আফগানিস্তান: শাসক, পলাতক, কেউ ভালো নেই!



কনক জ্যোতি, কন্ট্রিবিউটিং করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কেউ ভালো নেই আফগানিস্তানে। সংগৃহীত।

কেউ ভালো নেই আফগানিস্তানে। সংগৃহীত।

  • Font increase
  • Font Decrease

আফগানিস্তানে তালেবানদের পুনঃক্ষমতা দখলের এক বছর পূর্তি হলো কদিন আগে। আমেরিকা ও মিত্ররা ক্ষমতাসীন তালেবানদের হটিলে দিলেও প্রায়-ধূলিসাৎ তালেবানরা আবার ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে দেশছাড়া করেছে বিদেশি সৈন্যদের। এতো কিছুর পরেও আফগানিস্তানে শাসক, পলাতক, কেউ ভালো নেই। মোটেও ভালো নেই সাধারণ জনতা।

পালিয়ে যাওয়া আমেরিকান সৈন্য ও কর্মকর্তাগণ পরাজয়ের জন্য উপর্যুপরি জেরার সম্মুখীন নিজের দেশের বিভিন্ন সংস্থার কাছে। আমেরিকানদের পেছনে পেছনে পালিয়ে যাওয়া আফগান নেতারা রয়েছেন করুণ দশায়। আর খোদ আফগানিস্তান নানা সমস্যায় পর্যুদস্ত। সাধারণ মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে চলছে সঙ্কটের ঘূর্ণাবর্ত।

আমেরিকার সেনা এবং আফগানিস্তানের স্বাধীনতাকামী তালিবান বিরোধী শক্তির সঙ্গে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ থামলেও সম্পূর্ণ ভাবে ভেঙে পড়েছে দেশেটির অর্থনীতি। মানবাধিকার ও নারীমুক্তির যে প্রতিশ্রুতি তালেবান নেতাদের মুখে এক বছর আগে লেগে থাকত, তা ইতিহাসের নথিতে মুখ গুঁজেছে । শাসকরা এখন ভেতর ও বাইরের চাপে দিশেহারা। পশ্চিমা মিডিয়ার প্রচারণায় নয়, বাস্তব তথ্য-প্রমাণে আফগানিস্তানের করুণ হাল সুস্পষ্ট।

জনতা ও শাসকদের মতো না হলেও ভালো নেই আফগানিস্তানের পলাতক নেতারাও। বিশেষ করে, আমেরিকার সমর্থক প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি এবং প্রাক্তন আফগান ভাইস প্রেসিডেন্ট আমরুল্লা সালেহ রয়েছেন প্রায়-উদ্বাস্তু পরিস্থিতিতে।

কিছু দিন আগে খবর পাওয়া যায়, গনি জমানায় আফগানিস্তানের অর্থমন্ত্রী খালিদ পায়েন্দা আমেরিকায় ট্যাক্সি চালিয়ে সংসার চালাচ্ছেন। আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের বর্ষপূর্তির মধ্যেই জানা গেল প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট গনি আরব আমিরাতে তার নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন। তবে সেখানে তার কোনো নাগরিকত্ব নেই।

মধ্য আগস্টে একটি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠানে তাকে দেখা গিয়েছে। সেখানে আফগানিস্তান থেকে আমেরিকান সেনা প্রত্যাহারের ‘সমালোচনা’ করতে শোনা যায় তাকে। গনিকে বলতে শোনা যায়, ‘‘আমি আমার দেশকে সুস্থ করতে চাই। আমি আশা করি, যে জায়গায় আমার শরীরের প্রতিটি কোষ রয়েছে, যাকে ছাড়া আমি বিজাতীয় বোধ করি, সেই দেশকে আবার রক্ষা করতে পারব।’’

অন্য দিকে, প্রাক্তন আফগান ভাইস প্রেসিডেন্ট সালেহ তালেবান বিরোধী জোট নর্দার্ন অ্যালায়্যান্সের ( ‘ন্যাশনাল রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট অব অফ আফগানিস্তান’ বা এনআরএফও) নেতা আহমদ মাসুদ ও আফগান সেনাবাহিনীর প্রাক্তন লেফটেন্যান্ট জেনারেল সামি সাদাতের সহযোগিতায় শক্তি সঞ্চয়ের চেষ্টা করেও বিশেষ কোনো সুবিধা করতে পারছেন না। আত্মগোপনে দেশের নানা প্রান্তে পলাতক জীবন কাটাচ্ছেন তিনি।

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বলছে, প্রাক্তন আফগান ভাইস প্রেসিডেন্ট এখন পঞ্জশির উপত্যকায় রয়েছেন। তবে এটি তার স্থায়ী ঠিকানা নয়। নিরাপত্তার কারণে তিনি প্রতিনিয়ত জায়গা বদল করেন এবং কোনো স্থায়ী ঠিকানা প্রকাশ করেন না। এরই মধ্যে ১৫ আগস্ট একটি টুইট করেন সালেহ। দাবি করেন, ডজন খানেক তালেবান যোদ্ধাকে বন্দি করা হয়েছে। কয়েক জন এনআরএফের আক্রমণে নিহত হয়েছেন। শীঘ্রই তারা এই যুদ্ধের ফুটেজ প্রকাশ করবেন বলে জানান সালে। তার বার্তাকে আফগানিস্তান ও তার বন্ধুরা মোটেও আমলে নেয় নি।

মোটের উপর যারা আফগানিস্তান শাসন করছেন আর যারা পরাজিত হয়ে পালিয়ে গেছেন, সবার ভাগ্যই 'বিপন্ন দেশ আফগানিস্তান'-এর মতোই বিপদাপন্ন। সংঘাতের ধারাবাহিকতায় ভালো নেই কোনো পক্ষই।

   

দীর্ঘদিনের বান্ধবীকে বিয়ে করলেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘদিনের বান্ধবী সোফি অ্যালোয়াশেকে বিয়ে করলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রথম সমকামী নারী সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং (৫৫)। পেনির থেকে সাত বছরের ছোট সোফি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে বিয়ের পোশাকে এবং ফুলের তোড়া হাতে তার এবং সোফির একটি ছবি পোস্ট করে ওং লেখেন- ‘আমরা আনন্দিত যে আমাদের অনেক পরিবার এবং বন্ধুরা আমাদের সঙ্গে এ বিশেষ দিনটি ভাগ করে নিতে পেরেছে।’ 

দ্য সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পেনি এবং সোফি প্রায় দুই দশক ধরে একসঙ্গে রয়েছেন। দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী অ্যাডিলেডের একটি ওয়াইনারিতে বিয়ে করেন তারা। ওং সেনেটে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেন। সোফি ও পেনির দুই মেয়ে- অ্যালকজান্দ্রা (১১) এবং হানা (৮)। আইভিএফ পদ্ধতির মাধ্যমে দুই কন্যার জন্ম হয়।  ওং হলেন প্রথম এশীয় বংশোদ্ভূত ব্যক্তি যিনি অস্ট্রেলিয়ান মন্ত্রিসভা পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন।

;

৬২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে ব্রাজিল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রীষ্ম মৌসুমের শুরুতেই ব্রাজিলের রাজধানী রিও ডি জেনেরিওতে সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে।আবহাওয়া দপ্তর বলছে, মানুষ যে উত্তাপ অনুভব করছে তার বিচারে ফিলস লাইক টেম্পারেচার ৬২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তীব্র গরমের কারণে রিও ডি জেনেরিওতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এ পরিস্থিতিতে স্কুল, কলেজ ও বেশ কিছু অফিস বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একটু শীতলতার খোঁজে শত শত মানুষ ভিড় জমিয়েছে কোপাকাবানা ও ইপানেমা সমুদ্র সৈকতে।

আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, শুধু আবহাওয়া অফিসের রেকর্ড করা তাপমাত্রা দিয়ে গরমের তীব্রতা বিচার করলে হবে না। এর সঙ্গে আদ্রতাসহ বেশ কিছু জিনিস বিবেচনায় নিতে হবে। সেসব জিনিস বিবেচনায় নিলে রিও ডি জেনেরিওর মানুষ এখন প্রায় সাড়ে ৬২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভব করছে। এটিকেই বলে ‘ফিলস লাইক টেম্পারেচার’।

গত এক দশকের মধ্যে মানুষ এত তাপমাত্রা অনুভব করেনি বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদেরা। ব্রাজিল আবহাওয়া অফিসের সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও আবহাওয়াবিদ রাকুয়েল কোরিয়ে বলেন, ‘গত বছরের নভেম্বরে রিওতে ৫৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস অনুভূত হয়েছিল।’

অস্বাভাবিক মাত্রায় গরম বেড়ে যাওয়ার পেছনে নির্বিচারে গাছ কাটা, বন উজাড় করা, নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বহুতল ভবন নির্মাণ করা, রাস্তায় মাত্রাতিরিক্ত যানবাহন বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণ দায়ী বলে মনে করেন আবহাওয়াবিদেরা।

রাকুয়েল কোরিয়ে বলেন, ‘সামনের দিনগুলোতে অবস্থা আরও ভয়াবহ হবে বলেই আমাদের আশঙ্কা। কারণ যেভাবে জনসংখ্যা বাড়ছে, আবাসন বাড়ছে, বনভূমি উজাড় হচ্ছে, জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, পরিবেশ বিপর্যয় হচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে তীব্র গরম–অতিবৃষ্টি–বন্যা–খরা অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।’

এদিকে রিও যখন গরমে পুড়ছে, অন্যদিকে ভয়াবহ বৃষ্টি আবার ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। 

ব্রাজিলের আবহাওয়া তথ্য সংস্থা মেটসুল সতর্ক করে বলেছে, আগামী সপ্তাহটি দক্ষিণাঞ্চলের জন্য বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ সপ্তাহজুড়েই তীব্র ঝড়–বৃষ্টি হতে পারে।

;

ভোরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় গাজার ২০ জনের মৃত্যু



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের রাফাহ এবং গাজা উপত্যকার কেন্দ্রীয় অংশে ভোরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় অন্তত ২০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও বহু ফিলিস্তিনি।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ভোরে ইসরাইল এই হামলা চালায় বলে নিশ্চিত করেছেন ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার ভোরে রাফাহ এবং গাজা উপত্যকার কেন্দ্রীয় অংশে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

কর্মকর্তারা জানান, মিশরীয় সীমান্তের কাছে দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরে বেশ কয়েকটি বাড়ি এবং অ্যাপার্টমেন্টে ইসরায়েল হামলা চালায়। এই ঘটনায় ১৪ জন নিহত এবং আরও বহু মানুষ আহত হয়েছেন। গাজা উপত্যকাজুড়ে ইসরায়েলি হামলার কারণে বাস্তুচ্যুত ১০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি বর্তমানে এই শহরটিতে আশ্রয় নিয়েছেন।

এছাড়া মধ্য গাজা উপত্যকার আল-নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি বাড়িতে পৃথক বিমান হামলায় আরও ছয়জন নিহত হয়েছেন বলে চিকিৎসা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে গাজা শহর থেকে প্রায় ১৪ কিমি (৮.৬ মাইল) দক্ষিণে মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ শহরে বজ্রপাতের সঙ্গে বিস্ফোরণের মিশ্র শব্দ এবং বৃষ্টি তাঁবুর তৈরি ক্যাম্পে অবস্থানরত বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর দুর্দশাও আরও বাড়িয়ে দেয়।

দেইর আল-বালাহ শহর থেকে পাঁচ সন্তানের বাবা শাবান আবদেল-রউফ বলেছেন, ‘আমরা বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করতাম এবং (বৃষ্টি হতে) দেরি হলে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতাম। আজ আমরা প্রার্থনা করছি যেন বৃষ্টি না হয়। আমরা বজ্রপাত এবং বোমা হামলার শব্দের মধ্যে আর পার্থক্য করতে পারছি না। বাস্তুচ্যুত মানুষ যথেষ্ট দুর্দশার মধ্যে রয়েছে।’

উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় ইসরাইলের আক্রমণের ফলে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ।

এছাড়া ইসরাইলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।  ইসরাইলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

;

অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে কিউবাজুড়ে বিক্ষোভ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: আল জাজিরা

ছবি: আল জাজিরা

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বীপরাষ্ট্রের কিউবায় অর্থনৈতিক সংকট অব্যাহত থাকায় দেশজুড়ে বিক্ষোভ হয়েছে।

সোমবার (১৮ মার্চ) দেশটির রাষ্ট্রপতি মিগুয়েল ডিয়াজ-ক্যানেল বিক্ষোভকারীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আগের দিন শত শত মানুষ বিদ্যুৎ বিভ্রাট এবং খাদ্য সংকটের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের জন্য সান্তিয়াগো শহরে জড়ো হয়ে বিক্ষাভ করেন।

সোশ্যাল মাধ্যমের ভিডিওতে দেখা যায়, কমিউনিস্ট-শাসিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরে জনতা "শক্তি এবং খাদ্য" স্লোগান দিচ্ছে।

দেশটিতে সম্প্রতি এক দিনে ১৮ ঘণ্টা বা তার বেশি সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকতে দেখা গেছে। এতে দেশে খাদ্য সরবরাহ এবং অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপকে বিপন্ন হয়।

মার্কিন বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা এবং সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাষ্ট্রপতির সময় আরোপিত নিষেধাজ্ঞাগুলির দীর্ঘস্থায়ী হওয়ায় কিউবা কয়েক দশকের মধ্যে তার সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকটের সাথে লড়াই করছে। করোনা মহামারী এ সংকটকে আরও প্রকট করে তুলেচে।

ডায়াজ-ক্যানেল সংলাপ এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়ে এক্সে লিখেছেন, বেশ কিছু মানুষ বৈদ্যুতিক পরিষেবা এবং খাদ্য বিতরণের পরিস্থিতি নিয়ে তাদের অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।

তিনি বলেন, দল, রাষ্ট্র এবং সরকারের কর্তৃপক্ষের স্বভাব হল আমাদের জনগণের অভিযোগের প্রতি মনোযোগ দেওয়া, শোনা, সংলাপ করা, পরিস্থিতির উন্নতির জন্য যে সমস্ত প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে তা ব্যাখ্যা করা, সর্বদা প্রশান্তি এবং পরিবেশে।


হাভানায় মার্কিন দূতাবাস এক্স-এর একটি পোস্টে বলেছে, বায়ামো, গ্রানমা এবং অন্যান্য স্থানে বিক্ষোভ হয়েছে। সরকারকে "বিক্ষোভকারীদের মানবাধিকারকে সম্মান করতে এবং কিউবার জনগণের ন্যায্য চাহিদা মেটাতে" আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

সান্তিয়াগোতে বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ ছিল। এ সময় বিক্ষোভকারীরা চিৎকার করে বলেন, “কমিউনিজম চলে যাও, দিয়াজ-খাল চলে যাও। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওগুলিতে কোথাও সংঘর্ষ বা কাউকে গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি। বিক্ষোভগুলো বিপুল সংখ্যক রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা বাহিনী দ্বারা বেষ্টিত ছিলো।

;