ঢাকাই চলচ্চিত্রের আলোচিত-সামলোচিত নায়িকা মাহিয়া মাহি। বিচ্ছেদের পর সন্তানকে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে আছেন এই নায়িকা। বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে সুন্দর সময় কাটাচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয়, নতুন উদ্যমে কাজে ফিরেছেন তিনি। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেড় মিনিটের একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন তিনি। যেখানে রীতিমতো আগুন ঝরাতে দেখা গেছে এই নায়িকাকে।
২০২৪ সালের শুরু থেকেই মাহির জীবনে একের পর এক পালাবদল এসেছে। নির্বাচনে হার, ব্যক্তিজীবনে বিবাহ বিচ্ছেদ- সবকিছুকে পাশ কাটিয়ে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াচ্ছেন তিনি। তার এই ঘুরে দাঁড়ানোর পরিবর্তনটাই ভক্তরা দেখল দেড় মিনিটের এক ভিডিওতে। যেখানে সাদা শার্ট ও কালো প্যান্টে একের পর এক পোজে ভিডিও ধারণ করেছেন অভিনেত্রী।
বিজ্ঞাপন
ভিডিওটি ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়েছে ফেসবুকে। মাহির ভক্তরাও নায়িকার রূপ নিয়ে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। তাকে এমন অগ্নিকন্যা রূপেই পর্দায় আবারও ফিরে দেখতে চেয়েছেন।
মাহিকে সবশেষ শাকিবের ‘রাজকুমার’ ছবিতে ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। এরপর অভিনয় নিয়ে ব্যস্ততা না থাকলেও মডেলিংয়ে সময় দিচ্ছেন তিনি। কয়েক দিন পরপর ভিন্ন সাজে দেখা মেলে এই চিত্রনায়িকাকে।
জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী বাঁধন সরকার পূজা। এক যুগের ক্যারিয়ারে পূজার যতোগুলো জনপ্রিয় মৌলিক গান রয়েছে তার প্রজন্মের খুব বেশি শিল্পীর তা নেই। সমসাময়িক বিষয়ে বার্তা২৪.কমের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাসিদ রণ
মাসিদ রণ: সম্প্রতি আপনার ১০টি মৌলিক গানের ভিউ কোটি ছাড়ানোর বিষয়টি আলোচনায় এসেছে...
বাঁধন সরকার পূজা: হ্যাঁ। বিষয়টি অবশ্যই খুব ভালোলাগা দিয়েছে আমাকে। কারণ আমরা তো গান করি দর্শকের জন্যই। যতো বেশি মানুষ আমার গান শুনবে ততোই শিল্পী হিসেবে আমার সার্থকতা। ফলে গানের ভিউ বেশি হলে বোঝা যায় যে গানটি বেশি মানুষ শুনেছে। সেদিক থেকে আমি বেশ সৌভাগ্যবান যে আমার এক যুগের সঙ্গীত ক্যারিয়ারে ১০টি গান ১ কোটির উপরে ভিউ হয়েছে ইউটিউবে। তবে একটা বিষয় পরিষ্কার করতে চাই। আমার যে ১০টি গানের ভিউ কোটি ছাড়িয়েছে, সেই গানগুলোর সবকটিই কিন্তু ১ কোটি করে ভিউ নয়। কোন গানের ১০ কোটি ভিউও আছে। ১০ গানের দুটিতে ১ কোটি করে ভিউ, বাকী গানগুলো ৪ কোটি, ৫ কোটি, ৬ কোটি করে ভিউ। দর্শক আমার গানগুলোকে এতো ভালোবাসা দেবার জন্য আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। যে গানগুলো নিয়ে কথা হচ্ছে সেগুলো হলো- তুমি দূরে দূরে আর থেকো না - ইমরান ও পূজা (৮৪ মিলিয়ন), এতো কাছে - কাজী শুভ ও পূজা (৪১ মিলিয়ন), চুপি চুপি - মিলন ও পূজা (৪০ মিলিয়ন), একটাই তুমি - তাহসান ও পূজা (৩৪ মিলিয়ন), তোমার আমার ভালোবাসা - আরেফিন রুমী ও পূজা (৩১ মিলিয়ন), তুমি ছাড়া - মিলন ও পূজা (৩০ মিলিয়ন), কেনো বারে বারে - ইমরান ও পূজা (২৭ মিলিয়ন), মানেনা মন - ইমারান ও পূজা (১৫ মিলিয়ন), সাত জনম - কাজী শুভ ও পূজা (১০ মিলিয়ন) এবং তোমায় ছেড়ে - মিলন ও পূজা (১০ মিলিয়ন)।
মাসিদ রণ: বেশি ভিউ মানেই কি গানটি ভালো মানের? আপনার কি মনে হয়?
বাঁধন সরকার পূজা: আমি কখনোই বলি না বেশি ভিউ হলেই সেই গানটি ভালো। বিষয়টি একটু উদাহরণ দিয়ে পরিষ্কার করা যায়। ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে দেখবেন কিছু ফানি ভিডিও বা কাউকে বাজেভাবে ট্রোল করার ভিডিও অনেক বেশি ভিউ হয়। তাতে কি ওই ভিডিওগুলোর মান ভালো হয়ে যায়? আবার অনেক ভিডিও আছে দারুণ ইনফরমেটিভ, অনেক শ্রম ও মেধা দিয়ে তৈরি, কিন্তু খুব একটা ভিউ নেই। তাতে কি ওই ভিডিওর মান কমে গেলো? গানের ক্ষেত্রেও এমন। শুধু ভিউ বেশি হলেই গান ভালো তেমন কোন কথা নেই। তবে এটা ঠিক যে, ভিউয়ের মাধ্যমে অনেকটাই আন্দাজ করা যায় যে, গানটি কতো সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছলো।
মাসিদ রণ: দেশে আন্দোলন-সংগ্রাম এবং বন্যা পরিস্থিতির কারণে শোবিজ ইন্ডাস্ট্রি এখনো চাঙ্গা হয়নি। শিল্পী হিসেবে বিষয়টিকে কিভাবে দেখছেন?
বাঁধন সরকার পূজা: জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকেই আমাদের শোবিজ ইন্ডাস্ট্রি থমকে গিয়েছিলো। সম্প্রতি খুবই ধীর গতিতে কাজ শুরু হয়েছে। আমি এরমধ্যে কয়েকটি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছি। এর বাইরে বন্যা দুর্গতদের সাহায্যের জন্য ঢাকার মধ্যে একাধিক কনসার্টে গেয়েছি। সবমিলিয়ে শিল্পী, কলা কুশলীদের আয়ের পথ বেশ সীমিত। তবে এটা যেহেতু একটি রাষ্ট্রীয় সংস্কারকালীন সময়, ফলে আমি মনে করি যে আমাদের একটু ক্ষতি হলেও সমগ্র দেশের মানুষের জন্য যদি ভালো কিছু বয়ে আনে এটাই সবচেয়ে বড় আনন্দের বিষয়।
মাসিদ রণ: প্লেব্যাকে একটি সিন্ডিকেটের কথা শোনা যায়। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে কি সেখানে কোন পরিবর্তন আসবে বলে মনে করেন?
বাঁধন সরকার পূজা: আমি তো আশা করবই যে সব ধরনের বৈষম্য ও অন্যায়ের অবসান হবে। এটা ঠিক যে সিনেমার গানে একটা সিন্ডিকেট ছিলো। যার ফলে গুটিকয়েক শিল্পীই সব ভালো কাজগুলো করার সুযোগ পেতেন। এটা নিয়ে অনেক শিল্পী অনেকবার অনেক কথা তুলেছেন। কিন্তু সে সময় এই প্র্যাকটিস বন্ধ হয়নি। এবার যদি তা বন্ধ হয় তবে তো সব শিল্পীর জন্যই ভালো। আশা করবো আমাদের ইন্ডাস্ট্রিটাও সংস্কার হবে। এতে করে আমরা সব শিল্পীরা যার যার যোগ্যতা ও দর্শক গ্রহণযোগ্যতা বুঝে নিয়মিত কাজ করতে পারবো।
মাসিদ রণ: আপনি নিজেও বেশকিছু চলচ্চিত্রে শ্রোতাপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ পাননি। এ নিয়ে কোন আক্ষেপ আছে?
বাঁধন সরকার পূজা: ঠিকই বলেছেন। আমি সিনেমায় নানা ধরনের গান করার সুযোগ পেয়েছি। জুরি বোর্ড পছন্দ করবে এমন গানও করেছি, আবার জনপ্রিয় ঘরানার গানও করেছি। কিন্তু আমি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাইনি। এ নিয়ে আমার আক্ষেপ আছে। তবে আমি আশাবাদী একদিন না একদিন আমার এই স্বপ্ন পূরণ হবে। রাষ্ট্র আমাকে ছোটবেলায় যেমন স্বীকৃতি দিয়েছে (পূজার ঘরে রয়েছে রাষ্ট্রীয় প্রতিযোগিতা নতুন কুড়ি’র একাধিক পুরস্কার), তেমনি বড়বেলায় এসেও স্বীকৃত হবো।
মাসিদ রণ: শিল্পীদের মধ্যে বর্তমানে ছাত্র আন্দোলন ঘিরে কোন্দল তৈরি হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আপনার মতামত কি?
বাঁধন সরকার পূজা: আমি মনে করি শিল্পীর সরাসরি কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়ানো উচিত না। শিল্পীরা জন মানুষের জন্য কাজ করেন। সাধারন জনগণই আমাদের তারকাখ্যাতি দেন। তাই, যে কোন পরিস্থিতিতে শিল্পীর উচিত জনগণের কিসে ভালো আর কিসে মন্দ সেদিক বিবেচনা করে নিজের মতামত প্রকাশ করা। তাহলেই শিল্পী হিসেবে সার্থকতা আসবে।
আইএফডিসি প্রেজেন্ট গ্লোবাল ইন্ডিয়ান ফ্যাশন উইক (জিআইসিডাব্লিউ) মাতিয়ে আসলেন ঢাকার মডেল স্নিগ্ধা চৌধুরী। ১২ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে এই ফ্যাশন উইক অনুষ্ঠিত হয়।
ভারতের অন্যতম বৃহৎ এই ফ্যাশন উইকে এবারই প্রথম বাংলাদেশের কোন মডেল নাম লেখালেন স্নিগ্ধার হাত ধরে। ভারতীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির নামকরা সব তারকা মডেলদের সঙ্গে ক্যাটওয়াক করে করেছেন ঢাকার এই মডেল।
স্নিগ্ধা জানান, আমি এই ইন্টারন্যাশলান ফ্যাশন মঞ্চে দেশিয় ঐতিহ্য বেনারশি শাড়ি দিয়ে তৈরি কাপড় পরে র্যাম্পে হেটেছি।
তিনি আরও বলেন, ‘এটা আমার জীবনের বড় একটা ঘটনা। এর আগে এত বড় শোতে আমার হাঁটা হয়নি।’
স্নিগ্ধা জানান, ভারতীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি অনেক বড়। আমি ওখান থেকে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। সামনে আরও এ ধরনের বড় কাজ করার ইচ্ছা আছে।
স্নিগ্ধা চৌধুরী শোবিজের পরিচিত মডেল ও অভিনেত্রী। মডেলিংয়ের গণ্ডি পেরিয়ে সিনেমাতেও নাম লিখিয়েছেন। জাজ মাল্টিমিডিয়ার ‘রাস্তা’ সিনেমায় দেখা যাবে তাকে। রায়হান রাফির পরিচালনায় এ সিনেমায় সিয়ামের বিপরীতে অভিনয় করবেন স্নিগ্ধা।
টানা ফ্লপের পর শাহরুখ খানকে হারানো সাম্রাজ্য ফিরিয়ে দিয়েছিল ‘পাঠান’। রুপালী পর্দায় তার কণ্ঠে ‘পাঠান জিন্দা হ্যায়’ শুনে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েছিল সিনেপ্রেমীরা। বক্স অফিসে হাজার কোটি পেরিয়ে গিয়েছিল ছবির কালেকশন। এবার শুরু হয়েছে সেই ছবির সিক্যুয়েলের কাজ। ‘পাঠান ২’ নিয়ে নতুন আপডেট দিলেন এর কাহিনিকার আব্বাস টায়ারওয়ালা।
যশরাজের স্পাই ইউনিভার্সে শাহরুখের প্রথম ছবির কাহিনি লিখেছিলেন আব্বাস। দ্বিতীয় ছবির গল্পও তিনি লিখেছেন। গল্প লেখার পরে এবার শুরু হয়েছে ছবির সংলাপ লেখার কাজ। ভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। তবে ছবিতে খলনায়কের চরিত্রে কে থাকবেন কিংবা পরিচালনা কে করবেন তা অবশ্য খোলসা করেননি আব্বাস।
যদিও এটা নিশ্চিত যে, সিদ্ধার্থ আনন্দ এই ছবিটির পরিচালক থাকবেন না। কেননা তার হাতে রয়েছে শাহরুখ-সালমানের ‘টাইগার ভার্সেস পাঠান’। ফলে অন্য কারও হাতেই থাকতে পারে ‘পাঠান ২’ পরিচালনার দায়ভার। সেই সঙ্গেই ছবিটি কবে মুক্তি পাবে, সে ব্যাপারেও কিছু বলেননি আব্বাস টায়ারওয়ালা।
এদিকে শাহরুখের ‘কিং’ ছবিটি নিয়েও আপডেট দিয়েছেন আব্বাস। জানিয়েছেন, ছবির সংলাপ লেখার কাজ তিনি শুরু করেছেন। সুজয় ঘোষের সঙ্গে এটাই প্রথম ছবি শাহরুখের। স্বাভাবিকভাবেই ছবিটি নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়ে গেছে ইতিমধ্যেই। এই ছবিটি সুহানা খানেরও প্রথম ছবি হতে চলেছে। বাবা ও মেয়েকে একসঙ্গে দেখতেও মুখিয়ে রয়েছেন মহাতারকার অনুগামীরা।
এই মুহূর্তে শুটিং চলছে ‘ওয়ার ২’ ছবিটির। আগামী বছরই তা মুক্তি পাওয়ার কথা। এই ছবিতেও অতিথি শিল্পীর ভূমিকায় থাকতে পারেন শাহরুখ খান। যেহেতু স্পাই ইউনিভার্স, তাই ‘পাঠান’ সম্ভবত স্ক্রিন শেয়ার করবেন ‘কবীর’ হৃতিক রোশনের সঙ্গে। আবার এই ইউনিভার্সের প্রথম নারীপ্রধান স্পাই ছবি ‘আলফা’তেও একঝলক দেখা যেতে পারে শাহরুখকে।
শেখ হাসিনা সরকারের সময় প্রতি বছর দুর্গাপূজায় বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ উপহার পাঠানো হলেও এবার তা নিয়ে শুরু হয় জটিলতা। প্রথমে রপ্তানি না করার সিদ্ধান্ত হলেও পূজার ঠিক আগে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ৩ হাজার মেট্রিক্স টন ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ২১ সেপ্টেম্বর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি-২ শাখা থেকে প্রকাশিত একটি প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়ায় বাংলাদেশের জনগণ নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। এ নিয়ে কথা বলতে ভোলেননি শোবিজ তারকারাও। চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী থেকে গীতিকার প্রিন্স মাহমুদ মত প্রকাশ করে জানান, দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠিয়ে বড় মনের পরিচয় দিয়েছে সরকার।
ভারতের ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেয়ার সিদ্ধান্তকে গীতিকার প্রিন্স মাহমুদ বললেন ‘সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত’। বহু কালজয়ী গানের গীতিকার ও সুরকার বলেন, ‘ভারতে ৩ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিল সরকার। সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। এ বিষয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর বলেছিলাম। ভুলে না যাই বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সমর্থনে কলকাতার শিক্ষার্থী বন্ধুরা কী ভাবে ফুঁসে উঠেছিল। বন্ধুদের পুজো দুর্দান্ত হোক।’
ভারতে ইলিশ রপ্তানির পক্ষে বলায় সমালোচিত হয়েছেন অনেকে। ধারণা করা হচ্ছে প্রিন্স মাহমুদকেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে শুনতে হয়েছে কটু কথা।
একই পোস্টের এক মন্তেব্যে প্রিন্স তাকে নিয়ে সমালোচনারও জবাব দিয়েছেন। তিনি লিখেন, ‘যারা রাগ হচ্ছ, হও। আমাকে নিয়ে দুইজনের লেখা দেখছি। ইবাদত আমি কম করি না। নামাজ খুব একটা কাজা হয় না। সোম বৃহস্পতি রোজা রাখি। আজকেও রোজা রাখছি। রাগ বেশি কিন্তু মন পরিস্কার। আমার দোয়া কবুল হয়। নিশ্চিৎ হয়। জন্ম থেকে বুখারি শরিফের প্রতিটি খণ্ড আমার বাসায় আব্বার রেখে যাওয়া। অতএব নব্য মুস্লিম হয়ে আমাকে কেউ হিন্দু বানায় দিতে এস না। লাভ নাই। কিসসু কেয়ার করি না। কারো কাছে ভাল হওয়ারও দরকার নাই। মন্দ হওয়ারও দরকার নাই। কাউকে ভয় পাই না। মন যেটা বলে সেটাই বলবো।’