সার্ফিং নিয়ে প্রথমবারের মতো চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশে। নাম ‘ন ডরাই’। আগামী ২৯ নভেম্বর মুক্তি পাওয়ার কথা আছে সিনেমাটি।
মুক্তির জন্য এরই মধ্যে সিনেমাটি সেন্সর বোর্ডে জমা পড়েছে। আজ (২১ নভেম্বর) সিনেমাটি প্রদর্শিতও হয়েছে সেন্সর বোর্ডে। তবে সিনেমাটির কয়েকটি সংলাপ নিয়ে আপত্তি থাকায় আজ সেন্সর ছাড়পত্র পায়নি সিনেমাটি। বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান নিজামুল।
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, ‘ন ডরাই’র বেশ কিছু সংলাপ নিয়ে আপত্তি আছে আমাদের। যেহেতু সিনেমাটি চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় নির্মিত সেখানে এমন কিছু শব্দ আছে যেগুলো অন্য এলাকায় ভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। আমরা এসব শব্দের বিষয়ে রবিবার চিঠি দিয়ে সংশোধনী আনতে বলব। তারপর তারা যদি সংশোধন করেন তাহলে সিনেমাটিকে সেন্সর ছাড়পত্র দেওয়া হবে। এছাড়া সিনেমাটির গল্প সহ নির্মাণ অসাধারণ।
এ প্রসঙ্গে কথা বলতে সিনেমাটির পরিচালক তানিম রহমান অংশু’র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তার সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিজ্ঞাপন
বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলের ভাষায় নির্মিত সিনেমাটি নারী সার্ফার নাসিমার জীবনের সত্যি ঘটনা অবলম্বনে তৈরি করা হয়েছে। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুনেরাহ বিনতে কামাল। তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন শরিফুল রাজ।
‘ন ডরাই’ সিনেমাটি প্রযোজনাও করেছে দেশের সর্বাধুনিক প্রেক্ষাগৃহ ‘স্টার সিনেপ্লেক্স’। এর ইংরেজি নাম ‘ডেয়ার টু সার্ফ’। চিত্রনাট্য লিখেছেন ভারতের ‘বুনোহাঁস’ ও ‘পিংক’ সিনেমার চিত্রনাট্যকার শ্যামল সেনগুপ্ত। সিনেমাটির দৃশ্য ধারণ হয়েছে কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিনে।
বিশ্বখ্যাত সংগীতশিল্পী এ আর রহমান এবং তার স্ত্রী সাইরা বানু তাদের ২৮ বছরের বিবাহিত সম্পর্কের সমাপ্তি ঘোষণা করেছেন। ১৯৯৫ সালে তাদের বিবাহ হয়।
সাইরা বানুর আইনজীবী ভন্দনা শাহ সম্প্রতি একটি অফিসিয়াল বিবৃতি প্রকাশ করে তাদের এই বিচ্ছেদের কথা জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “অনেক বছর সংসারের পর, সাইরা বানু সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্বামী এ আর রহমানের সাথে বিচ্ছিন্ন হতে। তাদের সম্পর্কের মধ্যে ব্যাপক আবেগিক চাপ এবং নানা ধরনের সংকটের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাদের গভীর ভালোবাসা সত্ত্বেও, তারা বুঝতে পেরেছেন যে সম্পর্কের মধ্যে যে বৈরিতা সৃষ্টি হয়েছে, তা আর সেতু তৈরি করা সম্ভব নয়। সাইরা বানু বলেছেন যে তিনি এই সিদ্ধান্ত ব্যথা এবং কষ্টের মধ্যে নিয়ে নিয়েছেন। তিনি সকলের কাছে প্রার্থনা করছেন যেন এই কঠিন সময়ে তাকে গোপনীয়তা এবং সহানুভূতির সাথে সম্মানিত করা হয়।”
এছাড়া, বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সাইরা বানু এবং এ আর রহমানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলা সম্পর্কের পরিণতিতে তাদের মধ্যে যেসব সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল, তা আর তাদের মধ্যে পুরানো সম্পর্কের বন্ধন বজায় রাখতে সহায়ক ছিল না। এমনকি তারা একে অপরের প্রতি গভীর ভালোবাসা অনুভব করলেও, সম্পর্কের বিভিন্ন দিকের মধ্যকার চাপ তাদের বিচ্ছেদের দিকে নিয়ে গেছে।
এ আর রহমান এবং সাইরা বানুর বিচ্ছেদের ঘোষণা মিউজিক এবং বিনোদন দুনিয়ার এক বড় চমক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এখন, সাইরা বানু এবং এ আর রহমানের বিচ্ছেদ কীভাবে তাদের ভবিষ্যতকে প্রভাবিত করবে, তা সময়ই বলবে। তবে তাদের সম্পর্কের সমাপ্তি সমগ্র ভারতীয় চলচ্চিত্র ও সঙ্গীত জগতে একটি বড় বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
এ আর রহমান বর্তমানে তার পেশাগত জীবনের পরবর্তী পর্বের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তার সাম্প্রতিক কাজগুলির মধ্যে রয়েছে ধানুষের দ্বিতীয় ছবি “রায়ান”, এছাড়াও তিনি চহাভা, থাগ লাইফ, গান্ধী টকসসহ একাধিক ছবির জন্য সঙ্গীত পরিচালনা করছেন।
দারুণ অভিনয়ের জন্য পর পর দুটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ। তাই মনটা তার বেশ ফুরফুরে যাচ্ছিল। এরমধ্যেই এক সংবাদ শিরোনাম দেখে হতবাক হয়ে উঠেছেন এই তারকা।
খবরের শিরোনাম এই অভিনেত্রীর বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে! বেশকিছু অনলাইনের সেই খবরগুলো যখন পড়ছিলেন, ঠিক সেই মুহূর্তেই কথা হয় এই অভিনেত্রীর সঙ্গে। কণ্ঠ শুনে অনুমান, খবরটি দেখে ভেঙে পড়েছেন। জানান, বিয়ের এক বছর হয়নি। এর মধ্যে বিবাহবিচ্ছেদের মনগড়া খবর! মন খারাপ করে বললেন, ‘এই খবর যদি আমার শ্বশুরবাড়ির লোক দেখে, আত্মীয়স্বজন দেখে, তাহলে কী ভাববে?’
মৌসুমী বার্তা২৪.কমকে জানান, সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে তাকে দাম্পত্য জীবন নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। তিনি জানান, তাদের সংসার অনেক ভালো যাচ্ছে। বিয়ের পরে তার জীবনটাই বদলে গেছে। সবকিছুর জন্য খুশি তিনি। পরে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, তারকাদের বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে।
সেই উত্তরে তিনি বলেন, ‘সেই প্রশ্নে আমার উত্তর ছিল, যেকোনো মানুষের জীবনে সমস্যা থাকতেই পারে। কিন্তু সবার জীবন তো এক নয়, এখন মিডিয়ার মানুষের চেয়ে বাইরের মানুষের ডিভোর্স বেশি হয়। তাদেরটা সামনে আসে না, আমাদেরটা আসে। সেই খবর যখন ঘুরিয়ে–পেঁচিয়ে লেখা হয় আমার বিচ্ছেদ প্রসঙ্গ নিয়ে, তখন মানসিক শক্তিই হারিয়ে যায়।’
এই অভিনেত্রী জানান, এমনিতে অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে গুঞ্জন চলতেই থাকে। সামান্য কিছু ঘটলেই সেটা অনেক বড় করে দেখা হয়। সেখানে বিচ্ছেদের খবরে তিনি আশাহত। তিনি বলেন, ‘ভুয়া একটি খবর যেভাবে ছড়ানো হচ্ছে, সেটা যদি আমার শ্বশুরবাড়ির লোকদের চোখে পড়ে, তারা কীভাবে দেখবেন। নানা প্রশ্ন তৈরি হবে। সামাজিকভাবে আমি ক্ষতির মুখে পড়ব। মনে হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে কেউ আমাদের ক্ষতি করছে। এমনিতেই পরিবার, সংসার, অভিনয়, দেশের পরিস্থিতি—সবকিছু নিয়েই নানা রকম মানসিক চাপ থাকেই। এর মধ্যে হঠকারিতামূলক কোনো নিউজ দেখলে মনে হয়, কেন অভিনেত্রী হলাম।’
বর্তমানে স্বামীসহ বসুন্ধরার আবাসিক এলাকায় থাকেন মৌসুমী হামিদ। বর্তমানে দুজন মিলে নতুন বাসার খোঁজে রয়েছেন। আরও ভালোভাবে সংসারটা করতে চান। জানালেন, বিয়ের দিনগুলো তাকে সবচেয়ে বেশি বদলে দিয়েছে। অভিনয়ের পাশাপাশি সংসার নিয়ে এখন ভালো আছেন। তাদের মধ্যে বোঝাপড়াও ভালো। ‘এমন খবরে মাঝেমধ্যে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগি। এই যে একটা কথা একভাবে বলা হয়, সেটা দেখা যায় প্রায়ই অন্যভাবে প্রকাশ পায়। সেগুলো যে আমাদের অভিনয়শিল্পীদের ব্যক্তিগত জীবনে অনেক প্রভাব ফেলে, সেটা সবার বোঝা উচিত। মানসিকভাবে অস্থিরতায় দিন কাটে।’ ক্ষুব্ধ স্বরেই বললেন, ‘তারা কি আমাদের ডিভোর্স করাতে চায়?’
পাশেই ছিলেন এই অভিনেত্রীর স্বামী চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক আবু সাইয়িদ রানা। কথা হয় তার সঙ্গে। তিনি বললেন, ‘কারও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে গুজব ছড়ানো একধরনের অপরাধ। তাঁর মতে, সেই অপরাধ এখানে একের পর এক হয়েই যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এখন অভিনয়শিল্পীদের সহজেই ব্যক্তিগতভাবে অ্যাটাক করা যায়। কারণ, এটা যাঁরা করছেন, তাঁরা জানেন এটা সহজ। কেউ এর প্রতিবাদ করবে না। এতে যে একজন মানুষ সামাজিকভাবে কতটা সমস্যায় পড়ছেন, সেই খবর কেউ রাখে না। এর মধ্য দিয়ে অন্যের ক্ষতি হচ্ছে। এটা একটা মারাত্মক ক্রাইম। এটা যাঁরা করছেন, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে করে যাচ্ছেন।’
এ বছর জানুয়ারিতে বিয়ে করেন মৌসুমী হামিদ। তাঁর স্বামী আবু সাইয়িদ রানা লেখালেখি ও নির্মাণের সঙ্গে জড়িত।
দেশের একঝাঁক জনপ্রিয় তারকাদের অংশগ্রহণে জাকজমকপূর্ণ আয়োজনে বিশ্ব টয়লেট দিবস উপলক্ষ্যে হাইজিনিক টয়লেট ক্লিনিং ব্র্যান্ড টাইলক্সের ‘টাইলক্স হাইজিনিক আবাস’- ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন হলো আজ (১৯ নভেম্বর)। আর এই অনুষ্ঠানেই ঘটে গেল চমৎকার কাণ্ড!
তারকাবহুল অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনায় ছিলেন এ সময়ের ব্যস্ত সঞ্চালক মৌসুমী মৌ। অনুষ্ঠানের মঞ্চেই তাকে নায়িকা হওয়ার প্রস্তাব দিয়ে বসেন শাকিব খান!
এই ঢালিউড সুপারস্টার বলেন, ‘মৌ খুব ভালো উপস্থাপনা করে। অনেক সুন্দরভাবে সবকিছু প্রেজেন্ট করে। সে কেন সিনেমা করছে না? তার তো সিনেমা করা উচিত! আমি মৌকে বলবো, তুমি সিনেমাতে এসো। অনেক ভালো করবে।’
ভরা মজলিসে নায়িকা হওয়ার প্রস্তাব পেয়ে মৌসুমী মৌ খানিকটা অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন। অনুষ্ঠান শেষে এ প্রসঙ্গে তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘শাকিব ভাই ২০১৮ সালেও একবার একটা অনুষ্ঠানে আমাকে সিনেমা করতে বলেছিলেন। তখন আমি অনেকটা নতুন ছিলাম। আমার অতোটা অভিজ্ঞতা ছিল না। চেয়েছিলাম সময় নিয়ে সিনেমা সম্পর্কে জেনে বুঝে তারপর আসবো। এখন আমাদের অনেক ভালো ভালো সিনেমা তৈরি হচ্ছে। সুযোগ পেলে অবশ্যই শাকিব ভাইয়ের সাথে কাজ করবো।’
প্রায় এক দশক আগে শোবিজে ক্যারিয়ার শুরু করেন মৌসুমী মৌ। শুরুর দিকে ঢাকা ইউনিভার্সিটি মাইম অ্যাকশনে যোগ দেন। ছিলেন সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি। তিনি ইনস্টিটিউট অব মাইম অ্যান্ড মুভমেন্টের পরিচালক। মূকাভিনয় শুরুর পর মৌ সঞ্চালক হিসেবে নাম লেখান। বর্তমানে অভিনয় ও সঞ্চালনায় দুই মাধ্যমেই পরিচিতি মুখ। বর্তমানে তিনি নাটক নিয়ে ব্যস্ত।
দেশের একঝাঁক জনপ্রিয় তারকাদের অংশগ্রহণে হয়ে গেলো বিশ্ব টয়লেট দিবস উপলক্ষ্যে হাইজিনিক টয়লেট ক্লিনিং ব্র্যান্ড টাইলক্সের ‘টাইলক্স হাইজিনিক আবাস’ ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন।
বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ফ্যাক্টরিতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উৎপাদিত টাইলক্স হাইজিনিক টয়লেট ক্লিনার এর সৌজন্যে আজ (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে এক জমকালো পরিবেশে তারকাখচিত অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়।
বিশ্ব টয়লেট দিবস উপলক্ষ্যে টাইলক্স হাইজিনিক টয়লেট ক্লিনার আয়োজিত তারকাদের পদচারণায় মুখরিত অনুষ্ঠানটিতে তারকাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও টাইলক্সের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সিয়াম আহমেদ। এছাড়াও এই আয়োজনের সঙ্গে একমত পোষন করে হাজির হন প্রখ্যাত তারকা অপি করিম, চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম, পূজা চেরী, দীঘি, জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী কনা, কোনাল ও প্রীতম হাসান, টেলিভিশনের প্রিয় মুখ সারিকা সাবরিন, শবনম ফারিয়া, রুকাইয়া জাহান চমক, শাহতাজ মুনিরা হাশেম, মিম মানতাশা, সেমন্তী সৌমি ও মৌসুমী মৌ।
এ বছরের বিশ্ব টয়লেট দিবসের প্রতিপাদ্য ‘আ প্লেস ফর পিস’কে সামনে রেখে এই অনুষ্ঠান থেকে টাইলক্সের পক্ষ থেকে উদ্বোধন করা হয় এই ক্যাম্পেইন।
‘দুস্থ মানুষের টয়লেট নির্মাণে পাশে থাকুন টাইলক্স কিনে’- স্লোগান নিয়ে এই ক্যাম্পেইনটির মাধ্যমে পুরো নভেম্বর মাসজুড়ে প্রতিটি টাইলক্স টয়লেট ক্লিনার বিক্রির টাকা থেকে ১০ টাকা দেয়া হবে সারাদেশে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য হাইজিনিক টয়লেট নির্মাণের কাজে।
আড়ম্বরপূর্ণ এই অনুষ্ঠানের প্রধাণ আকর্ষণ ছিলেন রিমার্ক-হারল্যানের ডিরেক্টর ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার শাকিব খান। তিনি বলেন, ‘রিমার্ক-হারল্যান সবসময়ই গণমানুষের সুবিধা-অসুবিধাকে অগ্রাধিকার দেয়। তারই ধারাবাহিকতায় টাইলক্সের এই উদ্যোগ, যা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কথা মাথায় রেখে করা তাদের এই কার্যক্রমের মাধ্যমে শুধু স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেটই নির্মাণ হবে না বরং এটি সাধারণ মানুষের মাঝে হাইজিন সম্বন্ধে সচেতনতা তৈরিতেও সহায়ক হবে।’
রিমার্ক-হারল্যানের ক্যাটেগরি হেড, হোম অ্যান্ড পার্সোনাল কেয়ার মারুফুর রহমান বলেন, ‘‘দেশের সর্ববৃহৎ ফ্যাক্টরিতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উৎপাদিত টাইলক্স নিয়ে এসেছে ‘টাইলক্স হাইজিনিক আবাস ক্যাম্পেইন’ যার মাধ্যমে আমরা সবার মাঝে এক শান্তির বার্তা পৌঁছে দিতে চাই। সমাজের অবস্থাসম্পন্ন মানুষেরা সুবিধাবঞ্চিতদের কল্যাণে এগিয়ে এসে সম্প্রীতির এক দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করতে পারবেন টাইলক্স হাইজিনিক আবাস ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে। তাই এটি আসলে নিছক কোন ক্যাম্পেইন নয়, এটি একটি সামাজিক উদ্যোগ ।’’
সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের কল্যাণে টাইলক্সের ‘হাইজিনিক আবাস’ ক্যাম্পেইনটি জনসাধারণের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলবে বলে মনে করছেন সবাই।