যার ফলে তিনি ইনফ্লুয়েঞ্জা ও নিউমোনিয়ার মত রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। যা তাকে জীবন-মৃত্যুর সন্নিকটে নিয়ে গিয়েছিল!
কেট উইন্সলেট আরো জানান, ‘শুটিং সেটে কেটকে একটি ওয়েটস্যুটও পরতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি সেটি পরতে অস্বীকৃতি জানান এবং সিনেমা ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে নির্মাতা জেমস ক্যামেরন তাকে বোঝাতে সক্ষম হন, যেন সিনেমাটি ছেড়ে না যান!’
‘টাইটানিক’ সিনেমাটি পৃথিবীর সবচেয়ে সফল চলচ্চিত্রগুলোর একটি। এই সিনেমাটি প্রযোজনা করেছিল টুয়েন্টিথ সেঞ্জুরি ফক্স এবং পরিচালনা করেছিল জেমস ক্যামেরন। এটি প্রথম সিনেমা যা বক্স অফিসে ১ বিলিয়নের মাইলফলক অতিক্রম করেছিল। সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার পর থামেনি ‘টাইটানিক’-এর জয়যাত্রা।
গত কয়েক দিন ধরেই শোবিজের আলোচিত ঘটনা ছোটপর্দার উঠতি অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মানের ভাইরাল ভিডিও। যেখানে অভিনেত্রীর শরীরের স্পর্শকাতর অঙ্গ প্রদর্শিত হয়েছে। দেশের একটি জনপ্রিয় গণমাধ্যমের এক সাংবাদিকের ব্যক্তিগত পেজে এই অভিনেত্রীর একটি ভিডিও পোস্ট করা এবং তা নিয়ে অভিনেত্রীকে সোশ্যাল মিডিয়ায় মারাত্মকভাবে ট্রোলের জেরে অভিনেত্রীর অভিযোগ করা এবং ওই সাংবাদিকের কাজ হারানো- এই হলো মোটা দাগে ঘটনা।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোবিজ তারকা থেকে শুরু করে বিনোদন সাংবাদিকরা দুই জনের পক্ষে বিপক্ষে অনেক পোস্ট করেছেন। ফলে ইস্যুতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
এবার এই ইস্যু ধরে নিজের জীবনের তিন বছর আগের একটি বিব্রতকর ও গোপন তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে মুখ খুলেছেন আরেক জনপ্রিয় অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ।
তিনি তার ফেসবুক আইডিতে এক লম্বা স্ট্যাটাসের মাধ্যমে ওই পুরো ঘটনাটি তুলে ধরেন। মৌসুমী বলেছেন, ‘‘অবাক হয়েছি যারা সাদিয়া আয়মানের ভিডিও দেখে পোস্ট করেছেন, ‘ভিডিও তে তো তেমন কিছুই দেখা যায় নাই, তাদের উপর।’’ মৌসুমীর এই স্ট্যাটাসটি আজ দারুণ আলোচিত হচ্ছে।
মৌসুমী হামিদ লিখেছেন, ‘প্রায় ৩ বছর আগের কথা। পুবাইল শুটিং করছি, বেশ রাত হয়েছে কিন্তু অনেক কাজ বাকি। সাধারনত আমারা যখন আউটডোরে শুটিং করি তখন কাজের চাপ থাকে বেশি এবং শুটিং লোকেশন আর মেকাপ রুম বা চেঞ্জিং রুম বেশ দূরে থাকে। বার বার কাপড় পাল্টাতে বেশ কষ্ট হয় এবং সময়ও বেশি লাগে। রাত ১২.৩০ প্রায়, আমি যেখানে শুটিং করছিলাম তার পাশেই একটা মাটির ঘর ছিল যে ঘরে লাইটের কিছু জিনিস পত্র রাখা ছিল। পরিচালক আমাকে খুব করে অনুরোধ করলেন, বার বার মেকাপ রুমে যেয়ে চেঞ্জ করতে যেই সময় লাগছে সেই সময়টাও নেই। আমি যদি অনুমিত দিই তাহলে আমার কাপড়ের ব্যাগটা ঐ মাটির ঘরে আনার ব্যাবস্থা করবেন, তাহলে ওখানেই আমি চেঞ্জ করতে পারব। আমি বললাম ঠিক আছে। যদিও সেই ঘরটা মোটেও আরামদায়ক বা সেফ নয়। তার উপর দেখি দরজার ছিটকিনিও নাই। আমি বললাম তাহলে কিভাবে হবে?
তখন ক্যামেরায় যিনি ছিলেন উনি বললেন, তুমি টেনশন নিও না। আমি বাইরে পাহারা দিচ্ছি। আমি ওনার কথা বিশ্বাস করে ঐ মাটির ঘরের সব জানলা বন্ধ করে দরজা চাপিয়ে দিয়ে শাড়িটা পরা শুরু করব, ঠিক তখনি লাইটের একটা ছেলে হুড়মুড় করে ঘরে ঢুকে পড়ে। আমি চিৎকার দিয়ে উঠি। খুব অস্বস্তিকর অবস্থা। ছেলেটা প্রচন্ড ভয় পেয়ে বের হতে হতে বলল, সরি আপু আমি জানতাম না আপনি ছিলেন। তখন প্রচন্ড রাগ হল ক্যামেরা পার্সনের উপর। চিৎকার দিলাম একটা। আমি সহযোগিতা করার জন্য এমন একটা জায়গায় কাপড় পাল্টাতে রাজি হলাম কারণ আমাকে কথা দেওয়া হয়েছিল বাহিরে একজন দায়িত্ব নিয়ে পাহারা দিবে। কিন্তু ছেলেটা উঠান পার হয়ে ঘরে ঢুকে গেল কেউ ওরে বলল না যে ঘরে আমি আছি।
আমি যখন ঘরের ভিতর থেকেই চিৎকার করছি ইউনিটের উপর তখন সেই চিত্রগ্রাহক বিরক্তি নিয়ে বলে উঠলো, আরে বাদ দে তো। ও তো ঢুকেই বের হয়ে আসছে, এইটুকু সময় আর কি দেখছে! ঐ ছেলেটাকে উদ্দেশ্য করে বললো, ঐ তুই কিছু দেখছোস? এরপর অসভ্যর মত হাসতে লাগলো। ছেলেটা কোন উত্তর দিল না।
আমার শরীরের যতখানি অংশ দেখা গেছে সেটা তেমন কোন বিষয়ই না। আমি নাকি ওভার রিএক্ট করছি। এই কথা শোনার পর আমি বের হয়ে জীবনের সর্বোচ্চ রিঅ্যাক্ট সেদিন করেছি সেটে। আমার কলিগের কাছে আমার ‘সম্ভ্রম’ এতটা তুচ্ছ? পরিবার ছেড়ে দিনের বেশিরভাগ সময় যাদের সাথে কাজ করি তারা এইভাবে তাদের দায়িত্বহীনতা জাস্টিফাই করবে?
সেটের বেশির ভাগ মানুষের কাছে মনে হয়েছে, দায়িত্ব নেওয়ার পরও নির্লজ্জের মত ওনার ঐ খ্যাক খ্যাক হাসায় আমি যে রি-অ্যাকশন দিয়েছি সেটা বেশি বেশি ছিল। সবাই তার অ্যাকশনকেই জাস্টিফাই করে গেল।
কিন্তু পরিচালক আমার চিৎকার শুনে সেখানে এসে পুরো ঘটনা শুনে ঐ চিত্রগ্রাহকে সেট থেকে বের করে দেন এবং উনি নিজেও ভুল বুঝতে পেরে সরি বলেন।
আমি পুরো ঘটনা ওনাকে বলে ওনার কাছে জানতে চেয়েছিলাম, তোমার পরিবারের কোন মেয়ে এমন অবস্থায় পড়লে দায়িত্বরত মানুষটা দায়িত্ব পালন না করে উল্টা যদি এমন করে রসায় রসায় হাসত, তারপর প্রচন্ড অপমান বোধে যদি তোমার নিজের মেয়ে বা বোন বা তোমার বউ যদি রিএক্ট করত, তুমি কি বলতে তোমার মেয়ে কে ‘মামনি ওভার রি-অ্যাক্ট করতেছো কেন?
আমি বেশি অবাক হয়েছিলাম সেটে ঐ দিন ঐ চিত্রগ্রাহকের দায়িত্বহীনতা ও অসভ্যতাকে যারা জাস্টিফাই করছিলেন তাদের উপর। আবারও অবাক হয়েছি যারা সাদিয়া আয়মানের ভিডিও দেখে পোস্ট করেছেন, ভিডিও তে তো তেমন কিছুই দেখা যায় নাই, তাদের উপর।
যিনি ভিডিওটি পোস্ট করেছেন তার জন্যে আমার কিছুই বলার নাই। উনি ভিডিও ডিলিটও করেছেন। আমি সাধুবাদ জানাই। কারণ আমি ওনাকে যতটুকু চিনি, উনি একদমই ক্ষতিকারক মানুষ নন। বেশ বন্ধুসুলভ হাস্যজ্জল এবং প্রচন্ড পরোপকারি মানুষ। আমি বিশ্বাস করতে চাই না উনি উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে এমন কাজটা করেছেন। লুকিয়ে বা গোপন ক্যামেরায় তো নয়ই বরং উনি অনুতপ্তই হয়েছেন বলে আমি মনে করি। কিন্তু সর্বনাশ যা হওয়ার তো হয়ে গেছে। ভিডিও বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে গেছে এবং মানুষের ট্রলিং তো বন্ধ হয়নি।
কিন্তু যারা বলছেন, এই ভিডিওতে তেমন কিছুই দেখা যায় নাই তাদের জন্য প্রশ্ন আছে, এই তেমন কিছুই না দেখা ভিডিওটির কারনে যে পরিমাণ নোংরা, অসভ্যতা, বুলিং, বডি শেইম, রেপ থ্রেট মেয়েটাকে সহ্য করতে হয়েছে বা এখনো হচ্ছে, সেটা যদি আপনার পরিবারের কোন মেয়েকে সহ্য করতে হয়, আপনি সেটা দেখার জন্য প্রস্তুত আছেন তো?’