আইএস সংশ্লিষ্টতার অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের, এসেছে বাংলাদেশের নাম



সেন্ট্রাল ডেস্ক ৪

  • Font increase
  • Font Decrease
মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন আইএসের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র দুই ব্যক্তি ও সাত গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এই তালিকায় বাংলাদেশি এক গ্রুপও রয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ এই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। ট্রেজারি বিভাগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নিষেধাজ্ঞার তালিকায় নাইজেরিয়ার আবু মুসাব আল-বার্নাবি এবং সোমালিয়ার মাহাদ মোয়ালিমের নাম রয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ, মিশর, ফিলিপিন্স, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া ও তিউনিসিয়ার গোষ্ঠীর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি যে গোষ্ঠীকে নিষেধাজ্ঞার তালিকায় ফেলেছে, তাদের আইএসআইএস-বাংলাদেশ নামে চিহ্নিত করেছে। গৃহযুদ্ধ কবলিত সিরিয়া ও ইরাকের বিস্তৃত অঞ্চল দখল করে ২০১৪ সালে ‘খেলাফত’ ঘোষণা করে জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড সিরিয়ার (আইএসআইএস) আত্মপ্রকাশ ঘটে। ভিন্ন মতাবলম্বী ও পশ্চিমা নাগরিকদের শিরশ্ছেদসহ অন্যান্য নির্যাতনের ভিডিও-খবর বিশ্বজুড়ে শিহরণ জাগায়। এরমধ্যে ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডের পর ধারাবাহিকভাবে মুক্তমনা লেখক, ব্লগার, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও ভিন্ন মতাবলম্বীরা একই কায়দায় সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন। এরমধ্যে ওই বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর গুলশানের কূটনৈতিক পাড়ায় চেজারে তাভেল্লা নামের এক ইতালীয় এনজিওকর্মীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এর পাঁচ দিনের মাথায় রংপুরের এক গ্রামে একই কায়দায় খুন হন জাপানি নাগরিক কুনিও হোশি। দুটি ঘটনার পরই আইএস (ইসলামিক স্টেট) হত্যার দায় স্বীকার করে বলে খবরদেয় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক জঙ্গি তৎপরতা পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা ‘সাইট ইন্টিলিজেন্স গ্রুপ’। সে সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সরকারের তরফ থেকে বাংলাদেশে আইএস সংশ্লিষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠীর উপস্থিতি নেই বলে জানানো হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট বাংলাদেশে ‘আইএসের উত্থান’ ঠেকাতে একসঙ্গে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। এরপর ২০১৬ সালের ১ জুলাই শুলশানের হলি আর্টিজান ক্যাফেতে নজিরবিহীন জঙ্গি হামলায় ১৭ বিদেশিসহ অন্তত ২২ জন নিহত হন। জঙ্গি হামলার পর উৎকণ্ঠার রাত পেরিয়ে সকালে কমান্ডো অভিযানে হামলাকারীদের নির্মূলের পর সেখানে ভয়ানক ওই হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি স্পষ্ট হয়। তার আগে রাতেই সেখানে ২০ ‘জিম্মিকে’ হত্যার খবর আইএসের বরাত দিয়ে দিয়েছিল সাইট ইন্টেলিজেন্স। দেশ-বিদেশে সাড়া ফেলা ওই ঘটনার তদন্তে গিয়ে পুলিশ সন্দেভাজন হামলার হোতাদের চিহ্নিত করার পর বলেছিল, তারা বাংলাদেশে নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠী জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ-জেএমবির নতুন সংস্করণ ‘নব্য জেএমবি’। এই গোষ্ঠীর সব সদস্যই নিজ দেশে বেড়ে ওঠা জঙ্গি। এখন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি যে গোষ্ঠীকে নিষেধাজ্ঞার তালিকায় ফেলেছে, তাদের আইএসআইএস-বাংলাদেশ নামে চিহ্নিত করেছে। এই গোষ্ঠীর প্রধান হিসেবে আবুল জান্দাল আল বাঙ্গালিকে শনাক্ত করেছে তারা। এর বাইরে আইএসআইএস-ইজিপ্ট, আইএসআইএস-ফিলিপিন্স, আইএসআইএস-সোমালিয়া, আইএসআইএস-ওয়েস্ট আফ্রিকা, জুন্দ আল-খলিফা-তিউনিসিয়া (আইএসআইএস-তিউনিসিয়া) এবং ফিলিপিন্সভিত্তিক মাউতি গ্রুপকে ওই তালিকায় যুক্ত করেছে ইউএস ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট। আলাদা এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, নতুন এসব ব্যক্তি ও গোষ্ঠী ছাড়াও ২০১১ সাল থেকে আইএস নেতা ও তাদের হয়ে কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারী ৪০ জন ব্যক্তি-সংগঠন-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন, যাতে তারা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় ঢুকতে না পারে। এই পদক্ষেপ আইএসের জন্য ‘নিরাপদ স্বর্গ’ ধ্বংস, বিদেশি যোদ্ধাদের দলে ভেড়ানোর সুযোগ বন্ধ, অর্থের উৎস নির্মূল, ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা সীমিত করার পাশাপাশি ইরাক ও সিরিয়ার মুক্ত অঞ্চলে লোকজনের ফিরে যাওয়ায় সহযোগিতা করছে বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
   

ফের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তর কোরিয়া একটি ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে বলে শুক্রবার (১৭ মে) জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী।

রয়টার্স জানিয়েছে, দেশটি রাশিয়ায় অস্ত্র রপ্তানি করছে এমন জোরালো অভিযোগ কিম জং উনের ক্ষমতাধর বোন অস্বীকার করার কয়েক ঘণ্টা পরেই এই ব্যালিস্টিক ক্ষেণাস্ত্রের পরীক্ষার খবর জানায় সিউল।

দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনীর জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ বলেন, ‘জাপান সাগর নামে পরিচিত পূর্ব সাগর অভিমুখে এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া।’

সিউলের সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে জাপানি সম্প্রচার কেন্দ্র এনএইচকে জানিয়েছে, ‘ক্ষেপণাস্ত্রটি স্বল্প-পাল্লার বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং সেটি ইতিমধ্যেই লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে।’

এদিকে কিম ইয়ো জং বলেছেন, ইউক্রে যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য উত্তর কোরিয়া রাশিয়ায় অস্ত্র পাঠাচ্ছে এমন তথ্য প্রচার করে জনমতকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে সিউল ও ওয়াশিংটন।

তার এই মন্তেব্যের কয়েক ঘণ্টা পরেই এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালানো হয়।

২০২২ সালের এপ্রিলে উত্তর কোরিয়া স্বল্প-পাল্লার একটি ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানোর পর পিয়ংইয়ংয়ের এটি হচ্ছে সর্বশেষ ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা।

তখন পরীক্ষা চালানো ক্ষেপণাস্ত্রটি দক্ষিণ কোরিয়ার পূর্ব উপকূলের কাছে আঘাত হেনেছিল।

অন্যদিকে, মস্কোতে উত্তর কোরিয়ার অস্ত্র রপ্তানির অভিযোগ তদন্ত করছে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ প্যানেল।

গত মার্চে সিউল দাবি করেছিল যে, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য প্রায় ৭ হাজার কন্টেইনার অস্ত্র রাশিয়ায় পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া।

;

দক্ষিণ আফ্রিকার মামলাটি গণহত্যার প্রতি উপহাস : ইসরায়েল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাফাহ অভিযান বন্ধ করা এবং ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহারের দাবিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের শরনাপন্ন হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।

দেশটি গাজায় ধ্বংসযজ্ঞের কারণে গণহত্যা কনভেনশন লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলাও ঠুকেছিল।

জবাবে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের শুক্রবারের (১৭ মে) শুনানিতে গাজা আক্রমণের সামরিক প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছে ইসরায়েল।

এ সময় ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা গিলাদ নোয়াম দক্ষিণ আফ্রিকার মামলাকে ‘সত্য তথ্য ও বাস্তব পরিস্থিতি থেকে সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন’ বলে অভিহিত করেন।

নোয়াম বলেন, ‘এই মামলা গণহত্যার প্রতি উপহাস ছাড়া আর কিছুই নয়।’

ইসরায়েলের উপস্থাপনার আগে কয়েক ডজন ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভকারী আদালতের বাইরে জড়ো হয়েছিল।

তারা গত ৭ অক্টোবর হামাস যোদ্ধাদের হাতে জিম্মিদের ছবি প্রদর্শন করে তাদের মুক্তির দাবি জানায়।

এর আগে বৃহস্পতিবার ইসরায়েলকে অবিলম্বে, নিঃশর্তে গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করার আদেশ দেওয়ার জন্য আদালতকে অনুরোধ করেছিলেন নেদারল্যান্ডসে নিযুক্ত দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূত ভুসিমুজি ম্যাডোনসেলা।

;

ইউক্রেনের শতাধিক ড্রোন প্রতিরোধের দাবি রাশিয়ার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়ার দক্ষিণে এবং সংযুক্ত ক্রিমিয়া ও কৃষ্ণসাগরের আকাশে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে ইউক্রেনের ১০০টিরও বেশি ড্রোন হামলা প্রতিরোধ করেছে মস্কো।

রয়টার্স জানিয়েছে, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় শুক্রবার (১৭ মে) এ খবর নিশ্চিত করেছে।

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ক্রিমিয়ায় ৫১টি, ক্রাসনোদার অঞ্চলে ৪৪টি, বেলগোরোড অঞ্চলে ৬টি, কৃষ্ণ সাগরের ওপরে ৬টি এবং কুরস্কে ১টি ড্রোন ধ্বংস করা হয়েছে।’

যুদ্ধর শুরুর পর থেকে এক রাতে এটিই ছিল ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলার ঘটনা।

রুশ বাহিনী অগ্রসর হয়ে নতুন এলাকা দখল নেওয়ায় গত ১৮ মাসের মধ্যে এটি ছিল তাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য।

ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অফ ওয়ারের (আইএসডব্লিউ) ডাটা থেকে এএফপি জানিয়েছে, গত ৯ থেকে ১৫ মে’র মধ্যে মস্কো ইউক্রেনের ২৭৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা দখল করেছে।

এদিকে, ইউক্রেনের খারকিভ শহর ঘিরে কঠিন লড়াই চলছে বলে জানিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, পরিস্থিতি অত্যন্ত কঠিন, তবে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) খারকিভের শীর্ষস্থানীয় সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপের পর জেলেনস্কি এসব কথা বলেন।

গত সপ্তাহে ইউক্রেনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় খারকিভ সীমান্তে আকস্মিক অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী। ইতোমধ্যে তারা বেশকিছু এলাকা দখল করে নিয়েছে।

জেলেনস্কি বলেন, ‘ইউক্রেনীয় সেনারা দখলদারের উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ক্ষতি সাধন করছে। তবে এলাকাটিতে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সেখানে আমাদের ইউনিটকে শক্তিশালী করছি।’

খারকিভের গভর্নর ওলেগ সিনেগুবভ বলেছেন, ইউক্রেন এই অঞ্চলে ফ্রন্ট লাইনকে স্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে এবং রাশিয়ার অগ্রগতি আংশিকভাবে থামাতে সক্ষম হয়েছে।

;

টেক্সাসে প্রবল বর্ষণে ৪ জনের প্রাণহানি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০০ মাইল বেগে বয়ে চলা বাতাসসহ প্রবল বর্ষণে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ৪ জন প্রাণ হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় টেক্সাস রাজ্যে।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাতে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিও ফুটেজ এবং বিভিন্ন ছবিতে দেখা যায়, প্রচন্ড বাতাসে উড়ে যাওয়া জানালার কাঁচের ভাঙ্গা টুকরোয় হিউস্টনের রাস্তাগুলো ঢাকা পড়েছে।

এদিকে, রাজ্যটিতে প্রচণ্ড বজ্রঝড় এবং সম্ভাব্য টর্নেডো সম্পর্কে সতর্কতা জারি করেছে জাতীয় আবহাওয়া অফিস।

দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় বহু গাছ ভেঙ্গে পড়ায় এবং বিদ্যুত লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় হিউস্টনের প্রায় ১০ লাখ গ্রাহক বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বলে জানা গেছে।

টেক্সাসের মেয়র বলেছেন, ‘ঝড়-বৃষ্টিতে ৪ জন মারা গেছে।’

মেয়র জন হুইটমায়ার সাংবাদিকদের বলেন, ‘দুর্যোগে অনেক মানুষ তাদের গাড়ির ভেতরে অটকা পড়েন। তবে সেখানের পরিস্থিতির ব্যাপারে বিস্তারিত আর কিছু জানা যায়নি।’

তিনি আরো বলেন, ‘এ সময় প্রতি ঘণ্টায় ৮০ থেকে সর্বোচ্চ ১০০’ মাইল বেগে বাতাস বয়ে গেছে।’

হুইটমায়ার বাসিন্দাদের হিউস্টনের মধ্যাঞ্চল এড়িয়ে চলার আহ্বান জানিয়েছে।

তিনি আরো বলেন, এমন দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতিতে শুক্রবার (১৭ মে) পাবলিক স্কুলগুলো বন্ধ থাকবে এবং অফিসের জন্য একেবারে অত্যাবশ্যকীয় নয় এমন কর্মীদেরও বাড়িতে থাকতে বলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, হিউস্টন হলো যুক্তরাষ্ট্রের চতুর্থ সর্বাধিক জনবহুল শহর। সেখানের জনসংখ্যা প্রায় ২৩ লাখ।

;