জাপানের পুলিশের সততার দৃষ্টান্ত



মো. কামরুল হাসান, জাপান থেকে
জাপানের পুলিশের সততার দৃষ্টান্ত

জাপানের পুলিশের সততার দৃষ্টান্ত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেক দেশের পুলিশ সম্পর্কে  অনেক কথা  শুনেছি। বিশেষ করে  আমাদের বাংলাদেশের পুলিশ সম্পর্কে সবারই কিছু ভালো অভিজ্ঞতা যেমন আছে ঠিক তেমনি কিছু খারাপ অভিজ্ঞতাও আছে।

জাপানে পুলিশ সম্পর্কে আমি আজকে আমার একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম। আমি জাপানে আসি ২০১৮ সালের ৪ এপ্রিল। আসার পর সব কিছু ভালোভাবেই চলছিল। প্রায় একমাস পর আমি আমি একজায়গায়  ঘুরতে গেলাম, ঘোরাঘুরির সময় আমার মানি ব্যাগটি  হারিয়ে  ফেললাম। অনেক খোজাখুঁজি  করেও পেলাম না। ফলে খুবই হতাশ  হয়ে পড়লাম। কি করব বুঝতে পারছিলাম  না। তার পর চলে গেলাম ওখানের একটি পুলিশ বক্সে গিয়ে এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বললাম, এখানে কোথাও আমি আমার  মানিব্যাগ টা হারিয়ে  ফেলেছি। তারপর ওই পুলিশ সদস্য আমাকে  খুব  ভদ্রতার সাথে একটা চেয়ার  এনে বসতে দিলেন। তারপর আমাকে জিজ্ঞেস করলেন মানিব্যাগে কি কি ছিল।

আমি বললাম, জাইরিউ কার্ড, ব্যাংক এর ২টা কার্ড, সুইকা কার্ড, আমার আইডি  কার্ড এবং টাকা  ছিল  প্রায়  ১৫০০০ ইয়েন এবং  আরো গুরুত্বপূর্ণ কিছু  ডকুমেন্ট। তার পর উনি জিডি  আকারে  লিপিবদ্ধ  করলেন। আমাকে বসিয়ে রেখে উনি অনেক জায়গায় ফোন করলেন। খোঁজ  খবর  নিলেন  এবং আমাকে  বললেন  কোথাও এখন পর্যন্তপাওয়া যায়নি,পাওয়া গেলে সাথে সাথে আমার সাথে যোগাযোগ করবেন। উনি আমার নম্বর রেখে দিলেন।

ওখান থেকে যখন আমি চলে আসব তখন ওই পুলিশ সদস্য আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার মানিব্যাগ  হারিয়ে গেছে আপনার কাছে তো এখন কোনো টাকা  নাই । আমি বললাম- হ্যাঁ। তখন উনি যা করলেন সত্যি আমি অবাক হয়ে গেলাম। উনি উনার পকেট থেকে ১০০০ ইয়েন আমাকে বের করে দিয়ে  বললেন আপনি এই  টাকা দিয়ে বাসায় চলে যান। আমি সত্যি  তার এই  সততা  দেখে হতভম্ব  হয়ে গেলাম। যখন আমি টাকাটা নিচ্ছিলাম না তখন উনি অনেক অনুরোধ করে বললেন আপনি  টাকাটা নেন পরে পারলে  ফেরত  দিবেন। কোনো সমস্যা  নাই। তারপর আমি টাকা টা নিলাম  এবং বাসায়  ফিরে আসলাম।

প্রায়  এক, দু সপ্তাহ পর আমি আমার মানিব্যাগটা ফেরত পাই, আরেক জায়গা হতে। জাপানে সাধারণত কোন জিনিস হারিয়ে গেলে সেটা পাওয়া যায়।আমি খুব খুশি হলাম সব কিছুই  ছিল।

আমি প্রায়  ১৫-২০ দিন পর যেই  পুলিশ  বক্সে  যাওয়ার পর ১০০০ ইয়েন পেয়েছিলাম সেখানে টাকা ফেরত  দিতে  গেলাম। ওখানে  গিয়ে আগের  পুলিশ  এর কথা  জিজ্ঞেস  করলাম  কিন্তু ওনারা বলতে পারলেন  না। তারপর  আমার জিডি নম্বরটা বললাম, ওনারা দেখে  বললেন, ওই পুলিশ অফিসার বদলি হয়ে গেছেন। তারপর আমি বললাম আমি ওনার কাছ  থেকে ১০০০ ইয়েন পেয়েছিলাম, টাকাটা  এখন  ফেরত  দিতে চাই। তারপর ওনারা ওই পুলিশ  অফিসার  কোথায়  আছেন  খোঁজ  করলেন কিন্তু বলতে  পারলেন না।

এরপর পুলিশ  যা বললেন এবারও  আমি অবাক হয়ে  গেলাম। উনি বললেন, যে আগের  পুলিশ  অফিসার  জিডি  করার সময়  ১০০০ টাকার কথা এখানে  লিখেন  নাই। তাই আমরা  ওনার সাথে যোগাযোগ করা ছাড়া  এই টাকা নিতে পারব না। তারপর আমি অনেক অনুরোধ করে টাকাটা দিলাম কিন্তু আমাকে শর্ত দিলেন যে, যদি ওই পুলিশের সাথে যদি  যোগাযোগ  করা না যায় তাহলে আমার টাকাটা আবার ফেরত নিতে হবে। উনি আমার নম্বর রেখে দিলেন।

আমি চলে আসলাম। সত্যি জাপান এর পুলিশ এর এই সততা দেখে আমি ওই দিন খুব অবাক হয়ছিলাম। আশা করি, একদিন আমার দেশের পুলিশও এরকম সেবা এবং সততা দিয়ে কাজ করে দেশকে এগিয়ে  নিয়ে  যাবেন। সেই দিনটার অপেক্ষায় রইলাম-ধন্যবাদ সবাইকে।

লেখক:মো. কামরুল  হাসান, জাপান

   

কিরগিস্তানে জনতার হামলার শিকার বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিরগিজস্তানে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা স্থানীয় উত্তেজিত জনতার হামলার শিকার হয়েছেন।

স্থানীয় সময় শনিবার (১৮ মে) কিরগিজস্তানের ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অব মেডিসিনের বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা হামলার শিকার হয়েছেন।

উজবেকিস্তানে বাংলাদেশ দূতাবাস সুত্রে জানা গেছে, কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকেতে গত কয়েকদিন ধরে উত্তেজিত জনতা পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের আবাসস্থল হোস্টেল লক্ষ্য করে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে।

কিরগিজ এবং আন্তর্জাতিক ছাত্র, বিশেষ করে পাকিস্তানি ও মিশরীয়দের মধ্যে ঝগড়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে এ উত্তেজনা তৈরি হয়।

কিরগিজে অবস্হানকারী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ঘরের ভেতরে এবং সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে উজবেকিস্তানে বাংলাদেশ দূতাবাস।

;

যুক্তরাজ্যের রিফিউজিদের মানবিক সহযোগিতা দিচ্ছে এইডমিইউকে



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
যুক্তরাজ্যের রিফিউজিদের মানবিক সহযোগিতা দিচ্ছে এইডমিইউকে

যুক্তরাজ্যের রিফিউজিদের মানবিক সহযোগিতা দিচ্ছে এইডমিইউকে

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যে বসবাসরত রিফিউজি যারা মানবেতর জীবনযাপন করছেন তাদের সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে এইডমিইউকে। কষ্টের মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করা এসকল মানুষকে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ও খাবার সরবরাহ করে যাচ্ছে এই অর্গানাইজেশন। ‘ইউনাইটিং ফর বেটার কমিউনিটি’ এই স্লোগানকে ধারন করে এইডমিইউকে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।

এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার (৯ মে) ইয়র্ক মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টারে রিফিউজি দু’শতাধিক পরিবারের মাঝে খাবার পরিবেশন ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এই উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, যুক্তরাজ্যে যারা রিফিউজি স্ট্যাটাসে আছেন তাদের মধ্যে অনেকে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তাদের সনাক্তের মাধ্যমে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে এইডমিইউকে। সংস্থাটির এই মহতী উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বক্তারা বলেন, মানবতার সেবায় বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনাসহ নানাবিদ সচেতনতামুলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চলেছে এই সংস্থাটি। সংস্থাটির উত্তোরত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন অনুষ্ঠানের বক্তারা।

কর্মসূচিতে ইয়র্কের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এইডমিইউকে’র অ্যাডভাইজার খালেকুজ্জামান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আখলাকুজ্জামান হারুন, রাকিব আলী, মাহতাব শামীম, ফারুক মিয়া, এইডমিইউকে’র সিইও মাকসুদ রহমান, ফিনান্স ডিরেক্টর দেওয়ান ছয়েফ আহমেদ, প্রোজেক্ট ও প্লানিং ডিরেক্টর জিহান আহমেদ চৌধুরী, কমিউনিকেশন হেড রিয়াজ চৌধুরী, ইভেন্ট হেড আনামু হক।

;

কুয়েতে বসেই এনআইডি সেবা পাবেন প্রবাসীরা



কুয়েত করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুয়েত
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ অপেক্ষার পর কুয়েতে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। এর মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ হচ্ছে দেশটিতে থাকা প্রায় ৩ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশির।

শুক্রবার (৩ মে) স্থানীয় সময় বিকেলর দেশটির মিসিলা এলাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে এ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

অনুষ্ঠানে কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. আশিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবীব খান।

ইসি আহসান হাবীব খান বলেন, কুয়েত প্রবাসীদের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা ছিল যে, তারা যেন জাতীয় পরিচয় পত্র এখান থেকে পায়। আমাদের এম্বাসেডরের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এবং আমাদের কাছে অনুরোধের প্রেক্ষিতে আমি এখানে এসেছি। এর সাথে প্রবাসীদের আশাটা পূরণ হল। এই অনুষ্ঠানের আজকে উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রবাসীরা অনেকদিন ধরে দীর্ঘ প্রতিক্ষা ছিল কবে এনআইডি পাবেন।

তিনি আরও বলেন, প্রবাস জীবনটা খুবই কষ্টের, প্রবাসীরা আমাদের দেশের জন্য অনেক কিছু করে। আমি মাঝে মাঝে বলি, প্রবাসীরা হচ্ছে দেশের প্রাণ। প্রবাসীদেরকে আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। তারা অনেক কিছুর বিনিময়ে বিদেশ থেকে দেশে অর্থ পাঠাচ্ছে। পাশাপাশি তারা নিজেদের পরিবার-পরিজনকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে।

রাষ্ট্রদূত মো. আশিকুজ্জামান বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি একটি দেশের নাগরিক হিসেবে অত্যন্ত জরুরি। এনআইডি ছাড়া যেমন প্রয়োজনীয় অনেক কাজ সম্পন্ন করা অসম্ভব, ঠিকই তেমনই সুনির্দিষ্ট একটি দেশের নাগরিক মর্যাদাও পাবেন না। আজ কুয়েতে জাতীয় পরিচয়পত্র কার্যক্রমের উদ্বোধন হওয়ার মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের বহুল প্রতীক্ষিত স্বপ্ন পূরণ হলো।

দূতাবাসের কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে কুয়েত বাংলাদেশ দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী, প্রবাসে বাংলাদেশ কমিউনিটি নেতারা ও প্রবাসী গণমাধ্যমকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিতি ছিলেন।

জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম শুরু হওয়ায় তারা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশ সরকার ও কুয়েতে দূতাবাসকে ধন্যবাদ জানান।

এর আগে নির্বাচন কমিশনার মো. আহসান হাবীব খান দূতাবাসে প্রবাসীদের এনআইডি নিবন্ধনের কার্যক্রম প্রক্রিয়ার বিভিন্ন অংশ পরিদর্শন করেন। পরবর্তীতে আলোচনাসভায় এনআইডি নিয়ে প্রবাসীদের বিভিন্ন সমস্যা ও প্রশ্নের জবাব দেন। এসময় ১৯ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে স্মার্ট এনআইডি কার্ড প্রদান করেন।

;

আমিরাতের আবুধাবিতে ঋণের দায়ে প্রবাসীর আত্মহত্যা



সংযুক্ত আরব আমিরাত (দুবাই), করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে ঋণেয় দায়ে আত্মহত্যা করেছেন এক বাংলাদেশি প্রবাসী। নিহত মোহাম্মদ শিবলি সাদিক (৩৮) লক্ষীপুর জেলার লক্ষীপুর সদরের বাঞ্ছানগর গ্রামের মৃত মো. হারুন উর রশিদের ছেলে।

নিহতের প্রতিবেশী চাচাতো ভাই মোহাম্মদ মনির জানায়, শিবলি দীর্ঘ দিন ধরে ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। কিছুদিন আগে দেশ থেকে ঋণ নিয়ে এখানে রিয়েল এস্টেট কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেন। সাম্প্রতিক তার ব্যবসায়ী পার্টনার রিয়েল এস্টেট এ বিনিয়োগ করা সকল অর্থ হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। ঋণের চাপ ও পার্টনার কর্তৃক প্রতারিত হয়ে হতাশয় ভুগছিলেন তিনি।

পরে হতাশাগ্রস্থ হয়ে আত্মহননের মত কঠিন সিদ্ধান্ত নেন শিবলি। এখন পর্যন্ত মৃতের ব্যাবসায়ী পার্টনার প্রতারকের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

তিনি আরো জানান, মৃত শিবলি একই গ্রামের মো. আবুল কাশেমের মেয়ে তানজিনা আফরিনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন। ব্যক্তি জীবনে নিঃসন্তান ছিলেন তিনি।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলাদেশ দূতাবাস আবুধাবিতে নিযুক্ত শ্রম কাউন্সেলর লুৎফুন নাহার নাজীম বলেন, মৃত্যুর খবর আমারা জেনেছি। মরদেহ এখন বানিয়াছ এর কেন্দ্রীয় মর্গে রয়েছে।

দেশটির আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের মরদেহ দেশে পৌঁছাতে দূতাবাস দ্রুত পদক্ষেপ নিবে এবং প্রয়োজনীয় সব ডকুমেন্টস তৈরির বিষয়ে যত দ্রুত সম্ভব করে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ, গত শনিবার (২৭ এপ্রিল) দেশটির রাজধানী আবুধাবির শেখ হামদান সড়কে তার বাসস্থল বিল্ডিং এর ছাদ থেকে লাফ দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন বলে জানায় আবুধাবি পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা।


তোফায়েল আহমেদ পাপ্পু

;