যেভাবে মন পেতে পারেন এই রাশির



জ্যোতিষী রুবাই
প্রেমের জন্য এই সপ্তাহটা খুবই ভালো কাটবে। তবে এরা মনের কথা

প্রেমের জন্য এই সপ্তাহটা খুবই ভালো কাটবে। তবে এরা মনের কথা

  • Font increase
  • Font Decrease

মেষ/ এরিস (Aries) (মার্চ ২১ – এপ্রিল ২০): প্রেমের জন্য এই সপ্তাহটা খুবই ভালো কাটবে। তবে এরা মনের কথা বলতে সেভাবে সফল হয় না। তবে এরা খুব দ্রুত প্রেমে পড়ে। স্বভাবগ্রস্তভাবে প্রেমে পড়ার আগে খুব বেশি ভাবনা চিন্তা করে না। এরা সাধারণত অ্যাডভেঞ্চার প্রিয়। তাই অ্যাডভেঞ্চার যুক্ত কোনও বস্তু উপহার দিয়ে মনের কথাটা সেড়ে ফেলতে পারেন।

বৃষ/ টরাস (Taurus) (এপ্রিল ২১ – মে ২১): এরা উষ্ণমনের এবং প্রেমিক স্বভাবের। রোমান্সেও আপত্তি নেই। তবে মুখে কিছু প্রকাশ করেন না। তাই একে অপরের মন বুঝতে পারলে, আজই মনের ভাব প্রকাশ করেই ফেলুন, ফল পাবেন। এরা সাধারনত খাদ্য রসিক। প্রেম নিবেদনের আগে মনের মানুষকে ক্যান্ডেল লাইট রেস্তোরায় নিয়ে যান, তবে পকেট পারমিট না করলে সাধারণ রেস্তরায় নিয়ে গেলেও খুশি হবে।

মিথুন/ জেমিনি (Gemini) (মে ২২ – জুন ২১): এরা ভ্যালেন্টাইন ডে সম্পর্কে কী অনুভব করেন তা অনুমান করা খুব জটিল। তবে এনাদের বহুমুখী প্রতিভার কারণে যে কোনও পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে পারে। এনাদের শিল্পের প্রতি আগ্রহবোধ বেশি থাকে। দিবসটি উদযাপনে বিমুখ হলেও মনের মানুষকে কিছু চমক দিতে পারেন। শিল্পরসযুক্ত কিছু উপহার দিতেই পারেন। উদযাপন না করলেও এই ধরনের উপহারে মনের মানুষের মন সহজেই পাবেন।

কর্কট/ ক্যান্সার (Cancer) (জুন ২২ – জুলাই ২৩): এনারা একটু ফিল্মি কায়দা পছন্দ করেন। যদি জানতে চান এই রাশির জাতক/জাতিকার কী করলে মন পাওয়া যাবে, তবে অবশ্যই আপনাকে রোম্যান্টিক মুভির শরনাপ্ন হতে হবে। একটু ফিল্মি কায়দায়, সারপ্রাইজ, উপহার, গোলাপ দিলে এই রাশির জাতক/জাতিকাদের মন পাওয়া সহজ হবে। খুব দুরে কোথাও যাওয়ার দরকার নেই। কিছুক্ষণ গুছিয়ে কথা বললেই এনাদের মনের হদিস সহজে পাওয়া যেতে পারে।

সিংহ/ লিও (Leo) (জুলাই ২৪– আগস্ট ২৩): এই রাশিচক্রের মানুষেরা কখনই নিজেদের আলোকিত হওয়ার সুযোগকে ছাড়তে দেয় না এবং ভ্যালেন্টাইন ডে’ও তার ব্যতিক্রম নয়। এদের জন্য, ভালোবাসা দিনও বিশেষ কোনও বড় উদযাপন, তাই এই রাশির মানুষের মন পেতে দুর্দান্ত ডেটিং আয়োজন রাখুন, উপহার না হলেও চলে। তবে এনার সঙ্গীর সাথে একান্ত পছন্দ করেন। এই রাশির মানুষদের আবেগ অনুভুতি বেশী। কোনো ভাবেই যেনো আবেগে আঘাত না পরে সেদিকে আপনাকে লক্ষ্য রাখতেই হবে।

কন্যা/ ভার্গ (Virgo) (আগস্ট ২৪ – সেপ্টেম্বর ২৩): এরা বাস্তবের সাথে কল্পনার আকাশেও বিচরণ করেন। তাই প্রেম বিষয়ে এনার মুখে এক, মনে আরেক। তবে এনারা নাচ, গান, হইহুল্লোড় করে সময় কাটাতে পছন্দ করেন। তাই আপনার মনের মানুষের পরিচিতদেরকে একত্রে নিয়ে কোনো আয়োজন করতে পারেন, মন পাবেন। একান্ত এদের খুব বেশি পছন্দ করে না। এরা যুক্তি দ্বারা চালিত হয় এবং ভ্যালেন্টাইনস ডে একটি বিপণন চালাকি ছাড়া কিছুই নয় তা বিশ্বাস করে খুশি থাকতে ভালোবাসেন।

তুলা/ লিব্রা (Libra) (সেপ্টেম্বর ২৪– অক্টোবর ২৩): এনাদের বেশিরভাগ খুব নিখুঁত হয়, যার সর্বত্র ভারসাম্য বজায় রাখতে ভালোবাসেন। তাই এদের মধ্যে যারা ভ্যালেন্টাইনস ডে’তে বিশ্বাসী তারা এতেও সবকিছু নিখুঁত ভাব খোজে। একটি রোমান্টিক ডেট পালন, উপহার বা যা কিছুই হোক তা যেনো পারফেক্ট হয়। এই রাশির জাতক/জাতিকারা মনের মানুষকে একান্তে পেতে চায়।

বৃশ্চিক/ স্করপিও (Scorpio) (অক্টোবর ২৪– নভেম্বর ২২): এরা হলেন খুবই আবেগি। তাই এনারা আবেগপ্রবণ মানুষদের প্রতি সহজেই মুগ্ধ হন। এনারা ভালোবাসা দিবস সম্পর্কিত প্রেমের কবিতা, গান শুনতে পছন্দ করেন। সিনেমা-নাটক দেখতেও পছন্দ করেন। এছাড়া ছোটছোট উপহার এনাদের খুবই আনন্দ দেয়। সেই দিকেও নজর রাখুন। অর্থাৎ সে যা পছন্দ করে তাই-ই সঙ্গীর মধ্যে খোজেন, তাই আপনি যদি বিপরীতধর্মী হন নিজেকে পাল্টে ফেলুন।

ধনু/স্যজিটেরিয়াস (Sagitarious) (নভেম্বর ২৩– ডিসেম্বর ২১): ধনু রাশির জাতক/জাতিকাদের কাছে প্রেম দিবস হলো অর্থহীন। তাদের কাছে শুধুমাত্র একটি দিনে রোমান্স, ভালোবাসা, প্রেম নিবেদনে কোনও গুরুত্ব রাখে না। বরং ভ্যালেন্টাইনস ডে’তে তারা নিজের পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতে বেশি ভালোবাসেন। তবে ভ্রমণ এদের প্রিয় বিষয়। তাই প্রেম দিবসে একটা ভ্রমনের আয়োজন করে চমকে দিতেই পারেন। মনের মানুষের সাথে বন্ধুদের নিয়ে ছোটখাটো ট্রিপ বা আশপাশ ঘুরতে আসতে পারেন।

মকর/ ক্যাপ্রিকন (Capricorn) (ডিসেম্বর ২২  – জানুয়ারি ২০): এরা সর্বদা যুক্তি দ্বারা চালিত হয়। এরা মনে করেন, ভালোবাসা দিবস একটি চতুর বিপণনের সুযোগ। তবে এনাদের নস্টালজিয়া আকর্ষণ করে। তাই আপনার ভালবাসার মানুষটিকে উপহার হিসেবে নিজের হাতে রান্না বা শিল্প গিফট করতে পারেন। তবে এমন কোনো খাবার বানান যা হয়তো সে স্কুলে পড়ার সময় খুব পছন্দ করতেন। সহজেই এনাদের মন পাবেন। তাতে আপনার রান্না খারাপ হলেও তাতেও তাদের আপত্তি নেই।

কুম্ভ/ অ্যাকুইরিয়াস (Aquarious) (জানুয়ারি ২১– ফেব্রুয়ারি ১৯): এরা নিজেদের আবেগ প্রকাশ করতে খুব একটা ভালবাসেন না এবং বছরের যে কোনও দিনই রোমান্স করা যায় তার পক্ষে যুক্তি পছন্দ করেন। তবে এনারা মনের মানুষ সম্পর্কে যথেষ্ট যত্নবান। কম কিছু হলে বরখাস্ত করেন না, এদের জন্য ভালোবাসার দিন মানে প্রেমের উদযাপনের চেয়ে একটি সামাজিকীকরণ ইভেন্ট বলেই বেশি মনে করেন। তাই এদের মন পেতে হলে, আপনাকে এনাদের মতই হতে হবে, তবেই মন পাবেন।

মীন/ পিসেস (Pisces) (ফেব্রুয়ারি ২০– মার্চ ২০): এরা ভালবাসাকে অতি যত্নশীল মনে করে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এনারা স্বপ্নময় রোম্যান্স অর্থাৎ ভালোবাসা দিবসটি কীভাবে উদযাপন করবেন সে সম্পর্কে পরিকল্পনা এবং সেই স্বপ্নে বিভোর থাকেন। যদিও তা তারা প্রকাশ্যে স্বীকার করে না। তবে এদের উপহার বেশ পছন্দের বিষয়। সেটা মূল্যবান হতে হবে এমন কোনো কথা নেই।

শীতে কম পানি খাওয়াতেই বিপদ, জানুন কী ভয়ংকর?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

বার্ধক্যকে দূরে রাখা নিয়ে প্রতিদিন হচ্ছে নানা ধরণের গবেষণা। Lancet-এর এক নতুন গবেষণা অনুসারে ডিহাইড্রেশনের ফলে শরীরে বয়সের ছাপ পানিদি পড়ে। এমনকী, পানিদি মৃত্যুও কড়া নাড়তে পারে। সঙ্গে যারা রোজ পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন তাঁরা অনেক বেশি দিন বাঁচেন ও তরতাজা থাকেন। এমনকী হার্ট বা ফুলফুসের সমস্যাও তাঁদের অনেক কম হয়।

গবেষকরা এই অনুমানটি পরীক্ষা করতে চেয়েছিলেন যে হাইড্রেটেড থাকা বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দিতে পারে। গবেষণায় অংশ নেওয়া ১১ হাজার ২০০ মানুষের উপর তারা তিন দশক ধরে ডেটা ট্র্যাক করে। গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের বয়স ছিল ৫০ থেকে ৯০।

নিয়মিত পানি খাওয়া শরীর ডিটক্স করার আরেকটি প্রধান উপায়। প্রতিদিন সাত থেকে আট গ্লাস পানি খেলে পেটের হাল ভালো থাকে। পাশাপাশি রোজকার ডায়েটে পানীয় ফল রাখা যেতে পারে। এতে দেহে পানির যোগান ঠিক থাকে।

গবেষকরা একজন ব্যক্তির হাইড্রেশনের মাত্রা নির্ধারণ করতে এবং তারা ডিহাইড্রেটেড কিনা তা খুঁজে বের করতে সিরাম সোডিয়াম পরীক্ষা করেন। যেখানে কারও রক্তে কতটা সোডিয়াম আছে তা পরীক্ষা করে দেখা হয়। মায়ো ক্লিনিকের মতে, একজন ব্যক্তির রক্তে সাধারণত সোডিয়ামের মাত্রা প্রতি লিটারে ১৩৫-১৪৫ মিলিমোলের মধ্যে থাকা উচিত।

গবেষকরা দেখেছেন যে প্রতি লিটারে ১৪৪ মিলিমোলের বেশি সোডিয়াম মাত্রা অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি ২১ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়। প্রতি লিটারে ১৪২ মিলিমোল বা তার সামান্য বেশি সোডিয়ামের মাত্রা দীর্ঘস্থায়ী রোগের ৩৯ শতাংশ বেশি ক্রনিক ডিজিজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এর অর্থ হল, যে সমস্ত লোকেদের শরীরে সেরাম সোডিয়ামের মাত্রা 142 mmol/l বা তার বেশি তাদের অকালে মারা যাওয়ার বা দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্যের অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সুতরাং, গবেষণা অনুসারে, দীর্ঘস্থায়ীভাবে ডিহাইড্রেশন জীবনকালকে ছোট করতে পারে। যদিও বেশি করে পানি পান করাই দীর্ঘ জীবনের একমাত্র চাবিকাঠি নয়। তবে এটি অবশ্যই একটি সুস্থ শরীরের জন্য অন্যতম সঠিক পদক্ষেপ।

কার কতটা পানি পান করা উচিত তার কোনও সুপারিশ নেই। সাধারণভাবে, বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন কমপক্ষে ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। ন্যাশনাল একাডেমি ফর সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড মেডিসিন ইউএস পুরুষদের ৩.৭ লিটার ও মহিলাদের ২.৭ লিটার পানি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।

নিজেকে আদ্র রাখার জন্য একটা নির্দিষ্ট রুটিন মেনে পানি পান করুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি পান করা ভীষণ উপকারি। লাঞ্চ আর ডিনারের আধা ঘণ্টা আগে এক গ্লাস পানি পান করুন। এতে অধিক খাওয়ার প্রবণতা অনেকটাই কমে যাবে। যদি কখনও মনে করেন আপনার শরীর পানিশূন্যতায় ভুগছে, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

;

এ সপ্তাহটা কেমন যাবে



জ্যোতিষী রুবাই
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মেষ/ এরিস (Aries) (মার্চ ২১  – এপ্রিল ২০): বিজ্ঞান ও কলার শাস্ত্রে বিদ্যার্থীদের উল্লেখযোগ্য সাফল্য। কর্মে ও ব্যবসায় অগ্রগতি। পেশাদারদের সাফল্য, দায়িত্ব বৃদ্ধি। অর্থকরী আয় হবে সবথেকে বেশি। ব্যবসায়ে কর্মের প্রসার এবং নতুন কারবারি প্রতিষ্ঠান স্থাপনও অসম্ভব নয়। স্পন্ডিলাইটিস,  আর্থ্রাইটিস প্রভৃতি পুরনো রোগের বৃদ্ধি।

বৃষ/ টরাস (Taurus) (এপ্রিল ২১  – মে ২১): সংযত বাক্য ও নম্র আচরনে কর্ম চেষ্টা করুন। বিদেশের সঙ্গে ব্যবসার প্রসার হবে। বড় কোনও কর্মের সুযোগ হাতছাড়া হতে পারে। কলা ও বিজ্ঞান গবেষণায় অগ্রগতি। কর্মস্থলে উচ্চ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মত পার্থক্য হতে পারে। দাম্পত্য কাটবে নরমে-গরমে। দাঁত, চোখ,গলায় সমস্যায় বিব্রত হতে পারেন। রাজনীতিতে জনখ্যাতি, সামাজিক প্রভাব ও ক্ষমতা বাড়বে। আর্থিক যোগ শুভ।

মিথুন/ জেমিনি (Gemini) (মে ২২ – জুন ২১): দাম্পত্য ও পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কে ক্রমশ উন্নতি। আইন, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য শাস্ত্রে বিশেষ ব্যুৎপত্তি লাভ। জমি,গৃহাদি সম্পত্তি কেনার সুবর্ণ সুযোগ আসতে পারে। পেশাদারদের শুভ সময়। কর্ম ব্যবসায় হবে। ধনাগম যোগ আছে। নার্ভ স্পন্ডেলাইটিস ও পেটের সমস্যায় ভোগান্তি। মানসিক উত্তেজনা ও অস্থিরতা বাড়বে। প্রতিবেশির শত্রুতায় মানসিক অশান্তি। 

কর্কট/ ক্যান্সার (Cancer) (জুন ২২  – জুলাই ২৩): কর্মে ও ব্যবসায় বাধা থাকবে। মঙ্গলবার থেকে বাধা থাকবে। মঙ্গলবার থেকে বাধা কাটবে। ধন যোগ শুভ। কৃষিবিজ্ঞান ও চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণায় শুভ। কৃষিপণ্য ও জলীয় দ্রব্য ব্যবসায়ীদের উন্নতি সর্বাধিক। শরীর বিষয়ে সতর্ক হোন। পেট ও শ্লেষ্মাদি রোগে ভোগান্তির যোগ। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য ও কর্মপ্রাপ্তি। দাম্পত্য সম্পর্কে চাপ থাকলেও সন্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকবে।

সিংহ/ লিও (Leo) (জুলাই ২৪  – আগস্ট ২৩): কর্মের চাপ বাড়বে। শত্রু থাকবে। উচ্চ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সুসম্পর্ক। অধিক ক্রোধ ও অপ্রিয় সত্যকথা য় শত্রু বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা ও স্বপ্নভঙ্গের বেদনাকে প্রশ্রয় দেবেন না। সন্তানের থেকে সঠিক ব্যবহার নাও পেতে পারেন। ব্যবসা, বিশেষ করে ওষুধ ব্যবসায় উন্নতি হবে দ্রুত। অমনোযোগিতা ও আলস্যে বিদ্যায় ফলের অভাব। অর্থিক দিক ও দাম্পত্য সম্পর্ক ভালো থাকবে।

কন্যা/ ভার্গ (Virgo) (আগস্ট ২৪  – সেপ্টেম্বর ২৩): কর্ম বাধামুক্ত হবে। সাফল্য আসবে। আইটি সহ অফিসকর্মী, উকিল ,সাহিত্যিক ও ক্রীড়াবিদদের শুভ সপ্তাহ। অর্থকরী উপার্জন হবে প্রচুর। প্রিয়জন শত্রুতা করতে পারে। কোন ভাল প্রতিষ্ঠানে কর্ম লাভ হতে পারে। অপরের ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। দাঁত, গলা , বাত বেদনায় দেহকষ্ট। প্রেমে আনন্দ, দাম্পত্যে শীতলতা। 

তুলা/ লিব্রা (Libra) (সেপ্টেম্বর ২৪   – অক্টোবর ২৩): অতি গোপনীয়তা ও চালাকির দ্বারা কার্যোদ্ধার করতে গিয়ে অসম্মান হতে পারে। দাম্পত্য সুসম্পর্ক থাকলেও স্ত্রীর শরীর ভালো নাও যেতে পারে। কর্মে বিব্রত বোধ। ফাটকা প্রভৃতি অপ্রত্যাশিত ক্ষেত্র থেকে আয় বৃদ্ধি হতে পারে। পুরনো রোগে দেহ সুখের অভাব। কর্ম ও ব্যবসা হবে। তবে গতি কম থাকবে। গবেষক, শিল্পী-সাহিত্যিকদের শুভ। বিদ্যায় বাধার মধ্যে অগ্রগতি।

বৃশ্চিক/ স্করপিও (Scorpio) (অক্টোবর ২৪  – নভেম্বর ২২): ব্যবসায় উন্নতি হবে। বড় বরাতও পেতে পারেন। তবে কর্মে বিবাদ হতে পারে।  প্রচুর অর্থকরী আয় হবে। অহংকারী আচরণ ও রূঢ় বাক্যে শত্রু বৃদ্ধি ও কর্মে বিঘ্নের আশঙ্কা। যানবাহন থেকে দুর্ঘটনার যোগ থাকায় সতর্ক হোন। প্রতিরক্ষা ও পুলিশ কর্মীদের সুনাম ও পদোন্নতি। স্বাস্থ্য ভালো যাবে না। আর্থিক বিষয়ে চালাকি করতে গিয়ে বিপদে পড়তে পারেন।

ধনু/স্যজিটেরিয়াস (Sagitarious) (নভেম্বর ২৩  – ডিসেম্বর ২১): দূরদর্শিতা, উপস্থিত বুদ্ধি ও সংযত আচরণে কর্মের ও ব্যবসার গতি বৃদ্ধি ও সাফল্য। রাজনীতিজ্ঞদের কর্মে বাধা। উচ্চপদস্থ কর্মচারী, চিকিৎসক, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ধনাগম যোগ শুভ। দাম্পত্য সুসম্পর্ক থাকবে। পারিবারিক বিবাদে আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে। আর্থিক বা সম্পত্তি মামলায় আইনি জয়। বিদ্যাচর্চা হবে।

মকর/ ক্যাপ্রিকন (Capricorn) (ডিসেম্বর ২২  – জানুয়ারি ২০): সংযত আচরণে কর্মদ্ধার ও প্রশংসা লাভ। ব্যবসায়ীদের শুভ সময়। কর্মের প্রসার ও নতুন কারবার স্থাপনে অগ্রগতি। নতুন বড় বরাত ও সম্মান জনপ্রিয়তা প্রাপ্তিও অসম্ভব নয়। স্বদেশ বা বিদেশে কর্ম প্রাপ্তি ও হতে পারে। বিদ্যার্থীদের শুভ সময়। রাজনীতিতে সাফল্য। দাম্পত্য চলনসই। স্বাস্থ্য বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। মানসিক অস্থিরতা ও উত্তেজনা থাকবে।

কুম্ভ/  অ্যাকুইরিয়াস (Aquarious) (জানুয়ারি ২১  – ফেব্রুয়ারি ১৯): মানসিক উত্তেজনায় কর্মে বিঘ্ন হতে পারে। আর্থিক লেনদেনে সতর্ক হোন। বহুজাতিক সংস্থা বা সমতুল নামি প্রতিষ্ঠানে কর্মলাভ যোগ আছে। মঙ্গলবার থেকে অর্থকরী প্রাপ্তি ক্রমশ বাড়বে। আগুন, গ্যাস ও কেমিক্যাল থেকে সর্তকতা দরকার। পেশা,কর্ম ও ব্যবসা শুভ। দাম্পত্য সম্পর্ক ভালো থাকবে। শারীরিক সমস্যায় ভোগান্তি বৃদ্ধি। 

মীন/ পিসেস (Pisces) (ফেব্রুয়ারি ২০  – মার্চ ২০): কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আর্থিক বিনিয়োগে ক্ষতি হতে পারে। দুর্ঘটনা ও অগ্নি ভয় আছে। কর্ম ও ব্যবসা হবে এবং বুধবার থেকে  শুভত্ব বাড়বে। মাথা,চোখ, পেট ও বুকের সমস্যায় দেহ সুখের অভাব। দাম্পত্যে পারস্পরিক সম্পর্ক একপ্রকার চলবে। উকিল, শিক্ষক, অধ্যাপক, ব্যাংক কর্মীদের শুভ সময়। অর্থকরী আয় হবে। বাঁকা পথে বেশি রোজগার করতে গেলে বিপদে পড়বেন।

;

বুধবারের রাশিফল



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বুধবারের রাশিফল
মেষ/ এরিস (Aries) (মার্চ ২১ – এপ্রিল ২০): বিদ্যা চর্চায় অমনোযোগ, বিঘ্নের আশঙ্কা। শারীরিক সতর্কতা প্রয়োজন। অর্থাগম খুব বেশি হবে না। ব্যবসা ও কর্মের গতি হ্রাস পাবে। দয়ালু স্বভাব খুশির মুহুর্ত আনবে।
বৃষ/ টরাস (Taurus) (এপ্রিল ২১ – মে ২১): ব্যবসায় শুভত্ব, উন্নতি ও প্রসার হবে। আবেগ প্রবণতার সুযোগ নিয়ে জ্ঞাতি শত্রুতা করবে। জনকল্যাণমূলক কর্মে অর্থ ব্যয়। ধর্মকাজে মনে ভক্তি বাড়বে। ধর্মীয় কাজে ব্যয় হবে।
মিথুন/ জেমিনি (Gemini) (মে ২২ – জুন ২১): একাধিক সূত্রে ধনাগম যোগ আছে। কর্ম, পেশা ও ব্যবসায় শুভত্ব থাকবে। শত্রুর প্রচেষ্টা বিফল হবে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।
কর্কট/ ক্যান্সার (Cancer) (জুন ২২ – জুলাই ২৩): পেটের সমস্যা ও বক্ষপীড়ায় ক্লেশ। কর্মে সাফল্য ও অগ্রগতি। আর্থিক উন্নতি হবে দ্রুত। ধর্মস্থানে ভ্রমণ ও দানকর্মে আনন্দ। মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা করুন। ভাল মন্দ যাই হোক আজ আপস করবেন না।
সিংহ/ লিও (Leo) (জুলাই ২৪ – আগস্ট ২৩): কর্মে অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রাপ্তি ও কর্মোন্নতির যোগ। গৃহকর্মের বাড়তি চাপ। শুভ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিতে বাধা আসতে পারে। অর্থাগম দিকটি শুভ। দীর্ঘ ভ্রমন এড়িয়ে চলুন। চিন্তাভাবনা করে অর্থ ব্যয় করুন।
কন্যা/ ভার্গ (Virgo) (আগস্ট ২৪ – সেপ্টেম্বর ২৩): গুরুজনের দেহপীড়ায় মানসিক উদ্বেগ। খাদ্য গ্রহণের অসতর্কতায় দেহকষ্ট। বহু মানুষের উপস্থিতিতে সৃজনশীল কর্মের পুরস্কার ও সম্মান প্রাপ্তি। ভয়ের প্রতিকার করা প্রয়োজন। অবশ্যই উপলব্ধি করুন কোনটি আপনার জন্য শ্রেষ্ঠ।
তুলা/ লিব্রা (Libra) (সেপ্টেম্বর ২৪ – অক্টোবর ২৩): বিদ্যা চর্চা ও গবেষণায় অগ্রগতি। জনসংযোগ বাড়বে। জনকল্যাণ কর্মে সামাজিক সুনাম। চলাফেরায়ে সতর্কতা দরকার। কর্মে শুভ। শান্তভাবে বজায় রাখতে হবে।
বৃশ্চিক/ স্করপিও (Scorpio) (অক্টোবর ২৪ – নভেম্বর ২২): সম্পত্তি কেন্দ্রিক মামলায় আইনি বিজয়। কর্মস্থলে বিবাদ-বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। আর্থিক অগ্রগতি হবে আশাতীত। ব্যয় বাড়বে। বিনিয়োগে লাভ এবং সমৃদ্ধি আসবে। বৈদেশিক বাণিজ্যে প্রত্যাশিত ফলাফল।
ধনু/স্যজিটেরিয়াস (Sagitarious) (নভেম্বর ২৩ – ডিসেম্বর ২১): উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় সাফল্য ও সম্মানলাভ। পৈতৃক সম্পত্তি বিবাদের আপস-মিমাংসা। সামাজিক সম্মান প্রাপ্তি। অর্থের গুরুত্ব বুঝতে হবে। পেশাদারী মনোভাব প্রশংসা এনে দেবে।
মকর/ ক্যাপ্রিকন (Capricorn) (ডিসেম্বর ২২ – জানুয়ারি ২০): স্থপতি ও যন্ত্রবিদদের সৃষ্টিশীল কর্মে প্রশংসা লাভ। কর্মস্থলে সাফল্য ও সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক। ব্যবাসায় গতি ও লাভ বৃদ্ধি। মানসিক অস্থিরতা। অনেক কিছু শিখবেন। দিনটিতে কর্মে ব্যস্ততা থাকবে।

কুম্ভ/ অ্যাকুইরিয়াস (Aquarious) (জানুয়ারি ২১ – ফেব্রুয়ারি ১৯): পড়ুয়াদের বিদ্যাচর্চায় অগ্রগতি। কর্মে সাফল্য ও প্রশংসা প্রাপ্তি। নিজেকে শান্ত রেখে গৃহে শান্তি বজায় রাখুন। জনকল্যাণে অর্থ দান। আর্থিকভাবে সবল থাকবেন।
মীন/ পিসেস (Pisces) (ফেব্রুয়ারি ২০ – মার্চ ২০): ব্যবসা ও কর্মে শুভ। গৃহাদি সম্পত্তি ক্রয়ের পরিকল্পনা। ধনাগম যোগ শুভ। মানসিক উত্তেজনা ও অস্থিরতা বাড়বে। পার্টনারের থেকে অনুপ্রাণিত হবেন। গয়নায় বিনিয়োগে সমৃদ্ধি আসবে। অতিথি সমাগম এবং আনন্দ থাকবে।

;

সঠিক পদ্ধতিতে মানি প্ল্যান্ট রাখলে অবশ্যই মিলবে ধনলক্ষ্মীর দোয়া



জ্যোতিষী রুবাই
সঠিক পদ্ধতিতে মানি প্ল্যান্ট রাখলে অবশ্যই মিলবে ধনলক্ষ্মীর দোয়া

সঠিক পদ্ধতিতে মানি প্ল্যান্ট রাখলে অবশ্যই মিলবে ধনলক্ষ্মীর দোয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেকেই অফিস-বাড়ি অথবা নিজের কর্মস্থানে শখ করে মানি প্ল্যান্ট রাখেন। তবে জানেন কি এর ভুল পদ্ধতির কারণে আপনাকে অভাবের মুখ দেখতে হয়। আবার পদ্ধতি মেনে রাখলে সৌভাগ্য বয়ে আনে, এই গাছ। বাস্তু মতে, মানি প্ল্যান্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল করতে ও পজিটিভিটি ওয়েভ বাড়াতে এই গাছ অত্যন্ত শুভ।

তবে মানি প্ল্যান্ট লাগানোর কিছু নিয়ম আছে। বাস্তু শাস্ত্র মতে এই নিয়মগুলি মেনে চলা জরুরি। এগুলি মেনে চললে আপনি নিজেই ফল পাবেন। নিজেই একবার পরীক্ষা করে দেখুন:

বাসার উত্তর-পুর্ব বা দক্ষিণ-পূর্ব দিকে মানি প্ল্যান্ট রাখা অত্যন্ত শুভ। এটি অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি করে। বাসায় সুখ ও শান্তি বজায় রাখে। মনে শান্তি আনে। আপনাকে ধর্ম ও ন্যায়ের পথে চালিত করে। পরিবারের উন্নতি আপনার চোখে পড়বেই। দড়ি এবং কোনও কঞ্চির সাহায্যে মানি প্ল্যান্টকে উপরের দিকে বেঁধে রাখুন। এরফলে পরিবারের প্রতিপত্তি বৃদ্ধি পাবে। তবে মনে রাখবেন গৃহের অন্যদিকে রাখলে দুর্ভাগ্য ডেকে আনে।

কর্মস্থানে প্রবেশদ্বারের উত্তর-পশ্চিম বা দক্ষিণ -পশ্চিম অথবা পশ্চিম দিকের মানি প্ল্যান্ট রাখলে, নতুন আয়ের উৎস খুলবে

কর্মস্থানে প্রবেশদ্বারের উত্তর-পশ্চিম বা দক্ষিণ -পশ্চিম অথবা পশ্চিম দিকের মানি প্ল্যান্ট রাখলে, নতুন আয়ের উৎস খুলবে। সেই সঙ্গে সাফল্য আসবে জীবনে। বাস্তুমতে, মানি প্ল্যান্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে মনে রাখবেন, একই বাস্তুতে একসঙ্গে চারটি মানি প্ল্যান্ট রাখা যাবে না এবং রাখা গাছটির নষ্ট হওয়া পাতা তাৎক্ষণিক ফেলে দিতে হবে। না হলে খারাপ খবর বয়ে আনতে পারে। মানি প্ল্যান্ট কখনও শুকনো রাখা চলবে না। নিয়মিত সময় করে পানি দিতে হবে, এতে অর্থনৈতিক অবস্থা সচল থাকবে। 

বাসা বা কর্মস্থান, অনেকেই শখ করে বাস্তুর বাইরে লাগিয়ে রাখেন। মানি প্ল্যান্ট কখনই বাইরে রাখা উচিত নয়। এটি সর্বদা বাড়ির ভিতরে রাখাতে হবে। মনে রাখবেন, আপনি যেখানেই রাখুন না কেনও, তা কিন্তু জনসাধারণের দৃষ্টির আড়ালে রাখতে হবে। মনে করা হয় অসৎ লোকেদের কু-নজরে মানি প্ল্যান্ট শুকিয়ে যায়। সুতরাং, এটি বাসা বা কর্মস্থলের অভ্যন্তরে এবং লোকচক্ষু আড়ালে রাখার চেষ্টা করবেন।

সবুজ রঙের পাত্রে বা পাথরের পাত্রে মানি প্ল্যান্ট রাখলে, ধনসম্পদ বৃদ্ধি পাবে। মনে রাখবেন, কোনও মতেই লাল বা ওই ধরণের রঙের পাত্রে মানি প্ল্যান্ট রাখবেন না। এতে দুঃখ-দুর্দশা আসার সম্ভাবনা থাকে এবং গাছের আয়ু কমে যায়। এই গাছ কেনার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে, পাতার রং যেনো গাঢ় সবুজ গাঢ় হয়, তাতে শুভ ফল মিলবে এবং আর্থিক অবস্থার উন্নতি হবে। তবে কাউকে মানি প্ল্যান্ট উপহার হিসেবে দেবেন না, যদি একান্তই দিতে হয়, তাহলে নামমাত্র হলেও মূল্য ধার্য করবেন।

নিয়ম মেনে দেখুন ফল পাবেন হাতে হাতে।

;